পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৪৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রামচন্দ্র বিজয়মাল্য কণ্ঠে পরিয়৷ সিংহাসনাভিষিক্ত হটলেন । মাল্যবান পৰ্ব্বতের নতিদূরে यिकानौं কিষ্কিন্ধ্যার গীতিবাদিক্ৰনিৰ্ঘোষ শ্রষ্ঠ হইতেছিল ;–রামচন্দ্র মাল্যবান পৰ্ব্বতে ভ্রাতার সঙ্গে বাস করিয়। তাহ শুনিতে পাইতেন । কিষ্কিন্ধ্যানগরীতে সাদয়ে আমন্ত্রিত হইয়াও তিনি পুরতে প্রবেশ করেন নাই, বনবাস-প্রতিজ্ঞ। পালন করিয়৷ পৰ্ব্বতে বাস করিতেছিলেম । রামচঞ্জের চক্ষে দিনরাত্র নিদ্রা ছিল না, উদিত শশিলেথ। দেখিয়া বিধুমুখীকে স্মরণ করিয়া, আকুল হইতেন — চঞ্জে(দয় দেথিয় রাত্রিকালে শয্যায় শয়ন করিয়া ও তিনি নিদ্রা-মুখ লাভ করিতে পারিতেন না। সন্ধ্যা কাল যেন চন্দন-চর্চিত হইয় পৰ্ব্বতের উদ্ধে শোভা পাছত। তখন বর্ষা-কাল, অবিরল জলধারা দর্শনে রাম মনে করিতেন, তাহার বিরহে সীত। অশ্রত্যাগ করিতেছেন ; নীল মেঘে [ 8&s 1 প্রফুরিত বিদ্যুৎ দেখিয় রাবণ কর্তৃক সীতাহরণচিত্র তাহার স্মৃতিপথে জাগরিত হইত। বর্ষায় রামচন্দ্রের সীতাশোক । দ্বিগুণিত হইল ; বর্ষার চারিট মাস ঠাহার নিকট শত | বৎসরের ন্তায় প্রতীয়মান হঠল, সীতাশোকে এই সময় | তিনি অতিকষ্টে অতিবাহিত করিলেন -ক্রমে আকাশ | শরদাগমে প্রসন্ন হইয়া উঠিল, মেঘসমুহ উড়িয়া (F, সপ্তচ্ছদ তরুর শাখায় শাখায় পুষ্প বিকাশ পাইল । বাপতীরে, কাননে এবং নদীতটে রামচন্দ্র ঘুরিয়া মৃগশাবাগীকে স্মরণ করিতে লাগিলেন, তাহাকে ছাড়া কোথা ও তিনি মুখ লাভ করিতে পরিলেন না । রামচন্দ্র বলিলেন—“শরৎ ঋতু উপস্থিত, বর্ষ অতিক্রাস্তুে নদীসমূহ বিশীর্ণ হইলে সীতা উদ্ধারের উদ্যোগ করিবে বলিয়া সুগ্ৰীব গতিশ্রত ছিল । এখন উদ্যোগের সময় উপস্থিত, কিন্তু | তাহার কোন অনুষ্ঠানই দৃষ্ট হইতেছে না। আমি প্রিয়াৰিহীন, দুঃখাৰ্ত্ত ও হৃতরাজ্য, সুগ্ৰীব আমাকে কৃপা করিতেছে । না । আমি অনাথ, রাজ্যভ্রষ্ট, প্রবাসী, দীন প্রাণী—এই অবস্থায় সুগ্ৰীবের শরণাপন্ন হইয়াছি, স্ব গ্রাব এজন্য আমাকে উপেক্ষা করিতেছে। তাহার কার্য্য উদ্ধার কfরয় লষ্টয় | মূৰ্খ এখন গ্রাম্য স্বথাসক্ত হইয়া রহিয়াছে। লক্ষ্মণ, झूमि | তাহার নিকট যাও, পুনরায় সে কি আমার বাণাগ্নির প্রভায় | কিষ্কিন্ধ্য আলোকিত দেখিতে চায় ?” যে পথে বাণী হত । হইয় গমন করিয়াছে, সেই পথ সঙ্কুচিত হয় নাই " | তাহাকে বলিও, সে যেন সময়ামুসারে কার্য্য করে, এবং ! ৰালীর পথে ধেনু তাহাকে ন যাইতে হয়।” এই কথা বলিয়া তিনি লক্ষ্মণকে পুনরায় বলিলেন, “সুগ্ৰীবের প্রীক্তিকর কথা বলি ৪, কুক্ষ কথা পরিহার করিও ।” श्ॐीव सृभाषंऐ alाभारथान्ख् ह ऍग्रl ठा प्रl, ब्रभाँ ल অপরাঞ্চ ললনাবৃন্ধপরিবৃত হইয়াছিল, মদবিহবলিতাঙ্গ ও পানারুশুনেত্রে দিমের দ্যায় রাত্রি এবং রাত্রির স্থায় দিন যাপন করিষ্ঠগুছিল, এমন কি লক্ষ্মণের ভীষণ জ্যানিনাদ ও বানরগণের কোলাহুল প্রথমতঃ তাহার কর্ণপথেই প্রবেশ করে নাই। শেষে অঙ্গদকর্তৃক সমস্ত অবস্থা পরিজ্ঞাত হইয়া মুগ্ৰীব বলিল, “আমি ত কোন কুব্যবহার করি নাই, তবে লক্ষণ কেন ক্রোধ করিড়েছেন ? আমি লক্ষ্মণ কিংবা রামকে ভয় কল্পি ন,—তবে বন্ধুবিচ্ছেদের আশঙ্ক! কল্পি মাত্র ।—মিত্ৰৰ সৰ্ব্বত্রই স্বলভ, মিত্রত রক্ষা করা কঠিন।" কিন্তু হনুমান সুগ্ৰীৰকে তাছার অপরাধ বুঝাইয় দিল—এই শরৎকালে সুগ্ৰীব রামের সাহায্য করিতে প্রতিশ্রুত, "এখন অপরাধ স্বীকার করিয়৷ কৃতাঞ্জলি হইয়া লক্ষ্মণের নিকট ক্ষম প্রাগন করুন।” সুগ্ৰীৰ-নিযুক্ত বানরগণ তয় তা করিয়া নাম দিগেদশ খুজিয়া সীতার কোন সন্ধানই কfরতে পারিল না। হনুমান বিশাল সমুদ্র উত্তীর্ণ হইয়া লঙ্কায় প্রবেশ পুৰ্ব্বক সীতাকে দেখিয়া আসিল । সীতা-প্রদত্ত অভিজ্ঞান-মণি লইয়া হনুমান প্রত্যাবর্তন করিল। হনুমান সীতার সংবাদ লইয়া সমুদ্রকুলে তৎপ্রত্যাগমন-আশান্বিত বানরমণ্ডলীয় নিকট উপস্থিত হইল । তাহার এই সংবাদ পাইয়া হৃষ্ট হইল, কিন্তু একবারে তখনই রামচন্ত্রের নিকট গেল না । তাহার দলবদ্ধ হইয়া মগ্রীবের বিশাল মধুবনে প্রবেশ করিল। সেই বনে দধিমুখ নামে একজন প্রহর নিযুক্ত ছিল । দধিমুখ তাহাদিগকে বারণ করে, কিন্তু যে আনন্দের সময় তাহার কেন নিষেধ মান্ত করিবে ? দধিমুখ অগত্য বলপুৰ্ব্বক তাছাদিগকে তাড়াহয় দিতে চেষ্টা করিলে তাহারা জুটিয়া দধিমুখকে বিশেষরূপ প্রহার করিল। দধিমুখ অশ্রুমুখে স্বওঁীবের নিকট নালিশ করিতে গেল। ইত্যবসরে মধুপানে আমোদিত ও যৌবনোন্মত্ত বানরযুথ কেহ গাইতে লাগিল, কেহ প্রণাম করিতে লাগিল, এই ভাবে আনন্দোৎসব মারম্ভ করিয়া দিল । সুগ্ৰীব রাম লক্ষ্মণের নিকট বসিয়া ছিলেন। দধিমুখ সেই স্থানে উপস্থিত হইয়া বানরাধিপতির পা ধরিয়া কাদিতে আরস্ত করিল। তিনি অভয় দিয় তাহার এই শোকের কারণ জিজ্ঞাসা করাতে সে সমস্ত কথা জ্ঞাপন করিল। সুগ্ৰীব বলিলেন, “সীতাশ্বেষণতৎপর বামর-সম্প্রদায় লিতাস্তু হতাশ ও দুঃখাওঁ হইয়। দিন যাপন করিতেছে। তাহীদের অকস্মাৎ এ ভবাস্তর কেন ? তাহারা অবহু কোন গুম্ভ সংবাদ পাহब्राtइ, इङ्ग रु गैो छान्न cर्षछि कब्रिम्न अभिग्नाtछ् ।” अङ्ग।