পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চক্ষুরোগ হয় । উহাতে যে দোষ বলবৎ হইরা কুপিত হয়, সেই দোষ অনুসারে বস্তুর নানাবিধ রঙ দেখিতে পাওয়া যায়, অর্থাৎ বায়ু প্রবল হইলে রক্তবর্ণ, পিত্তপ্রাবল্যে পীত বা নীলবর্ণ এবং কফ অধিক হইলে শুক্লবৰ্ণ দেখিতে পাওয়৷ যায় । পটলের মধেtদেশে দেtষ অবস্থান করিলে সমীপস্থ বস্তু, উৰ্দ্ধভাগে দোষ থাকিলে দূরস্থ বস্তু ও দোষ পার্শ্বগত হইলে পাশ্বস্থ কোন বস্তু দেখা যায় না । পটলের সর্শ্ব স্থান ব্যাপিয়া দোষ অবস্থিতি করিলে তিন্ন ভিন্ন রূপ মিলিতভাবে দৃষ্ট হয়, মধ্যভাগে দোষ অবস্থিত হইলে বৃহৎ বস্তুকে হ্রস্বকরে ও দৃষ্টিতে তিৰ্য্যগভাবে দোষ অবস্থান করিলে একট দ্রব্য দুইটার স্তায় দেখা যায়, তুই পাশে দোষ থাকিলে এক বস্তু দ্বিধা কৃত বোধ হয় এবং দোষ এক স্থানে স্থিরভাবে না থাকিলে এক বস্তুকে বহু সংখ্যক বলিয়া বোধ হইয়া থাকে। কুপিতদোষ চতুর্থ পটলে অবস্থিত হইলে দৃষ্টিশক্তি একেবারেই থাকে না । প্রাচীন আয়ুর্বিদেরা ইহাকে তিমির ব। লিঙ্গ নাশ নামে উল্লেখ করেন । এই তিমির রোগ অচিরজী ত হইলে রোগী চন্দ্র, স্বৰ্য্য, নক্ষত্র, বিদ্যুৎ ও মু বর্ণ রত্ন প্রভৃতি নিৰ্ম্মল তেজ দীপ্তিশীল বস্তুর দ্যtয় দেখিতে পায় । এই রোগকে নীলিক বা কাচ নামে ও উল্লেখ করা হইয়া থাকে । দৃষ্টরোগ সৰ্ব্বসমেত স্বাদশ প্রকার । তাছার মধ্যে লিঙ্গনাশ ছয়প্রকার যথা— বাতিক, পৈত্তিক, শ্লৈষ্মিক, সান্নিপাতি ক, রক্তজ ও পরিমায়ী । অপর ছয় প্রকার যথা – পিত্তবিদগ্ধ, শ্লেষ্মবিদগ্ধ, ধূমদর্শী, হ্রস্বজাড্য, নকুলান্ধ্য ও গম্ভীরক । ছয় প্রকার লিঙ্গনাশের লক্ষণ ।-ইহাতে চঞ্চলবৎ অাবিল, অথচ কিঞ্চিং লোহিতবর্ণ ও কুটিল রূপ বস্তুদর্শন হয় । পৈত্তি ক লিঙ্গনাশে রোগী সুর্য্য, জোনাকীপোক, ইস্ত্রী ধমু ও বিদ্যুতের ন্তায় রূপ দর্শন করে এবং সমস্ত বস্তু ময়ূরপুচ্ছের স্থায় নীলবর্ণে চিত্রিত বলিয়া বোধ হয় । শ্লৈয়িক লিঙ্গনাশে রোগী সকল বস্তু স্নিগ্ধ, শুক্লবৰ্ণ, স্থল, জলপ্লাবিতের দ্যtয় এবং জালকের ন্যায় দর্শন করে । সন্নিপাতিক দৃষ্টিনাশে রোগী নানাপ্রকারে চিত্রিত বৈপরীত্যরূপ দর্শন করে ও বস্তু সকল বহু প্রকার বা দুই প্রকার অথবা ইৗনাঙ্গ বা অধিক ক্ষে ও নানাপ্রকার জ্যোতিঃ দর্শন করিয়া পাকে । রক্ত জন্য লিঙ্গনাশে পদার্থ সকল রক্তবর্ণ, হরিৎ বর্ণ, পীতবর্ণ ও কৃষ্ণবর্ণ প্রভৃতি নানাবিধ রঙের দেখিতে পাওয়া श्रृं (भँ ! পরিমান্ধী রোগের লক্ষপ – রক্তের সস্থিত পিস্তু বৰ্দ্ধিত y সকল পীতবর্ণ ও বৃক্ষ সকল জোনাকিপোকা বা অগ্নিদ্বার। *ग्निरदहैिं८ङग्न माॉग्न १श९ एर्थ केनिङ शनिग्ना ८वांथ श्हेग्रा थt८क । याङिक८ब्रां८* cनणभ७ण ब्रख्ष<f, *ब्रिझान्नैौ ७ পৈত্তিক রোগে নীলবর্ণ, শ্নৈগ্নিক লিঙ্গনাশে শুক্লবৰ্ণ, রক্তজন্ত দৃষ্টিনাশে রক্তবর্ণ এবং ত্রৈদোষিক রোগে নেত্রমণ্ডল চিত্রিত युजिग्रt cदों ५ छूम्र ! পিত্তবিদগ্ধ দৃষ্টির লক্ষণ-দূষিতপিত্ত প্রথম ও দ্বিতীয় পটলকে আশ্রয় করিলে দৃষ্টি পীতবর্ণ হয় এবং রোগী সমস্ত বস্তুই পীতবর্ণ দর্শন করে । ইহার নাম পিত্তবিদগ্ধ দৃষ্টিরোগ। দূষিত পিত্ত তৃতীয় পটলাশ্রিত হইলে রোগী দিবাভাগে কিছুই দেখিতে পায় না, রাত্রিকালে দর্শন করিতে পারে। রাত্রিতে পিত্তের সমতা ও দৃষ্টি শীতভাবাপন্ন হয়, এই কারণে সমস্ত পদার্থই যথাযথক্কপে তাহার দৃষ্টিগোচর হইয় থাকে । শ্লেষ্মবিদগ্ধদৃষ্টির লক্ষণ-দূষিত কফ প্রথম ও দ্বিতীয় পটল আশ্রয় করিলে রোগী সমস্ত বস্তু শুক্লবৰ্ণ দেখিতে পায় । তৃতীয় পটলে দুষিত কফ অবস্থান করিলে রোগী রাত কাণ৷ হয়। ইহাকে শ্লেষ্মবিদগ্ধ দৃষ্টিরোগ বলে । ধুমদর্শীর লক্ষণ-শোক, জর, পরিশ্রম ও রৌদ্রাদির সস্তাপে দৃষ্টি আহত হইলে রোগী সমস্ত দ্রব্য ধূমাবৃতের ন্যায় দর্শন করে । ইহাকে ধূমদর্শীরোগ বলে । হ্রস্বজাড়োর লক্ষণ—ষে রোগে দিবসে অতিকষ্টে বৃহৎ বস্তু ক্ষুদ্রবৎ ও রাত্রিকালে প্রকৃতরূপে দৃষ্ট ছয়, তাহার নাম হ্রস্বজtড্য । নকুলান্ধ রোগের লক্ষণ—যে রোগে দোষের উদ্রেকে দৃষ্টির দীপ্তি নকুলের চক্ষুর ন্যায় হয় ও দিবাভাগে নানা প্রকার চিত্রিত রূপ দর্শন করে, তাহাকে নকুলাস্ক বলা যায় । গম্ভীরিকার লক্ষণ – যে রোগে বায়ুপ্রকোপ প্রযুক্ত দৃষ্টি दिङ्कङ ङावा”झ ५ ब६ भाश्न:बहेन८श्फू जप्छाडि श्हेग्न অভ্যস্তরে প্রবেশ করে ও অত্যধিক বেদনাযুক্ত হয়, তাহাকে গম্ভীরক বলে । হুঞ্জত যে দ্বাদশ প্রকার রোগের উল্লেখ করিয়াছেন তাহা ছাড়া চরকে আরও দুইপ্রকার রোগের উল্লেখ অাছে, যথা অনিমিত্তঞ্জ ও নিমিত্তজ । দেবতা, ঋষি, গন্ধৰ্ব্ব, মহাসর্প কিম্ব স্বৰ্য্যদর্শনহেতু যদ্যপি দৃষ্টিনাশ হয়, তবে ठांश८क अनिभिख्छ निन्ननां* कtरु ! लिtद्रांडिङां* श्हेtठ যে দৃষ্টিনাশ উৎপন্ন হইয় থাকে, তাহার নাম নিমিত্তজ । কৃষ্ণগত রোগ চারিপ্রকার-সন্ত্রণ শুক্ল, অস্ত্ৰণগুরু, জঙ্গি