পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জব্বলপুর o শতাঙ্গীতে , গড়মওলার . গোড়রাজ সংগ্রামস বর্তমান জব্বলপুর প্রভৃতি ৫২টা জেলায় আধিপত্য বিস্তার করেন । তাহার পৌত্রের নাবালক অবস্থার গোড়রাণী গুর্গাবতীর রাজত্বকালে আলফুখী নামে কারা মাণিকপুরের শাসনকর্তা গোড়রাজ্য আক্রমণ করেন এৰং শিঙ্গারগড়ের যুদ্ধে সম্পূর্ণ জয়লাভ করেন । এই পরাজয়ে লজ্জিত হইয়া তেজস্বিনী রাণী দুর্গাবতী আত্মহত্যা করেন। জাসফুখী প্রথমে স্বাধীনভাবে রাজস্ব করেন, পরে দিল্লীর সম্রাটু অকবরের অধীনতা স্বীকার করেন। আইন-ই-আকবরীতে অকবরাধিকৃত দেশ সকলের মধ্যে গড় মালবের অন্তর্গত বলিয়া উল্লিখিত অাছে।. ১৭৮১ খৃঃ অব্দে সাগরের শাসনকর্তা এই স্থান অধিকার করেন। উদারচল্লিভ প্রজাবৎসল ভক্ত বুলন্দ যদিও জব্বলপুর স্বীয় শাসনভুক্ত করেন নাই, তথাপি তাহার সময়ে জব্বলপুরের অনেক শ্ৰীবৃদ্ধি হয়। র্তাহার সময়েই পরিশ্রমী লোধি ও কায়স্থগণ এখানে আদিয়া বাস করেন । ১৭৯৮ খৃঃ অব্দে পেশব নাগপুরের ভোল্শ্নে রাঞ্জাদিগকে মওলা ও নৰ্ম্মদ প্রদান করেন । তদবধি এই জেলা উহাদিগেরই অধিকৃত থাকে, অবশেষে ১৮১৭ খৃঃ মন্ধে ১৯এ ডিসেম্বর ইহ। ইংরাজ রাজ্যভূক্ত হয়। ইংরাজ গবর্মেন্ট ইংলিয়ার রাজা রঘুনাথ রাওকে প্রতিনিধি সুবাদার নিযুক্ত করেন। তৎপরে প্রথমতঃ সাগর ও নৰ্ম্মদ প্রদেশ নাগপুরের রেসিডেন্টের অধীন জনৈক কমিশনর দ্বারা শাসিত হয় । অবশেষে ১৮৬১ খৃঃ অকো জব্বলপুরে নাগপুরের চিফ কমিশনরের অধীন একটি জেলা গঠিত হইল। দিগ্বিজয়প্রকাশ নামক সংস্কৃত গ্রন্থে এই জব্বলপুর জাবলপুর নামে উক্ত হইয়াছে । মহারাষ্ট্রদিগের সময়ে এখানে নান কুনিয়ম প্রচলিত ছিল । রঘুনাথরাও মুবাদারী প্রাপ্ত হইয়া ইংরাজদিগের নিকট যে আবেদন করেন, তাহাতে ঐ প্রকায় কএকটা নিয়মের পরিচয় পাওয়া যায়। উহাতে লিখিত ছিল “বিধবা স্ত্রীলোকগণ পূর্বের স্থায় বিক্রীত ও ঐ মূল্য রাজকোষে নীত হইবে কিনা ? কোন ব্যক্তি রাজকৰ্ম্মচারীদিগের হুকুমমত বা মধ্যস্থতা দ্বারা অর্থ পাইলে পূর্বের স্থায় ঐ প্রাপ্ত অর্থের এক চতুর্থাংশ রাজসরকারে দিবে কিনা ? কেহ নিজ গৃহ বা কল্প বিক্রয় করিলে, পূর্বের স্তায় মূল্যের একচতুর্থাংশ | রাজাকে দিবে কিনা ?” বাহ-হউক ইংরাজরা ঐ সকল ठू०१! नैौञ्च ॐाहेब्रा निब्र ब्रांघालांगप्नद्र प्रवादश केंद्रन । ठनबषि ५षाप्न निन बिन क्लबि वागिजा मङ्गडिद्र फेब्रडि शहे. তেছে এবং অধিবাসীর সংখ্যাও বৃদ্ধি হইতেছে। ו עטר ] tya এখালে ব্রাহ্মণ, রাজপুত, কায়স্থ, বেশিল্প, লেধি, জুপি, আহীর, চামার, ধীমার, কাছি, তেলী, মেহর, কৌরি, লোহার, নাই, কুমার, গঙ্গারিয়া প্রভৃতি জাতি আছে। ত্বভিন্ন মুসলমান, •ोब्रनौ, ८र्शक्र, जन, थुडेन, ड्रामैत्र ७ सं.ोज-उ९°त्र শঙ্করজাতিও বিস্তর। এখানকার ভাষা ৰথেল নামক এক প্রকার হিন্দী। কিন্তু আদালতে উর্দু ভাষা প্রচলিত। জব্বলপুর জেলায় জব্বলপুর, মুরবার ও সিহোর এই তিনটমাত্র নগর। ॐ डिनम्नेहे नश्रेष्ञरे शिसेनिजिनाशित्रे आयह । উৎপন্ন দ্রব্যের মধ্যে ধান্ত, গোধূম, কার্পাস, সর্ষপ, লক্ষ, তসর ও গোলমালু প্রধান । সম্প্রতি ধান্ত চাস হ্রাস হইয়র সর্ষপাদির চাস অত্যন্ত বুদ্ধি হইয়াছে । জেলার সর্বত্রই জঙ্গল অাছে, কিন্তু বৎসর বৎসর অগ্নিদাছ জন্তু জঙ্গলে স্বন্দর কড়িকাঠ জন্মে না। ফলের বাগান বিস্তর আছে । ১৮৬৯ খৃঃ অধো ভীষণ তুর্ভিক্ষে এই জেলার বহুসংখ্যক লোক প্রাণত্যাগ করে। অনেকে দেশ ত্যাগ করিয়া অন্তর আশ্রয় লয়। তৎপরেই আবার স্থর্ভিক্ষের মামুসঙ্গিক মহামারী দ্বারা অনেকে প্রাণত্যাগ করে। বল বাহুল্য এই জনপূর্ণ জেলা ঐ সময় যেরূপ বিধবস্ত হইয়া যায়, মধ্যপ্রদেশের আর কোন জেলাই সেরূপ হয় নাই। " জব্বলপুরনগরই জেলার মধ্যে বাণিজ্যের প্রধান স্থান। এই নগরে ইষ্টইণ্ডিয়া রেলওয়ে ও গ্রেটু ইণ্ডিয়ান পেনিনস্থল রেল ওয়ে জংসন, সুতরাং ইহা ভারতবর্ষের মধ্যে একটা প্রধান রেলওয়ে ষ্টেশন । ইষ্টইণ্ডিয়া রেলওয়ের জব্বলপুর শাখা আলাহাবাদ হইতে বাহির হইয়া জব্বলপুর গিয়াছে। গ্রেটু ইণ্ডিয়ান পেনিনস্থল রেলওয়ে জব্বলপুর হইতে বালিঘাটের নিকট ৩৭১ গজ দীর্ঘ, নৰ্ম্মস্থার উপরন্থ সেতু দিয়া বোম্বাই পৰ্য্যস্ত গিয়াছে ; আকরিক দ্রব্যের মধ্যে জব্বলপুরের লোহা প্রধান । আকরের মধ্যে জোলি, অগরিয়া, সারোলি ও প্রতাপপুর এই 5ांग्निश्ांप्नद्र श्रकिब्रहे थथांम । उडिग्न अांज्ञe ७धांग्र 8०14०Éौ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খনি আছে। রামগাট, ভেড়াঘাট লমেতাঘাট ও মহানদী-তীরবর্তী সিঙ্গাপুরের নিকট পাথরিয়া কয়লা পাওয়া গিয়াছে। ভেড়াঘাটের নিকটস্থ পাহাড়ের পাখরিয়া চূণ অতি ৰিখ্যাত, মুরবারা নগরে একরূপ গঙ্কর কাছে, তাহ লিখোগ্রাস্ফীকদের উপযোগী, উহা কলিকপ্তাখৰছমুল্য বিক্রীত হয়। শিল্পদ্রব্যের মধ্যে এখানকার পিতঙ্গেয় বলেঞ্জ থাপাল ৰক্স ও চৰ্ম্মনিৰ্ম্মিত নানারূপ দ্রব্য প্রধান। জব্বলপুরে জাৰু ও কাপেট তৈয়ার হয়।