যোগ [ ex ) যোগ "স্পর্শান কৃষ্ণ ৰঞ্জিাহাংশ্চক্ষুশ্চৈবাস্তরে ৰোঃ। मश्ऊि श्रछान कब्रिष। अङ4ष शैडाघ्र भरठ cयाrअग्र प्राक्षनाप्नी गtनो झष नानाडाख्द्रशाब्रिभो ॥ • বড়েজিয়মনোবুদ্ধিমুনিমেক্ষিপঞ্চারণঃ। বিগভেচ্ছাভয়ক্ৰোধো য: সদা মুক্ত এৰ লঃ "(গী• ৫২৭-২৮) যে মোক্ষপরায়ণ মুনি বা বিষয়ে সংস্পৰ্শ পরিত্যাগ } পুৰ্ব্বক স্কযুগলের মধ্যে চক্ষু সংস্থাপিত করিয়া নালিকার অভ্যछ[म्न 2ा५ 6 अगानtरू जमैङ्कज्र कब्रिग्न), हेप्लिग्न भन्ने ७ दूरुि १वङ कबुङ, हेछ् डब्र ७ cङ्गांष *द्विशब्र कtङ्गम, ङिमिहे জীবন্মুক্ত । উল্লিখিত প্লেকে গীতা সংক্ষেপে অষ্টাঙ্গ যোগের উপদেশ করিলেন। ‘গুচি দেশে স্থির আসুন সংস্থাপন করিবেন? — ইহা আসনের উপদেশ । ‘মালার অভ্যস্তরে প্রাণ ও অপানকে সমীকৃত কল্পিবেল',—ইহা প্রাণায়ামের উপদেশ। “दाश् थिय८म्नम्न मृः”ोर्च °ब्रिङ)ा% कब्रि८बन',-हेश्। ७थफjiश्ाएग्नङ्ग উপদেশ । ‘ব্রহ্মচাপ্লি-ব্রষ্ঠগ্রহণ, পরিগ্রন্থপঞ্জিত্ত্যাগ” ইত্যাদি যমের উপদেশ। ইঞ্জিয়ের স্বশীকরণ, চঞ্চল মনের সংযম, আশা পরিত্যাগ” ইত্যাদি নিয়মের উপদেশ। "নাসিকাগ্রে দৃষ্টিধারণ, মনকে আত্মাতে সংস্থাপন ইত্যাদি ধারণার উপদেশ । ভগবানে চিত্তস্থাপন, মনের একাগ্রতাসাধম’ ইত্যাদি ধ্যানের উপদেশ। কিছুই চিন্তা করিবে না, মনকে আত্মাতে স্থাপিত করিবে’,—ইত্যাদি সমাধির উপদেশ । আমরা দেখিয়াছি যে, পাতঞ্জলমতে যোগের চরম অবস্থায় পুরুষের স্বরূপে অবস্থান হয়। পুরুষ চিংস্বরূপ, এ মতে তিনি আনন্মঘন নহেন, অতএৰ পান্তঞ্জলোক্ত মুক্তি-মুখদুঃখের অতীত কৈবল্য অবস্থা। ইহাতে দুঃখের নিবৃত্তি হয় বটে, কিন্তু অনন্ত মুখের কথা নাই। গীতায় ভগবান কিন্তু যোগের ফল মতান্ত মুখ ব্যক্ত কল্পিয়াছেন । “মুখমাত্যন্তিকং যন্তৰ দ্বিগ্রাহ্মতান্ত্রিয়ম্। বেত্তি যত্ৰ ন চৈবায়ং স্থিতশ্চলডি তত্বৰ: | যং লব্ধ চাপরং লাক্তং মম্ভতে নাধিকং ততঃ। যস্মিন স্থিতো ন দুঃখেন গুরুণাপি বিচাল্যতে ॥ তং বিজ্ঞা:খসংযোগৰিয়োগং যোগসংজ্ঞিতম্। স নিশ্চয়েন ষোক্তব্যে যোগোহনিৰ্ব্বিগ্নচেতসা ॥”(৬২১-২৩) যে অবস্থায় বুদ্ধিগ্রন্থ অতীন্দ্রিস্থ নিরভিশর মুখের উপगकि इछ, tब जब शत्र जवंशाम कब्रिटण उख श्हेड बिकूलि क्tणे नी, cय अदह लाछ कब्रिtण जछ लांछिएक अभिक cपा५ इच्न मा, sव१ (१ अरुश्ाङ्ग छैwश्७ि इहेtण ७क्र७च्न झु:१७ বিচলিত করিতে পারে মা,-দুঃখে সংস্পৰ্শত এই অঞ্চ স্থার নামই যোগ। নির্ষেদণুভচিত্ত্বে সেই ৰোগ নিশ্চন্ধের অবস্থায় নিয়তিশয় স্থখলাভ হয়। ধোগসিদ্ধ হইলে এই দুখ আরও ঘনীভূত হইয়া ব্ৰহ্মানক্ষে পরিণত হয়।-- “প্রশান্তমনসং ছেনং যোগিনং জখমুত্তমম্। উপৈতি শান্তরজসং ব্রহ্মভূতমকল্মষম্ ॥ যুঞ্জল্লেবং সদাত্মানং যোগী বিগঙঙ্কল্পৰ । স্বখেন ব্রহ্মসংস্পৰ্শমত্যন্তং মুখমনুতে।” (গীতা ৮২৭-২৮) প্রশান্তচিত্ত, রক্তোবিহীন, নিম্পাপ, ব্ৰহ্মভূত যোগী উত্তমু মুখ অনুভব করেন। নিম্পাপ যোগী এই প্রকারে নিয়ত আত্মাকে যোগযুক্ত করিয়া জনায়াসে ব্রহ্ম-সংস্পৰ্শ-কপ यद्धIस्र श ५ ॐवीं श्ञ । "बाश्ञ्चार्र्णशगज्राज्र। दिमाफााभूमि श९ छ्थन्। স ব্রহ্মযোগযুক্তাত্মা মুখমক্ষয়মশ্লত্তে ॥” (গীত ৫২১) র্যান্থায় চিত্ত বাহবিষয়ে অনাসক্ত, তিনি আত্মাতে যে মুখ, সেই মুখ অনুভব করেন এরং ব্রহ্মে সমাধি করিয়া অক্ষয় সুখ প্রাপ্ত হন। পাতঞ্জল মতে জীব ও ঈশ্বর ভিন্ন ; যোগের যে চরম অবস্থা নিৰ্ব্বীজ সমাধি, তাহাড়ে আখলাক্ষাৎকার ছয় মাত্ৰ ; ঈশ্বরপ্রাপ্তি হয় কি না স্পষ্ট উল্লেখ নাই। গীতার মতে কিন্তু যোগ দ্বারা ভগবানের সঙ্গ বা সাক্ষাৎলাভ হয় । “যুঞ্জল্লেবং সদাত্মানং যোগী নিরঙমানসঃ। শান্তিং নিৰ্ব্বাণপৰ্ব্বমাং মৎসংন্থামধিগচ্ছতি ॥” (গীতা ৬১৫) সংযতচিত্ত্ব যোগী এইরূপে আত্মাকে সমাহিত কুরিয়া আমাতে (ভগবানে) স্থিতিরূপ মোক্ষপ্রধান শান্তি লাভ করেন । “সৰ্ব্বভূক্তস্থমাত্মানং সৰ্ব্বভূতানি চায়নি। ঈক্ষতে যোগযুক্তাত্মা সৰ্ব্বত্র সমদৰ্শন: ॥” ( গীত ৬২ ) সৰ্ব্বত্র সমবৃষ্টিশীল সমাহিতচিন্তু যোগী সমস্ত ভূতে স্নাত্মাকে এবং সমস্ত ভূত্তকে আত্মাতে অবলোকন কর্মে । সমস্ত ভূতে যে আত্মা বিরাজিত, তিনি পরমাত্মা (ভগবান) ভিন্ন আর কে ? পুৰ্ব্বেই পাতঞ্জলদর্শনপ্রসঙ্গে লিখিয়ছি,“পুং প্রকৃত্যোবিয়োগোহপি যোগ ইতুদিতো যয়৷ ” অর্থাৎ প্রকৃতি-পুরুষের যে বিয়োগ বা বিবেক ( পার্থক্যজ্ঞান ), তাহাকেই ধোগ বলে। কিন্তু পুরাণাদি শাস্ত্রগ্রন্থে যোগ শকের সংযোগ অর্থ ষ্ট अष्ट्रह्माउि श्हेब्रायिश्। शास्त्रतको दनिम्नप्रश्म “সংযোগে যোগ ইত্যুৰেল জীবাত্মপরমাত্মনোঃ।” স্ত্রীবাত্মা ও পরমাত্মায় যে সংযোগ ভাণ্ডারই মাম ৰোগ । ৰলা বাহুল্য সে সংযোগ, প্রবন্ধু বা উদযোগ ভিন্ন সিদ্ধ হয় না। “श्राकृgदङ्गणां??ोक्रा विऑिहे दः धtनां★द्धि: ।
