জয়দুর্গ। কুমামখণ্ডের টীকা, ভগ্নৰাগীতাভাস্থ্যের প্রমেয়দীপিকা নামে টীক, গীতাতাৎপৰ্য্যনির্ণয়ের স্তাদীপিকা নামে টকা, বিষ্ণুতত্ত্বনির্ণয়ের টীকা ও অণুজ্ঞান্থের টীকা । এ ছাড়া জয়তীর্থ ঘটুপঞ্চাশিকা, বেদাস্তবাদাবলি, প্রমাণপদ্ধতি প্রভৃতি স্থায় ও বেদান্তসম্বন্ধীয় কএকখানি গ্রন্থ প্রণয়ন করেন। ১২৬৮ খৃষ্টাঙ্গে জয়তীর্থের তিরোক্তাব হয় । নৃসিংহ স্বত্যর্থসাগরে ইহার মত केकठ कब्रिग्रांप्इन । छब्रडूत्रनाड़, जिदीकूरू बाटलाब ७कजे अशैन दिङ* । श्5জম মন্দিরে রাজা আদিত্যবৰ্ম্মার সময়ের যে শিলালিপি পাওয়া যায়, তাহাতে ত্রিবাঙ্কুর রাজ্য ১৮ নড়ে (বিভাগে ) বিভক্ত ছিল, এরূপ উল্লেখ আছে। তন্মধ্যে জয়তুঙ্গমাড় । ত্রিবাঙ্গুররাজের রাজধানী ছিল ৷ জয়তুঙ্গনাড়ের অপর নাম । জয়সিংহনাড় । কিন্তু বর্তমান সময়ে জয়তুঙ্গনাড়ের সীমা নিৰ্দ্ধারণ অনুমানসাপেক্ষ, বোধ হয় ঘাটপৰ্ব্বতের পূর্বদিকে ইহা অবস্থিত ছিল । জয়তোড়া, মানভূম জেলার অন্তর্গত একটা পরগণ। পরিমাণ প্রায় ২২.৫৯ বর্গমাইল । ইহা পঞ্চকোটের রাজার জমিদারীর অস্তভূত । i জয়ৎসেন, ১ ধিয়াটগ্থ গুপ্ত। ধইন সময়ে নধু,লর કરી নাম । ২ মগধের এক রাজা । “মগধেযু জয়ংসেনস্তেষামাসং স পাধিব । অষ্টানাং প্রবরাস্তেষাং কালেয়ানাং মহাসুরা: " ( ভারত আদি ৬৭ অ: ) ৩ পুরুবংশীয় সাৰ্ব্বভৌম রাজের পুত্র। সৰ্ব্বভৌমের ঔরসে ও কেকয় রাজকন্যার গর্ভে ইহার জন্ম। (ভারত আদি । ৯৫ অঃ ) ৪ সোমবংশীয় অইনৰূপ পুত্র । | জয়দ (ত্রি) জয় দদাতি জয়-দাক্ষিপ। জয়দাতা। জয়দত্ত (পুং) জয়েন বিজয়েন দত্তএব। ১ ইক্সপুত্র। ২ একজন রাজা। ইহার পুত্রের নাম দেবদত্ত । ৩ একজন বিখ্যাত আয়ুৰ্ব্বেদবিদ। বিজয়দহের পুত্র । , ...ইনি সংস্কৃত ভাষায় অবৈদ্যক নামে মশ্বচিকিৎসা সম্বন্ধীয় একখানি গ্রন্থ রচনা করিয়াছেন । জয়দুর্গ (জী) হর্গ মূর্তিবিশ্যে। তন্ত্রসারে জয়ন্থগার এইরূপ भूर्ति बज्रि श्हेब्रुइ “কালাত্রাঙ্গং কটাক্ষররিকুলভয়দাং মেলিবন্ধেদুরেথাং । as কে কপাণং ত্রিশিখমপি করৈরুদ্ধহস্তাং জিনো", . निश्रुझाश्क्रिढ़ा जिजूदनभक्षिण cडजग" ***** ধ্যায়েন্ধ গাং জয়াখ্যাং দিশপরিবৃতাং সেবিতাং সিন্ধকামৈঃ ।” İ -- { দুর্গ দেখ ! ] | [ ৬৬৩ ] छझुद ఙ్ఞాEఙడి জয়দেব, এই নামে সংস্কৃত সাহিত্যে আমরা অনেক করির সন্ধান পাই, তন্মধ্যে গীতগোবিন্দপ্রণেতা জয়দেবই সৰ্ব্বপ্রধান ও সৰ্ব্বত্র বিখ্যাত। ১ গীতগোবিন্দ-প্রণেতা জয়দেবের পিতার নাম তোজদেব ও মাতার নাম রামাদেবী। বীরভূম জেলার অন্তর্গত কেন্দু বিশ্ব (বর্তমান কেন্দুলি) গ্রামে এই সুবিখ্যাত বঙ্গীয় কবি জন্মগ্রহণ করেন। জয়দেবচরিত লেখকের মতে—ইনি খৃষ্টীয় ১৫শ শতান্সে বিদ্যমান ছিলেন। কিন্তু আমাদের বিবেচনায় জয়দেব তাছা অপেক্ষ মনেক প্রাচীন । সুপ্রসিদ্ধ লক্ষ্মণসেনের মহাসামস্ত বটুদাসের পুত্র ঐধরদাসের যুক্তিকর্ণামৃতে জয়দেবের বিমোহিনী কবিতামাল উদ্ধত হইয়াছে। গীতগোবিন্দের একখানি প্রাচীন পুথির শেষে লিখিত আছে— “সমাপ্তঞ্চেদং ঐগীতগোবিন্দাভিধং সমীচীনতমং শাস্ত্ৰং সম্পূর্ণ কৃতি শ্ৰীভোজদেবায়ুজ রামাদেবীপুত্র শ্ৰীজয়দেবপণ্ডিতরাজস্তেতি শ্ৰেয়: অর্থ লক্ষণসেন নাম নৃপতিসময়ে শ্ৰীজয়দেবস্ত কবিরাজ প্রতিষ্ঠা ॥” উক্ত প্রমাণ দ্বারা স্পষ্টই জানা যাইতেছে যে, মহাকবি জয়দেব কিছু দিন গোঁড়াধিপ লক্ষ্মণসেনের সভায় ছিলেন । দিল্লী মুসলমানাধিকৃত হইবার পূর্ববর্তী রাজা মাণিক্যচক্সে অাদেশে রচিত অলঙ্কারশেখরে লিখিত আছে, জয়দে উৎকলরাজের সভাকবি ছিলেন । ভক্তিমাহাত্ম্য (সংস্কৃত) ও ভক্রমাল প্রভৃতি গ্রা জয়দেবের এইরূপ পরিচয় আছে— অল্প বয়সেই জয়দেব বৈরাগ্য অবলম্বন করিয়া পুরুষোত্ত ক্ষেত্রে আগমন করেন। এখানে তিনি সৰ্ব্বদাই পুরুষোত্তমে সেবা করিয়া দিনাতিপাত করিতেন। জগন্নাথও ॐांहांद्र झख्-ि গুণে মুগ্ধ হইয়াছিলেন। সেখানে কএক ব্যক্তি জয়দেবের শিষ্ণুত্ব গ্রহণ করিয়াছিলেন এবং উৎকলাধিপতিও তঁtহাকে ভালবাসিতেন । একজন ব্রাহ্মণের পুত্র সস্তান না হওয়ায় বহুকাল জগন্নাথের আরাধনা করিয়া একটা কষ্ঠা লাভ করেন। সেই কষ্ঠার নাম পদ্মাবতী । লিবাহযোগ্য হইলে ব্রাহ্মণ কন্যাকে জগন্নাথদেবের শ্ৰীচরণে উৎসর্গ করিবার জন্ত আনিলেন, তদর্শনে পুরুষোত্তম প্রত্যাদেশ করিলেন, “জয়দেব নামে আমার এক সেবক সংসারধৰ্ম্ম বিসর্জন দিয়া আমার নাম সার করিয়াছে, তুমি তাহাকেই এই কন্যা সম্প্রদান কর * তখন ব্রাহ্মণ কন্যাকে লইয়া জয়দেবের নিকট উপস্থিত হইলেন ও তাহাকে সেই কন্যার পাণিগ্রহণ করিবার জন্তু অনেক অনুরোধ করিলেন। কিন্তু জয়দেব श्रांद्रि
