পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৬৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জয়দেৰ ছৰিমেয় সহিত হৰ-সংবতের কোন সংস্রব জাছে কি না, তাহা এখন সম্মেহম্বল। এরূপ স্বলে জয়দেৰ প্ৰকৃতির শিলালিপিতে উৎকীর্ণ সম্বত্তের জঙ্ক নিঃসন্দেহে হর্ষসৰৎ ৰলিয়। अश्न कब्र शत्र न । [ रर्ष भएका विश्ङ रिवव्रण cन२ ।] নেপালের পাৰ্ব্বতীয়-বংশাৱলীতে লিখিত আছে, ঠাকুরবংশীয় এখন রাজা জংগুবৰ্ম্মায় খণ্ডরের সময়ে বিক্রমাদিত্য নেপালে ভাগমন করেন এবং এখানে সম্বৎ প্রচলন कक्लि धाम (s) । গুপ্তসম্রাটুগণের সময়েই নেপালে প্রবল পরাক্রান্ত লিচ্ছবিরাজগণ রাজত্ব করিতেন । গুপ্তসম্বৎ-প্রবর্তক মহারাজাধিরাজ ১ম চন্দ্রগুপ্ত (বিক্রমাদিত্য ) লিচ্ছবিরাজকতা কুমারদেবীর পাণিগ্রহণ করেন, তাহারই গর্তে সুপ্রসিদ্ধ মহাবীর সমুদ্রগুপ্ত জন্মগ্রহণ করেন । যেমন সম্রাট হর্ষবৰ্দ্ধনের পিতামহ আদিত্যবৰ্দ্ধন মহাসেনগুপ্তের ভগিনী মহাসেনগুপ্তার পাণিগ্রহণ করেন (৫) । যেমন মৌখরিরাজ আদিত্যকৰ্ম্ম হর্ষগুপ্তের ভগিনী হর্ষগুপ্তাকে বিবাহ করেন। সেইরূপ মহারাজাধিরাজ সমুদ্রগুপ্তের পুত্র বিক্রমাদিত্য-উপাধিধারী ২য় চন্দ্রগুপ্ত নেপালের লিচ্ছবিরাজ ধ্রুবদেবের ভগিনী ধ্ৰুবদেবীর পাণিগ্রহণ করিয়াছিলেন। মহারাজ ধ্রুবদেব ও ঠাকুরীবংশীয় মহাসামস্ত অংশুবৰ্ম্ম উভয়েই এক সময়ের লোক । নেপাল হইতে আবিষ্কৃত ৪৮ সস্বৎজ্ঞাপক শিলালিপিতে মহারাজাধিরাজ ধ্রুবদেবের রাজত্বকালে মহারাজ অংগুৰক্ষ্ম কর্তৃক তিলমক’ নিৰ্ম্মাণের প্রসঙ্গ আছে। ডাক্তার বুহলর প্রভৃতি বর্তমান প্রত্নতত্ত্ববিদগণ একবাক্যে ঐ ৪৮ অঙ্ক হর্ষসন্ধংজ্ঞাপক ৰলিয়া স্থির করিয়াছিলেন । কিন্তু পূৰ্ব্বেই জামরা লিখিয়াছি যে, নেপালে যে কোন কালে হর্ষসম্বং প্রচারিত হইয়াছিল, তাহার কোন বিশেষ প্রমাণ নাই। পূৰ্ব্বেই লিখিয়াছি, পাৰ্ব্বতীয় বংশাবলীর মতে রাজা অংশুবৰ্ম্মার কিছু পূৰ্ব্বে নেপালে বিক্রমাদিত্য কর্তৃক গুপ্তসত্বং প্রচলিত হয়। এরূপ স্থলে নেপালরাজ এবদেবের ভগিনী এবদেবীর সহিত ২য় চন্দ্রগুপ্তের বিৰাহ হইবার পূৰ্ব্বে এবং সম্ভবতঃ বিক্রমাদিত্য উপাধিধারী গুপ্ত-সম্বৎ-প্রবর্তক ১ম চন্দ্রগুপ্তের সহিত লিচ্ছবিরাজকন্যা কুমারদেবীর বিবাহকালে সমাগত ১ম চন্দ্রগুপ্তকর্তৃক নেপালে গুপ্তসখৎ প্রচারিত হইয়া থাকিবে । এরূপ স্থলে অংগুৰণী ও ধ্রুবদেবের শিলালিপির অঙ্ক যে গুপ্তসম্বৎ জাপক, তাছাতে আর সমোহ থাকিতেছে না । এরূপস্থলে ২য় জয়দেবের শিলালিপিতে উৎকীর্ণ ২৯৯ (s) inscriptions from Nepal, p. 38. (e) Epigraphia Indica, vol. I, p. 68. অঙ্ক গুপ্ত-সম্বৎ জ্ঞাপৰ বলিয়া গ্রহণ কয় ৰায় । [ গুপ্ত রাজবংশ শব্দ দেখ। ] তাহ হইলে (২৯৯ × ৩৯৯২• = ) ४०v१०० धूडेरिक गिमहदिब्राज दक जहरनवटक जांमचा cननांष्णद्र সিংহাসনে সমাসীন দেখি। এ সময়ে সম্রাট হর্ষবর্ধন শিলাদিত্য কনোজের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন । বাণভট্ট ও চীনপরিব্রাজক হিউএনসিংএর বর্ণনায় জানা যায়, সম্রাট হর্ষদেৰ সমস্ত উত্তর ভারত এবং গৌড়, ওভু কলিঙ্গাদি অনেক স্থানে আধিপত্য বিস্তার করিয়াছিলেন। এরূপ স্থলে ২য় জয়দেবের খণ্ডর গৌড়-ওড্র-কলিঙ্গ-কোশলাধিপ ॐश्र्षक्व ७ निगानिऊा श्र्वब६न फेडरब ८ष अडिब्रदाखि তাহাতে সন্দেহ নাই । এখানে একটা কথা উঠিতে পারে। প্রত্নতত্ত্ববিদ ক্লিন্টু সাহেব লিখিয়াছেন, ‘হৰ্ষবৰ্দ্ধনের মৃত্যুর পর কনোজরাজ্য বিশৃঙ্খল হইয়া পড়িলে মগধরাজ আদিত্যসেন মহারাজাধিরাজ অর্থাৎ সম্রাটু উপাধি গ্রহণ করেন। শাহপুর শিলালিপি মতে डिनि ७१२-१७ झूडेटिश दिछमांन झ्टिगम (७) ।’ সুতরাং আদিত্যসেনের দৌহিত্রীর পুত্র ২য় জয়দেব ৬১৮ খৃষ্টাব্দে বিস্তমান থাকা একান্ত অসম্ভব । কিন্তু আমরা ইতিপূৰ্ব্বে প্রমাণ করিয়াছি, “শাহপুরের সূৰ্য্যপ্রতিমায় উৎকীর্ণ শিলালিপিতে ৬৬৬ সম্বতে রাজ। আদিত্যসেনের কথা বিবৃত অাছে।” [ গুপ্তরাজবংশ ৪৩১ পৃষ্ঠা দেখ। ] এরূপস্থলে ৬-৯ খৃষ্টাৰো আদিত্যসেনকে মগধের সিংহাসনে দেখিতে পাই । ঐ সময়েও শ্রীহর্ষদেব আধিপত্য করিতেছিলেন । মগধয়াজ আদিত্যসেনের পিতা মাধবগুপ্ত হর্ষদেবের সহচর ছিলেন এবং সম্পর্কেও আদিত্যসেন সম্রাট হর্ষবৰ্দ্ধনের একপ্রকায় ভ্রাতা হইতেছেন । অতএব আদিত্যসেন ও হর্ষদেব উভয়ে যে সমসাময়িক তাহাতে সন্দেহ নাই । কেছ আপত্তি করিতে পারেন যে, যখন মাধবগুপ্ত হর্ষের বন্ধু ছিলেন, তখন তাহার পুত্র আদিত্যসেন হর্ষদেব অপেক্ষ বয়সে অনেক ছোট। বর্তমান প্রত্নতত্ত্ববিদগণ স্থির করিয়াছেন, সম্রাটু হর্ষবৰ্দ্ধন ৬০৬-৭ খৃষ্টাব্দে সিংহাসনে আরোহণ করেন। তখন ৬০৯ খৃষ্টাব্দে আদিত্যলেন রাজ্যাভিষিক্ত হইলেও ৬১৮ খৃষ্টাৰো তাহার দৌহিত্রীপুত্রের রাজ্যগ্রহণ একান্ত অসম্ভব । उँखन्न । छैौन-*ब्रिडांजक शिडेaन्-निद्र१७ग्न औदनैौष्ठ লিখিত আছে—(৬৪ খৃষ্টাৰে ) তিনি বগীরাজ্যে গিয়া । (•) Fieet's Inscriptionum Indicarum, vol. III, p. 14. # Cunningham's Ancient Geography of India, p. 666.