পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৩২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসোন { ৩২৬ ] য়সোনাপণ্ড এই দুই বীজের মিলন সম্পাদন করিতে পারিলে মৃত্যু ও দারিদ্রষগুণ এককালে দূরীভূত হয়। এই পারদ আবার নানাপ্রকার। তন্মধ্যে এক এক প্রকার পারদের এক একটী অসাধারণ গুণ আছে। মূচ্ছিত गाँब्रम छांद्र दjा१ि पिनटें, मुङ *ाद्रम वांद्रा छोविठ ५ांकिवाद्र শক্তি এবং বদ্ধ পারদ দ্বারা পুস্ত মার্গে গতিশক্তি জন্মে । যে পারদের নানা বর্ণ দৃষ্ট হয় এবং ঘনতা ও তরলতাদি ধৰ্ম্ম থাকে না, তাহাকে মুস্থিত কহে । যে পারদে আদ্রত্ব, ঘনত্ব, তেজস্বিতা, গুরুতা ও চপলতাদি গুণ থাকে, তাছাকে মৃত কহে । যে পারদ অক্ষত, নিৰ্ম্মল, তেজস্বী ও গুরু এবং যাহা ত্বরায় দূরীভূত হয়, তাছাকে বদ্ধ পারদ কহে । অধিক কি একমাত্র পারদ দ্বারা ধৰ্ম্ম, অর্থ, কাম ও মোক্ষ এই চতুৰ্ব্বর্গের মূল ভূত এবং সকল বিস্ত ও মুখস্বচ্ছন্দ তার আধার স্বরূপ দেহ অঙ্গরামর বৎ কয়। উহা ব্যতীত দেহের নিত্যতাসম্পাদক আর উপায়াস্তুর নাই ; এবং উহার দর্শন, স্পশন, ভক্ষণ, স্মরণ, পুঞ্জন ও দানে সকল অভীষ্টসিদ্ধি হয় । পৃথিবী মধ্যে কেদার:দি ধে সকল শিবলিঙ্গ আছেন, তত্তবতের দশন করিলে যে পুণ্য সঞ্চয় হয়, তাহ একমাত্র পারদ দর্শনে জন্মিয় থাকে। কাশী প্রভৃতি তীর্থস্থ ষে যে শিবলিঙ্গ আছেন, সে সকলের পুজা অপেক্ষ এক পারদনিৰ্ম্মিত শিবলিঙ্গপুঞ্জ শ্রেয়স্কর। যে হেতু তদ্বারা সকল বিষয়ের ভোগসাধন আরোগ্য এবং অমৃতপদ পাওয়া যায়। যে কোন প্রকারে পারদের নিন্দ গুনিলে ও পাপ হয়। এজন্য যাহারা পারদরসকে নিন্দ করে, তাছাদের সংসর্গ যত্নপূৰ্ব্বক পরিত্যাগ করা বিধেয় । পারদের এই সকল গুণ বিদ্যমান আছে বলিয়া পারদ রস অদ্যান্স রস অপেক্ষ উত্তম, এইজন্ত উহাকে রসেক্স বা রসেশ্বর কছে, ঐ রসেশ্বরের গুণ এই দর্শনে নির্দিষ্ট হইয়াছে বলিয়া ইহাকে রসেশ্বরদর্শন কহে । ( মাধবাচার্য্য ) রসেন্দ্রবেধক (রা) স্বর্ণ। (বৈস্তকনি• ) রসোত্তম (পুং ) রসেযু উত্তম; যা রস উত্তমোহস্ত। ১ মুদগ। ২ শ্রেষ্ঠ রস । ৩ পারদ। (ক্লী) ৪ রসাঞ্জন স্বত। রসোৎপত্তি (পুং ) ১ শারীরিক রসের পরিবৃদ্ধি। ২ কামো দ্রেক। ৩ দ্রব্য বিশেষের যোগে সুমিষ্ট রসাদির উত্তব। রসোদর ( ক্লী ) ছিঙ্গুল । ( রাজনি• } রসোদ্ভব ( ) রসাৎ পারদধাতোরুস্তুবতীতি উদ্‌-ভূ-অচ,। ১ হিঙ্গুল । ( রাজনি• ) (ত্রি ) ২ রসজাত ৷ ৩ মুক্ত । রসোন (পুং ) রসেনৈকেনোনঃ। ( Allium sativum ) वनामषांङ कमभाक्, ब्रश्न । श्मिौ-णश्म ? मशब्राहै পাগুরাণম্নস্থ। কলিঙ্গ-বিলিয়বেদুল্লি ; তৈলঙ্গ—তেরবুলি ; তামিল—বল্পই পাণ্ডু । ইহা শ্বেত ও লোহিতভেদে দুইপ্রকার পৰ্য্যায়—লণ্ডন, উগ্রগন্ধ, মহৌষধ, অস্লিষ্ট, ম্লেচ্ছকল, ৰবনেঃ ও রসোনক । ইহার উৎপত্তির বিষয় এইরূপ লিখিত আছে— যখন পক্ষীন্দ্র গরুড় সুররাজ ইন্দ্রের নিকট হইতে অমৃত অপহরণ করেন, তখন ঐ অমৃত হইতে একবিন্দু পৃথিবীমণ্ডলে নিপতিত হইলে তাহ হইতে লণ্ডনের উৎপত্তি হইয়াছে। রসোন মধুর, লবণ, তিক্ত, কটু ও কষায় এই পঞ্চরসযুক্ত। ছয় রসের মধ্যে কেবল অম্লরসবিহীন, অতএব একটী রসে হীন বলিয়া পণ্ডিতগণ ইহার নাম রসোন বলিয়া স্থির করিয়াছেন । রসোনের মূলে কটুরস, পত্রে তিক্তরস, নালে কথায়রস, নালের অগ্রভাগে লবণরয এবং বীজে মধুররস। ইহার গু৭—মাংস ও শুক্রবদ্ধক, স্নিগ্ধ, উষ্ণবীৰ্য্য, পাচক, সারক, কটু, মধুররস, ভগ্ন, কটুবিপাক, তীক্ষ্ণ সন্ধানকারক, কণ্ঠশোষক, গুরু, পিত্ত ও রক্তবৰ্দ্ধক, বলকর, বর্ণপ্রসাধক, মেধাজনক, চক্ষুর হিতকারক, রসায়ন, এবং হৃদ্রোগ, জীর্ণজর, কুক্ষিণুল, বিবন্ধ, গুল্ম, অরুচি, কাস, শোথ, অৰ্শ, আমদোষ, কুষ্ঠ, অগ্নিমাণ্য, কৃমি, বায়ু, শ্বাস ও কফনাশক। রসোনসেবনকারী ব্যক্তির পক্ষে মস্ত, মাংস ও অন্ন দ্রব্য হিতজনক, কিন্তু ব্যায়াম, রৌদ্র, ক্রোধ, অত্যস্ত জল, দুগ্ধ ও গুড় এই সকল রসোনভোজীর পক্ষে অহিতজনক, সুতরাং রসোনভোজী এই সকল দ্রব্য পরিত্যাগ করিবেন। (ভাবপ্র• ) “রাহোরমৃতচেৰ্যোণ লুনাং যে পতিত গলাৎ। অমৃতস্ত কণী ভূমে তে রসোনত্বমাগতাঃ ॥ দ্বিজ নাশ্নস্তি তমতে দৈত্যদেহসমুদ্ভবম্ । সাক্ষাদমূতসন্তুতেগ্রামণী, সরসায়নম ।” (বাভট উত্তরস্থা • ৩৯ অ• ) রাহু অমৃত চুরি করিলে পরে দেবগণ তাছার গলদেশ কাটির ফেলেন, পরে ঐ গলদেশ হইতে অমৃতকণী ভূমিতে পতিত হইয়া রসোনত্ব প্রাপ্ত হইয়াছিল। ইহা দ্বিজদিগের অভক্ষ্য । মম্বাদিশাস্ত্রে ইহার ভক্ষণ বিশেষরূপে নিষিদ্ধ হইয়াছে। জ্ঞানতঃ যদি কেহ ইহা ভক্ষণ করে, তাহা হইলে পুনরায় তাহার সংস্কার আবশুক । [ লণ্ডন দেখ ] রসোনক (পুং ) রাসান-স্বার্থে কন্‌। রন্ধন । রসোনপিণ্ড (পুং ) আমবাতাধিকারে ঔষধবিশেষ । ইহ রসোনপিও ও মহারসোনপিও ভেদে দুই প্রকার। রসোনপিণ্ডের প্রস্তুতপ্রণালী-রসুন ১২ - সের, নিস্তষতিল • সের, ছিঙ্গু, ত্রিকটু, ধৰক্ষার, সাচিক্ষায়, পঞ্চলবণ, গুলফা, কুড়, পিপুলমূল,চিতামূল,বন্যমানী, ৰমানী ও ধনে ইছাদের প্রত্যেক