রণজিৎ সিংহ [ ২২৩ ] রণজিৎ সিংহ মুখে অভিধান করেন। দুইবার মুলতান অধিকারে অসমর্থ ছছয়াও তিনি নিরুৎসাহ হন নাই। অবশেষে ১৮১৮ খৃষ্টাম্বের छून भाrन भूलङtन झूर्श ॐाशब्र श्रGशङ श्ब्र । श्र्शी१ि*ऊि नवांव মুজঃফর ধী স্বপুত্র রণে নিহত হন। জয়ের পর শিখলৈন্ত দুর্গ ও নগর লুণ্ঠন করে। অতঃপর বিজয়ী সেনাদল মুজাধাদ দুর্গ আক্রমণ ও অধিকার করিয়াছিল। যুদ্ধজয়ের পর রণজিৎ নবজিত রাজ্যের স্বশাসনের বন্দোবস্ত করিলেন। দাল সিংহ, যোধসিংহ, ধনুসিংহ প্রভৃতি সর্দারগণের উপর নগর ও দুর্গের পুনঃ সংস্কারভার অর্পিত श्ग्रांछ्णि । qहे नमtग्र णमामाग्न भूमानगि१श् ८कॉन काङ्गt१ মহারাজের অপ্রিয় হইয় পড়ায় মিঞা ধ্যানসিংহ সেই দরবারzfSLI (Chamberlain) *K GIS F মূলতান-অধিকারের পর রাজ্যে শান্তি স্থাপিত হইলে মহারাজ রণজিৎ কিছুদিন নিশ্চিন্তভাবে কালযাপন করেন। এই সময়ে কাবুলে রাজবিদ্রোহের সংবাদ পাই। তিনি উপযুক্ত অবসর বিবেচনা তদ্দেশাভিমুখে অগ্রসর হন এবং খয়রাবাদ, জাহাঙ্গীরা, পেশবার প্রভৃতি স্থান অধিকার করিয়া লন ; কিন্তু তিনি প্রত্যাবৃত্ত হইতে না হইতেই দোস্ত মহম্মদ থ’। পুনরায় পেশাবর দখল করিয়া মহারাল্পের কৰ্ম্মচারী জাহানবাদ থাকে রাজ্য হইতে বহিস্কৃত করিয়া দেন। ১৮১৯ খৃষ্টাব্দে তিনি কলহর রাজধানী বিলাসপুর আক্রমণ করেন। ইংরাজরাঞ্জ সর্দারের পক্ষাবলম্বন করার তিনি ভগ্ন মনোরথ হইয়া অবরোধ উঠাষ্টয়া লষ্টতে বাধ্য হন । তদনন্তর সেই সেন দল লইয়া তিনি তৃতীয়বার কাশ্মীর অভিধান করেন। দেওয়ান টাদ, খড়গসিংহ ও স্বয়ং মহারাজ এই যুদ্ধে সেন পরিচালনা করিয়াছিলেন। মুগীন-যুদ্ধে আফগানগণ পরাজিত হইলে কাশ্মীর-রাজা শিখদিগের অধিকারভুক্ত হয় এবং দেওয়ান মতিরাম তথাকার প্রথম শাসনকৰ্ত্ত নিযুক্ত হন। অতঃপর লাহোরে দশের উৎসব সমাধা করিয়া তিনি পূনরায় মুলতান, বহাবলপুর ও শঙ্কর পর্য্যন্ত সিন্ধুদেশ লুণ্ঠনে প্রবৃত্ত হন। r কাশ্মীর ও মুলতান যুদ্ধের সময় রাণী মহাতাব কুমারীর অনুকরণে রাণী দয়াকুমারী দুইটী পুত্র সংগ্ৰহ করিয়া স্বগৰ্ভজাত বলিয়া ঘোষণা করেন। মহারাজ ঐ দুই পুত্রের নাম কাশ্মীরাসিংহ ও পেশোর সিংহ রাখেন। রাণী রতনকুমারীর शृष्बत्र नाम त्रूणडान गिरह ब्राषी एन ।। ०४२• १४ाप्य रण छांदनद्र श्निायनविभ भtन नांवनभरझद्र मिtब्रा१, छमानाब्र খুদালগিং কর্তৃক দের গাজি-ৰ অধিকার, মানকেরা-পর্দার शक्णि अक्रय पञ्च निकहे रुद्देःख् “गएक्म अब्रि” नामक F-To- - - विषIाउ भ१थाथि, श्ाछान्न। अछिश्न ७ उ९aगप्त्र cन९इम রামদালের মৃত্যু, সর্দার হরিসিংহকে কাশ্মীর শাসন-কর্তৃত্বে निtग्राश, भजिब्रt८भब्र वाब्रार्श्वगैौ शमन ७ शूनब्राश्वानभूर्लक পূৰ্ব্বপদে নিয়োগ, বিদ্রোহী দোগর সর্দার দেড়কে যুদ্ধে বিনাশ করিবার জন্তু গোলাবসিংহের জায়গীর প্রাপ্তি, ভ্রমণকারী উইলিয়ম মুরক্রফটের লাহোর-পরিদর্শন, ইংরাজৰী মহ+ রাষ্ট্র সর্দার আপাসাহেবের সন্ন্যাপিবেশে অমৃতসরে আগমন ও রণজিতের সাহায্যপ্রার্থন, শ্বশ্ৰ সদাকুমারীর সৰিত বিরোধ ও তাম্বার রাজ্য অধিকার, রাবলপিগুীবিজয় পৌত্র मवtनझाणनिश्रश्द्र छद्म, क्लक्षदांब्र, मानएकाभ्रे, नभि१ भूगडाम, ভঙ্কর, দেরা ইসমাইল খা, থানগড়, লেইস, মঞ্চগড় ও মানকেয়া প্রভৃতি স্থান ও দুর্গ অধিকার প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। ১৮২১ খৃষ্টাব্দে মানকেরার নবাৰ আত্মসমর্পণ করিলে সর্দার আমীর সিংহ পিন্ধিয়ান্বালিয়াকে তথাকার শাসনকর্তা নিযুক্ত করিয়া রণজিৎ রাজকুমার ক্ষত্রিকে ভঙ্কর ও লেইয়ার শাসনভার অর্পণ করেন। তৎপরে ১৮২২ খৃষ্টাব্দে লাহোরে প্রত্যাবৃত্ত হইয়া তিনি পুনরায় নারী ও সরাই জেলা আক্রমণ ও অধিকার করিয়াছিলেন । বিখ্যাত ফরাসীবীর নেপোলিয়ান বোনাপার্টের বিশ্ববিজয়ী শক্তি ওয়াটালুর রণক্ষেত্রে অবসাদ প্রাপ্ত হইলে, ফরাসী সেনানীগণের সামরিক বিষয়ে উন্নতিলাভ দ্বার লব্ধপ্রতিষ্ঠ হবার আশা নির্মুল হইয়া যায়। তখন কএকজন উচ্চাকাজী ফরাসী যুবক যুদ্ধবিভাগে কৰ্ম্মগ্রহণের আশায় পারস্যের শাহের নিকট আসিয়) উপনীত হন। এখানে তাহার সেনাবিভাগে উপযুক্ত পদ লাভ করিতে পারেন নাই। কিন্তু পঞ্জাবকেশরী রণজিৎ সিংহের প্রবল পরাক্রম ও রণোৎসাহের সংবাদ পাইয়। র্তাহারী রণজিতের সভায় আসিবার জন্ত প্রস্তুত হইলেন। পথে পাছে বিপদ ঘটে এই আশঙ্কায় তাহার। মুসলমানের বেশে কান্দাহার ও কাবুল দর্শন করিয়া ধীরে ধীরে ভারতে প্রবেশ করিলেন। ১৮২২ খৃষ্টাব্দের মার্চ মাসে তাহার। লাহোর-দরবারে উপনীত হইয়। মহারাজ রণঞ্জিংসিংহের সমীপবর্তী হইলেন ও আপনাদের মনোভিপ্রায় জানাইলেন । রণজিৎ প্রথমে বৈদেশিককে বিশ্বাস করেন নাই। অবশেষে তাহদের সরল প্রস্তাবে নিঃসন্মিগ্ধ হইয়া শিখসৈন্তদিগকে যুরোপীয় প্রথায় শিক্ষাদানের জন্ত তাহাদিগকে নিয়োগ করেন। কৰ্ম্মদানের পূৰ্ব্বে রণজিৎ র্তাহাদিগকে গোমাংসভক্ষণ ও শ্মশ্রমুগুন করিতে নিষেধ করিয়াছিলেন। প্রথমে যে কুইজন সেসানী কাবুল পথে ভারতে আইসেন, তাছাদের নাম—ভেঞ্চুরী ও জালার্ড। তাহাঙ্গ লাহোর নগরের
