পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৬৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

širenima: 雷雷 。 usరీ } क्वश्व করে। শিশুর জন্মযন্ত্রণ খুব বেশী। শিশু জঙ্গিৰামাত্রই বৈষ্ণবীমায়ায় মোহিত হইয়. পড়ে। তখন হইতেই পূৰ্ব্ববৃত্তাস্ত বিশ্বত হয় । কখন কখন ক্ষুধায় বা তৃষ্ণায় কাতর হইয়া ৰাদি উঠে। ঐ সময়ে “কোথায় ছিলাম, কোথায় আসিলাম, কি করিয়াছি, কি করিতেছি, কি ধৰ্ম্ম, কি অধৰ্ম্ম" ইত্যাদি কিছুই বুঝিতে পারে না । ( মুখবোধ ) এখনকার বৈজ্ঞানিকগণ সিন্ধান্ত করিয়াছেন যে জীবজগতের অতি নিয়শ্রেণীস্থ জীবগণ সবল জীব কর্তৃক ভক্ষিত কিংবা নিহত না হইলে, তাহার কোনও কালে মৃত্যু মুখে পতিত হইতৰ অৰ্থাৎ তাহদের ভাগ্যে কেবল অপমৃত্যু ঘটয়া থাকে, স্বাভাবিক মৃত্যু তাছাদের হইতে পারে না। তাহার কারণ এই যে, মোনর (Moner), এমিবস্ (anebas) প্রভৃতি অতি ক্ষুদ্র কীটাণু সমূহ মাতৃগর্তে জন্মে না ; কিন্তু প্রত্যেকট আপন আপন শরীর বিভক্ত করিয়া দুইট স্বতন্ত্র জীবমূৰ্ত্তি ধারণ করে এবং ইহারা আবার ভিন্ন ভিন্ন জীবরূপে পরিণত হয় । এইরূপে অসংখ্য জীবের আবির্ভাব হয় । ইহার প্রত্যেকটা অন্ত কোনও প্রকারে নিহত না হইলে চিরকাল বঁচিয়া থাকিত। এখন জিজ্ঞাস্ত এই, যদি নিতান্ত অকিঞ্চিৎকর ক্ষুদ্রতম কীটাণুসকল স্বাভাবিক মৃত্যুর অধীন ন হইল, তবে জীব-জগতের শীর্ষবৰ্ত্তী মানব প্রভৃতি উচ্চশ্রেণীর জীবগণের এরূপ মৃত্যু হইবার কারণ কি ? ৰিবৰ্ত্তনবাদী বৈজ্ঞানিকদিগের মতে মনুষ্য প্রভূতি জীবগণ অতি ক্ষুদ্র কীটাগুর পুর্ণবিকাশ মাত্র। কীটাণুর অমরত্ব যদি স্বাভাবিক:ধৰ্ম্ম হইল;তাহ হইলে উচ্চ শ্রেণীস্থ জীবসমূহের নশ্বরত্ব স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম হইল কিরূপে ? ইহার কারণ অনুসন্ধান করিয়া তাহার স্থির করিয়াছেন যে জন্মই মৃত্যুর কারণ। জন্মিলেই মরিতে হয়। কীটাণু গণের জন্ম হয় মা ; একটা জীবের শরীর বিভক্ত হইয়া ভিন্ন ভিন্ন জীবের অধিভাব হইয়া থাকে, এইরূপে তাহাদের সংখ্যা বৃদ্ধি হয়। কিন্তু উচ্চশ্রেণীস্থ জীবগণ মাতৃগর্ভে জন্মলাভ করে। এই জন্যই তাহাদের মৃত্যু হইয়া থাকে । এখন দেখা আবশ্বক জীবজগতে জন্মের আবির্ভাব কি প্রকারে হুইল । মোনক্সের (Moner) মাত পিতা মাই, একটা মোনয় विज्रख श्ब्रा झहेऎी शृङज छौवक्रए* *ब्रिभङ इग्र । «aftTffrraf Foto. (amaeba sphaerococcus) wtzt জীর একপ্রকার অতি ক্ষুদ্র জীব মাছে, তাহাঁদের সংখ্যাবৃদ্ধিয় ক্রম মোময় অপেক্ষ কিঞ্চিৎ জটিল । এইরূপে এক শীর বিভক্ত হইয়া ৰে ভিন্ন ভিন্ন জীবের WI :ృ(tఫి আবির্ভাব হয়, তাহার একবাঙ্গেই পূৰ্ণৰন্থখ বিচ্ছিন্ন হুইৱা পড়ে । ইচ্ছাদিগকে শৈশ্বৰাবস্থা ভোগ ক্ষস্থিতে হয় নী। - শরীরবিভাগপ্রণালীর পরে মুকুলোদগমপ্রণালী (Gemmation) । এ প্রণালী আরও জটিল, বৃক্ষ হইতে পুষ্পের উদগম এবং প্রবালাদি কীটের বৃদ্ধি-প্রাপ্তি এই মিরমায়ুসারে হইরা থাকে । ইহার পরে বীজোদগমপ্রণালী । এই প্রণালী অমুসারে মাতৃশরীরে যে সমস্ত বীজাণুর বিদ্যমান রছিग्राएझ डोङ्हे प्लेडि ब्र श्हेग्रो छिन्न भन्नैौन्न शोब्रण करङ्ग । अिहे পৰ্যন্ত জীবগণ কেবল একটী মাত্র জীবের শরীয় হইতে আবিস্তৃত। ইহার পরে উৰ্দ্ধক্রমে জীবজগতে যে সমুদয় জীবের বিকাশ হইয়া থাকে, তাহাতে স্ত্রীপুরুষ অবিখ্যক । অনেকগুলি প্রাণী এরূপ আছে যে তাহার। উদ্ভিদ শ্রেণী কি জীৰ শ্রেণীর অস্তগত, তাহ নির্ণয় করা অত্যন্ত কঠিন । এরূপ প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে যে, ছুইটী অস্কুরের (cells) একত্র সমাবেশে ইহাদের উৎপত্তি হয় । এই বিভিন্ন অঙ্কুরদ্বয় অনেক সময়ে সমধৰ্ম্মী ( Hornogeneous ) হইলেও কখনও বিভিন্ন গ্রকৃতিক হইয়া থাকে, জীবজগতে এইরূপে ক্রমিক বিকাশ হইতে হইতে কালক্রমে দুইটী অঙ্কুর বিভিন্নধৰ্ম্ম অবলম্বন করে এবং পয়ম্পরের অভাবপুরক (sporogony) ভাবধারণ করিয়া দুইটা স্বতন্ত্রজীব মূৰ্ত্তিতে পরিণত হয় । ইহাদের পরস্পরের স্বাভাবিক মিলনেচ্ছা অত্যন্ত প্রবল । যে সময় হইতে জীবজগতে এইরূপ দুইট পরস্পর মিলনেচ্ছু বিভিন্নপ্রকৃতিক জীবের আবির্ভাব হয়, সেই সময় হইতে স্ত্রীপুরুষ ভেদ দৃষ্ট হয়, এবং পরস্পরের সমাগম ব্যতীত নুতন জীবের উদ্ভব রহিত হইয়া যায়। তাহার পর হইতে ক্রমিক বিকাশমার্গে একটা জীব হইতে জার नूङम औव ङेङ्ठ श्ा मता ।। 4ऎकश् अङ्ग-शत्र गमाश्रय्म ८ण যে জীবের আবির্ভাব হয়, তাহাকে কিছুদিন মাতৃগর্তে থাকিয়া পরে জন্ম গ্রহণ করিতে হয় । জীবজগতে এই প্রকারে জন্মপ্রকরণের আবির্ভাব হইয়াছে। পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে যে মোনর প্রভৃতি কীটপুগণ প্রথম হইতেই পূর্ণাবস্থা প্রাপ্ত হইয়া আবিভূত হয়, কিন্তু জীবজগৎ ক্রমশঃ উন্নতি লাভ করিয়া যতই স্ত্রীপুরুষভেঙ্গের সমীপবর্তী হয়, ততই জীবকে শৈশবে নিঃসহায় অবস্থায় পতিত হইতে হয়। এইরূপে উন্নতিপথের পূর্ণসীমায় পদার্পণ করিলে জীব সম্পূর্ণ নিঃসহায় হয় । সেই জন্য মজুম্ম প্রভৃতি উচ্চশ্রেণীর জীবগণ শৈশবকালে সম্পূর্ণ অসহায় থাকে । জীব, পল্পজন্ম, পুনর্জন্ম, মন্তঃসত্বা, গন্ত, মৃত্যু শব্দ দ্রষ্টয়া । ] -