পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চক্ষুস্ धtग्रांजनैौद्र ७ भtनांश्नं । हेशन अङॉcय क्र”, cयोबम, हरठ, পদ প্রভৃতি কোন অৰয়বেই শরীরের সৌন্দর্ঘ্য থাকে না । हे झांद्र दियग्न पूरधgठ ५झे क्र* लिथिङ श्रां८छ् नब्रट्नब्र नृत्यून् अर्था९ श्रृंझैो८ग्रन्न ८य अदब्रवप्ने एक घ्कू বলিয়া সাধারণে ব্যবহার করে, তাহার বিস্তার দুই বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠোদর, যাহার চক্ষু তাছার বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠেই মাপিতে হয়, ইহার আকার গোস্তনের স্থায় বৰ্ত্তল এবং ইহা সকল স্কৃতের অংশ হইতে উৎপন্ন । নেত্র-বুদবুদের মাংস ক্ষিতি হইতে উৎপন্ন, এই রূপে অগ্নি হইতে রক্ত, বায়ু হইতে কৃষ্ণভাগ, জল হইতে শ্বেতভাগ ও আকাশ হইতে অশ্রুমার্গসমুদ্ভুত । নেত্রের তৃতীয়াংশ কৃষ্ণমণ্ডল এবং দৃষ্টিস্থান কৃষ্ণমণ্ডলের সপ্তমাংশ বলিয়া নির্ণীত হইয়াছে। নেত্রদ্বয়ের মণ্ডল পাচটী, সন্ধি ছয়ট ও পটল পাচট । মওল পাচটা যথা— ১ পক্ষাম গুল, ২ বত্মমণ্ডল, ৩ শ্বেতমণ্ডল, ৪ কৃষ্ণমণ্ডল ও ৫ দৃষ্টিমণ্ডল । ইহাদের পর পরট যথাক্রমে পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্বটীর মধ্যগত । সন্ধি ছয়ট যথা—১পক্ষ ও বস্তু মধ্যগত সন্ধি, ২ বত্মও শুক্লের মধ্যগত সন্ধি, ৩ শুক্ল ও কৃষ্ণের মধ্যগত সন্ধি, ৪ কৃষ্ণমণ্ডল ও দৃষ্টিমণ্ডলের মধ্যগত সন্ধি, ৫ কনী নিকাগত সন্ধি ও ৬ অপাঙ্গগত সন্ধি । পটল পাচট যথা—১ বাহ ব৷ প্রথম পটল তেজ ও জলাশ্রিত, ২ মাংসাশিত, ৩ মেদ আশ্রিত, ৪ অস্থিসংশ্রিত ও ৫ দৃষ্টিমণ্ডলাশ্রিত । ( স্বশ্ৰাত উঃ ১ অঃ ) য়ুরোপীয় চিকিৎসকগণের মতে-যে ইন্দ্রিয় স্বারা দর্শনঞ্জান জন্মে, তাহারই নাম চক্ষু | চক্ষুর গঠন প্রণালী অতি মনোহর । শারীরযন্ত্রের মধ্যে মস্তিষ্কের গঠনের পরই চক্ষুর গঠন ! এরূপ অনিৰ্ব্বচনীয় কৌশল ভাষায় বর্ণনা করিয়া ঠিক বুঝান যায় না । যুরোপীয় শারীরতত্ত্ববিদের চক্ষুস্তত্ত্বনিরূপণে যতদূর কৃতকার্য হইয়াছেন, তাছাত্তে জানা যায় যে নেত্রমগুলে ১১ট প্রধান উপাদান আছে । ১ ঘনত্বক্ (Sclerotic), ২ শঙ্গি ত্বক दां दछझाँवग्नगैौ (Gornea), ७ झक्षांबग्नक द क्लष*भ७ण VI >boe [ ৬৯ ] চক্ষুস্ ( Choroid ) s staw tą sr (Iris ), e ristfR*t ( Papil ), ও চিত্ৰপত্ৰ ( Retina ), ৭ তারকামণ্ডলের ***st*ré (The posterior chamber of the eye ), v stạortnostrix Motorsts (The anterior chamber of the eye), a Włotov. «t of (Crystaline lens), S. *qys (Vitreous humour), so wofaşiu. (Optic nerve.) চক্ষুর প্রধান আবরণ, যtহাকে সাধারণতঃ চক্ষুর পাতা বলা যায়, তাটাকে চক্ষুপল্লব বা অক্ষিপুট ( Eyelids ) বলে । ইহার ধারে কতকগুলি লোম থাকে, তাহাকে পক্স (Eyelash) বলে, এই অক্ষিপুটের পেশীভাগ যে শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী দ্বার। ভিতরের দিকে আবরিত অর্থাৎ অক্ষিপুটের যে অংশ ঠিক অক্ষিগোলকের উপর থাকে, তাহীকে যোজকত্বক ( Conjunctiva ) বলে । এই যোজক ত্বকের নিম্নে তার একটী কঠিন আবরণ আছে । ইহার পশ্চাদংশ অস্বচ্ছ ও সন্মুখ ভাগ স্বচ্ছ, ঐ অস্বচ্ছাংশকে ঘনত্বক বা শুক্লমণ্ডল (Sclerotic) বলা হয় । চক্ষুতারকার সম্মুখভাগে ঘনত্বকের যে স্বচ্ছাংশ থাকে, উহা বাহির হইতে দেখিলে বোধ হয়, যেন একখানি উৎকৃষ্ট পালিশ করা কাচখণ্ডে তার কাট ঢাকা দেওয়া অাছে । এই কাচখণ্ডবৎ পদার্থ ঠিক যেন বাটির মত খুরলে এবং যেন উবুড় করিয়া দেওয়া আছে, সুতরাং বাহির হইতে দেখিলে ইহার মধ্যস্থল উবুড় করা বাটির তলার স্তায় উচ্চ দেথায়, বাস্তবিক ও তাঁহাই । ইহারই নাম স্বচ্ছাবরণী বা শাঙ্গ জ্বক্ (Cornea) । ঘনত্বকৃই প্রকৃতপক্ষে অক্ষিগোলকের বহিরাবরণ। ইহা কতকগুলি বৃহতস্তুতে নিৰ্ম্মিত । এই তত্ত্বগুলি শ্বেতবর্ণ, ঘন ও কঠিন । ইহা দ্বারা অক্ষিশোলক প্রায় ঃ অংশ আবৃত থাকে । এই অtধরণ অক্ষিগোলকের পশ্চাদিকের মধ্যস্থলে যে স্থান দিয়া দর্শনস্নায়ু আসিয়া দীপ্তোপল পর্য্যস্ত পৌছিয়াছে, সেই স্থলে ইহা ঐ স্নায়ুকোষ্ঠের দৃঢ়মাত্রিকার ( Durn mater) সহিত মিলিয়। গিয়াছে । দর্শনস্নায়ু যে স্থলে নেত্রমগুলে প্রবিষ্ট হইয়াছে, সে স্থলে ইহ। প্রায় ১ ইঞ্চির হয় অংশ পুরু এবং ক্রমশঃ কমিয়া গিয়া স্বচ্ছাবরণীর নিকটে ৫, অংশ দাড়াইয়াছে। স্বচ্ছা বরণী কিন্তু আবার অত্যস্ত মোট । এই আবরণীই চক্ষুর প্রকৃত রক্ষক, हेह इtद्राहे वाश्रिद्रत ८कॉम दल इtद्र! 5यूद्र ८काम गठि হয় ন| স্বচ্ছা বরণী শুক্লমণ্ডল বা ঘনত্বকের অন্যান্য . ংশ অপেক্ষ মোট ও কঠিন। মানবের বয়োবৃদ্ধির সহিত এই স্বচ্ছাবরকের শৃঙ্গস্থান অর্থাৎ উচ্চাংশের হ্রাস বৃদ্ধি হইতে থাকে এবং বিভিন্ন ব্যক্তিতে ইহার পরিমাণের পার্থক্য ८नश्व यान्न । ऐश ब्रहे अछ ८णारकद्र गौभाडि द मूलष्ट्रष्टि