- ஆழ் - খৰ্ব্বতশিখরোপরি দুর্নাদি পরিশোভিঙ্গ আটকনগর সিন্ধুতীরে অবস্থিত থাকিয় উন্নতশিরে স্বীয় পুৰ্ব্বগৌরব জ্ঞাপন করিতেছে । এখানে যে সকল নদ ও নদী আছে তন্মধ্যে সিন্ধুনদ সৰ্ব্বপ্রধান। সামান্ত পাৰ্ব্বতীয় স্রোতোরূপে হাঞ্জার জেলার মধ্যে cवांश्ऊि श्छ। देश फ्रांप्त, ७ ब्रूश्क रेखद्र खेरीब्र७aाछद्र भt५] ১• মাইল বিস্তৃতি লাভ করিয়াছে । আটকের ৩ মাইল দক্ষিণে এই নদীর উপর দিয়া রেলপথবিস্তারের জন্ত দৃঢ়বন্ধন লৌহসেতু নিৰ্ম্মিত হয়। ঝিলাম (Hydaspes) বা বিতস্তা নদী এই জেলার পুর্বলীমাস্তে প্রবাহিত। পোহান নামক নদী মরিশৈল হইতে উদ্ভূত হইয় গভীর উপত্যক৷ মধ্যে এৰাহিত হইয়াছে। অবশেষে ফর্বাল সন্নিহিত ধ্বস্তপ্রায় গঙ্করদুর্গের সমীপদেশে সমতলক্ষেত্রে পড়িয়া জেলার দক্ষিণপশ্চিম অতিমুখে চলিয়া গিয়াছে। রাবলপিণ্ডি নগরের ৩ মাইল দক্ষিণে এই নদীর উপর একটা সেতু নিৰ্ম্মিত আছে। বন্য বাতীত সকল সময়েই এই নদীতে নৌকাপথে গমনাগমন করা যায়। হাজারাশৈলের জলপ্রবাহই হারোনদী নামে কথিত । ইহা পশ্চিমাভিমুখে আসিয়া আটকের ৬ ক্রোশ দক্ষিণে সিন্ধুনদে মিলিয়াছে। ইহার স্রোতোবেগ স্থানীয় কএকটা ময়দার কলে সঞ্চালন-শক্তি (Motive power) দান করিতেছে। পাৰ্ব্বতীয় বনভাগে নানাপ্রকার বৃক্ষ ও নানাজাতীয় জীবজন্তু দেখা যায়। বিস্তৃত বিবরণ হিমালয় শব্দে দেখ। ] এখানে খনিজপদার্থের অভাব নাই। কাব্যগড়শৈলে 'আবরি’ নামক মৰ্ম্মরপ্রস্তর পাওয়া যায়, উহা দৃঢ় এই झूठी বাটা প্রভৃতি পাত্র প্রস্তুত করিবার উপযুক্ত। রাবণপিত্তি নগরের উত্তরপূৰ্ব্বে জোহরাগ্রামে গন্ধক এবং রটহোতর ও সাদকল গ্রামে মেটে-ভৈল পাওয়া যায়। কএকটী কয়লার খনিও আছে। পঞ্জাবনর্দারণ ষ্টেটু রেলওয়ে কোলানী উহার কয়ল উত্তোলন করিতেছেন। সিন্ধুশ্রোতে বালুকণার সহিত সামান্ত পরিমাণে স্বর্ণকণাও পাওয়া যায়। জিপসাম, লিগনাইট্র ও এস্থাসাইটু নামক মূল্যবান প্রস্তর পাৰ্ব্বত্যভূভাগে অরবিস্তর দৃষ্ট হয়। ভারতের অঙ্গাম্ভ জেলা অপেক্ষ এই জেলার প্রকৃত প্রাচীন ইতিহাস সমধিক প্রাপ্ত হওয়া যায়। মহাভারতীয় যুগে যদিও গান্ধাররাজ্যের উল্লেখপ্রসঙ্গে এই স্থানের কোন विालश क्विब्र१ লিপিবদ্ধ হয় नाई, তথাপি মাকিদনবীর আলেকসান্দারের অভিযান সময়ের অনেক গুলি ঐতিহাসিক ঘটনা এখানকার .fকন্ন ভিন্ন নগরে বিশেষভাবে ग:छिट्टे cमथा यांब्र । प्रिंनि ७ आहिब्रtानब्र विदब्रगैtड cगहे गकण शन जैठिशनिकउचत्र नै#इकन इ३इtऔरबtद ! . XVI [ 4 نه f 8 इन । রবিলপিণ্ডি আলেকসান্মারের পরবর্তী ইতিবৃত্তলেখকগণের ৰিষরণীতে প্রকাশ যে, সিন্ধুসাগর-দোয়াবে বহু প্রাচীনকাল হইতে তক্ষ নামক জাতির বাস ছিল । প্রবাদ, তাছায়াই তক্ষশিল৷ নগরী স্থাপন করিয়াছিল । আলেকসাঙ্গার, সিন্ধু ও বিত্তস্তার মধ্যবৰ্ত্তী স্থানে এরূপ সুবিস্তৃত, বহুজনপূর্ণ ও বিশেষ সমৃদ্ধশালী নগর তৎকালে পঞ্জাব প্রদেশে আর দেখেন নাই । ঐ সময়ে এই তক্ষশিলাঙ্গাজ্যও মগধরাজ্যের অধীন ছিল । এখানকায় অধিবাসিৰ্বন রাজদ্রোহী হইলে যুবরাজ অশোক তাহাদিগকে দমনার্থ পঞ্চনদে উপস্থিত হন। পরে সম্রাট অশোক ৰৌদ্ধধৰ্ম্মগ্রহণ করিয়া এই স্থান বৌদ্ধ-সত্তারামাদিতে সুশোড়িত করিয়াছিলেন। স্ন প্রসিদ্ধ চীনপরিব্রাজক ফা-হিয়ান ও হিউএংসিয়াং খৃষ্টীয় ৪র্থ ও ৭ম শতান্ধে এই স্থান পরিদর্শন করিয়া যে সকল বৌদ্ধবিহার ও মঠদিয় উল্লেখ করিয়াছেন, তাহাতে অনুমান হয় যে, মুসলমান কর্তৃক ভারত্তবিজয়ের পূৰ্ব্বাদ পর্য্যন্ত এই স্থান বৌদ্ধ ও হিন্দুধৰ্ম্মের পবিত্র কেন্দ্ররূপে পরিগণিত ছিল । এখনও এই জেলার বহুতর স্থামে প্রাচীন হিন্দুমন্দিরের ধ্বংসাবশেষসমূহ দৃষ্ট হইয়া থাকে এবং আজিও অনেক স্থান গৌতমবুদ্ধের জীবনেতিবৃত্তের উপাথ্যানের সহিত সন্নিবদ্ধ হইয়া রহিয়াছে। আলেকসান্দারের সময় হইতে খৃষ্টীয় ১১শ শতাব্দ পর্য্যস্ত পশ্চিমভারতসীমান্তের ইতিবৃত্তচিত্র যে গাঢ় অবগুণ্ঠনে আবৃত ছিল, মুসলমান আক্রমণেই সৰ্ব্বপ্রথমে তাহা উন্মোচিত হয়। মুসলমান ইতিহাস আলোচনা করিলে আমরা জানিতে পারি যে, উক্ত শতাকে তক্ষশিলার চতুষ্পাশ্ববৰ্ত্তী ভূভাগে গঙ্করজাতির বাস ছিল। ফিরিস্ত লিখিয়াছেন, ইহায় বৰ্ব্বর ও আলভ্য এবং ड्डा ও বহুস্বামিক বৃত্তি প্রভৃতি নানাবিধ জঘন্ত কার্য্যে লিপ্ত । ১••৮ খৃষ্টাব্দে গজনীপতি মান্ধ, যখন সসৈন্তে ভারতে প্রবেশ করিয়৷ চাচ, উপত্যকার সমতলক্ষেত্রে আসিয়া উপনীত হন, তখন রাজপুতনেতা পৃথ্বীরাজের অধীনে কএকজন রাজপুত্তসামন্ত সন্মিলিত হইয়া মাহ্মদের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান थै नम:ग्न थांब ७० शयाग्न शङब्रटेनछ खैौधtवtश আক্রমণ করিয়া মুসলমান সেনাদলকে ৰিপৰ্য্যস্ত কৰিয়াছিল ; কিন্তু অবশেষে রাজপুতগণ মুসলমানের খণ্ডে সম্পূর্ণরূপে পরাঞ্জিত এবং ক্রমশঃ সমগ্র উত্তরভারতবাসী দ্বিজেন্ড। মুসলমানের পদানত জয়। অতঃপর স্বাক্ষদ্ব গঙ্করদিগকে পাৰ্বত্য নিভৃত ❖ወጸ • अिहे cछणाद्र भर्गीण निलिशा छैव्र फेख्रश्न श्वाश्८गौ दा cछब्रिनाशनूनामक शश्नcर विष्हरु क्षण मिनर्णन भडिउ जाएइ, छांशहे यान्नैौन शक्रनिशां द्रांजा वणिइ अशैब्रभांन रुद्र । 飄
