পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৫৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাশি মগুলের পশ্চিমভাগে সরিয়া যায়, অর্থাৎ ঐ পরিমাণে এতিবৎসর বিষুবরেঞ্জর সঞ্চালন কল্পিত হয় । এক্ষণে ৯ই বা ১০ই চৈত্রে রাশিচক্রের অশ্বিনীনক্ষত্রের প্রথমাংশ হইতে প্রায় ২১ অংশ অস্তরে, যে স্থান এদেশে মীমরাশির ৯ অংশভুক্ত বলিয়া পরিগণিত হয়, সেই স্থানে বাসস্তিক ক্রাস্তিপাত হইতেছে, এবং সুর্য্য ঐ দিনে উক্ত ক্রাপ্তিপাতে উপস্থিত হইলে দিন ৪ রাত্রি সমান হইয় থাকে। এই জন্ত যুরোপ ও অন্তান্ত দেশে ঐ দিন হইতেই রবির মেষরাশিসংক্রমণ এবং ঐ স্থান হইত্তে মেঘরাশির আরম্ভ স্থিরীকৃত হয় । ইহা সায়ণ নামে প্রসিদ্ধ । এদেশে চৈত্রমাসের ৩০ বা ৩১ দিনে সুর্য্য অশ্বিনীনক্ষত্রের প্রথমাংশে উপস্থিত হইলে ঐ অংশ হইতে মেঘরাশির আরম্ভ গণনা করা হয় । এই গণনা নিরয়ণ নামে প্রসিদ্ধ । আর্য্যদিগের মধ্যে শেষোক্ত মত প্রচলিত থাকিবার কারণ এই যে, সায়ণমতে কোন একটি অপরিবর্তনীয় স্থান হইতে মেঘরাশির আরম্ভ হয় না, প্রতিবৎসর তাহার আরম্ভ স্থানস্তরে হয়। তৎসম্বন্ধে নিরয়ণমতট উত্তম, যেহেতু অচল অশ্বিনীমক্ষত্র হইতে মেষ সংক্রান্তিগণনা করায় একই স্থান হইতে মেযারম্ভ গণ্য হয়। ফলত; উক্ত দুই গণনার প্রভেদ এই যে, যে মায়ণমতে এক্ষণে যে দিন মেধসংক্রান্তি হয়, তাহার স্ট্রায় ২১ দিন পরে নিরয়ণমতে ঐ সংক্রান্তি कुट्टेग्न! থাকে। সারণমতে এক্ষণে যে স্থানে মেঘরাশির আয়ন্ত, নিরয়ণমতে তথা হইতে প্রায় ২১ অংশ পরে মেধারম্ভ হয়। সায়ণমন্তে বাসস্তিক ক্রান্তিপাত জয়নমণ্ডলের যতদুর পশ্চিমে সরিয়া হউক না কেন, তথা হইতে মেঘরাশির প্রারম্ভ নির্দিষ্ট হইৰে । সুতরাং ঐ মতে মেষাদি দ্বাদশ রাশিয় কালক্রমে পরিবর্তিতে হইয় থাকে। এমন কি, এক্ষণে যে স্থানকে সায়ণ-মতাবলম্বীরা মেষ রাশি বলেন, ১৩e • o হাজার বৎসর পরে তাছাদের গণনায় ঐ স্থান তুলারাশির অস্তগত হইবে । নিরয়ণমতে দ্বাদশরাশির কোন পরিবর্তন নাই। পুরাকালে মেষাদি দ্বাদশনক্ষত্রপুঞ্জের অধীনস্থ ষে মেষ প্রভৃতি দ্বাদশরাশি নিৰ্দ্ধারিত হইয়াছিল, এখনও সেই সকল রাশি cगहे मरुण शांनडूख इहेब्र आtझ् । অতএব পক্ষপাত শূন্ত হইয়। বিশেষ বিবেচনা করিয়া দেখিলে ইহা অবহু স্বীকার করিতে হইবে যে, সারণ ও নিরয়ণ এই উভয়মতের মধ্যে রাশির স্থিরতা সম্বন্ধে নিরয়ণ মতটী ७९ङ्कडे, फिरू ब्रान्ति गरूण हहेएउ ८६ कण ऊं९न्झ श्ङ्ग, छाश्। ४्यङ्७ग्रं निे निखि cश्itणं थ्रिंशङ् मणिश्न एतिद्वशे। [ ¢१8 ] শ্ৰেয়ঃ। নিরয়ণমতে নক্ষত্রঘটিত ফলের ব্যত্যয় হয় না, কিন্তু রাশিঘটিত ফলের বিভিন্নতা দৃষ্ট ষ্টুয়া থাকে। বস্তুতঃ আৰ্য্যদিগের রাশিচক্রটকে প্রকৃতপ্রতীবে নক্ষত্র চক্র বলা যাইতে পারে এবং যুরোপীয় জ্যোতির্বিদগণও উহাকে ঐ নামেই নির্দেশ করিয়া থাকেন। অতএব যদি ৪ সায়ণচক্রট পরিবর্তনশীল, তথাপি উহাই যে প্রকৃত রাশিচক্র, তাহাতে সন্দেহ নাই। প্রাচীন জ্যোতির্বিদগণ ঋতু অনুসারে রাশিচক্র বিভাগ করিয়াছিলেন, তাছার বসন্ত ঋতুর আবির্ভাব হইতে মেঘরাশির আরম্ভ নিৰ্দ্ধারণ করিতেন এবং ঐ নিয়মামুসারেই সায়ণমতে বাসস্তিক ক্রাস্তিপাত হইতে রাশিচক্রের जैौब्रख् হইয় থাকে। এ দেশে ও এককালে ঐ মত প্রচলিত ছিল। পুরাকালে যখন কৃত্তিকানক্ষত্রে বাসস্তিক ক্রান্তিপাত হইত, তখন ঐ নক্ষত্র হইতে জ্যোতির্বিদগণ রাশিচক্র বা মেষরাশির আরম্ভ গণনা করিতেন । পরে যখন উক্ত ক্রান্তিপাত অশ্বিনী নক্ষত্রে সরিয়া যাইতে লাগিল,তখন আবার রাশিচক্রের নুতন সংস্কার হইয়াছিল, সেই সময় হইতেই মেম্বারস্ত অশ্বিনী নক্ষত্র হইতে গণ্য হইয়। আসিতেছে । কিন্তু এক্ষণে ঐ ক্রাস্তিপাত উত্তরভাদ্রপদনক্ষত্রের ৬ অংশে সরিয়া যাওয়াতে রাশি চক্রের পুনঃসংস্কার আবহু ক হস্টয়াছে । অধুনা এ দেশে কেবল দিনমান ও রাৰুিমান এবং মেধাদি দ্বাদশরাশির লগ্নমান নিরূপণ করিবার নিমিত্ত সায়ণ-মতে গণনার প্রয়োজন হয় । নিরয়ণ গণনা করায় আর একটা সুবিধা আছে, বৈশাখাদি দ্বাদশমাসে রবির মেষাদি দ্বাদশরাশিতে পর্য্যায়ক্রমে অবস্থিতির কোন পরিবর্তন হয় না । যথা বৈশাখমাসে রবি মেঘরাশিতে, জ্যৈষ্ঠমাসে বৃষরাশিতে এইরূপ পর্য্যায়ক্রমে চৈত্রমাসে মীন রাশিতে অবস্থান করিয়া থাকে। এইরূপে স্বাদশমাসে মেষ হইতে আরম্ভ করিয়া বাদশরাশি ভোগ করিয়া থাকে । এইরূপে সৌরমাস স্থিরীকৃত হওয়াতে বৈশাখাদি স্বাদশ মাসের কোন একটা মাস উল্লিখিত হইলে সেই মাসে রবি যে রাশি ভোগ করে, তাছাই বুঝাইবে এবং কোন রাশির উল্লেখ করিলে তৎসম্বন্ধীয় সৌরমাসও সঙ্কেতে উল্লিখিত । যেমন বৈশাখমাস বলিলে ঐ মাসাধিপ মেধয়াশি বুঝায়, সেইরূপ মেঘরাশি বলিলেও উহার অধীনস্থ বৈশাখ মাস বুঝাইবে। - পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে যে, পৃথিবীর নিরক্ষত্তের স্থায় রাশিচক্রেরও একটা নিরক্ষবৃত্ত কল্পিত হয় এবং উহার নাম বিষ্ণুৰ রেখা । ঐ রেখার উত্তয়দক্ষিণে ২৩ অংশ ২৮ কল অস্তরে, इहे?ी विष्णू क्झना कब्र इश । केशरमब्र अकन्नै खेडब्राहणाङ

  • .