পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিৱাসমূহের রক্কের সদৃশ লছে। আবার শিয়ামগুলের জৰ্বত্র ঠিক একরূপ রক্ত দেখা যায় না। ধমনীর রক্তের বর্ণ . শিরামওলের রক্ত বেগুণী বর্ণ, কারণ ইহাতে অন্নজনের • "ह्वभिन्नु बन्न ! हेइ छिङ्ग शबौग्न cभाज्रि यज्र बैंच्च छभाप्ने -क्लक इहेएफ छिद्र झकझंझ१ -

९१४* .*

इड , এবং ২১ ভাগ গুৰু কঠিন দ্রব্য দেখা যায়। বায়ুতে ববক্ষারজন ও অমঙ্গনের পরিমাপ স্বেরূপ, রক্তে ও কঠিন দ্রব্যের পরিমাণ ঠিক সেইরূপ। ফলকথা রক্তে প্রায় এক চতুর্থাংশ শুষ্ক কঠিন পদার্থ, অবশিষ্ট্র সমস্তই জল। ২১ ভাগ কঠিন প্রব্যের মধ্যে ১২ ভাগ ইহার শ্বেত্ত ও লাল কণিকা, অবশিষ্ট ৯ ভাগের মধ্যে ৬ ভাগ এল্‌বিট্টমেন নামক পদার্থ এবং তিন ভাগ লবণ, বলা ও শর্কর । এতদ্ব্যতীত শরীরের আভ্যন্তর শক্তিক্ষয় জন্য যে সকল পদার্থ শরীর হইতে নির্গত হয়, তাচার কিছু অংশ এবং ফাইব্রিন নামক একপ্রকায় তন্তুসদৃশ পদার্থের কিছু অংশও রক্তে দেখিতে পাওয়া যায়। রক্তের পরিমাণের প্রায় অৰ্দ্ধাংশ বায়ব পদার্থ, অর্থাৎ ১•• ঘন ইঞ্চ রক্তে কিছু কম ৫০ ঘন ইঞ্চ বায়ব পদার্থ আছে । gBB BBB BBB BBB BBBBSBBBB D BBBDBBS বল বাহুল্য এই কএকটা বায়ব-পদার্থ ৰচিবায়ুতেও বিদ্যমান আছে। বহির্বায়ুতে প্রায় বার অান। যবক্ষারজন, শিকি অম্লজন এবং অঙ্গারামের সামান্ত লেশমাত্র দেথা যায়। কিন্তু রক্তে বায়ব পদার্থের পরিমাণ এরূপ নহে। রক্তে প্রায় দশ জান অঙ্গারাম ও কিছু কম ছয় আনা অম্লজন বিদ্যমান, এবং অতি সামান্য মাত্র যবক্ষারজন আছে । স্ত্রীজাতির অপেক্ষা পুরুষদিগের রক্তে লালকণার পরিমাণ সূধিক, এজন্য ইহাদের আপেক্ষিক গুরুত্ব ও অধিক । গর্ভিণীদিগের শোণিত্তে লালকণার পরিমাণ কম, সেই জন্ত অসত্ব অপেক্ষ জাহাদিগের রক্তের আপেক্ষিক গুরুত্বও অল্প ৷ তামমিক প্রকৃত্তি বা ক্রোধনস্বভাব লোকের রক্তে কঠিন দ্রবোর বিশেষতঃ লাল-কণিকার পরিমাণ অপেক্ষাকুত অধিক তর । আমিষভোজী মপেক্ষা শাকভোজীর রক্তে কঠিন দ্রব্য কম। স্নক্রমোক্ষণে রক্তের লাল-কণিকার পরিমাণ হ্রাস হয়। , রক্তের বর্ণের ভিন্নজ্ঞ ।--শরীরের সকল স্থানে রক্তের बर्ष ७क थकान्न मारु । षभनौगभूएश् त्रु ब्रङ क्षात्क, फाश्। উজ্জল লাল,কারণ ইহাতে অপেক্ষাকৃত অধিক অমঙ্কন থাকে। .**८ष, चित्रांज़ c*ॉशिंद्ध छड़ गैज्ज छमाँछै दांt४ अ| । पञांश्वांद्र शून्छून्, बङ्ग९ ७ मेंौहांद्र निब्रां ममूनांtबब्र झस श्रछांछ भिब्राब्र ' XVI 象帧 [ x•y . “হেণে ঐ সকল পদার্থের পরিমাণের প্রভেদ হইয়া থাকে। স্বল্প কথায় বলিঙ্কে গেলে রঞ্জেয় একশত ভাগে ৬৯ ভাগ জল, ब्लु রক্তের পরিমাণ —জীবশরীরে কতটুকু রক্ত থাকে, তাহা অভ্রান্তরূপে নিশ্চয় কয় কঠিন। তরে পরীক্ষা দ্বার পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ এইরূপ স্থির করিয়াছেন যে, শরীরের সমগ্রভাগের প্রায় ২ হইতে p, ভাগ রক্ত জীবশস্ত্রীরে থাকে। তবে অবস্থাভেদে ইহার কিছু তারতম্য দেখিতে পাওয়া যায়। আহারের অরক্ষণ পরে শরীরে রক্তের যে পরিমাণ থাকে, উপবাসে তাহার অপেক্ষ কিছু কম হয়। রক্তের উপাদান।—রক্তের চারিটা প্রধান উপাদান । বগা রস, কল, কণিকা এৰং তত্ত্ব । রক্তের যে তরল অংশে কণিকাগুলি ভাসমান থাকে, তাছাকে ইহার রস কহে । রক্ত হুইঙ্গে রক্তের জমাট অস্তুরিত হইলে যে মলিনবর্ণ তরল পদার্থ অবশিষ্ট থাকে, ভান্থাই ইহার কম । কণিকা দুই প্রকার শ্বেত বা স্বর্ণহীন এৰং লাল । মুস্থ শরীরের রক্তে শ্বেত কণিক। অপেক্ষা লাল কণিকার পরিমাণ আমেক অধিক । এই কণিকাগুলিই রক্তের সার পদার্থ, এবং ইছাদের সন্তা বশতঃই শোণিতের বর্ণ লাল হইয়া থাকে । রক্তের উত্তৰ -লাল কণিকা-সমুহ রক্তের প্রধান সার পদার্থ। কেহ কেহ বলেন, জীবের পর্শক অর্থাৎ পঞ্জরাস্তিসমূহের অভ্যন্তরে যে রক্তবর্ণ মজ্জা থাকে, তাহ হইতে রক্তের লাল কণা উদ্ভূত ও পরিপুষ্ট হয়। আবার কাহারও মতে, প্লীহার উপাদান মধ্যে লাল ও বর্ণহীন উভয় বিধ কণিকাই डेङ्कङ श्ञ । রক্তের ক্রিয়া —রক্ত জীব-জীবনের প্রধান সাধন । ইহা জীবশরীরের বাহ ও আভ্যন্তর সকল যন্ত্রের জীবন স্বরূপ, কেননা ইহা দ্বারা সকলেরই ক্রিয়াকুশলতা সাধিত হয়। যে স্নেহপদার্থ মস্তিষ্কের প্রধান উপাদান, শোণিত হইতেই তাছা উৎপন্ন হয় । একমাত্র শোণিত দ্বারাই শারীরিক সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ পরিপুষ্ট হইয়া থাকে । রক্তশোধন –রক্ত প্রথমে হৃৎপিণ্ড হইতে বাহির হইয়। ধ্ৰুঘনীপথে শরীরের সকল স্থানে ভ্রমণ করে এবং শিয়াপথে পুনরায় হৃৎপিণ্ডে ফিরিয়া আসে, ইহার নাম রক্তসঞ্চালন । রক্ত সমস্ত শরীরে ভ্রমণ করাতে দুষিত হইয়া পড়ে এবং সেই দুষিত অবস্থাতেই বৃহৎ শিরা দ্বার স্বৎপিণ্ডের দক্ষিণ কোষ্ঠে श्रानिम्न प्ले"श्ठि हप्न, उप श्हेप्ङ नमिण झुंझण८ग्न ७दर मै স্থান হইতে ফুসফুসের ধমনী দ্বারা ফুসফুসে প্রবেশ করে, ভখায় অন্নজনবাষ্প গ্রহণ করিয়া শোধিত হয়। ফুসফুস হুইতে এই বিশুদ্ধ রক্ত ফুসফুসের শিরা আর হৃৎপিণ্ডের বাম८कर8 श्रानिद्रl ५i८क । ऊषी इहेहङ शांय छेनाग्न, tnबर ५ई शान इहेछ अनि क७ब्रां (aorta) ब्रांग्र भन्नैौ८ग्नग्न नपं★ १##ाब्र কেন ন!