পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sammam אזפאיש মিৰাছ করিয়া থাকেন। জগন্নাথের সকল কাৰ্য্যে এখন ॐांहग्रहै। अधिकांद्र । 翁 cचट्टक्कब्र जैौभा ७ भांशम्रा -मैौशांङ्गिभदशमाङ्गञ्च भरड*थदिकूणTt९ जमांगांछ दांय९ ६दङग्ननै मनैौ । তাবৎ ক্ষেত্ৰস্ত মাহাত্ম্যং বৰ্ত্ততে মুনিপুঙ্গবাঃ ! जभूजप्शाउब्र९ चैौब्र९ भशनश्रख सक्रिशम् । ভটমারভ্য তৎ ক্ষেত্ৰং রাজমানং চ পাবনম্। বর্ততে তৎ সমারভ্য সমস্তাদশষোজনম্। পদে পদে শ্রেষ্ঠত্তমং তৎক্ষেত্ৰং বৰ্ত্ততেইন বাং । তল্লীলাচলপৰ্যন্তং ভুক্তিমুক্তিফল প্রদম।” ঋষিকুল্য নদী হইতে বৈতরণী নদী পর্য্যস্ত ক্ষেত্রের মাহাত্মা আছে, মহানদীর দক্ষিণ ও সাগরের উত্তরকুল নীলাচল পর্য্যস্ত দশযোজনের মধ্যে স্থানে স্থানে শ্রেষ্ঠতম ক্ষেত্র আছে । “ষৎক্ষেত্রম্পর্শতে বিপ্রাঃ সমুদ্র স্তীর্থরাষ্ট্ৰ স্মৃত: | ক্রোশত্রয়োল্পক্তিযুতে ক্ষেত্রে শ্রীপুরুষোত্তমে । শংখাকারেইপি তন্মধ্যে রাজতে নীলভূধরঃ ” যে ক্ষেত্র স্পর্শ করিয়া সমুদ্র তীর্থরাজ বলিয়া গণ্য হইস্বাছে, সেই তিন ক্রোশ বিস্তৃত শঙ্খাকার পুরুষোত্তম-ক্ষেত্রে নীলাচল অবস্থিত । উপরোক্ত প্রমাণ দ্বারা বোধ হইতেছে ঋষিকুল্য হইতে বৈতরণী:পৰ্য্যন্ত সমস্ত স্থান ক্ষেত্র বলিয়া গণ্য হইলেও পুরুষোত্তমক্ষেত্র তিন ক্রোশব্যাপী । এই ক্ষেত্ৰ শংখাকার হইলেও উৎকালখণ্ডে লিখিত আছে-- “ইদং ক্ষেত্ৰং সসৰ্জাদে স্বমূৰ্ত্তিসদৃশং বিভূঃ ” ( ৫৫ অঃ ) এই ক্ষেত্র ভগবান নিজ মূর্তির অনুরূপ করিয়া স্বষ্টি করিয়াছেন । কপিলসংহিতায় লিখিত আছে— “সৰ্ব্বেষাং চৈব ক্ষেত্রাণাং রাজা শ্ৰীপুরুষোত্তমম | সৰ্ব্বেষাঞ্চৈব দেবানাং রাজা প্রীপুরুষোত্তম: ॥” ৫৩৯ । পুরুষোত্তম ক্ষেত্রই সকল তীর্থের রাজা এবং জগন্নাথদেবও সকল দেবতার রাজা । নারদ ও ব্রহ্মপুরাণাদির মত অবলম্বন করিয়া চৈতন্যভাগবতে বর্ণিত হইয়াছে— "সিন্ধুতীরে বটমূলে নীলাচল নাম। ক্ষেত্র শ্রীপুরুষোত্তম অতি রম্য স্থান ॥ অনন্তু ব্ৰহ্মাণ্ডকালে যখন সংহারে । তবু সে স্থানের কিছু করিতে না পারে । সৰ্ব্বকাল সেই স্থানে আমার বসতি । প্রতিদিন আমার ভোজন হয় তথি । [ 4bులి ) छभंछांध m...........................................................................................................................-----= সে স্থানের প্রভাৰে যোজন দশ ভূমি। তাহাতে বসয়ে যত জন্তু কীট কৃষি ॥ সবারে দেখয়ে চতুর্তজ দেৰগণ । . মায়ণ মঙ্গল কল্পি কহি ষে সে স্থান ৷ নিজাম যে স্থানে সমাধির ফল হয় । শয়নে প্রণাম ফল যথা বেদে কয় ॥ প্রদক্ষিণ ফল পায় করিলে ভ্রমণ । কথামাত্র যথা হয় আমার স্তবন ॥ হেন সে ক্ষেত্রের অতি প্রভাৰ নিৰ্ম্মল । মৎস্ত থাইলে ও পায় হবিষ্যের ফল । নিজ নামে স্থান মোর হেন প্রিয়তম । তাহাতে যতেক বৈসে লে আমার সম ॥ সেখানে নাহিক সমদও অধিকার । আমি করি ভাল মদ বিচার সবার ॥” (চৈ"ভা" অস্ত্যখ २) মন্দিরাদি।--জগন্নাথের বর্তমান মহামন্দির অক্ষা ১৯° ৪৮′ ১৭' উঃ এবং ৮৫ ৫১৩৯′ পূঃ, ২২ ফিটু উচ্চ জমির উপর অবস্থিত। পূৰ্ব্বে এই অঞ্চলই নীলাচল নামে প্রসিদ্ধ ছিল। বর্তমান মন্দির-প্রাঙ্গণ দৈর্ঘ্যে পূৰ্ব্বপশ্চিমে ৬৬৫ ফিটু ও প্রন্থে উত্তরদক্ষিণে ৬৪৪ ফিট । ইহার চারিদিকে ২৪ ফিটু উচ্চ মুগনি পাথরে নিৰ্ম্মিত মেঘনাদ নামক প্রাচীর-বেষ্টিত । এই প্রাচীর রাজা পুরুষোত্তমদেবের সময় নিৰ্ম্মিত হয়। ইহাতে চারিট দ্বার আছে, পুৰ্ব্বদিকে সিংহদ্বার, পশ্চিমে থাঞ্জাম্বার, উত্তরে হস্তিদ্বার এবং দক্ষিণে অশ্বম্বার। সিংহদ্বার কালপাথরে নিৰ্ম্মিত, ইহাতে যথেষ্ট শিল্পনৈপুণ্য আছে, ইহার দুইপাশ্বে ২টা সিংহ মূৰ্ত্তি। ইহার কপাট শালকাষ্ঠে ও ইহার ছাদ চুড়াকারে নিৰ্ম্মিত । এই দ্বারদেশে জয় ও বিজয়ের মূৰ্ত্তি আছে। এই স্বারের সম্মুখে ৪৪ ফিট উচ্চ প্রসিদ্ধ অরুণন্তম্ভ রহিয়াছে। থাঞ্জাম্বারে কোন মূৰ্ত্তি নাই, অপর দুইম্বারের নামানুসারে দুইটা করিয়া অশ্ব ও হস্তীমূৰ্ত্তি আছে। - পূৰ্ব্বন্ধারে প্রবেশ করিয়া বামভাগে শ্ৰীকাশী বিশ্বনাথ ও রামচন্দ্ৰমূৰ্ত্তি দেখা যায়। তারপর বাইস পৈঠা অর্থাৎ ২২টা ধাপ পার হইলে ভিতর প্রাঙ্গণ । এই প্রাঙ্গণও পূৰ্ব্বপশ্চিমে ৪০০ ও উত্তরদক্ষিণে ২৭৮ ফিট । ইহারও চারিদিকে চারিট প্রবেশস্বার অাছে, এই প্রাঙ্গণের মধ্যে জগন্নাথদেবের বিখ্যাত মন্দির এবং তাহার চারি পাশে অনেক ছোট বড় দেব দেবীর মন্দির অাছে। জগন্নাথদেবের মন্দিরও চারিভাগে বিভক্ত-সৰ্ব্ব পশ্চিমে জগন্নাথের মূলমন্দির, তাছার সম্মুখে মোহন, মোহনের সন্মুখে নাটমন্দির ও তৎপূৰ্ব্বে ভোগমণ্ডপ । ভোগমগুপের দেয়ালে ও