পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/২২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রপঞ্জিৎ সিংহ _ ফিরিয়া আসেন । এই সময়ে সর্দার শুiমসিংহ জাভারীর কস্তার সহিত রাজকুমার নবনেহাল সিংহের বিবাহ সম্বন্ধ স্থিরীকৃত হয় । উক্ত বর্ষে জম্বুরাঞ্জ গোলাপসিংহের সেলপতি লাদক অধিকার করেন । সিন্ধু প্রদেশের আমীরগণকে হীনবল দেখিয়। ১৮৩৬ খৃষ্টাব্দে রূপঞ্জিতের মনে তৎপ্রদেশের অধিকারেচ্ছ। বলবর্তী হঠয়া উঠিল । সিন্ধু সীমান্তস্থিত রোজুহুস্বাগী তাহার } জাশিত গুলাম শাহ কলছোরার প্রতি সিন্ধুবাসী মজারিগণ অত্যাচার করায় তিনি তাহাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধৰাত্র করিয়৷ তাহাদিগকে দও প্রদান করেন । অতঃপর তিনি পেশাবয়ে যাইয়া সুলতান মহম্মদ থাকে কোহাটু, হস্ত নগর ও দোঙ্গাব জায়গীর দিয়াছিলেন । ইহার অভ্যঞ্জ কাল পরেই শিখপতি পক্ষাঘাতরোগে আক্রাস্ত হইয়াছিলেন । এই সময়ে ডাঃ সাক্গ্রেগর, হালাল, ছনিগ বার্জার, বেণ্টন প্রভৃতি আমেরিকা ও যুরোপবাসী মনীষিগণ লাহোর-পরিদর্শনে আগমন করেন । ১৮৩৬ খৃষ্টাকে পঞ্জতারবাসী ফুসুফজৈ ও খাইবারবাসী আফ্রিদি জাতির উপর শিথগণ বিজয়লাভ করে এবং সিন্ধুসীমান্তস্থিত রোজ হন ও কানদুর্গ শিখপতির হস্তগত হয়। এই সুত্রে তাছার সহিত টংরাজ গবমেণ্টের বিরোধ ঘটে । তিনি ইংরাজদূত কাপ্তেন ওয়েড়ের কথায় তৎকালে ক্ষান্ত বুহিলেন বটে, কিন্তু সিন্ধুপ্রদেশের একাধিপত্য তাহার অস্তরে জাগরকে রহিল। ১৮৩৬ খৃষ্ঠাকে নবনেহালসিংহের বিবাহব্যয়বহুনার্থ মহারাজ | স্বতন্ত্র পেশকাস আদায় করেন । ১৮৩৭ খৃষ্টাব্দে বিবাহ হয় । এই বিবাহে ইংরাজ রাজের প্রধান সেনাপতি সর হেনরী ফেন উপস্থিত ছিলেন । তিনি বরকে ১১ হাজার ও রাজা ধ্যান সিংহকে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা যৌতুক দিয়া:ছলেন । বিবাহের পর কএকদিন জামোদপ্রমোদ ও ক্রীড়াকৌতুকে অতিবাহিত করিয়া মহারাজ যথোপযুক্ত উপঢৌকনাদি দিয়া | ইংরাজসেনাপতিকে বিদায় করেন । ১৮৩৭ খৃষ্টাব্দের শীতকালে শিখসেনাপতি হরিসিংহ খাইবার পথে আসিম জামরুদ দুর্গ অধিকার করেন। আমার দোস্ত মহম্মদ এই সংবাদে শিখদিগের বিরুদ্ধে সেনাদল প্রেরণ করেন । হরিসিংহের অন্ধুপস্থিতি লক্ষ্য করিয়৷ মীর্জা শামি, খ৷ ও আমীরপুত্ৰগণ ৩০ এপ্রিল জামরুদ আক্রমণ করেন। তাহার। ফুর্গ প্রবেশ কৰিতেছেন, এমন সময়ে হরিসিংহ সদলে পশ্চাতে জালিয়। তাছাদের উপর গোলবৃষ্টি করিলে তাহারা ছত্রভঙ্গ হইয়া পলায়ন করেন। ইত্যবসরে আমীরপুঞ্জ মহম্মদ আফজল খ" ও আফগান সেনাপতি শামসউদ্দীন খার অধীনে সাহায্য [ २२७ ] রণজিৎ সিংহ কারী সেনাদল আপিস্থা যোগদান করাহ্ম, পুনরায় উভয়পক্ষে যুদ্ধারম্ভ হইল। যুদ্ধে হগ্নিসিংহ নিহত হইলে শিখগপ জামরুদ দুর্গে আশ্রয় গ্রহণ করে। মহারাজ স্বীয় বাল্যবন্ধু সেনানী প্রবর হরিসিংহের মৃত্যুতে এবং শিখসৈম্ভের পরাভকে ৰিচলিত হই। স্বয়ং রোহতাস অভিমুখে যাত্ৰা ৰরিলেন এবং ধ্যানসিংহকে সসৈন্তে জামরুদ-বিজয়ে পাঠাই স্ন দিলেন । ধ্যানসিংহের আগমনে আফগানদল সফেদ-কে পৰ্ব্বতসীমান্তে পলাই। ৰায়। এদিকে হস্তনগর-আক্রমণকারী আফগানসর্দার হাঙ্গী থ প্রভৃতি শিখলৈক্সের সম্মুখে দাড়াইতে সমর্থ স হুইয়। পশ্চাৎপদ হইল । উক্ত বর্ষে অক্টোবর মাসে সর্দার ফতেসিংহ অস্থলুবলিয়ার মৃত্যু ঘটে । মহারাজের আদেশে সদায়ের জ্যেষ্ঠপুত্র মেহাল সিংহ পিতৃসম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন । এই সময়ে মওঁীরাজমন্ত্রী ধারা আসিয়া বৃদ্ধ রাজার পীড় জন্য রাজ্যশাসনে অক্ষ মত। জানাইলে মহারাজের আদেশক্রমে রাজভ্ৰাতু-পুত্র বালা বীরসিংহ সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন । রাজপৌত্র নবনেহালসিংহের অধীলস্থ সেনানায়ক সর্দল সিংহ মান ও চেত্তসিংহ এই সময়ে টঙ্কের বিদ্রোহ দমন করেন। এই সময়ে ছিক্সাটপতি কাসরাণের সহিত পারস্যরাজের মনোমালিন্ত উপস্থিত হয়। কৃষদূত কাউণ্ট সাইমোনিকের প্ররোচনায় শাহ হিরাট অবরোধ করেন এবং মাদির শাহের রাজ্যস্তভুক্ত বলিয়। গজনী ও কান্দাহার দাবী করিয়া পাঠান। মধ্য এসিয়ায় রুষের প্রাদুর্ভাব অবগত হইয়। বড়লাট লর্ড অকলাও বাহাদুর উত্তরপশ্চিমসীমান্ত মুদৃঢ় করণমানসে কাপ্তেন আলেকজান্দার বার্গিসকে কাবুলে প্রেরণ করেন । জামীর দোস্ত মহম্মদ ইংরাজরাঞ্জকে লাছোল্পপতির বিরুদ্ধে সাহায্য করিবার জন্ত প্ৰাথন জানান । বড়লাট কুণজিতের বিরুদ্ধাচারী হইতে স্বীকৃত হইলেন না, বরং যাহাতে উদ্ভয়ের মধ্যে সদ্ভাব স্থাপিত হয়, তাহার সামঞ্জস্য বিধানে মৃত্নবান রছিলেন । বার্লিসের কাবুলে অবস্থানকালে কৃষদূত কাপ্তেম ভিক্ষোভিকৃ আসিয়া আমীরের সহিত সাক্ষাৎ করেন। দোস্তমহম্মদ ঐ সময়ে পারস্তচক্রস্তে জড়িত হওয়ায় বড়লাট ৰাশিসকে প্রত্যাবৃত্ত হইতে আদেশ করেন ( ১৮৩৮ খৃ: ) । বাণিস লাহোরে আসিলে মহারাজ বিশেষ সমাদরে তাছার সম্বন্ধন। করিয়াছিলেন । সিমলায় প্রত্যাগত হইয়া ৰাশিস সমুদায় ধ্যাপার বড় লাট বাহাদুরকে জ্ঞাপল করিলে, তিনি আমীর ও মহারাজ রণজিতের সহিত সন্মিলন অসম্ভব জানিয়া काबूणनिश्शनप्न नtश्चारक बनाहेब अt*नाएमब्र भडौडे