রন্তিদেব [ २¢¢ ] রন্ধ, গুতি। লু অরধং। সৰু বিরধিতি,বিরংগষ্টি। মঙ, রায়ধ্যতে। ৰঙ, লুন্থ রায়দ্ধি। শিচ, রন্ধল্পত্তি। লুঙ, অররষ্কৎ। রন্জ , ১ মহরাগ, আসক্তি। ২ বণাস্তরোৎপাদন। ভূমি ও দি বাদি । উভয়প০ রাগার্থে অক০ বর্ণাস্তরোৎপাদনাৰ্থে সক. বেট। ভূদিপক্ষে রজতি-তে। দিবাদিপক্ষে রঞ্জাতি-তে। লিট ররঞ্জ, ররপ্লিথ। বরঙ্গে। লুট, রঙ ক্ৰ।। স্ট রঙ গাত্তি-তে লুঙ, অরাঙলীং, অরাঙক্তাং অরণ্ডে ক্ষুঃ। অরঙ ক্ৰ, অরঙ ক্ষণতাং অরঙ ক্ষত। সন বিরঙ ক্ষতি-তে। ৰঙ, রায়জ্যতে, যঙ লুক রাষ্ট্ৰঙক্তি । অপ+রঞ্জ, অপরাগ । অমু--রঞ্জ, অমুরাগ। উপ+রঞ্জ উপরাগ। বি + রঞ্জ বিরাগ। রন্তব্য (ত্রি) রম-তব্য। রমণার্থ, রমণযোগ্য। রন্তি (স্ত্র ) আমোদ, মুখ । আকাঙ্ক । গবাদি প্রতি স্নেহ । রন্তিদেব (পুং) রমতে ইতি রম সংজ্ঞায়াং তিক রস্তিশ্চালে দেবশ্চেতি । ১ বিষ্ণু। ২ চন্দ্রবংশীয় নৃপতিভেদ। * গুরুশ রস্তিদেব-চ সাংকৃতে: পাণ্ডুনন্দন। রস্তিদেবস্ত মহিমা ইহামুত্ৰ চ গীয়তে ॥” (ভাগ• ৯২১২ ) মহাভারতে লিখিত আছে যে, পূর্কে রস্তিদেব রাজার রন্ধনাগারে প্রতিদিন দুই সহস্ৰ পশু এবং দুই সহস্ৰ গোধন নিহত হইত, রাজা রস্তিদেব সমাংস অন্নদান করিয়া তিনি অতুলনীয় কীৰ্ত্তি লাভ করিয়াছিলেন। “রাজ্ঞে মহানসে পুৰ্ব্বং রস্তিদেবস্ত বৈ দ্বিজ । দ্ধে সহস্ৰে তু বধোতে পশুনামস্বহং তদা। অহল্প হনি বধ্যেতে দ্বে সহস্রে গবাং তথা । সমাংসং দদঠে। ছন্নং রস্তিদেবস্ত নিত্যশ: | অতুল কীৰ্ত্তিরভবং নৃপস্ত দ্বিজসত্তম।”(ভারতওR০৭৮৯) মহা ভারতে শাস্তিপঞ্চে (২৯অঃ) লিখিত আছে যে, সঙ্কুতিননান রন্তিদেব কঠোর তপ করিয়া ইন্দ্রকে সস্তুষ্ট করিয়া এইরূপ বর প্রার্থনা করেন যে, ‘দেবরাজ ! আপনার প্রসাদে যেন আমার গৃহে প্রচুর অল্প ও অতিথির সমাগম হয়। আমার প্রদ্ধ যেন অপনীত না হয়, এবং আমি যেন কখন কাহার নিকট প্রার্থন না করি। ইন্দ্র প্রীত হইয় তাহাকে এ৮ বর দিলেন। মহাত্মা রস্তিদেব যখন কোন কৰ্ম্মামুষ্ঠান করিতেন, তখন গ্রাম্য ও আরণ্যক পশু সকল তথায় স্বয়ং উপস্থিত হইয়। “আমাকে দৈব ও পিতৃকার্য্যে নিয়োগ করুন” বলিয়। উপাসনা করিত। এই মহাত্মার যজ্ঞনিহত পশুগণের চৰ্ম্মরাশি হইতে ক্লেদ নির্গত হওয়ায় এক নদী উৎপন্ন হইয়াছে, ঐ নদী চৰ্ম্মশ্বর্তী নামে খ্যাত। তিনি প্রতিদিন ব্রাহ্মণদিগকে বছ গুর সুবর্ণ দান করিতেন, ইহার গৃহে পাত্র, ঘট, কটাহ, স্বাগী প্রভৃতি সমস্ত দ্রব্যই স্ববর্ণময় ছিল। অতিথি সমাগম হইলে তাহার গৃহে ৰিংশতি সহস্ৰ এক শত গো ছেদন কয়৷ হঠত, তথাপি অতিথিগণ প্রচুর মাংস ভোজন করিতে পাইত ন। রাজা রঞ্জিদেব পুণ্যকৰ্ম্মাদিগের অগ্রণী ছিলেন । ২ কুকুর । ( শঙ্করত্না- ) te রন্তিনার (পুং ) রাজপুত্রভেদ ( ভাগবত ৯,২১৬ ) রস্তিভার এইরূপ পাঠান্তরও দেখা যায় । রন্তু (স্ত্রী) রমতে ২তি রম্ভুন। ১ বত্ম"। ২ নদী (মেদিনী) झुरुम्ला (ब्रि) ब्रभबिद्यो। "लाख भन देत्र ब्रत्याङ्९” ( ঋক্ ১৭২৯৩) ‘রস্ত্যঃ রমল্পিতা’ ( সারণ ) রমাল ( স্ত্রী) স্বৰ্য্যপত্নী সংজ্ঞার নামান্তর। রন্ধক (পুং ) ১ পাচক, (ক্ল) ২ বশীকরণ। ৩ নাশকরণ। রন্ধন ( ক্লী) রধ-লুট ১ পাক, চলিত রাধা। (ত্রি ) রধ লু। ২ নাশক । “যদমুম্মযাতে কালে স্ববুদ্ধ্যাহভদ্ররন্ধন।” (ভাগ• ৪৩৪।২৮) ‘হে অভদ্ররন্ধন। অমঙ্গলনাশন’ ( স্বামী ) রন্ধি (স্ত্রী) ১ বশীকরণ (ঋক্ ৭১৮১৮)। ২ রন্ধন, পাক । ( ভাগবত ৫•।১৯২২ ) রন্ধিত (রী ) :রধ-ক্ত। কৃতরন্ধনদ্রব্য, রাধা জিনিস । রন্ধন করিয়া দ্রব্য অন্তপাত্রে রাথিতে ছয় । পাক রাজেশ্বরে লিখিত আছে, ভক্ত স্বপাত্রে ; স্কৃত কাষ্ঠ বা লোহপাত্রে ; মাংস ও মাংসরস স্বর্ণ, রৌপ্য, লোহ বা কাষ্ঠপত্রে ; পত্রাদিশাক কাষ্ঠ, প্রস্তর ও লোহপাত্রে ; পকান্ন ও পিষ্টকাদি কাংস্য বা কাষ্ঠপাত্রে ; শূতক্ষীর মৃন্ময় ব৷ কাষ্ঠপাত্রে ; পানীয়, পায়ুস বা তক্র মুন্ময় পাত্রে রাখিৰে । এইরূপ ভাবে রাখিলে ঐ সকল দ্রব্য রোগনাশক হইয়! থাকে । ( পাক রাঞ্জেশ্বর ) রন্ধু (রা) রন্ধ্যুতি হিনস্তানেনেতি রধ-বাছলকাং রকৃ। দুষণ । “রদ্ধান্বেষণদক্ষাণাং দ্বিঘামামিধতাং যধেী।” (রঘু ১২১১) পুরুষের দেহে দশট এবং স্ত্রীদেহে ১৩ট রন্ধ আছে । চক্ষু, কর্ণ ও নাসিক। এই তিনস্থলে ৬টা ; মল, মুত্রদ্বার, বক্ত, ও মস্তক এই দশট পুরুষের এবং স্ত্রীদিগের এ ছাড়া স্তমন্বয় ও গর্ভাশয় এই তিনটা লইয়া স্ত্রীলোকের ১৩ট রন্ধ । “নাসানয়নকর্ণনাং দ্ধে দ্ধে স্বন্ধে, প্রকীৰ্ত্তিতে। মেহনপিানবজ্ঞ,াণামেকৈকং রঙ্ক,মুচ্যতে ॥ দশমং মস্তকে প্রোক্তং রন্ধ,াণীতি নৃণাং বিদুঃ। স্ট্রাণাং ত্ৰাণ্যধিকানি ম্যঃ স্তনয়োগর্ভবত্মনঃ |”(শাঙ্গ ধরপুৰ্ব্ব’e) ৩ যোনি । “রন্ধ,াগতমথাখানাং শিখোস্তুেদশ বহিণাঃ। নেত্ররোগঃ কোকিলল্য জরঃ প্রোক্তে মহাত্মন ॥” ( ভারত ১২৷২৮২৷e৩ )
