পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৬৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জয়দেব 81 وفاون } জয়দেব जरजान्नै श्हे८७ हेष्झ। कब्रिप्शन मा, ठिनि ढाँक्रएवंद्र कथा অগ্রাহ করিলেন। ব্রাহ্মণ কন্যাকে তাছার নিকট রাখিয়া छजिब्रां पञांनिध्णन । जम्रटनवe ठथन निष्ठांख ज७वंखङ হইয়া কম্ভাকে কছিলেন, “তুমি কোথায় বাইৰে বল, সেইখানে তোমাকে রাখিয়া আসি, এখানে থাকা হইবে না ।” পদ্মাবতী কাতরস্বরে বলিলেন, “পিতা জগন্নাথের আদেশে তোমার হাতে সমর্পণ করিয়াছে, তুমি আমার স্বামী, হৃদয়সৰ্ব্বস্ব, তুমি যদি আমার ত্যাগ কর, আমি তোমায় ছাড়িৰ না, কায়মনোবাক্যে তোমার চরণসেবা করিব।” পণ্ডিতকবি জয়দেব তখন কি করেন, পয়াবতীকে পরিত্যাগ করিতে পারিলেন না, আবার সংসারী হইলেন। এক নারায়ণবিগ্রন্থও প্রতিষ্ঠা করিলেন, এবার তাহার হৃদয়ে কৃষ্ণপ্রেমের শ্রোত বহিতে লাগিল, সেই স্রোতে ভাসিতে ভাসিতে অপূৰ্ব্ব পীযুষপূরিত গীতগোৰিন প্রচার করিলেন। কথিত আছে--জয়দেব গীতগোবিনে সকল রস ও সকল ভাবের অবতারণা করিলেন বটে, কিন্তু খণ্ডিত মধুর রসের বর্ণনা করিতে পারিলেন না, যাহাঁকে তিনি জগৎপিতা পরমপুরুষ বলিয়া জানেন, সেই শ্ৰীকৃষ্ণ প্রকৃতি রাধিকার পায়ে ধরিবে, এ কথা তিনি লিখিতে সাহসী হন নাই । দৈবক্রমে একদিন তিনি সমুদ্রস্বানে বাহির হইয়াছেন, এই সময়ে স্বয়ং জগন্নাথ জয়দেবের বেশে তাহার গৃহে প্রবেশ করিয়া তাহার পুপি খুলিয়া “দেহি পদপল্লবমুদারং” কবিতাটা লিখিয়া দিলেন। পদ্মাবতী এত শীঘ্র জয়দেবকে আসিতে দেখিয়া কহিলেন, “এই মাত্র তুমি স্নান করিতে গেলে, এর মধ্যে ফিরিয়া আসিলে কেন ?” জয়দেবরূপী শ্ৰীকৃষ্ণ উত্তর করেন, “যাইতে যাইতে একটা কথা মনে পড়ে গেল, পাছে ভুলিয়া বাই, সেই জন্যই আসিয়া লিখিয়া গেলাম।” জয়দেবরূপী শ্ৰীকৃষ্ণ এই বলিয়া যেমন চলিয়া গেলেন, তাহারই অনতিপরে জয়দেব স্নান করিয়া গৃহে উপস্থিত হইলেন । এবার পদ্মাবতীও অবাক হইয়া বলিলেন, ‘এই তুমি স্নান করিতে গিয়াছিলে, এসে এই কতক্ষণ লিখিয়া গেলে, আবার এত অল্প সময় মধ্যে কিরূপে আসিলে ? এখন আমার মনে সন্দেহ হইয়াছে, যে লিখিয়া গেল সেই বা কে, আর তুমিই বা কে ?” বুদ্ধিমান জয়দেব তখনি গিয়া আপনার পুথি খুলির দেবাক্ষর দর্শন করিলেন। পুলকে প্রেমাবেশে তাহার হৃদয় বহিয়া অশ্রবিগলিত হইতে লাগিল । পদ্মাবতীকে সম্বোধন করিয়া কছিলেন, “তুমিই ধৰ্, তোমারই জন্ম সার্থক, তোমার ভাগ্যে মহাপ্রভুর দর্শন লাভ হইল, জ্ঞামি হতভাগ্য, সেইজন্য র্তাহার দর্শন পাইলাম না ।” जब्रएनट्वब्र औऊरभादिहमाद्र भश्मिीब्र रूथ क्रांब्रिशिरक ब्रॉड़े शरेण । ऊङ ७ छांबूकभांप्रबहे गैङcशांविरलग्न गान उनिद्र! আত্মহারা হইয়া পড়িতেন । প্রবাদ এইরূপ, একদিন এক মালিনী ক্ষেত্রে বলিয়া গীতগোবিন্দ গান করিতেছিল, জগন্নাথ তাহা গুলিতে যান, তাছাতে তাহার গায়ে ধূলা ও কাটা লাগে । উৎকলরাজ মন্দিরে গিয়া দেবের ঐ অঙ্গে ঘূল কাটা দেখিয়৷ কিরূপে লাগিল, তাহার কারণ জিজ্ঞাসা করেন । তখন প্রত্যাদেশ হয় যে, অমুক স্থানে এক মালিনী গীতগোবিন্দ গান করিতেছে, তাহার গান শুনিতে গিয়া ঐ অঙ্গে এইরূপ কঁাটা লাগিয়াছে। উৎকলরাজ তখনই শিবিক পাঠাইয়া সেই মালিনীকে আনাইয়া গীতগোবিন্দ গান করাইলেন । এখনও ७हे भोलिनैौन्न रुश्वैम्न ब्रमकै१५ अ१ाब्रार्थच्न देिभलि८न्न गैज्रগোবিন গান করিয়া থাকে । গীতগোবিন্দের এত অাদর দেখিয়া উৎকলরাজও একখানি গীতগোবিন্দ লিখিয়া জগন্নাথদেবের পাদপদ্মে অৰ্পণ করেন। কিন্তু ভগবান পুরুষোত্তম জয়দেবের গীতগোবিন্দখানি রাখিয়া রাজার গীতগোবিন্দ ফেলিয়া দিলেন । তাহাতে উৎকলরাজ অত্যন্ত মৰ্ম্মপীড়িত হইয়া সাগরে কাপ দিতে যান। তখন জগন্নাথদেব কৃপা করিয়া কছিলেন, “তুমি মরিও না, জয়দেবের গীতগোবিন্দের প্রথমেই তোমার রচিত ১২টা শ্লোক থাকিবে ।” রাজা তাহাতেই কৃতকৃতার্থ হইলেন । সেইদিন হইতে এখনও পর্য্যস্ত প্রত্যহ জগন্নাথদেবের মন্দিরে গীতগোবিন্দ পাঠ হইয়া থাকে । কোনদিন গীতগোবিন্দ পাঠ ন হইলে সে দিনের পূজা সিদ্ধ হয় না । জয়দেবের উপর রাধামাধবের বড়ই যত্ন । ভক্তমালে লিখিত আছে, একদিন জয়দেব নিজ কুটীরের ছাপ্পর ছাইতে ছিলেন, তখন বিষম রৌদ্র, হরির তাহ দেখিয়া দুঃখ হইল । তিনি শীঘ্ৰ কাৰ্য্য শেষ হইবে ভাষিয়া গির ফুড়িয়া দিতে লাগিলেন। জয়দেব ভাবিলেন, বুঝি পদ্মাবতী গিয় ফুড়িয়া দিতেছেন । কিন্তু নামিয়া জাসিয়া দেখেন, কেহ কোথায় নাই, রাধামাধবের হাতে স্কুল ময়লা লাগিয়াছে । বুঝিলেন, ভক্তবৎসল शग्नि छरङग्न छछ कडे कब्रिड्रांरश्न । जब्रटनtरुग्न भरन दफ़हे श्ःथ হইল। তিনি হরির স্ত্রীচরণে পড়িয়া কতই কাকুতি মিনতি করিলেন । এইরূপে শ্রীহরি জয়দেবরূপ ধরিয়া এক দিন পদ্মার হস্তে প্রস্তুত অল্প ভোজন করিয়াছিলেন । রাধামাধবের সেৰ ও উৎসবের জন্য অর্থ-প্রয়োজন হইল। কবিরাজ জয়দেব তজন্তু দেশাস্তর যাত্রা করিলেন। পথে ডাকাতের বরিয়া র্তাহার সর্বস্ব কাড়িয়া লইল ও তাহার হাত পা কাটিয়া একটা कू* भाषा ८कजिब्रl cशण । cग३ हांन निब्र! ५कछन ब्रांच वृ*प्रl