রত্নগিরি পরে এই কড়ি মাটির পাত্রে রাখিয়া সেই পাত্র আবুত ও লিপ্ত করিয়৷ গজপুটে পাক করিতে হইবে। পরে ঔষধ শীতল হইলে উৎ। উদ্ভূত ও উত্তমরূপে চূর্ণ করি। মিলিদার রসে ৭ বার, জাদার রসে ৭ বার ও চিতার রসে ২১ বার ভাবনা দিয়৷ শুষ্ক করিম লইবে । এই ঔষধের মাত্র ৪ রতি। অকুপান भयू ७ मििश्रंग हु4 वा शूङ ७ घबिछ। यथाविथाप्न ७३ सेक्ष সেবন করিলে কৃচ্ছসাধ্য বক্সা, বাতব্যাধি, অশ্বরী, কুষ্ঠ, মেহ, উদয়রোগ, ভগন্দর, অর্শ ও গ্রহণী এই সকল রোগ আগু প্রশমিত হয়। যক্ষ্মরোগের ইহা অতি উৎকৃষ্ট ঔষধ। (देउरुछाङ्गकृ?० १छाप्द्राक्रोर्षि० ) রত্নগৰ্ভ সার্বভৌম, ক্রমচঞ্জিকাতন্ত্র ও খামাড়নচন্ত্রিক
- नोभक &झइग्न ब्रफ़ग्निङ । রত্নগিরি, বোম্বাই-গ্রেসিডেন্সীর কোঙ্কণ বিভাগের অন্তর্গত একটী জেলা। ভূপরিমাণ ৩৯২২ বর্গমাইল। ইহার উত্তরে কোলাবা জেলা ও জঞ্জিরা সামস্ত রাজ্য, পূৰ্ব্বে সীতার ও কোলহাপুর, দক্ষিণে সাবস্তুবাড়ী ও পর্তুগীজাধিকৃত গোয়ারাজ্য এবং পশ্চিমে আরব্যোপসাগর।
এই জেলার প্রায় সকল স্থানই পৰ্ব্বতময়, উপকূল প্রদেশও উচ্চ অধিত্যকায় পূর্ণ। এই অধিত্যকার স্থানে স্থানে সমুন্ত্রের খাড়ি ও পৰ্ব্বতগাত্রবাহী নদীমাল বিয়াজিত । ঐ সকল নদীর উভয় পার্শ্ববৰ্ত্তী ভূমিসমূহ সমধিক উৰ্ব্বর। ঐ নদী সকলের মোহানায় সমৃদ্ধিশালী নগর ও বনার আছে এবং তথায় জেলার বাণিজ্য কাৰ্য্য চলিতেছে। সমুদ্রোপকূল হইতে আন্দাজ ১• মাইল পূৰ্ব্বদিকে সহাদ্রিপৰ্ব্বতমালা দেখা যায়। ৰাণকোট বা ভিক্টোরিয়া দুর্গ হইতে রেডউী দুর্গের দুই মাইল দক্ষিণ পর্য্যন্ত সমুদ্রতট ১৬০ মাইল বিস্তৃক্ত। স্নবর্ণমুর্গ ও মালবার মামক স্থানৰয় সমুদ্রগর্ভে প্রসারিত হইয়া দুই একট স্থান দ্বীপের আকারে পরিণত হইয়াছে। উছারাও উপকূলবর্তী गार्ट्ठौछ ज५* इहेष्ठ खे९*न्न । ७ई शांनद्रtब्र भशब्राहुँ५tर्भद्र ভগ্নাবশেষ এখনও বিদ্যমান আছে । এই জেলায় অনেকগুলি উষ্ণ প্রস্রবণ অাছে। দাপোলী উপবিভাগে দুইট ও রাজাপুর উপবিভাগে ১টী। ঐ তিনটা প্রস্রবণই অমল নামক নগরের সন্নিকটে অবস্থিত। এতদ্ভিন্ন খেড় ও সোমেশ্বর নগর, অরবলী ও তুরাল নামক গ্রামে আরও চারিট উষ্ণ প্রস্রবণ দেখা যায়। এখানকার প্রাচীন ইতিহাসদিতে কোন ধারাবাহিক ঘটনা লিপিবদ্ধ না থাকিলেও, চিপ লুন ও কোন্নগিরিগুহা পৰ্য্যবেক্ষণ করিলে স্পষ্টই অনুমান হয় যে, খৃষ্টপূৰ্ব্ব ২• • অন্ধ ’ इंदॆडि ११ी॥ ९० षष् ॰(खि, छैखङ्गध्रभिर्न्निडि ५ुनौ विरचक्षुः [ ૨૭ ] ब्लफूभिि সমৃদ্ধ বৌদ্ধ উপনিবেশ স্থাপিত হুইগছিল। অতঃপর কএকটা প্রবল পরাক্রান্ত হিন্দুরাজবংশ এখানে আধিপতা বিস্তার করেন। ঐ সকল রাজবংশীয়গণের মধ্যে চালুক্যগণ বিশেষ প্রতিষ্ঠা লাভ করিয়াছিলেন। [ চালুক্য দেখ ] ১৩১২ খৃষ্টাব্দে মুসলমানগণ রত্নগিরি লুণ্ঠন ও দাভোল অধিকারপূর্বক তথার রাজপাট স্থাপন করে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ১৪৭• খৃষ্টান্ধ পৰ্য্যস্ত তাহারা সম্যকৃরূপে রত্নগিরি প্রদেশে শাসন বিস্তার করিতে পারে নাই। ঐ সময়ে বাহ্মণী রাজগণ বিশালগড় ও গোল্লারাজ্য অধিকার করিয়৷ তৎপ্রদেশে মুসলমান-রাজবংশের পূর্ণ প্রভাব বিস্তার করেন। ১৫•• খৃষ্টাঙ্কের সমকালে সাবিত্রী নদীতীর পর্য্যন্ত সমগ্র দক্ষিণ কোঙ্কণ-স্লাজ্য ৰিজাপুর রাজ্যের অন্তৰ্ভুক্ত হয়। এই সময়ে পর্তুগীজদিগের সহিত যুদ্ধে দাভোল ও অন্তান্ত সমুদ্রতীরবর্তী নগর ৰিশেষ ऋठिóख हड्रेब्रांश्लि । মহারাষ্ট্র-শক্তির অভু্যদয়ে পর্তুগীজের গৌরব-রৰি অন্তभिङ झहेष्ठ शाहक। अझोब्राहेएकभन्त्री श्रृिंगाऊँौग्न अस्वाएरु মহারাষ্ট্ৰীয়গণ মোগল, লিদি ও পর্তুগীজ সৈন্তদিগকে পুনঃ পুনঃ পরাভূত করিয়া এখানে হিন্দু রাজা পুনঃ স্থাপিত করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। ইহার কিছু কাল পরে সিদিগণ এই জেলার কতকাংশের অধিকার লাভ করিয়াছিল । জলদস্য কাল্হোজী অঙ্গিরার সমুদ্রোপকূলে একাধিপত্য দেখিয়া মহারাষ্ট্রীয়গণ তাছাকে মরাঠা নৌসেনাদলের অধ্যক্ষ নিযুক্ত করে এবং তাছা হইতেই তিমি রত্নগিরির কৃতকাংশ সামন্তরাজ্যরূপে প্রাপ্ত হন। ১৭৪৫ খৃষ্টাব্দে কানুহোজীর অবৈধ পুত্র তুলাঞ্জী অঙ্গিয়া বাণকোট হইতে সাবস্তুৰtড়ীর মধাবী সমুদায় ভূমির অধিকার প্রাপ্ত হন। তিনি পেশবার আধিপত্য অগ্রাহ কঢ়িয়া সমুদ্রোপকূলস্থিত অনেকগুলি জাহাজ লুণ্ঠন করিয়াছিলেন। ১৭৫৫ খৃষ্টাম্বে ইংরাজগণ c**याब्र गरुिङ भिणिऊ श्ब्रां प्रदर्शश्tर्शद्र मन्ना-शूर्ण क्षश्न করিয়া ফেলেন। তৎপরবর্ষে তাহারা অঙ্কিয়ার অধিকৃত নৌवारुिनैौ गभूtण विनाल कग्निद्रा विणब्रइ* अषिकांब करब्रन। uहे সকল কার্য্যের জন্ত ইংরাজদিগের প্রতি প্রীত হুইয়। পেশব ৰাণকোট সহ মন্থখানি গ্রাম বুটশ গবমেণ্টঙ্কে পুরস্কার cमन ।। ०१७* ९डेitक मांगदान ७ cब्रख्णै श्रीं जक्ङ्गिउ श्छ। ङननखब्र भांणबांब cफन्शिं”म ७ cब्रष्ठौ जांबख्दाफ़ौद्र সদায়ের শাসনে গুপ্ত করা হইয়াছিল। অতঃপর কোলহাপুর লাবণ্ডৰাড়ীর সর্দারদিগের মধ্যে ২৩ বৎসর কাল যুদ্ধ বিপ্লব সংঘটিত হওয়ায় এখানে ধেস্থিতয় শীর্মবিশৃঙ্খলা উপস্থিত হয়। अदएलएष हें६ब्रांछन्नt८ज६ दरबtदख जळूणांtइ छीशांह श्रृंॉछ
