পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/২৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসায়ন রসায়ন এই ঔষধ লেবনে পিস্তু, অম্লপিগু, রক্তপিত্ত ও সৰ্ব্বদোষযুক্ত জয় নিরাকৃত হয়। ( রসেস্ত্রসারস• রক্তপিত্তরোগাধি• ) রসাম (রা) রসাত্মাকোংস্নে! যত্র। ১ বৃগায়। (রাঞ্জনি• ) ২ চক্র। (ভাবপ্র• ) (পুং ) ৩ অন্নবেতল। স্ত্রিরাং টাপ । রসায়, পলাশীলতা । ( রাজনি• ) রসায়ক (পুং ) তৃণবিশেষ। ( রাজনি• ) রসায়ক (পুং ) রসং রধত্বমাতি গ্রাপ্নোতি ইতি অর-খুল। তৃণবিশেষ । ( শশ্বচs ) রসায়ন ( ) রসে দুগ্ধং অয়নং মূলং যন্তেতি। ১ তক্ত। ( ছেম ) ২ কটি। রস রসরক্তাদর ঈয়স্তে প্রাপ্যন্তেছনেনেতি ই-লুটু। ৩ জরাবাধিনাশক ঔষধ। ইহার লক্ষ৭–

  • যজরা ব্যাধিবিধ্বংসি বয়স্তস্তুকরং তথ। ।

চাক্ষুষ্যং বৃংহণং বৃযাস্তুেষজং তদ্রসায়নম্ ॥ রসায়নের ফলে – দীর্ঘমায়ুঃস্থ তীর্মেধামারোগাং’তরুণং বয়ঃ। দেহেঞ্জিয় বলং কান্তিং নরে। বিনোদ্রসায়নাৎ ॥ নাবিগু মশরীরস্ত যুক্তে রসায়নে বিধি । ন ভাতি বাসসি শ্লিষ্ট্রে রঙ্গযোগ ইবাহিত: ॥*( ভাব প্রe ) যাহা লেবনে বাৰ্দ্ধক্য ও রোগ নষ্ট হষ্টয়া বয়ঃ স্থির এবং শরীরের উপচয়, শুক্রবৃদ্ধি ও চক্ষুর হিত সম্পাদিত হয়,তাহাকে রসায়ন কছে । রসায়ন সেবন করিলে পরমায়ুং, স্মরণশক্তি, মেধা, আরোগ্য, দেহ ও ইঞ্জিয়ের পটুতা ও কান্তি বৃদ্ধি হয় এবং তরুণবয়স্কের গুtয় স্থিরশরীর থাকে । বমন বিরেচনাদি দ্বারা শরীর শোধন না করিয়ী রসায়ন সেবন করিতে নাই । মলিন বস্ত্রে যেরূপ রং লাগাইলে তাই সুদৃশু হয় না, তদ্রুপ অশোধিত শরীরে রসায়ন প্রয়োগ করিলে কোন ফল লাভ ছয় না । ( ভাবগ্র • ) - ভৈষজ্যরত্নাবলীতে লিখিত আছে যে, যে ঔষধ দ্বারা জর ( বলিপলিতাদি ) ও ব্যাধি নষ্ট হয়, তাছাকে রসায়ম ছে। ইছা যৌবনের প্রারম্ভে বা ধোবনান্তে সেবনীয়। রসায়ন সেবনের পুৰ্ব্বে বিরেচনাদি দ্বারা কোষ্ঠস্থ মল দূরীকরণ অবশুক । দেহের মল অপসারিভ না করিয়ী রসায়ন সেবন করিলে উপকায় ন হইয়ু অপকায় হইয়া থাকে। মুশ্রুতে লিখিত আছে যে, দেবগণ যেরূপ সস্তাপশুষ্ক ছইয়। স্বৰ্গে বিচরণ করেন, মনুষ্যগণ যে ঔষধের গুণপ্রভাবে পৃথিধীতে দেবগণের ন্যায় নীরোগ ও মুস্থশরীষ্ট্রে বিচরণ কারতে পারে, তাছাকে রসায়ন কছে। এবং ইহা লেবনে জাযুঃ, স্মৃতিশক্তি, মেধা, কান্তি, বল, স্বয় প্রভৃতি ৰঞ্জিত হয় এৰঃ সংলা কোমরূপ ব্যাধি আক্রমণ করিতে পারে লা । [ २v-8 ] নিম্নোক্ত ব্যক্তিসমূহ রসায়ন সেবন করিতে সমর্থ হয় ন৷ এবং সেবনে তা ছাদের কোন প্রকার উপকারও হয় না :– অনাত্মবান, দরিদ্র, প্ৰমাদী, ক্রীড়াশক্ত, পাপকার ও ভেষজাপমানী, ইহাদের রসায়ন সেবন না ঘটিবার পক্ষে কারণ যথা—অজ্ঞানত, আনারস্তু, অস্থিরচিত্ততা, দরিদ্রত}, অনায়ত্ততা, অধাৰ্ম্মিকতা ও ঔষধের অগ্রাপ্তি। রসায়নের প্রকারভেদ—প্রত্যুষে জলের নন্ত লইলে রসায়ন হইয় থাকে। ইগ দ্বারা পীনস, স্বরবিকৃতি ও কাসরোগের উপশম হয় এবং দৃষ্টিশক্তি বৰ্দ্ধিত হইয়া থাকে। স্বর্ষের অমুদয়ে যথাশক্তি জলপান করিলে বাতজ ও পিত্তজ রোগ ¢*भिङ हछे ग़ा भन्नुशा मौर्षाष्ट्र: हट्टे झाँ थॉtरु । नागिक छाब्र জলপান করিলে আর ও অধিক উপকার হয়। ইহাকে উষাপান রসায়ন কছে। অজীর্ণরোগে উষাপান বিশেষ উপকারক। অশ্বগন্ধ চূর্ণ • আন মাত্রায় পিত্ত্ব প্রধান ধাতুতে দুগ্ধসক, বায়ুপ্রকৃতিতে তৈলসহ, বাতপৈত্তিক ও রুতিতে স্থতসহ এবং বাত শ্লে ষ্মক প্রকৃতিতে উষ্ণ জলসহ ১৫ দিন সেবন করিলে রসায়ন হয় এবং শারীরিক কুশতা নষ্ট হইয়া থাকে। বিড়ঙ্গের মুল চুৰ্ণ করিয়৷ শতমূলীর রসে ৭ দিন ভাবিত করিয়া অৰ্দ্ধ তোলা মাত্রায় তাহ ঘূতসহ এক মাস কাল সেবন করিলে বুদ্ধি, মেধা ও স্মৃতিশক্তি বৰ্দ্ধিত এবং বলিপলিতাদি নিবারিত হইয়া থাকে । বর্ষাকালে সৈন্ধবের সস্থিত, শরৎকালে চিনির সহিত, হেমন্তে গুঠের সহিত, শীতে পিপুলের সহিত, বসন্তে মধুর সহিত এবং গ্রীষ্মে ইক্ষুণ্ডtড়র সহিত হরীতকী সেবন করিলে বিবিধ রোগের শাস্তি হইয়া উত্তম রসায়ন হয়। ইহার নাম হরীতকী রসায়ন বা ঋতু হরীতকী। প্রথমে হরীতকী চুণ।• মাত্রায় সেবন আরম্ভ করিয়া সহ হইলে ক্রমশ: ২ তোলা পৰ্য্যন্ত বৃদ্ধি করা যাইতে পারে । সৈন্ধব, শুঠ ও পিপুল কম পরিমাণে হরীতকীর সংজ্ঞ সেবন করা উচিত । অষ্টান্ত অমুপান হরীতকর সমপরিমাণু গ্রহণ করিতে হইবে। ক্রমাগত এক বৎসর কাল স্কৃতের সহিত ৫, ৬, বা ১০টা পিপুল সেবন করিলে রসায়ন হুইয়া থাকে। কতকগুলি পিপুলে পলাশের ক্ষার জলের ভাবনা দিয়া পরে তাছা ঘুঙে ভাঞ্জিয়। প্রত্যহ ভোজনের পূর্কে স্বত ও মধুর সহিত তাহার ৩ট করিয়া সেবন করিলে শ্বাস, কাস, ক্ষয়, শোধ, ছিক, অৰ্শ, গ্ৰহণী, পাণ্ডু, শোথ, বিষমজুর, স্বরভঙ্গ, পীনস ও গুজ প্রভৃতি পীড়ায় শান্তি হইয়৷ আয়ু:বৃদ্ধি হইয়া থাকে। পূর্বদিনের আহার উত্তমরূপে জীৰ্ণ হইলে প্রাতঃকালে একটা इब्रेौङको, cच्ॉथएनब्र भूर्ल इहेछी बtइफ़ a cखालtनङ्ग नtब्र