রণঞ্জিৎ সিংহ শিবা, গোলের, কোলহর, মণ্ডী, মুকেত, কুলু ও দাভারপুর প্রভৃতি পাৰ্ব্বতীয় সামন্ত রাজ্যের শাসনকৰ্ত্ত নিযুক্ত হইলেন। भाझाफ़ निशश् टैशिग्न अथैौtन cननांनांग्ररु ब्रहिtणन । এখান হইতে জালামুখীতে আলিয়৷ শিখপতি পূজাদি সমাপন করেন। অনন্তর জালন্ধর দোয়াবে উপনীত হইয়া বাঘেলসিংহের বিধবা পত্নীর নিকট হইতে হরিয়াণারাজ্য এবং ভূপসিংহ ফৈজুল-পুরিয়ার অধিকৃত প্রদেশ কাড়িয়া হইলেন। উক্ত বর্ষের শেষ মাসে উজীরাবাদের সর্দার বোধ সিংহ পরলোক গমন করিলে রণজিৎ কালবিলম্ব না করির মৃতরাজার সম্পত্তি অধিকারার্থ গমন করেন, কিন্তু তৎপুত্র গণ্ডাসিংহ ১ লক্ষ টাক। নজরাণা প্রদান করায় অব্যাহতি পাইলেন। অতঃপর গুজরাতের সাহেব সিংহ ভঙ্গি ও তৎপুত্রের মধ্যে কলহ উপস্থিত দেখিয়া তিনি চম্রভাগ অতিক্রম পূৰ্ব্বক সেই দিকে ধাবিত হইলেন এবং যথাক্রমে উাহাদের অধিকৃত ইসলামপুর, মহবার, জালালপুর প্রভৃতি অধিকার করিয়া বসিলেন। তাছার প্রধান অমাত্য ফকির আজিজউদ্দীন এই মুযোগে গুজরাত দখল করিয়া লইলেন। মহারাজ রণজিৎ আজিজের এই বীরত্বদর্শনে প্রীত হইয় তাহাকে খিলাত দিলেন এবং তদীয় কনিষ্ঠ ভ্রাতা নূর উদ্দীনকে তথাকার শাসনকৰ্ত্ত নিযুক্ত করিলেন। এই সময়ে দেওয়ান ভবানীদাস তাছার পক্ষে জম্বু দখল করিয়া দোগর সর্দার দেচুকে রাজ্য হইতে তাড়াইয়া দিলেন। অত:পর তিনি ঝিলামে নদীর পশ্চিমপারস্থ সর্দারদিগকে পরাজিত করিয়া স্ববশে আনয়ন করিয়াছিলেন। ১৮১৯ খৃষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারী মাসে রণজিৎ গুনিলেন যে কাবুলপতি শাহ মুঙ্গ উলমুলক যুবরাজ শাহ মাক্ষর কর্তৃক পরাজিত হইয়া আটক নদী অতিক্রম করিয়াছেন। তিনি লঙ্গলে যাইয়া খুসাব নগরে শাহমু জাকে সমাদরে অভ্যর্থনা করিলেন। কিন্তু এ স্কযোগে কোনরূপ মুবন্দোবস্ত হইল লা। শাহ সুজা পেশাবরবাদীর সাহায্যে যুদ্ধ করিলেন বটে, কিন্তু মাক্ষদকে পরাজিত করিতে না পারায় পুনরায় শতদ্রুর পারে পলাইয় জাগিলেন। অতঃপর রণজিৎ খুলবে, ও পাৰিবা জয় করেন । শাহিৰাল সর্দার ফতে থ সপরিবারে বন্দিভাবে লাহোরে আনীত ছইয়াছিলেন। এখান হইতে তিনি ৪র্থ বার মূলতান-বিজয়ে অগ্রসর হন । দুই মাস অবরোধ ও ভীষণ গোলাবৃষ্টির পরও ধখন শিখগণ কিছুতেই মুলতান অধিকার করিতে পারিলেন না, তখন রণজিৎ পূৰ্ব্বপ্রতিশ্রত রাজকর-প্রাপ্তিতে প্রত एईद्रा गांtशब्र नभtब्र गङादूड श्रेष्ठ पाषा श्tणन । XVI eie [ ২২১ ] রণজিৎ निःश् अठ:१ङ्ग रुिङ्कनिन भचाrब्राशै। cगनानtणब्र गामब्रिरू সংস্কারে ব্যাপৃত থাকির তিনি পুনরায় উল্পীরাবাদ আক্রমণার্থ cनन| trशष् काब्रन । अभत्रिक ७ श७जि१हएक छाग्रीग्न नान করিয়া তিনি প্রবঞ্চনাপূৰ্ব্বক ঐ স্থান এবং বাঘেল সিংহের পত্নী রাণী রামকুমারীর জায়গীর বাছাদূরগড় অধিকার করি। লন । দশের উৎসব সমাপন করিয়া মহারাজ রণজিৎসিংহ श्रtछेाराग्न माrग मग्नग-भूर्णाग्न निशान मिश्रक श्रांज़म* कग्निcणन । अाउँौग्न यश भङ दाया भूणरुङ्गाल ७ अभिग्राज्र निश्श् বেদী নামক শিখ পুরোহিতগণের লিদেশে এবং মহারাজের নিকট জায়গীর পাইবার অঙ্গীকারে বৃদ্ধ নিধানসিংহ তাছার লঙ্কাদুর্গ হইতে বহির্গত হইয় রণজিতের শিবিয়ে আসিয়া আত্মসমর্পণ করেন। হলোবালিয়া সর্দার ভাগ সিংহ এই সময়ে মহারাঙ্গের অপ্রিয়ভাজন হু ওয়ায় সপুত্র বন্দী হন এবং তাছার সম্পত্তি লাহোর অধিকারভুক্ত হয় । দেওয়ান মাখমচাঙ্গ এই অবকাশে ভীমবার, রাজায়ুরী ও গাঙ্গগিরি দুর্গ অধিকার করিয়া লন । অত:পর মহারাজ রণজিৎ পিণ্ডদাদন থ' সমীপবৰ্ত্তী তিনট দুর্গ জয় করেন। ১৮৯১ খৃষ্টাকে মাদশাহ ১২ হাজার আফগান সেনা লইয়া সিন্ধুনদ অতিক্রম করেন। রণজিৎ যুদ্ধের আশঙ্কা করিয়৷ সত্বর রাবলপিওঁ অভিমুখে যাত্রা করিলেন। শাহের সহিত সাক্ষাৎ আলাপে উভয়ের মধ্যে সখ্যভাব স্থাপিত হইয়াছিল । অতঃপর তিনি স্বীয় সেনানীগণের সাহায্যে মুলতান ও মাঝার মধ্যবর্তী সমগ্র স্থান, কোটল দুর্গ, ফৈজুলপুরীয়াদিগের অধিকুত প্রদেশ, জালন্ধর, ফিল্পেীর, পট্টি হেটপুর প্রভৃতি স্থান অধিকার করেন । ১৮১২ খৃষ্টাব্যের প্রারস্তে লাহোঁরনগরে কুমার খড়গসিংহের সহিত চাদকুমারীর বিৰাহ উপলক্ষে বিশেষ ধুমধাম হয় । ইংরাজ সেনানী অক্টরলোনী নিমন্ত্রিত হইয়া লাহোরে আগমন করেন। মহারাজ রণজিৎ সিংহ অতিথিলংকারে সাধ্যমত ক্রটি করেন নাই। এই সময়ে উভয় পক্ষে এরূপ সম্ভাব স্থাপিত হয় যে, মহারাজ হোণী পর্কেও ইংরাজ- প্রতিনিধিকে অভ্যর্থনা করিয়া তাছার আনন্দবৰ্দ্ধন করিয়াছিলেন । কুমারের বিবাহের পর তিনি পুনরায় ভীমবার আক্রমণে উদ্যোগ করেন। ভীমবায়পতি সুলতান খাঁ। আত্মসমর্পণ করিলেন, কিন্তু তাছার প্রতি সদ্ব্যবহার না করিয় রণজিৎ উপস্থাকে লাহোর নগরে ৬ বৎসর কারারুদ্ধ রাখেন। ভীমবার अश्विकारद्रब्र नब्र, डिनि शूनब्रां★ ब्राजाशूद्रैौ, अचू, अॉषश्ब्र, शृणांनशूद्र, cकाछे-कभागिब्रा मछूडि शान जइ ५दर भूणठान,
