পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৫৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাবণ [ ¢e२ ] ♚ রাবণ -o r-جr-ج-جیسی - গর্ভে মেঘনাদের জন্ম হয়। তখন রাবণ ব্ৰহ্মার বরে বলীয়ান হইয়া স্বৰ্গ, মর্ত্য ও পাতাল এই ত্রিভুবন জয় করিলেন, ইক্স, যম প্রভৃতি দিকৃপালগণও পরাজিত হইয়া রাবণের আজ্ঞাবর্তী হইয় তাহার প্রিয়ানুষ্ঠান করিতে বাধ্য হইলেন। সেই চুবুন্ত প্রথমে কুবেরকে পরাজয় করিয়া পুষ্পকরথ গ্রহণ করিল এবং সেই পুষ্প করথ সাহায্যে মুহূৰ্ত্ত মধ্যে স্বৰ্গ, মৰ্ত্ত্য ও পাতালের সর্বত্র গমন করিতে লাগিল । দুষ্টপ্রকৃতি রাবণ পথমধ্যে দেবকীন্ত, দানবকল্প, রাজকন্ত। ও ঋষিক ন্যাদিগকে হরণ করিতে লাগিল । সে যাহাকে রূপবতী দেখি ত, তাহার আত্মীয়দিগকে বিনাশ করিয়া তাহাকে হরণ করিত। কেহই তাহাকে সংগ্রামে পরাজয় করিতে পারিত না । এইরূপে রাবণ অতিশয় গৰ্ব্বিত ও ছুবৃত্ত হইয়া উঠিল। একদা রম্ভ নামে এক অপার নলকুবরকে পতিত্বে বরণ করিয়। তাহার সমীপে গমন করিতেছিল, দৈবাৎ পথিমধ্যে তাহার রাবণের সহিত সাক্ষাৎ হয়, রাবণ তাছাকে দেখিয়! বলপুর্বক গ্রহণ করে। তখন রম্ভ নিরূপায় হইয়। তাহাকে অনেক অনুনয় করিয়া বলিতে থাকে, “আপনি আমার গুরুজন, আমি আপনার স্বয, সুতরাং কস্তাস্থানীয়, আমাকে ধর্ষিতা করিবেন ন৷” রাবণ কামমদে উন্মত্ত, মুতরাং তাহার কোন কথা শুনিল না, তাহাকে বলপূৰ্ব্বক শিলাতলে স্থাপন করিয়। সম্ভোগ করিল । রম্ভ। তথন নিতান্ত অবমানিত ও ধৰ্ম্মভ্রষ্ট হওয়ায় ক্ৰন্দন করিতে করিতে নলকুবরের নিকট উপস্থিত হইল । নলকুবর তাহার এই অবস্থা ও সমস্ত বার্তা শ্রবণে ক্রোধে উন্মত্ত হইয় তাহাকে এইরূপ অভিশাপ প্রদাৰু করিল, “যদি কখন রাবণ কোন অকাম স্ত্রীকে বলপুৰ্ব্বক সম্ভোগ করে, তাহ হইলে তাহার মস্তক তৎক্ষণাৎ সপ্তধ ছিন্ন হইবে।” রাবণ নলকুবরের শাপে আর কোন অকাম স্ত্রীকে বলপূৰ্ব্বক সম্ভোগ করিতে পারিত না। স্ত্রীদিগকে হরণ করিয়া ছল, বল, কৌশল বা প্রলোভন ইত্যাদিতে তাছাকে সকাম। করিয়া তখন সম্ভোগ কল্পিত । ইছাতেও যে প্রলুদ্ধ হইত না, তাহাকে নানারূপ কষ্ট দিত । রাবণ সহস্ৰবাহু অর্জুনের পরাক্রমের কথা গুনিয় তাহার সছিত যুদ্ধে প্রবৃত্ত হইয় পরাজিত হয়, অৰ্জুন রাবণকে কারাগারে বন্ধন করিঙ্গ রাখেন। পুলস্ত্য ইছ জানিতে পারিয়া অৰ্জুনের নিকট ইছার বন্ধনমোচন প্রার্থন করেন । তখন অৰ্জুন রাবণকে বন্ধনবিমুক্ত কন্ধিয়। তাছার গছিক্ত লখাতাস্থাপন করেন । পরে রাবণ বানররাজ বালীর পরাক্রমের বিষয় অবগত হইয়া তাহার নিকট যুদ্ধার্থে গমন করেন, বালী তখন সমুদ্রতীরে সন্ধ্যাবন্দনাদি করিতেছিলেন। যুদ্ধার্থ রাবণকে আগত দেখিয়া তাহাকে লাজুলে বন্ধনপূর্বক চারিট সাগরে ভ্রমণ করাইয়া সন্ধ্যাবন্দনা করিয়া গৃহে প্রত্যাগত হইলেন । তথন রাবণ নিতান্ত ক্লিষ্ট ও ব্যথিত হইয়া পরাজয় স্বীকার ও তাহার সহিত সখ্যত স্থাপন করিলেন। এইরূপে বহুদিন অতীত হইল । রাবণের ভয়ে দেবগণও নিতান্ত ভীত হইয় অবস্থান করিতে লাগিলেন। স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল এই ত্রিভুবন অতিশয় উৎপীড়িত হইয়া উঠিল । রাবণ দেব, দানব প্রভৃতির অবধ্য, এই জন্ত কেইই তাহার প্রতিকুলতাচরণে সমর্থ হইত না । তখন ভগবান বিষ্ণু ত্রিভুবনকে নিতান্ত উৎপীড়িত দেখিয়া ভূভারহরণের জন্য দশরথগৃহে নররূপে অবতীর্ণ হইলেন । নর ভগ্য, মুতরাং উহ্যদ্বারা মৃত্যুর সম্ভাবনা নাই, বলিয়া নরের অবধ্যত্ব বর রাবণ গ্রহণ করেন নাই । ভগবানের নররূপ ধারণের ইহাই অন্যতম কারণ । ভগবানের অবতার রামচন্দ্র পিতৃসত্য পালনের জন্য নিৰ্বাসিত হইয়া সীতা ও লক্ষ্মণের সহিত দণ্ড কারণ্যে অবস্থান করিতে থাকেন। এই দণ্ডকারণ্যে শূৰ্পণখা খরদুষণ কর্তৃক রক্ষিত হইয়া অবস্থিত ছিল । শূৰ্পণখা রাম ও লক্ষ্মণকে দেখিয়া কামপীড়িত হয়, তখন শূৰ্পণখা অতি কমনীয় রমণীবেশে রামলক্ষ্মণকে মোহিত করিতে চেষ্টা করে । শূৰ্পণখা বারংবার রাম ও লক্ষ্মণকর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হইয়াও তাহার সঙ্গ ছাড়ে না, তখন লক্ষ্মণ তাহার নাস ও কর্ণ ছেদন করিয়া তাহাকে তাড়াইয় দেন । শূৰ্পণখা ইহাতে নিতান্ত অবমানিত হইয়। রাবণের শরণাগত হয় এবং সীতার অতুক-সামান্ত সৌন্দর্য্যের বিষয় ভ্রাতার নিকট বর্ণনা করে। রাবণ সীতার রূপলাবণ্যের কথা শুনিয় তাহাকে হরণ করিবার জন্তু মারীচের নিকট গমন করেন । মারীচ রাবণের অডি প্রায় জানিয়া রামের বলবীর্য্যের পরিচয় এবং তাড়ক বধ বৃত্তাস্ত কীৰ্ত্তন করেন । রাবণ তাহার কথায় কর্ণপাত না করিয়া মারীচকে সঙ্গে লইয়া দণ্ডকারণ্যে গমন করেন। মারীচ সুবর্ণময় মৃগের রূপ ধারণ করিয়া সীতার নিকটে বেড়াইতে লাগিলে সীতার আদেশে রামচন্দ্র তাছাকে ধয়িতে গমন করেন। মায়ামৃগ কৌশলে রামচন্দ্রকে বহুদূল্পে शहेब षाहेइ ब्राम*tब्र बिक इहेब धूङ्काद्र नभद्र शमः१८क श्राश्लाम করিয়া প্রাণ পরিত্যাগ করেন । • - नैौङ .५३ श्राक, अनिझ बांनन्छ: -J & f ,