হয় । এই দিল কস্তার পিতা একখানি থালের উপর বয়ের পা ধুই দেন ও পিতামাতা উভয়েই সেই জলে ফল ও লিঙ্গুর নিক্ষেপ করেন । বল্প এইবার সুপার পোষাক পরিস্থা কপালে বিভূতি মাধিয়া বৃষত্তে চড়িয়া মন্দিরে গিয়া পূজা করে, তৎপরে বিবাহ করিবার জঙ্ক স্বশুরালয়ে উপস্থিত হয় । খণ্ডয়ালয়ে আসিবামাত্র তাহাকে উত্তম বিছানায় বসাইরা বস্ত্ৰালঙ্কার প্রদান করে, তাহার হাতে পায়ে ও গালে হলুদ মাখাইয়া দেয় । পরে অন্তঃপুরে আনা হয়। এখানে গোময়ধেীত স্থানে বিচালি বিছাইরা তাহার উপর গালিচা পাতিয়া রাখে, বর কন্স তাহাতেই উপবেশন করে । কম্ভার সখী স্বরূপ দুইটা কুমারী তাহার পাশ্বে বসে। তাহদের সন্মুখে পাচট কলস ও পাচ থেই স্থতা দিয়া তাহদের চারিদিকে ঘেরিয়া রাখে ও তাঁহারই খানিকটা পুরোহিত ও কস্তার হাতে জড়ান থাকে। পুরোহিত মন্ত্রপাঠ করে, কঙ্কা বরের ডানহাত ধরিয়া থাকে । মঠপতি খানিক পঞ্চগব্য বরের ডান হাতে ঢালিয়া দেয়, কম্ভ। তাহা স্পর্শ করে। এই সময় উভয়ে পাঁচবার হাত ধুইয় লয়। পাঁচজন সধবা আলো লইয়া বরণ করে । পুরোহিত ও উপস্থিত সকলে ধান দিয়া বরকষ্ঠীকে আশীৰ্ব্বাদ করে । তখন পুরোহিত ধান সিন্দুর ও ফুল দিয়া মঙ্গলসূত্রের পূজা করিয়া পাঁচজন সধবার হাতে দেন, তাহারা ঐ স্থত কস্তার গলায় বাধিয়া দেয়। এই সময় পূৰ্ব্বোক্ত পুরোহিতের হাতের স্থতা খুলিয়া তাহাতে তেল হলুদ মাথাইয়া বরের ডান হাতের কবঙ্গীতে বাধিয়া দেয়, এই সুতাকে তাহার গুরু কঙ্কণ বলে। এই সময়ে পাঁচজন সধবা কস্তার হাতে ও ঐরূপ স্থত। বাধিয়া দেয়, তাহার নাম বধুকঙ্কণ নবদম্পতি উপস্থিত গুরুজনকে নমস্কার করে, তারপর আত্মীয় কুটুম্ব সকলের ভোজ হয় । বর কন্যা এক পাতেই অtহার করে । এই হইলেই বিবাহের কাজ শেষ হয় ৷ পর দিন বরকস্তা ফুলচন্দন দিয়া পুরোছিতের পা পুজা করিয়া তাহার করুণবারি পান করে। মধ্যাহ্নভোজনের পর নরনারী সকলে মহাসমারোহে নাচ গান করিতে করিতে বড় রাস্তা দিয়া লিঙ্গ মন্দিরে যায়। বর কস্তা এখানে লিঙ্গের পূজা করিয়া আবার পূর্ববৎ জাকজমকে বরের গৃহে আসে । গৃহে প্রবেশ করিবার সময় বরের ভগিনী, ভগিনী যদি না থাকে, তবে অপর কোন বালিকা দ্বার আটকা ইয়া দাড়ায়, আর বলে যে “তোমাদের মেয়ে হইলে আমার ছেলের সঙ্গে বিবাহ দিবে বল, তবে ছাড়িয়া দিব।” বরকল্প স্বীকার করিলে পথ ছাড়িয়া দেয়। এ দিকে অস্তঃপুরে বরের মাতা স্বাড়ের জিনের উপর কোল পাতিয়া বসিয়া থাকেন, বর মাতার ডান কোলে ও কম্ভ বাম কোলে আলিয়া বসে । [ ७»8 ] जजब बजिब्राहे अबाङ्ग फेसरद्र ८कोण श्रंब्रिक्र्सन रुएब्र । उर्थन श्रृंध्छन। সধবা মাক্তাঙ্কে জিজ্ঞাসা করেন, “স্কট ফুলের মধ্যে কোল্টা उॉन्नैौ ” मांछ उंखब्र कtब्रम, श्राभाग्न झाँौ कूलहे नभांम, जामि চিরদিন সমান ভাবে ছুটকে স্বত্ব করিব। - তৎপরে বরকস্তা কলাতলায় আনীত ছয়, এখানে নাপিত উত্তরের হাতে পারে হলুদ মাখাইরা দেয়, পাঁচজন সধবা বরণ कब्रिग्रां ॐङद्ररक नॉन कब्रांहेब्रा ८लम । यन्त्र कछांद्र छिछ 1 কাপড় নাপিত পায়। তৎপরে অtঞ্জীর স্বজনের ভোজ দিয়। বিবাহ উৎসব শেষ হয় । কল্প বার ভের বৎসর পর্য্যন্ত পিত্ৰালয়ে থাকে, তৎপরে বরের আত্মীয় স্বজন কন্যার বাটতে আসি। খুব ধুমধাম করিয়া কল্পকে বরের বাড়ীতে লইয়া আসে । এই সময় ভোজ ও বরকল্পকে বস্ত্ৰালঙ্কার দেওয়া হয় । তৎপরে কক্টা ঋতুমতী না হইলেও উভয়কে এক ঘরে একত্র শয়ন করিতে cनग्न । कछ शङ्कभडौ श्हेcण arम८°ग्न भङ छत्ररभद्रां७ তাহাকে তিন দিন তীর-ঘরে রাখে, সে তিন দিন কোন পুরুষ-মুখ দেখিতে পায় না। চতুর্থ দিবসে কেবল তাহাকে স্নান করাইয়া দেয়, আর কোন উৎসব হয় না । অস্ত সময়ে ঋতুমতী হইলে জঙ্গমের তিন দিন অশুচি মনে করে না বটে, কিন্তু দেবালয় বা রন্ধনশালায় তাহাকে যাইতে দেয় না । মৃত্যুকাল উপস্থিত হইলে মঠপতি বা পুরোহিত আসিয়া ধূলপাদোদক ও করুণবারি পান করিতে দেন, পরে তিনি মুমূর্ষর সৰ্ব্বাঙ্গে বিভূতি বা গোময় লেপন করিয়া কণ্ঠে রুদ্রাক্ষের মালা পরাইয়া দেন । মুমূৰু ও পুরোহিতকে পাণ মুপারি, এক তাল বিভূতি ও কিছু অর্থ দিয়া প্ৰণাম করে । মৃত্যু হইলে আবার পুরোহিত আসিয়া পদধূলি দেন। মৃত ব্যক্তি বিবাহিত বা পুরোহিত হইলে মঠপতি তাহাকে বসাইরা বিভূতি মাথাইয়া নানা অলঙ্কার পরাইমা দেয়। তৎপরে বাহির করিয়া আনিয়া রথাকৃতিদোলায় স্থাপন করে, তৎপরে চারিজন লিঙ্গায়ত সেই দোল কাধে করিয়া শ্মশানে উপস্থিত হয়। এখানে মৃতের অধীয়ের সেই অলঙ্কার ভাগ করিয়া লয়। জ্যেষ্ঠ পুত্র মাথার পরিচ্ছদাদি পায়। পরে মৃত ব্যক্তিকে বসাইয়া একটা থলির মধ্যে পূরিয়া তাহার কণ্ঠস্থ লিঙ্গসহ মাটীর মধ্যে পুতিয়া ফেলে। সমাধিখনৰকে পুরোহিত একুশট পয়সা প্রদান করেন। সেই পয়সার উপর পুরোহিত কতকগুলি মন্ত্র লিখিয়া দেন । ४मय ८नहे श्रृंग्रजां ज्ञहेग्रां कदाब्रग्न भएशा क्रिीब्रां युठ ८झेदृश्ञ মানাস্থানে রাখিয়া দেয়। তৎপরে সেই কবরস্থ শবের উপর একখানি কাপড় ৰিছাইর উপস্থিত সকলে মন্ত্রপাঠপূৰ্ব্বক
