পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৩২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসেন্দ্রগুড়িক রস্থলপুর, অবোধাগ্রদেশের ফৈজাবাদ জেলার অন্তর্গত একটা নগর । ঘর্থর-নদীতটে অবস্থিত। রস্থলাবাদ, যুক্ত প্রদেশের কাণপুর জেলার অন্তর্গত একটা তইশীল। ভূপরিমাণ ২২৬ মাইল। এখানকার ভূমি বিশেষ উৰ্ব্বর। রিদ, ছোয়, পিয়ারী ও পাণ্ডু নামক শাখা নদীচতুষ্টয় এবং খাল ও জলাভূমি প্রভৃতির জলেই এখানকার शनौछ cणारकब्र अणाछt६ जून श्म । ২ উক্ত জেলার অন্তর্গত একটী গওগ্রাম ও তহশীলের বিচার সদর। এখানকার মহারাষ্ট্রীয় শাসনকর্তা গোবিন্দরাও পণ্ডিত ১৭৫৬ হইতে ১৭৬২ খৃষ্টাব্দের মধ্যে রম্বলাবাদ নগরে দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করিয়া যান। ঐ দুর্গে এক্ষণে তহলালী কাছারী আছে। রস্থলাবাদ, অযোধ্যাপ্রদেশের উনাও জেলার অন্তর্গত একটা নগর। অক্ষা ২৬°৫° উঃ এবং দ্রাঘি• ৮•৩• পুঃ স্বর্ণ ও জহরতের কায্যের জন্ত এইস্থান সমধিক প্রসিদ্ধ। রকুলাবাদ, মধ্যপ্রদেশের বন্ধাজেলার আর্কি তহীলের অন্ত গত একটী গওগ্রাম । রসেন্দ্র (পুং ) রসানং ধাতুরসানাং ইক্সঃ শ্রেষ্ঠ । ১ পারদ । “অসাধ্যে যে ভবেদ্রোগো যন্ত নাস্তি চিকিৎসিতং । রসেন্ত্রেী হস্তি তং রোগং নরকুঞ্জরবাঞ্জিনৰ্ম্ম ॥” (ভাবপ্র) ২ রাজমাষষ্ণুপ, চলিত বরবটী । (পৰ্য্যায়মু০) রসেন্দ্র, রীেষধ বিশেষ। প্রস্তুত প্ৰণাণী—জার, ধনিয়া, পিপুল, মধু, ত্রিকটু ও রসসিন্দুর সমভাগে মৰ্দ্দন করিয়া সেবন করিলে বমি শাস্তি হয় । ( ভৈষজ্যর" ছদ্যধি০) রসেন্দ্রগুড়িক (স্ত্রী) যক্ষ্মরোগাধিকারোক্ত ঔষধবিশেষ । ইছ। দুই প্রকার-রসেঞ্জগুড়িক ও বৃহদ্রসেস্ত্রগুড়িক। রসেন্দ্রগুড়িকার প্রস্তুতপ্রণালী-ইষ্টকচুর্ণাদি দ্বার। মদিত রস ২ তোলা, জয়ন্তী ও আদার রসে মদন করিয়া পিণ্ডবৎ করিতে হইবে । পরে উহা জল কর্ণা ও কাক মাচীর রসে পৃথকৃ পৃথক ভাবন দিতে হইবে। পশ্চাৎ ভূঙ্গরাজরলে ভাবিত নবনীতথ্য গন্ধকচুৰ্ণ ১ পল, ঐ পারার সহিত মাড়িয়া কজলা করিবে। অনস্তর ছাগদুগ্ধ দুই পল ঐ কজলার সহিত মৰ্দ্দন করিয়া সিদ্ধ কলায়ের স্বায়ু ওড়িকা করিতে হুইবে । অকুপান ছাগদুগ্ধ কিংবা মধু ও বালকপত্রের রস। ভূক্ত অন্ধের পরিপাকের পর এই ঔষধ সেবনীয়। পথ্য দুগ্ধ ও মাংসরল। এই ঔষধ সেবন করিলে ক্ষয়, কাল, রক্ত, পিত্ত্ব, অরুচি ও জয়পিত্ত রোগ नटें ह्छ । বৃহস্ৰলেজগুড়িক। ইছার প্রস্তুত্তপ্রণালী-৪ ভোগ পারদ गरेब्र झुडकूमाद्रौद्र ब्रन, जिक्ष्णाहूै, क्लिडाब्र ब्रन, ब्राह-गर्षभ। t ७२8 ] রলেশ্বরদর্শন চূর্ণ, কুল, হরিদ্রা, ইষ্টকচুর্ণ, বোহাপত্রের রস ও আদার রস এই সকল দ্রব্য দ্বারা পৃথক পৃথক মৰ্দ্দন করিয়া স্থলবস্ত্রে ছ কিয়া লষ্টবে। পরে জয়ন্তী, কঁানছিড়া ও কাকমাৰ্চী ইছাদের প্রত্যেকের রসে ভাবনা দিয়া ও মাড়িয়া রৌদ্রে শুষ্ক করিবে, পশ্চাৎ ভূঙ্গরাজরসে শোষিত গন্ধক ১ পল, মরিচ, সোহাগ, স্বর্ণমাক্ষিক, ಠ, হরিতাল, অত্র প্রত্যেক 8 তোলা, এই সমুদয় আদার রসে মাড়িয়া ২ রতি বটিক করিবে । অমুপান অাদার রস । এই ঔষধ সেবনের পর দুগ্ধ ও মাংসের যুদ্ধ জাহার করা উচিত । এই ঔষধ সেবন করিলে ক্ষয় কাস, শ্বাস ও পাণ্ডু প্রভৃতি বিবিধ রোগ আণ্ড প্রশমিত হয়। (ভৈষজ্যরত্নী... যক্ষ্মরোগাধি০ } রসেশ্বর ( જૂ ) রসস্ত ঈশ্বরঃ ৬-তৎ। পারদ, রসেন্দ্র । রসেশ্বর, রসৌষধবিশেষ। গ্রস্তুত প্রণালী-রস ৮ তোলা, গন্ধক ১৮ তোলা, তাম্র ২ তোলা, হরিতাল ২ তোল, স্বর্ণ ২ তোলা এই সকল দ্রব্য চিতার রসে তিনদিন ভাবনা দিয়া ও মর্দন করিয়া তাহাতে ষোড়শাংশ বিষ মিশ্রিত করিবে। পরে পুনরায় ছাগ প্রভৃতির পিত্তে ভাবনা দিয়৷ ২ রতি প্রমাণ বটিক প্রস্তুত করিবে। অমুপান আদার রস, চিতার রস ও ত্রিকটু চুর্ণ। ইহাতেও পূর্ববং দধি ও অন্ন প্রভৃতি পথ্য দিবে এবং রোগীকে সুশীতল জলে এরূপ স্নান করাইবে, যেন তাহাতে তাহার কম্প ও মলমুত্রাদির প্রবৃত্তি হয়। ক্রমাগত অষ্টাহ স্নানাদি করা হবে। রসেশ্বরদর্শন, দর্শনশাস্ত্রভেদ। এই দর্শন ষড়দর্শনের অস্তগত নহে। মাধবাচার্য্য সৰ্ব্বদর্শন সংগ্রহে এই দর্শনের স্থল মৰ্ম্মাথ লিথিয়াছেন । তদনুসারে অতি সংক্ষিপ্তভাবে তাহার বিষয় এই স্থলে পর্য্যালোচিত হইল। এই দর্শনের প্রত্যভিজ্ঞ1দর্শনের সহিত পদার্থনিরূপণবিষয়ে দেখিতে পাওয়া যায় । ( প্রত্যভিজ্ঞাদর্শন শব্দ দেখ ] প্রত্যভিজ্ঞাদর্শনে পারদের বিষয় কোন উল্লেখ নাই, কিন্তু এই দশনে উহা বিশেষরূপে উল্লিখিত হইয়াছে, ইহাই ঐ দর্শনের সহিত পদার্থ-বিষয়ে পার্থক্য, তদ্ভিন্ন অন্তান্ত বিষয়ে এক । প্রত্যভিজ্ঞাদর্শনে মহেশ্বরকে পরমেশ্বর রূপে নির্দেশ এবং জীবাত্মা ও পরমাত্মা এক বলির নির্দিষ্ট হইয়াছে, এই দর্শনেও ঐ মন্ত সমর্থিত হইয়াছে, অর্থাৎ মহেশ্বরই পরমেশ্বর এবং জীৰাত্মাই পরমাত্মা । কিন্তু এই দর্শনাবলম্বীয় প্রত্যভিজ্ঞদেশনোক্ত একমাত্র প্রত্যভিজ্ঞাই পরমপদ মুক্তির সাধন এরূপ বিশ্বাল না করিয়৷ পয়মমুক্তির প্রাপক অল্প একপথ অবলম্বন করিয়া থাকেন । এই দর্শনে अडियम रहेब्रुइ cद, अषम भूभूक्नु बाडि cबप्रत्न श्री একমত