রণজিৎ সিংহ { ২২২ ] রণজিৎ সিংহ মিঠা-স্থান, উচ্ছ প্রভূতি স্থানের সর্দারগণের নিকট কর সংগ্রক করেন । এই সময়ে কাবুলপতি শাহমাস্কদের উজীর ফতে খ কাশ্মীর আক্রমণ করেন । কাবুল-রাজমন্ত্রী মহারাজ রণজিৎ সিংহকে তাছার সহায়তা করিতে অনুরোধ করিলেন। তদমুসারে দেওয়ান মাখমসিংহের অধীমে দ্বাদশ সহস্ৰ শিখদৈন্ত প্রেরিত হইল। তথাকার শাসনকর্তা আত মহম্মদ পলায়ন করিলে ফতে খ শাহ মাজুদের পক্ষ হইতে কাবুল উপত্যক দখল করিল। শিখসেন। এই যুদ্ধে বিশেষরূপ সহায়তা না করার কাবুলমন্ত্রী প্রতিশ্রত লুণ্ঠন ভাগ দিতে স্বীকৃত হষ্টলেন না । এই সংবাদে ক্রুদ্ধ হইয়া রণজিৎ আফগামদিগকে বিধ্বস্ত করিবার জন্ত রণসজ্জা করিলেন । ১৮১৩ খৃষ্টাকে আটক দুর্গ দখল করিয়া তিনি যুদ্ধার্থ অগ্রসর হইলেন। হাইদার নামক স্থানে দেওয়ান মাথম চাদের সহিত আফগান সেনানী দোস্ত মহম্মদ খ'র ঘোরতর যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে শিখেরা জয় লাভ করে এবং আফগানগণকে খয়রাবাদ হইতে তাড়াইরা দেয়। অত:পর রণজিং কাশ্মীর অধিকারে পুনরুদ্যত হন। পীর পঞ্জাল পৰ্ব্বতের শিখরদেশ তুষারসমাচ্ছন্ন এবং শিখ সৈন্ত সেই পথ অতিক্রম করিতে অসমর্থ হওয়ায় সেবারও অভিধান স্থগিত থাকে। এই সময়ে মহারাজ রণজিৎ সিংহ মখদ প্রদেশের মাফগান-অধিপতির অত্যাচারকাহিনী শুনিতে পান। তাছাকে দণ্ড দিবার জন্ত শিথসৈন্ত প্রেরিত হয়। মথদসর্দার বালি থ’। আটক দুর্গ পরিত্যাগ করিয়া পলাইলে ঐ স্থান শিখরাজ্যভুক্ত হইয়াছিল । ইহার সমকালে দেওয়ান ভবানীদাস হরিপুর পাৰ্ব্বত্য রাজ্য অধিকার করেন। ১৮১৩ খৃষ্টাব্দের মার্চ মাসে রণজিৎ দিল্লী হইতে প্রসিদ্ধ রাজনৈতিক গঙ্গারামকে স্বরাজ্যে আনয়ন করিয়া সেনাবিভাগের অধ্যক্ষ বক্সির পদ দান করেন । এই সময়ে তিনি কাশ্মীর-যুদ্ধে বনীকৃত শাহমুজার নিকট হইতে কৌশলে ‘কোহিনুর হীরক অপহরণ করিবার চেষ্টা পান। যখন জায়গীরাদির প্রলোভনে ও তিনি সংকল্পসিদ্ধির কোন উপায় দেখিলেন না, তখন অমামুষিক অত্যাচার দ্বারা তাহার নিকট হইতে ঐ রতুসংগ্রহের ব্যবস্থা দেখিতে লাগিলেন । অত্যাচাল্পগ্রপীড়িত শাহুমুজ। অবশেষে উক্ত মণি রণজিৎকে প্রদান করিলেন । ইহাঙে ও সস্তুষ্ট না হইয়া শিথপতি তাহার গুপ্ত মণিমাণিক্যাদি আচরণের চেষ্টায় পুনরায় তাহার উপর অত্যাচার আরম্ভ করিলেন। ভাই রামসিংহের অধীন कङक७नि देिौ८णाक °ा%ाहेछ। उँiश्ाङ्ग अस्त्रःश्रृंख्न छग्न७म्न कब्रिम्न - T খুজিয়া যে সকল রত্ন পাওয়া গেল, রণজিৎ তৎসমুদ্রায়ই গ্রহ৭ করিয়াছিলেন । এইরূপ অত্যাচারে উত্তাক্ত হইয়া এক দিন সামান্ত রমণীর ৰেশে শকটারোহণে রাজকুলকামিনীগণ নগরের বাহির হইয়া লুধিয়ানায় ইংরাজের আশ্রয় গ্রহণ করেন। এই সংবাদে ಸ್ನ್ হইয়া রণজিৎ পুনরায় শাহকে নিপীড়িত করিতে আরম্ভ করেন। যেখানে শাহের যাহা কিছু মণিরত্ন পাওয়া গেল, তাহা ও শিথপতি গ্রহণ করিলেন। অবশেষে শাহ ১৮১৫ খৃষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে গভীর নিশীথে গোপনে নগরদ্বার অতিক্রম করিয়া ইরাবতী নদী সস্তরণ পুৰ্ব্বক গুজরাণাবাল হইয়া গো-ধানে রুস্কু যাত্রা করিয়াছিলেন। এখানে আসিয়া তিনি পনরায় কাশ্মীর উদ্ধায়ের চেষ্টা করেন, কিন্তু ব্যর্থমনোরথ হন । ১৮১৪ খৃষ্টাব্দের এপ্রিলমাসে হোলী উৎসব সমাধানাস্তে মহারাজ কাঙ্গড়ার সমীপবৰ্ত্তী পাৰ্ব্বতীয় সামস্তরাজগণের নিকট করসংগ্ৰহাৰ্থ অদিনানগরাভিমুখে সসৈন্তে যাত্র করেন। অতঃপর জুলাই মাসে তিনি স্বয়ং কাশ্মীর-বিজয়ে অগ্রসর হন। রাজায়ুরীর রাজা আগর খণর কুটপরামর্শে তিনি স্বীয় সেনাদল দুই পথে পাঠাইয় দেন। বৈরামগল, পীর পঞ্জাল, হীরাপুর, স্বপন ও তোষ্ণুময়দানে শিখদিগের সহিত পঞ্চাধিপতি উজীর রূহুল্লা খাঁর আফগান সৈন্সের যুদ্ধ হয়। যুদ্ধে শিখসৈন্ত পরাজিত হইয়। লাহোরে প্রত্যাগমন করে। প্রত্যাবৰ্ত্তন-কালে রণজিৎ মণ্ডী ও পঞ্চনগর অগ্নিযোগে ভস্মসাৎ করিয়া দেন । • * মহারাজ মনোদুঃখে রাজধানীতে প্রত্যাবৃত্ত হইয় পীড়িত্ত মাখমৰ্চাদের রোগবৃদ্ধির সংবাদ পাইলেন । অনতিকাল পরেই ফিল্পেীর ছুর্গে বিশ্বস্ত রাজনৈতিক ও সমরকুশলী সেনাপতি দেওয়ান মাখমৰ্চাদের মৃত্যু সংবাদ পাইয় তিনি অত্যন্ত শোকাতুর হইয়া পড়িলেন। শিখ সম্প্রদায় এই উন্নতমনা রাজভক্ত বারের মৃত্যুজন্ত বিশেষ শোকপ্রকাশ করিয়াছিল । মচারাজ দেওয়ানের পুত্র মভিরামকে ফিল্লেীর ফুগ ও জালন্ধর দোয়াবের শাসনকৰ্ত্ত ও দেওয়ান এবং কাশ্মীর যুদ্ধে বীরত্ব দেখিয় তাহার পৌত্র রামদয়ালকে শিথসৈন্তের প্রধান সেনাপতিপদ দান করিয়াছিলেন । ১৮১৫ হইতে ১৮৯৬ খৃষ্টাঙ্গ মধ্যে তিনি রাজায়ুরী,ভীমৰার, রামগড়, নুরপুর, যশবাল, বহাবলপুর, ডকর, মানকের, উচ্ছ, পাকপত্তন ও মুলতান প্রভৃতি নানাস্থানের লর্দারগণকে নির্জিত করিয়া ধনৱন্ধ লুণ্ঠন ও নজরাণ গ্রহণ করিয়াছিলেন । ঐ বৎসর কুমার খড়গসিংহ যৌবরাজ্যে অভিষিক্ত হন। »v२१ धुंडेiएक उिनि मानएकब्र, शआङ्गl ७ यूगडाप्न अड़ि
