রামানুজ স্বামী বাল্যকাল হইভেই তাছার হৃদয়ে বিষ্ণুভক্তি জগন্ধক ছিল। অনেক সময় তিনি বিষ্ণুপ্রেমে আত্মহারা হইয়া পড়িতেন। জ্ঞানবৃদ্ধি ৪ বয়োবুদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তাহার ৰিষ্ণুভক্তি ও গাঢ় স্তর হইতেfছল । পুঠি শেষ করিয়াই তিনি মদুর (भभूङ्ख्याडक ) नामक க்.ே বৈষ্ণব মতে দীক্ষিত হইলেন। দীক্ষাগ্রহণের পর হইত্তেই ভক্তিমাৰ্গ আশ্রয় করিয়া মুক্তিজন্ধের উপদেশ দানে প্রবৃত্ত হইলেন। তিনি গুরুদ্ধেৰেৱ সছিত কাঞ্চীপুরে আসিল্প বয়দরাজ স্বামীর মন্দিরে থাকিয়৷ৰিশিষ্টাদ্বৈত্তবাদ প্রচার করিতে লাগিলেন। উক্ত মন্দিরে প্রচার কার্য্যে ৰ্যাপৃত থাকিয় তিনি বহু দিন অতিবাহিত করেন এবং বহুলোক ও তাছার শিষ্যত্ব স্বীকার করে। এই সময় তিনি ৰেদান্তস্বত্রের উপর ঐ ভাষ্য, গীভাভাষ্য প্রভৃতি ভাষ্য গ্রন্থ রচনা করিয়া শঙ্কর মত খণ্ডমপুৰ্ব্বক নিজ বিশিষ্টাদ্বৈতৰাদ স্থাপন করিলেন । কাঞ্চী হইতে তিরুপতিতে আসিয়া তিনি বেঙ্কটাদ্রির উপর বিয়দগঙ্গাতীর্থে কিছুকাল তপস্যা করিতে থাকেন। এখানে সিদ্ধ ছই। তিনি ৰেঙ্কটেশ দেবের পূজাপদ্ধতি পরিবর্তন করেন। অতঃপর শ্রীরঙ্গমে অমিয় বৈষ্ণব ধৰ্ম্ম প্রচার করিতে লাগি লেন । হইলেন । ত্রিশিয়াপল্লীর শাসনকৰ্ত্ত কুমিকান্ত চোল রামাছুজের উপর ক্রুদ্ধ হইলেন। স্বামীজী সাধারণকে উত্তেজিত করিয়া তুলিতেছেন, সাধারণ ধৰ্ম্মমত পরিবৰ্ত্তিত হইতেছে, তাছ। চোল শাসনকর্তার ভাল লাগিল না। তিনি রামামুজের প্রাণবধ করিবার জন্য লোক নিযুক্ত করিলেন। স্বামীজী আত্মরক্ষার জড় ত্রীরঙ্গ পরিত্যাগ করিয়া মহিমুরের অন্তর্গত যাদবপুরী বা মেলকোটে আশ্রয় লইলেন। মেলকোটের অধিপতি ৰয়াল জৈনধৰ্ম্মাবলম্বী হইলেও ऊिनि गाभूछख्s উদারচরিত ছিলেন । প্রবাদ অাছে— cय नमग्न ब्रांगांश्छ cभग८कttü आरमन, ७९कt८ण ब्राछকন্যাকে ব্ৰহ্মদৈত্ত্যে পাইয়াছিল। রাজা বহু দূর দেশ হইতে नामा शरी ७ १iशृष्ठ बाँक्र१ व्षामाहेब्रां वरुदि५ रेलवकारी कब्राहेप्णन, किङ् कि झुप्ड हे किछु श्रेणन। ७भन कि ब्रामाएक राञ्चांद्र माना छाक्लि८ड श्हेब्राझिग । ब्रामांशुछ $ी गश्वांश BDDS BBBBBD BBB BBD BDD DDD DDS তাহার উপর নির্ভর করিলে তিনি ব্ৰহ্মদৈত্যকে ভাড়াইতে *tt८ब्रम, va कथा ७ ब्राछांtक छांमोहेtगन । ब्रांज नबष्ठ श्हे८ण बांग्रेौडी भञ्ज७4cब्रt१ चाब्रl उकऐनङT८क डांफ़ाहेब्रl tनन, ब्रांछकछts अक्लिष्इ यांझालाख्ठ क८ङ्गन । [ ¢२० এ সময়ে সহস্ৰ সহস্ৰ ব্যক্তি বৈষ্ণবধৰ্ম্মে দীক্ষিত } রামানুজ স্বামী ৪ ৰপ্পালরাজ রামানুজের অসাধারণ ক্ষমতা দর্শনে মুগ্ধ হইয়া জৈনমত পরিত্যাগপুৰ্ব্বক তাহাকে গুরুত্বে বরণ করিলেন। স্বামীজী তাহাকে বৈষ্ণবধৰ্ম্মে দীক্ষিত করিয়া তাহার “বিষ্ণুবৰ্দ্ধন” নাম রাখেন। তাছাতে জৈনাচাৰ্য্যগণ সকলেই ক্রুদ্ধ হইয়া উঠিলেন ও বল্লালরাজের নিকট স্বামীজীর বিরুদ্ধে অনেক কথাই জানাইলেন। পূৰ্ব্বগুরুর আদেশে বল্লালরাজ রামামুজের সহিত শাস্ত্রীয় বিচার করিবার জন্য সকল জৈন পণ্ডিতকে আহবান করিলেন। স্বামীজীর সহিত জৈন পণ্ডিতদিগের ক এক দিন ধরিয়া তর্কযুদ্ধ চলিল। অবশেষে জৈন পণ্ডিতেরা পরাস্ত হইয় অনেকে রামানুঙ্গের শিষ্যত্ব স্বীকার ও বৈষ্ণবধৰ্ম্ম গ্রহণ করিলেন। আবার কোন কোন জৈনপণ্ডিত্ত দেশ ছাড়িয়া চলিয়া গেলেন। যাদবপুর (বর্তমান নাম টোল্লারের ) জৈনমন্দির ধূলিসাৎ হইল এবং সেই স্থানে রামামুজ নারায়ণস্বামীর মম্বির প্রতিষ্ঠা করিলেন । নারায়ণ স্বামীর নামানুসারে আজও সেই স্থান ‘তেজ-নারায়ণপুর’ নামে খ্যাত। যাদবপুরীতে অবস্থান কালে একদিন রামামুঞ্জ স্বপ্ন দেখিলেন, নারায়ণস্বামী দেখা দিয়া বলিতেছেন যে ‘তুৰি মেলকোটে গিয়া রমাপ্রিয় নামে বিগ্রহের মন্দিয় সংস্কার কর।’ তংপর দিনই তিনি মেলকোট যাত্রা করিলেন। এখানে আসিয়া শুনিলেন যে উওরাপথের রাজসেনাপতি মেলকোট লুণ্ঠন করিয়া লুষ্ঠিত দ্রব্যের সহিত রমাপ্রিয় বিগ্রহকেও নিজ প্রভুর রাজধানীতে লইয়। গিয়াছেন। এই নিদারুণু বাৰ্ত্ত। শুনিয়া রামায়ঙ্গ সঙ্গলনয়নে দেবের অন্বযুদ্ধানে ছুটিলেন । উত্তরাপথের রাজসভায় উপস্থিত হইলে রাজার আদেশে সকল বিগ্রহ বাহির করিয়া রামানুজকে দেপান হইল। কিন্তু তন্মধ্যে তিনি আপন প্রিয়তম বিগ্রহের দর্শন পাইলেন না। ধ্যানে জানিলেন যে সেই বিগ্ৰহ খেলনার জন্ত রাজক স্থাকে দেওয়া হইয়াছে। দিবসে সেই বিগ্রহ খেলনারূপে রাজকম্ভার হাতে হাতে ফেরেন, আবার রাত্রিকালে মানবরূপ ধারণ করিয় রাজকন্যার সহিত সহবাস করেন। রামাতুজ বাসায় আসিয়া সংযতচিত্তে মন্ত্রবলে সেই বিগ্রহকে আকর্ষণ করিলেন। রমাপ্রিয় তাহার সমক্ষে আবিভূত হইলেন। রামামুজ তাছাকে জড়াইয়া ধরিয়া ক্ষিপ্রগতিতে মেলকোটে किब्रिब्रt आणिtगन । ५sमिtरू ब्राजकमा ब्रमांaिtब्रग्न अन*न জানিতে পারিয়া অশ্বারোহণে তাছাদের পশ্চাৎ পশ্চাৎ ছুটলেন। + य”ब्रांशृष्ठ निषिठ जांटाइ, ब्रांभाळूछचाभैौ २००७ *एक वाषबांध्रग वैमाबाङ्ग१भूॐि यष्ठिछे कब्रिज्ञांशिगन ।
