পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৫১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- রামাৎ [ 628 J রামাণ্ড “বিভাজ্য নবধাত্মানং মানবীং সুরতোৎমুকান। রামাং নিরময়ন রেমে বর্ষপূগান মুহূৰ্ত্তবৎ।”(ভাগ ৩১৩৪৩) ২ যোষা, স্ত্রীমাত্র। ৩ হিজু। ৪ নদী । ( মেদিনী ) e হিঙ্গুল । ( শঙ্করত্না- ) ৬ খেতকণ্টকারী। ৭ গৃহকন্ত। ৮ আরামশীলতা । ৯ অশোক । ১৯ গোরোচনা । ১১ বাল।। ১২ গৈরিক । ( শব্দচ০ ) ১৩ সাতলা। ১৪ তমালপত্র । ১৫ fেয়মাণ । ( রাজনি ০ ) রামাগ্নিজ, আপস্তম্বশ্রেীতস্বত্রব্যাখ্যাপ্রণেতা। রামচিক্র ( ক্লী) ধৰ্ম্মোপদেশক আচাৰ্য্যভেদ। রামাচার্য্য (পুং ) আচাৰ্য্যভেদ। রামাণ্ডার, আপস্তম্বশ্রেীভস্থত্রের একখানি টাকারচয়িত্ত। ইনি রামাগ্নিচিৎ নামেও পরিচিত। নির্ণয়fসন্ধুতে কমলাকর ও ভাস্করমিশ্র ইহার মত উদ্ধৃত করিয়াছেন। রামাৎ, উত্তরভারত প্রসিদ্ধ বৈষ্ণবধৰ্ম্মসম্প্রদাভেদ। রামানন্দ ইহার প্রবর্তৃক বলিয়া অনেকে ইহাকে রামাননী বলিয়াও থাকে । এই সাম্প্রদায়িকের রামচন্দ্র, সীতা,লক্ষ্মণ ও হনুমানের উপাসনা করে । সম্প্রদায়-প্ৰবৰ্ত্তক রামাননা রামামুজের শিষ্য বলিয়। কথিত, কিন্তু তাহ যুক্তিযুক্ত বলিয়। মমুমিত হয় না ; যেহেঞ্জতাহার শিষ্যপরম্পর মধ্যে রামানন্ম চতুর্থস্থানীয় বলিয়। নির্দিষ্ট যথা—রামামুঞ্জের শিষ্য দেবানন, দেবানদের শিষ্য হরিননা, তৎশিষ্য রাঘবানন্দ এবং রাধবানন্দের শিষ্য রামানন্দ * । খৃষ্টীয় ১১শ শতাদের প্রথমভাগে রামামুঞ্জ স্বামী বিদ্যমান ছিলেন । সেই হিসাবে ত্রয়োদশ শতান্ধের প্রারস্তে রামানন্দের কালনিণয় করা যায়, কিন্তু তাহার শিষ্য মহাত্মা কবীর যখন লিঞ্চে নদরশাহ লোদীর সমসাময়িক ছিলেন, তখন কিরূপে ত্রয়োদশ শতাবো তাহার বিদ্যমানত সম্ভবপর বলিয়। স্বীকার করা যায়। কবীর-পন্থাদিগের মতে, কবীর ১২১৫ হইতে ১৫ee সংবৎ পৰ্য্যন্ত জীবিত ছিলেন। আবার মুসলমান ঐতিহাসিকের মতে তিনি ১৫৪৪ খৃষ্টাব্দের লোক, মুণ্ডরাং এরূপস্থলে কোনক্রমেই রামানদের কালনির্ণয় করা যাইতে পারে না, এরূপস্থলে তিমি যে রামানুজের শিষ্যপরম্পরাভুক্ত ছিলেন, তাহ৷ সন্দেহস্থল। মীমাংসায় এইমাত্র বল। ষাইতে পায়ে যে, রামানল রামামুঞ্জ স্বামীর মতাবলম্বী ছিলেন এবং মহাত্ম: কবীরও পুজ্যপাদ রামাননের মতানুসারী হন। [ কবীর দেখ। ] জনশ্রুতি এইরূপ, রামাননা কিছুকাল দেশভ্রমণের পর মঠে প্রত্যাগত হইলে, তাছার সতীর্থগণ কছিলেন, “ভোজ্য

  • তক্তমালা মতে—১ রামাম্বুজ, ২ ফেৰাচাৰ্য্য, ও রাখৰানন্দ, ও রামানঙ্গ। ।

ও ভোজনক্রিয়ার সংগোপন করা রামানুজ-মতাবলম্বীর একাত্ত কর্তব্য, কিন্তু ভ্রমণকালে সম্ভবতঃ তুমি এ নিয়ম প্রতিপালনে সমর্থ হও নাই , সুতরাং তোমার পৃথক ভোজন করা উচিত। তাহাদের এবম্বিধ বাক্যপরম্পরা শ্রবণ করিয়! গুরু রাঘবানন্দও সেই কথায় সম্মতিজ্ঞাপন করিলেন। তাহাতে রামাননা আপনাকে অবমানিত জ্ঞানে ক্রুদ্ধ হইয় তাহদের সংসর্গ ত্যাগ করেন এবং পূৰ্ব্বতন মত সংস্কারপূর্বক স্বনামপ্রসিদ্ধ বৈষ্ণবসম্প্রদায় প্রবর্তিত করিতে কৃতসংকল্প হন । অতঃপর রামানন্দ বারাণসীর পঞ্চগঙ্গাঘাটে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । এখানে তাহার শিষ্যসম্প্রদায়ের এক মঠ প্রতিষ্ঠিত হইল। কালে মুসলমানগণ তাহ ভাঙ্গিয় দেয়। উহার নিকটে প্রস্তরনিৰ্ম্মিত যে বেদী আছে, তদুপরে রামানন্দের পদচিহ্ন রহিয়াছে, এতদ্ভিন্ন কাশীতে এই সম্প্রদায়ের আরও কএকট প্রসিদ্ধ মঠ আছে। ঐ মঠস্থ পঞ্চায়তের নির্দেশাতুসারে হিন্দুস্থানের রামাতের কার্য্য করে। অস্কান্ত সম্প্রদায়ের স্থায় রামানন্দী সম্প্রদায়েও বিষয়ী ও ধৰ্ম্মব্ৰতী ভেদে দুইটা বিভাগ দৃষ্ট হয় । ধৰ্ম্মব্ৰতী উপাসক আবার উদ্ধাশীল ও গৃহিভেদে দুইপ্রকার ; তন্মধ্যে উদাসীনেরাই প্রধান । উদাসীনের তীর্থপর্য্যটনপুৰ্ব্বক ভিক্ষ, অথবা বাণিজ্যাদির দ্বারা জীবনোপায় করে। স্থানে স্থানে প্রত্যেক সম্প্রদায়ের মঠ, অস্থল বা আখড়া আছে। ভ্রমণকালে তাহার কোন মঠে উত্তীর্ণ হইলে কিছু দিনের জন্ত তথায় অবস্থিতি করে। বম্বোধিক বা জরাগ্রস্ত হইলে মৃত্যুকাল পৰ্য্যস্ত মঠবিশেষের श्राश्वग्न गग्न ५बर पप्र१ ५:कर्णैौ भठेशभन कब्रिग्न ठ५ब्र আয়ুঃশেষ করে । মঠ বা আখড়া বৈষ্ণবসম্প্রদায়ী গুরুদিগের আবাসস্থান । এখানে একটী বিগ্ৰহমন্দির, মঠপ্রতিষ্ঠাত বা প্রধানগুরুর সমাধি এবং মহস্ত ও র্তাহার সহবাসী শিষ্যদিগের কএকখানি বাসগৃহ থাকে। এতদ্ভিন্ন তীর্থযাত্রী বা উদাসীনদেগের আশ্রয়নিমিত্ত তাহাতে একটা ধৰ্ম্মশালা অাছে। তথায় কাহার ও গমননিষেধ নাই । এক এক প্রদেশে এক সম্প্রদায়সংক্রান্ত ভিন্ন ভিন্ন অনেক মঠ আছে। তথাকার অধ্যক্ষের মঠমধ্যস্থ একজনকে প্রধান বলিয়া স্বীকার করিয়া থাকেন ; আর যে মঠট সম্প্রদায়স্বামীর নামে প্রতিষ্ঠিত, সকলপ্রাদেশিক মঠাধ্যক্ষেরাই তাহাকে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ বলিয়৷ মান্ত করেন । শেষোক্ত মঠের মহন্ত, তদভাবে কোন প্রসিদ্ধ মঠের মহন্ত ঐ সমাজের সর্দায়কৰ্ত্ত বলিয়া भूछिड़ श्न । ‘ब्रप्णाक्वानौं भश्व नििषाप्भिब्र बरक्षा विनि