রঙ্গ [ ১৫০ } ड्रीश
- -
উত্তম রঙ্গেৰু লক্ষণ—যে রঙ্গ অতি শুক্লবৰ্ণ,কোমল, ওজনে হালক, নিৰ্ম্মল, মসৃণ, তাপসহ, অতিঠাও, যাকাতে কায় ও : পাত প্রস্তুত হইতে পারে ও যাহা ভক্ষণ করিত্রে ছজে বমি হয়, সেই রঙ্গই অতি উৎকৃষ্ট । শোধিত রঙ্গের গুণ-শোধিত রঙ্গ অল্প মিষ্টস্বাদ, রুক্ষ, } শরীরোষ্ণকায়ক, কুষ্ঠ, মেহ, কফ, কৃমি, পাণ্ডু ও শ্বাসনাশক, চক্ষুর হিতকারক, কিঞ্চিৎ পিত্তবৰ্দ্ধক, লঘু ও সাল্পক । সিংহ যেমন হস্তিগণকে অনায়াসে বিনাশ করে, রঙ্গও তেমনি সৰ্ব্বপ্রকায় প্রমেহ নাশ করিয়া মচুন্যদেহের পুষ্টি করিয়া থাকে, ইহা প্রবলেজিয়ের উত্তেজক ও নানাবিধ সুখদায়ক । অশোধিত রঙ্গ বিষের সমান। ইহার সেবনে শরীরে আক্ষেপ, কম্প, চুলী, গুল্ম, কুষ্ঠ, শূল, বাত, শোখ, পাণ্ডু, । গ্ৰমেহ, ভগন্দর, রক্তবিকায়জ রোগসমুহ, ক্ষয়, কফজর, মুচ্ছ ও মুক্ষরোগ, পাথর প্রভৃতি নানারূপ ব্যাধি জন্মে। শোধনবিধি-য়ঙ্গকে গলাইয়া তৈল, তক্র, কাঞ্জিক, গোমুত্র, কুলখকলায়ের কাথ ও অাকন্দের আট। ইহাদের প্রত্যেক দ্রব্যে তিন জিন ৰাৱ করিয়৷ নিমগ্ন করিলে অথবা চুণের জলে যামাপ্ত কাল ডুবাইয়া রাখিলে রঙ্গ শোধিত হয়।” মারণবিধি—একটি মৃৎপাত্রে রঙ্গ গলাইয় তাহাতে রঙ্গের চতুর্থাংশ পরিমিত তেঁতুল ও অশ্বখের ত্বকৃচুর্ণ নিক্ষেপ করিয়৷ দুই প্রহরকাল একখানি লোহার হাত দ্বারা মর্দন করিলে রঙ্গ গুন্মে পরিণত হইবে, পরে সেই ভন্মের সমান পরিমাণে হরিতালচুর্ণ তাছাতে মিশাইয়৷ অম্লয়সে মৰ্দ্দন করিয়া উহার দশমাংশ হরিতাল পুনৰ্ব্বার মিশ্রিত করিয়া একপ্রহরকাল পুটপাকে পাক করিবে, এইরূপে দশবার পুটপাকে রঙ্গ মারিত হইবে । অথবা রঙ্গকে হরিতালচুর্ণের সহিত মিশ্রিত ও আকনা আটায় মর্গিত করিয়া শুষ্ক অশ্বখছালের অগ্নিতে সাতবার পুটপাকে পাক করিলে রঙ্গ মারিত হইবে । অথবা একটি ম{টার হাড়ীতে বিশুদ্ধ রঙ্গকে গলাইয়। তাছার সমানাংশ অপাঙ্গচূর্ণ মিশ্রিত করিয়া একটি আগামোট লৌহদণ্ড দ্বারা যে পৰ্য্যন্ত কুঙ্গ ভস্মাকারে পরিণত ম৷ হয় সে পৰ্য্যন্ত আস্তে আস্তে মর্দন করিখে, তৎপরে সেই মিশ্রিত চুর্ণ অগ্নি হইতে নামাইয়া একথালি শল্পাৰে প্লাথিয়া আর একখানি শরাব স্বার। তাহাকে আচ্ছাদিত ও সন্ধিস্থল রুদ্ধ করিয়া তীব্র অগ্নির জালে পাক করিলে রঙ্গ মাল্পিত হইবে। অথবা রঙ্গকে একখানি হাড়ী কিংবা কলসীঞ্জাঙ্গ থাপরায় করিয়া গলাইয় তাহাতে প্রথমে হরিদ্রাচুর্ণ তৎপরে যমানিকাচুর্ণ, তাহার পর দীরকচূর্ণ এবং তৎপরে তেঁতুলছালচুর্ণ ও সর্বশেষে অশ্বখত্বকচুৰ্ণ মিশ্ৰিত করিলেই রঙ্গ মারিত হইৰে অধৰ প্ৰথমে রঙ্গের পাতলা গান্ত গুৰত করিয়া জহাতে রঙ্গের চতুর্থাংশ পারদের লেপ দিয়া তেঁতুলছাল ও তণ্ডুল একত্র করিয়া বাটিয়া একটি পিণ্ডাকায় করিয়া তাহার মধ্যে রঙ্গপত্র রাথিয় গজপুটে পাক করিবে, তৎপরে সেই রঙ্গে পুনরায় পুৰ্ব্ববৎ পারদ লিপ্ত করিয়া শিল্পীস্বত্ত্বক ও হরিদ্রাচুর্ণ ঘৃতকুমারীর রসে বাটিয়া পিও প্রস্তুত করিয়া সেই পিগুমধ্যে রঙ্গ পুরিয়া গজপুটে পাক করিলে রঙ্গ মারিত হুইবে । অথবা বয়ড়া ও ভেলারছাল জলে বাটিয়া ভদ্বার। রঙ্গপত্র লেপিত করিয়া তিলের খলির মধ্যে পুরিয়া চল্লিশবাৰু গজপুটে পাক করিলে রঙ্গ মারিত হইবে । মুক্তাদিমহাঞ্জন, মদনমঞ্জরীবটী, রতিবল্লভ, রসরাজেন্দ্র, বৃহৎকন্তু ভৈরব, মহারাজবটা, বিষমজরান্তকলোঁহ, বৃহচ্চিস্তামণিরস, মহাজরাঙ্কুশ, চূড়ামণিরস, ভামুচুড়ামণি, মহা রাজনৃপতিবল্লভ, বৃহদ্ভুক্তপাকবটী, কৃমিধূলিজলপ্লবয়স, কুমি কাষ্ঠাললরস, অর্কেশ্বর রস, বৃহৎকাঞ্চনাত্ররস, ক্ষয়কেশরী, লক্ষ্মবিলাসরল, মহোদধিরণ, কুমুদেশ্বররস, উন্মাদভঞ্জনী, মহাশ্লেষ্মকালানলৱস, মহালক্ষ্মীবিলাসরস, আমবাতগজসিংহমোদক, সৰ্ব্বাঙ্গমুন্দর রস, ত্রিনেত্রাথ্যরস, ইন্দ্রবটী, বঙ্গাবলেহ, বৃহদ্ধরিশঙ্কর রস, আনন্দভৈরবরস, চন্দ্র প্রভাবটী, বঙ্গেশ্বররস, বৃহদ্বঙ্গেশ্বর রস, মেহকেশরী, যোগেশ্বররস, তারকেশ্বররস, গগণাদিলোঁহ, বৃহৎসোমনাথরস, বারিশোষণরস, নিত্যানন্দরল, প্রদরাস্তকগোঁহ, প্রদরাস্তুকরস, গর্ভচিস্তামণিরস, বৃহত্নসশাৰ্দ্দল, শ্ৰীমন্মথরস, পূর্ণচন্দ্ররস, মকরধ্বজ, বসন্ততিলকরণ, ব্যস্তকুসুমাকররস, নিত্যারোগেশ্বররস, মেহুকুলাস্তকরল, মহাকামেশ্বরমোদক, বৃহৎকামেশ্বরমোদক, বৃহৎ পুর্ণচন্দ্ররস ও হেমাদ্রিরস প্রভূতি ঔষধে রঙ্গ ব্যবহৃত হইয়া থাকে। এই রঙ্গধাতু ষ্ট্রাজিতে টিপ্স (Tin) নামে পরিচিত । রাসায়নিক মিশ্রণে ইহা স্বভাবতঃই দুই প্রকার গুণের অধি*țỀ EM i Nogts Protoxide, sesquioxide s peroxids এবং তাঁহাদের chlorides এর অবস্থানান্নুরূপ মিশ্রণ হেতু ইহা বিশেষ বিশেষ গুণ প্রাপ্ত হয় । উক্ত preto-salts cx~izo, persalts ¥sito qvt sesqui-salts oxş ×xw উভয়েরই রঙ্গকালে ব্যবহৃত হইয় থাকে । এরূপ মিশ্রশ্নে Stannites s Stamrates Rigo co "R RH Gsotā gu, তাহ। কাপাসস্বত্র ৰু বস্তু রং করিতে ব্যবহৃত হইয়া থাকে i. যুরোপীয় বৈজ্ঞানিকগণ ইহার ব্যবহার অবগত আছেন। { বিশেষ বিবরণ ত্ৰপু শব্দে দেখ । ] (शू९) ब्रन्ज-घम । २ ब्रांभ, ब्रअफ अरी । *ৰাগে ৰথ রঙ্গবশং প্রয়াতি তঞ্চল ডোং বশমভূপৈতি.r, wr (wto stoo.)
