পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

籌 जैो ಙನ್ತಿ। يبينييميت عليه ১৮১২ খৃষ্টাবো সৰ্ব্বদেব বয়োপ্রাপ্ত হইয়া স্নায়কত পদলাভ করিলেন । ইছার অল্পকাল পরেই প্রতাপদেব রায়কত হুইবার জন্য সদর দেওয়ানী আদালতে মোকদম উপস্থিত प८ब्रन, किखु पञलियांष्ट्र পুর্ণ হয় নাই । সৰ্ব্বদেব বুদ্ধিমান ও অতি চতুর ছিলেন । তিনি রায়কত হইয়া যখন দেখিলেন যে তাহার পৈতৃক রাজ্যের অধিকাংশই দেবরাজ হস্তগত করিয়াছেন। সে সমুদয় উদ্ধার করা চাই । এই ভাবিয়া অনেক সৈন্ত সংগ্ৰহ করিয়া ১৮২৪ খৃষ্টাব্দে যুদ্ধ আরম্ভ করিলেন, এক বর্ষ মধ্যেই তিনি দেবরাজের অধিকৃত অনেক স্থান অধিকার করিয়া লইলেন । দেবরাজ বৃটিশ গবর্মেন্টের নিকট এ সম্বন্ধে অভি. যোগ উপস্থিত করিলেন । গবর্মেন্টের বিনানুমতিতে র্তাহাদের মিত্ররাজের সহিত যুদ্ধ করিয়াছেন বলিয় সৰ্ব্বদেবের ৭ বর্ষ কারাবাসের দণ্ড হইল। কিন্তু পুনর্বিচারে তিনি ৩ বর্ষের জন্ত দণ্ড পাইলেন । রঙ্গপুরের একটি স্বতন্ত্র বাটতে এই তিন বর্ধকাল অতিবাহিত করেন । মুক্তিলাভের পর তিনি রাজনৈতিক সংস্রব ত্যাগ করিয়া সৰ্ব্বদাই ধৰ্ম্মচর্চা করিতে লাগিলেন, এই সময়ে অনেক ব্রাহ্মণ পণ্ডিত তাহার সভায় উপস্থিত থাকিতেন। জয়স্তদেব জল্পাইগুড়ীতে পরিখাদি খনন করাইয়াছিলেন, কিন্তু এই সৰ্ব্বদেবের সময়ই অট্টালিকা, দীর্ঘিকা ও ঠাকুরবাড়ী নিৰ্ম্মিত হয় । ১৮৪৭ খৃষ্টাব্দে সৰ্ব্বদেব ইহলোক পরিত্যাগ করেন। তাহার দশ পুত্র, তন্মধ্যে মকরন্দদেব সৰ্ব্বজ্যেষ্ঠ । সৰ্ব্বদেবের মৃত্যুর পর অমাত্যবর্গ চক্রান্ত করিয়া নাবালক রাজেন্দ্রদেবকে রায়কতপদে অভিষিক্ত করেন। সে সময় কুমার মকরন দেব মণ্ডলঘাটে চলিয়া আসেন এবং জমিদারী পাইবার অভিলাষে অভিযোগ উপস্থিত করেন । মোক দমায় জয়লাভ করিয়া ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দে রায়কতপদ প্রাপ্ত হন । ১৮৫২ খৃষ্টাব্দে তাহার মৃত্যু হইলে তাহার ইচ্ছাপত্র অনুসারে নাবালক চন্দ্রশেখরদেব রায়কত হইলেন । - ১৮৫৫ খৃষ্টাব্দে ইহার শাসনভার কোট অব ওয়ার্ডের অধীন হয় এবং মকরন্দদেব লেখাপড়া শিথিবীর জন্ত কলিকাতায় মানীত হন । ১৮৬২ খৃষ্টাব্দে তিনি বয়োপ্রাপ্ত হইয়া স্বদেশে | আগমন করেন । কিন্তু তাহার বিলাসিতীর দোষে ঋণজালে জড়িত হইয় পড়িলেন । অল্পদিন পরেই ১৮৬৫ খৃঃ অব্দে তাহার মৃত্যু হয়। তাহার পুত্র সন্তান ছিল না, তাহার ভ্রাতা ৰোগীজদেব স্নায়কত হন । এই সময়ে তাহার পিতৃব্য । তোলা সাহেব ওরফে ফণীন্দ্রদেব রাজ্যগ্রাপ্তির জন্য মোকদমা উপস্থিত করেন, কিন্তু প্রথমে তিনি সকল মোকদ্দমায় পরাজিত হন । এই মোকদমার কারণ পূর্বে যে ঋণ ছিল, ᏙᎥ -- • [ ৭৩৩ y জল্পেশ যোগীন্দ্রদেবের সময় তাহ আরও বৃদ্ধি হইল। নানা তাবনায় ১৮৭৭ খৃষ্টাব্দে তাহার शृङ्गा इंद्र i মৃত্যুর ৩ মাস পূৰ্ব্বে তিনি এক দত্তক গ্রহণ করিয়াছিলেন । তাহার নাম জগদিন্দ্র দেব। কিছু দিনের জন্ত তিমিই স্নায়কত হইলেন। কিন্তু তাহার ভাগ্যে বিষয় সম্ভোগ ঘটিল না । অল্পকাল পরেই ফণীশ্রদেব স্নায়কত পদে অভিষিক্ত হইলেন । ইহার সময় রাজ্যের অনেক উন্নতি দেখা যাইতেছে। ইনি এখনও জীবিত আছেন । অধিবাসী। এখানকার অধিবাসীদের মধ্যে অধিকাংশই হিন্দু, তৎপরে মুসলমান ও অন্তাষ্ঠ জাতি। হিন্দুর মধ্যে কোচ বা রাজবংশীর সংখ্যাই অধিক । [ কোচ ও রাজবংশী দেখ । ] অবস্থানুসারে, প্রথমে রায়কত ও জমিদারগণ, তৎপরে জোতদার, জোতদারের অধীন চুকানিদার বা মুলানদার। ২ জল্পাইগুড়ী জেলার উপবিভাগ। পরিমাণ ফল ১৪৯৩ বর্গমাইল । ইহাতে জল্পাইগুড়ী, শিলিগুড়ি, বোদ, পাটগ্রাম, মৈনাগুড়ি ও কৈরান্তী এই ৬টী থানা আছে। এখানে কএকটী দেওয়ানী ও ৮টী ফৌজদারী আদালত অাছে। ৩ জল্পাইগুড়ী জেলার সদর ও নগর । এই নগর তিস্তানদীর পশ্চিম তীরে প্রবাহিত । অক্ষা ২৬° ৩২-২০% উঃ, দ্রাঘি ৮৮° ৪৫' ৩৮ পূঃ । পুৰ্ব্বে এখানে একদল দেশীয় সৈন্ত বাস করিত । সম্প্রতি তাহ উঠাইয়া লওয়া হইয়াছে । ১৮৬৯ খৃঃ অকো জল্পাইগুড়ী একটী পৃথক্ জেলা হইবার পরই এই নগরের সমধিক শ্ৰীবৃদ্ধি হইয়াছে । আবার নদীরণ বেঙ্গল ষ্টেট রেলওয়ে এই নগর দিয়া যাওয়ায় দিন দিন ইহার অধিবাসীর সংখ্যা বৃদ্ধি হইতেছে । এখানে একটী মিউনিসিপালিটী আছে । জল্লাক (ত্রি) জল্পতি জয়-যাকন (জল্লভিক্ষকুট্টলুট্টবৃঙঃ যাকন । প৷ ৩২১৫৫ ) বহু কুৎসিতভাষী পৰ্য্যায়—বাচাল, বাচাঢ়, বহুগছ্‌্যভাক্। ( অমর ৩১৩৬) স্ত্রীলিঙ্গে ঙীন্থ । “জল্পাকীভিঃ সহাসীনঃ স্ত্রীভিঃ প্রজবিনা ত্বয়া ।” (ভট্ট ৭।১৯) জলিত (ত্রি) জয়-ক্ত। উক্ত, কথিত । “মিথ্যাজন্নিতমেতং ” । - ( পঞ্চত ) জল্লীশ,কালিকাপুরাণ-বর্ণিত বিখ্যাত শিবলিঙ্গ। জেরেশ দেখ। জল্লেশ, জরাইগুটী জেলার অন্তর্গত পশ্চিমম্বারস্থ একটা নগর । অক্ষা ২৬° ৩১ উঃ, দ্রাখি ৮৮° ৫৪%৩০% পুং জল্পীশ নামক শিবমন্দিরের জন্ত এই স্থান প্রসিদ্ধ। কালিকাপুরাণে জল্পীশের উপাখ্যান এইরূপ বর্ণিত আছে— “কামরূপের বায়ুকোণে মহাদেব জলীশ নামে আপনার অতুল লিঙ্গ দেখাইয়া ছিলেন। যেখানে ননী জগৎপতির る*8 ost