পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

éनंझांर्थ ঐ পুর, আজিজ, দুর্গ ও কটক প্রভৃতি স্থানে শবররাজগণের রাজধানী ছিল। মধ্যপ্রদেশের অন্তর্গত মহানদীকূলস্থ শিরপুঞ্জ নামক প্রাচীন গ্রাম হইতে আবিষ্কৃত শিলালিপিতে निश्चिङ श्रोग्नेछ्-(०९) ‘শবর বংশে উদয়ন * নামে এক রাজা জন্মগ্রহণ করেন, তৎপুত্র ইন্দ্রবল, তৎপুত্র নয়দেব, ইনি জনস্তেশ্বর নামক দেবালয় নিৰ্ম্মাণ করেন, তৎপুত্র চন্দ্রগুপ্ত, তৎপুত্র হর্ষগুপ্ত, তৎপুত্র মহাবীর শিবগুপ্ত, ইহার অপর নাম বালাৰ্জুন । বিখ্যাত কনিংহাম এই শিবগুপ্তকে ৪৭৫ হইতে ৫০• খৃষ্টাব্দের লোক বলিয়া স্বীকার করেন, কিন্তু প্রত্নতত্ববিদ ক্লি টুসাহেব তাহ স্বীকার করেন না। তাহার মতে উক্ত শিলালিপির অক্ষয় কিছুতেই খৃষ্টীয় ৮ম বা ৯ম শতাব্দীর পূৰ্ব্ববর্তী বলিয়া গ্রহণ করা যাইতে পারে না, এরূপ স্থলে শিবগুপ্ত ও ঐ সময় বর্তমান ছিলেন, তাহাতে সন্দেহ নাই । মুতরাং খৃষ্টীয় ৭ম শতাব্দীর ও পূৰ্ব্ব হইতে শবরগণ প্রবল হইয়াছিল, তাহাতে সন্দেহ নাই । বাণভট্ট-রচিত হর্ষচরিতপাঠে জানা যায় যে যখন মহারাজ হর্ষবৰ্দ্ধন ভগিনী রাজ্যপ্রকে অনুসন্ধান করিতে বাহির হন, তখন বিন্ধ্যপ্রদেশে শবররাজ শরভকেতুর পুত্র ব্যাঘ্রকেতু রাজত্ব করিতেছিল এবং সেই শবররাজের সাহায্যেই হৰ্ষরাজ ভগিনীর সদ্ধান (১৫) এই শিলালিপির সূলের পাঠ এ পর্যন্তু কে ন পুস্তকে মৃত্রিত না হওয়ায় সাধারণের অবগতির জন্ত ঐতিহাসিক অংশ উদ্ধৃত ३६८) • Grogष ब्रः= मtभ छ्*उि: *१द्रtश्वध: । ভভূখলঙৰ ভূঞাস্তন্মদ্বিত্র বলে বগী । ठक: धैनब्रएलएवावङ्कन डिभानभ८श्।°अ: । চঞ্জ গুপ্তে। ভূৰে গোপ্ত তস্য জজ্ঞে হুতে স্তম: | তত: , হর্ষ গুপ্তেভূজমহর্ষবিবৰ্দ্ধন: | थालार्खमाथाको । ৰেও িমলিলতাংসংখ্যে কৃত্ব। য ফরসঙ্গিনীম। e o * 鄰 * चना मि:अर्द्धा मिश्रि६उ शङ्कज हैं व माद्रक: " हैठIानि । * পরবরাজ নশিধৰ্ম্ম পল্লবমপ্লের তাম্রশাসনেও এই শপররাজের नt tनttछ५ अttइ । मणि१* ३शरक गूक गब्राए कब्रिह ईशज भशूद्रः भूक्रब्रक्लिङ बर्णलभहल काद्रि। লইয়াছিলেন (Indian Antiquary,Vol. w{II. p. 875)

  • भित्र नूज* भएकचद्र मन्विtब्रव्र निणकशप्क° हेनि ¢क रुज बांशtॐन

माप्न अछिहिज्र श्हेब्रार्झ्न । (Cunninghan's Archaeological Survey Reports, vol. XVII, plate XX") WI 28t t 4११ ] क्*क्षं পাইয়াছিলেন। বোধ হয় হর্ষরাজ যখন উৎকল জয় করেন, তখনও উড়িষ্যা শবর-রাজগণের অধিকারে ছিল । উড়িষ্যার পুরাবিদগণ মাদলাপঞ্জীর দোহাই দিয়া লিখিয়াছেন, যে শিবদেব বা শোভনদেবের রাজত্বকালে ( ২৪৫ শকে বা ৩২৩ খৃষ্টাব্দে) রক্তবাহু নামে যবন অর্ণবপোতে আসিয়া নগর আক্রমণ করেন, রাজা ঘবনের ভয়ে জগন্নাথ মূৰ্ত্তি ও সমস্ত তৈজস পত্র লইয়া শোণপুর জঙ্গলে পলাইয় যান । রক্তবাস্থ মন্দির লুণ্ঠন করিয়া নগরবাসীর উপর বড়ই অত্যাচার আরম্ভ করে। রাজা শিবদেব ঐ সংবাদ পাইয়া দারু ব্ৰহ্মমূৰ্ত্তি মৃত্তিক মধ্যে প্রোথিত করেন । রায়পুরের অন্তর্গত তুর্গ নামক স্থান হইতে আবিষ্কৃত শিলালিপিতে শিবদেব ও পুরুষোত্তমের নাম উৎকীর্ণ অাছে, ঐ শিলালিপির অক্ষরের সহিত শিরপুর হইতে প্রাপ্ত শিবগুপ্তের চারি খানি শিলালিপির অক্ষরের সম্পূর্ণ সাদৃশু আছে। কটক জেলার অন্তর্গত মহানদীতীরস্থ কপালেশ্বর নামক প্রাচীন গ্রাম হইতে আবিস্কৃত তাম্রশাসন পাঠে প্রতীয়মান হয় যে মহারাজাধিরাজ শিবগুপ্তের পুত্র ভবগুপ্ত ত্রিকলিঙ্গ ও কোশলরাজ্যে আধিপত্য করিতেন। (Indian Antiquary, । vol. v. p. 39) পূৰ্ব্বোক্ত দুর্গ, রাজিম শিরপুর, শোণপুর প্রভৃতি স্থানগুলি প্রাচীন দক্ষিণ কৌশলের অন্তর্গত ছিল । ইত্যাদি প্রমাণ দ্বারা দুর্গের শিলালিপি-বর্ণিত শিবদেব ও শবররাজ শিবগুপ্ত উভয়ে অভিন্ন ব্যক্তি বলিয়া বোধ হয় । শবররাজগণ মহানদীতীরস্থ রাজিমনগরে রাজত্ব করিতেন ও এখানে বহুসংখ্যক বিষ্ণুমন্দির প্রতিষ্ঠা করেন, রাজিমমাহাক্স্যে তাহদের বিস্তৃত বিবরণ লিপিবদ্ধ আছে । এখন রাজিমনগরে জগন্নাথদেবের এক প্রাচীন মন্দির অাছে । এখানকার লোকের বিশ্বাস এবং রাজিমমাহীত্ম্যেও লিখিত আছে, ঐ মন্দিরে যে দারুময়ী জগন্নাথ-মূৰ্ত্তি বিরাজমান, তাহা প্রথমে শ্ৰীক্ষেত্রের মহামন্দির হইতে আনীত হয়। দারুব্রহ্মের মত রাজিমস্থ দারুমূর্ডিরও লেপসংস্কারাদি হইয়া থাকে । ইহাতে বোধ হইতেছে যে যবনের ভয়ে মহারাজ শিবগুপ্ত ত্ৰক্ষেত্র হইতে পবিত্র মূৰ্ত্তি আনিয়া নিজ রাজধানীতে স্থাপন করেন। এখানে একটা গোলযোগ উঠিতে পারে, মাদলীপঞ্জীর মতে ২৪৫ শকে শিবদেব কর্তৃক জগন্নাথ মূৰ্ত্তি স্থানান্তরিত হয়, কিন্তু পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে শিবগুপ্ত খৃষ্টীয় অষ্টম বা নবম শতাব্দীতে বিদ্যমান ছিলেন । সুতরাং উভয়ে এক ব্যক্তি কিরূপে স্বীকার করা যায় ? আমরা গাঙ্গেয় শৰো প্রমাণ করিয়াছি যে উৎকলের ঐতিহাসিকগণ মাদলাপঞ্জীর দোহাই দিয়া যে সকল প্রাচীন কথা লিখিয়াছেন, তাহার