পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/২৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

حہ- صحیح --سمے ممم . द्रनांग्रनविख्ळांन [ ২৯৬ ] রসায়নবিজ্ঞান ৩৫০—৭•ৰুষ্টপূৰ্ব্বাঙ্গে সঙ্কলিত,স্বতরাং পাশ্চাত্য জগতে হিপোক্রেটি৭ জন্মলাভ করিবার বহুপূৰ্ব্বে হিন্দুগণ শরীররসবিজ্ঞান (Humoral Pathology) atn" witgrégoitz "{{Ft" অবগত হইয়াছিলেন । বৌদ্ধযুগের পরবর্তী আধুনিক বৈদ্যযুগে অর্থাৎ খৃষ্টীয় ৭ম শতকে আমরা চীনপরিব্রাজক ইৎসিংকে ভারতে আসিয়া বৈদ্যক শাস্ত্র অধ্যয়ন করিতে দেখি। ইৎসিংএর বৃত্তান্ত অথবা হর্ষচরিত-বণিত রাজবৈদ্য রসায়নের ইতিবৃত্তে আমরা কেবল আয়ুৰ্ব্বেদ ও ভেষজ্ঞাদির উল্লেখ দেখিতে পাই ; কিন্তু তৎকালে রসায়নের (Metallic salts ) বিশেষ প্রচলন ছিল কি না । छfमा शृङ्ग नl । বাগন্ডটের সময় হইতে রাসায়নিক ধাতৰ ঔষধ সকল ! সাধারণে প্রচারিত হুইবার সূত্রপাত হয়। অতঃপর বৃন্দ ও ! চক্ৰপাণি জ্ঞাছার পরিপুষ্ট সাধন করেন। এই সময় ভারতে । ভান্ত্রিক প্রভাব বিস্তৃত হওয়ায়, তাহার স্ব স্ব গ্রন্থের রসায়না | } ধিকারে ঔষধাদি অভিমন্ত্রণার্থ মন্ত্রপ্রয়োগের বাবস্থা করিয়া- ! ছিলেন । চক্ৰপাণি বৃন্দের পদামুসরণ করেন, বৃন্দ মাধবকরের | নিদানকে মূলভিত্তি করিয়া স্বীয় গ্রন্থ রচনা করিয়া ধান। ঐ ! নিদানগ্রন্থই তুরুষ্কাধিপ খলিফার আদেশে আরবী ভাষায় । অনুদিত হইয়াছিল। | মারবদেশীয় বিখ্যাত পণ্ডিত অলবিন্ধনি ভারতে আসিয়া হিন্দুদিগের গুঢ়রসায়ন শাস্ত্রের পূর্ণ প্রভাব লক্ষ্য করিয়াছিলেন। । তিনি লিখিয়াছেন—তাহারা ইছ অতি গোপনীয়ভাবে রাখিতেন, কাহাকেও এই গুপ্তরহস্তের মৰ্ম্ম অবগত হইতে দিতেন ন। সুতরাং ভারতীয় আয়ুৰ্ব্বেদবিদগণের নিকট তিনি ও এ বিদ্যালাভ করিতে পারেন নাই। তিনি হিন্দুদিগের অগ্নিযোগে dštnța și stoff (Sublimation ) wtwo, wszą si e's (Calcination); "foo", *, *toko (analysis ) এবং তালক (Wnxing of tale) প্রস্তুতবিধি অক্ষুধাবন করিম ; স্পষ্টই মনুমান করিয়াছিলেন যে, তাছার প্রধানতঃ ধাতু- , সম্পৰ্কীয় রসায়ন আলোচনায় ব্যাপৃত ছিলেন• । পূৰ্ব্বেই উল্লেখ করিয়াছি যে, তাঞ্জিকযুগে উপাসনাপদ্ধত্তির । সঙ্গে সঙ্গে শরীররগার্থ আয়ুৰ্ব্বেদোক্ত রসায়নের সমাদয় । বাড়িয়াছিল। আনুমানিক ১১০০-১৩০ • খৃষ্টাব্দে ভাগ্রিক । প্রভাব যখন ভারতের সর্বত্রই পূর্ণরূপে বিরাজিত ছিল, তখন : বৌদ্ধ ও শৈবব্রাহ্মণগণ বুদ্ধ ও শিবকে একভাবে নিরীক্ষণ कब्रिध्नाहिष्णन । डाई आमब्रl cवोऽरिtशद्र भtश बशकांगडs !

  • Sachau's Translation, Vol I, pp. 187-88. “ |

ও রগরত্নাকর এবং শৈবদিগের মধ্যে রসার্ণব, রসদ্ধদয়, রসসিদ্ধান্ত প্রভৃতি তন্ত্রশাস্ত্র প্রচলিত দেখি। ঐ সকল গ্রন্থে দেহ ও স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য যে সকল রাসায়নিক প্রয়োগ লিপিदक्ष झ्हेब्रां८छ्, उांश अऊि शृणायान् नांत्रशौ । ब्रगझनtब्र পারদ হরের বীজ এবং অভ্র পাৰ্ব্বতীয় বীজ বলিয়। উক্ত হইझाँtछ् । গোবিন্দ ভগবৎ সৰ্ব্বজ্ঞরামেশ্বর প্রভৃতি বিশদরূপে পারদের গুণাগুণ বর্ণনা করিয়াছেন। পারদবিজ্ঞান ৰে কেবল রসায়নশাস্ত্রের আলোচ্য বিষয় এবং ধাতুবাদার্থ নিয়োঞ্জিত তাহা নহে ; দেহবেধ দ্বারা ইহাতে পরম প্রয়োজনীয় মুক্তি ও সাধন করিতে পারা যায়। রসাণবে লিখিত হইয়াছে—

  • লেtহবেধত্বয়া দেব বদত্তং পরমোশিতঃ । তং দেহবেধমাচক্ষু যেন স্তাং থেচর গতিঃ । যথা লোহে তথা দেহে কৰ্ত্তব্যঃ স্বতকঃ সতী । সমানং কুরুতে দেবি প্রত্যয়ং দেহলোহয়োঃ । পুৰ্ব্বং লোছে পরীক্ষেত পশ্চাদ্দেহে প্রযোজয়েৎ " ইণ্ডি এই পারদবিজ্ঞানের পরিপুষ্টির সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় আয়ুৰ্ব্বেদ জগতে একটা যুগান্তর আলিয়া উপনীত হয়। ভিষকৃগণ ভৈষজ্যতত্ত্বের আলোচনার সহিত তন্ত্রোক্ত পারদ, লৌহ, তাম্র প্রভৃতি ধাতুজাত রসায়নের যাথার্থ্য-নির্ণয়ে অভিনিবিষ্ট হন। এই সময়কে আয়ুৰ্ব্বেদীয়-রসযুগ (iatro-Chemical period ) বলা যাইতে পারে। তন্ত্রকার বা ষোগিগণ অভ্র, পারদ, লৌহ, হল্পিতাল প্রভৃতি রাসায়নিক প্রক্রিয়াম্বারা প্রস্তুত ঔষধদি দ্বারা মৃত ব্যক্তিকে পুনর্জীবিত কল্পিতে সমর্থ ন৷ হইলেও, উহ। আয়ুৰ্ব্বেদোক্ত রোগারোগ্যের উপযোগী ঔষধ মধ্যে গণ্য হইয়াছিল । এই যুগের চিকিৎসকগণ চরক ও সুশ্ৰুতোক্ত ঔষধাদির সহিত প্রথমে ধীরে ধীরে রসপ্রয়োগের

ব্যবস্থা করেন। রসার্ণব ও রসরত্নসমুচ্চয়কার তাত্ত্বিকগণ অনন্ত জীবন ও । মোক্ষকামনায় যখন রসধাতু হইতে উৎকর্ষসাধক রসায়ন আবিষ্কারে ব্যাপৃত ছিলেন. প্রায় তাহারই সমকালে রোজার ৰেকন্‌ ( ১২৯৪ খৃঃ ), এলবাটাস মেগান্স, স্লেমও লালী, আণওলে ভিলানোভেনাস প্রভৃতি বিস্তোৎসাহিগণ কিমিয়া-বিস্কার উন্নতিকল্পে মনোনিবেশ করেন। রোজার বেকন নিঃসঙ্কোচ f5rs sfertfetna cu vic.""isi (Philosopher's stone ) অপরাপর ধাতুকে স্বর্ণে পরিণত করিতে পারে এবং পূৰ্ব্বোঙ্ক রসসিদ্ধগণ ( Alchemiats ) এক বাক্যে ইছায় সৰ্ব্বরোগছর ८ङषछ७१ चॅौकान्न पब्रिब्रl बणिब्राम्हन cष, बांशद्र बिकछे ७३ সৰ্ব্বয়োগনাশক ( panacea ) পদার্থ থাকিৰে, সে • শক্ত ৰ৷ फएङारुि दर्षकोण अँौदिफ थाक्रिङ गमर्ष हरेएर ।