রাস [ ৫৯৭ ] রাস রাধিকার মনোহর বেশ রচনা করিয়া দিল । শ্ৰীমতী রাধিক সমস্ত সর্থীগণের সহিত শুভক্ষণে শ্ৰীকৃষ্ণপাদপদ্ম ধ্যান করিতে করিতে সেই রাসমগুলে প্রবেশ করিলেন। তখন শ্ৰীকৃষ্ণ দেখিলেন—সখীগণ পরিবেষ্টিত হইয়া রাধিক র্তাহার সমীপে আগমন করিয়াছেন। দেবী রত্নালঙ্কারে বিভূষিতা, তাহার মনোহর বস্ত্র পরিধান, নয়নযুগল ঈষৎ বঙ্কিম, তিনি গজেন্দ্ৰগামিনী এবং মুনিদিগেরও মনোহরণে সমর্থ, শ্ৰীমতী নবীনবেশে নবীন বয়সে এবং রূপে অতি মমোহারিণী, তাহার নিজস্ব ও শ্রোণিযুগল অত্যন্ত স্থল বলিয়। দুৰ্ব্বহ । তিনি চারুEম্পক বর্ণ, তাহার বদনমণ্ডল শারদীয় পূর্ণচন্ত্রের ন্তায় । তিনি মালতীমালাযুক্ত কবরীভার ধারণ कग्निप्रांtछ्न । তখন শ্ৰীমতী রাধিকাও দেখিলেন রত্নী ভরণে বিভূষিত, কোটি কন্দৰ্পের লাবণ্যলীলার আধার স্বরূপ নবযৌবনসম্পন্ন, কিশোর শু্যামসুন্দর র্তাহাকে প্রাণাধিক বিবেচনায় তাছার প্রতি কটাক্ষদৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া আছেন । শ্ৰীমতী সেই পরমাস্তৃত অনুপমরূপসম্পন্ন বিচিত্রবেশধারী কৃষ্ণকে ৰঙ্কিমনয়ন প্রাস্তে পুনঃপুনঃ দর্শন করিয়া লজ্জায় বস্ত্রাঞ্চলে মুখ আচ্ছাদন করিলেন, এবং তৎক্ষণাং কামবাণে পীড়িত হইয় পুলকিতগাত্রে মূচ্ছিতের স্তায় চৈতন্যপুস্ত হইলেন। এইরূপে ক্রীড়ারসোন্মুখ হরিও কটাক্ষরূপ কামবাণে পীড়িত হুইয়। মূচ্ছিত ভাবে স্থাণুর স্থায় নিশ্চলভাবে দণ্ডায়মান রছিলেন। তঁtহtয় হস্ত হইভে মুরগী ও উজ্জল ক্রীড়া কমল ম্বলিত হইল, শরীর হইতে পীতধড় ও শিখিপুচ্ছ বিচ্ছিন্ন হইয়া ভূমিতলে পতিত হইল। ক্ষণকাল পরে কৃষ্ণ চৈতন্যলt গু করিয়া রাধিকার নিকট গমন করিলেন এবং তাহাকে বক্ষে ধারণ কৰিয়া তাছার মুখচুম্বন ও আলিঙ্গন করিলেন। শ্ৰীমতীও ঐকৃষ্ণের সংস্পর্শে চৈতন্তলাভ করিয়া তাহাকে গাঢ় রূপে আলিঙ্গন ও পুনঃ পুনঃ চুম্বন করিতে লাগিলেন। ভগবান কৃষ্ণ এইরূপে রাখার সহিত নানাপ্রকার ক্রীড়াদি করিয়া শয়ন করিলেন। সেই স্বরত সময়ে কামাতুর কৃষ্ণ चयि दृश्ा षङ्गि कीभूऱौनिःश्रेनि प्रश्नeष्ठानि श्क्षविश् আলিঙ্গন করিলেন । তাছায়া উভয়ই কামশাস্ত্রে পারদর্শী, प्रब्रडङ्गौफ़ांब्र शनक्र । এইরূপে রাধিঙ্গরমণ নানামূৰ্ত্তি পরিগ্রহ করিয়া প্রতিপৃহে cशंtoftषकामांक्षेिंiव ग्रश्ङि श्लभा ब्रांश्लष७८ण ब्रष१ शब्रि:ड णात्रिtणम । क्लक ५ शृंशंडाछ८व्र श्ब्रडक्नौफ़ कब्रिब्रां दांश्०ष्वप्न cश्रानिकाण१ गर भछाछ कौड़ा कब्रिटङ गाभिtणन । ब्राषिकांग्र नवगक्र . ८ञानिक गचैौ श्गि, छषम झष - xvi 为《敬 নবলক্ষ গোপৰূপ ধারণ করিলেন । সকলে মিলিত হইজ। অষ্টাদশলক্ষ গোপ ও গোপিকার সমাবেশ হইল। ইহার সকলেই মুক্তকেশ, বিচ্ছিন্নভূষণ, ছিন্ন ভিন্ন বেশ এবং কামবশে মন্ত ও মূৰ্ছিত । সেই স্থানে কেবল কঙ্কণ, কিঙ্কিণী, বলয় ও বিশুদ্ধ রত্ন নুপুর প্রভৃতির মনোহর শঙ্ক নিয়ত হইতে লাগিল। ভগবানুaফ্রঞ্চ তাহদের সহিত এই প্রকার বিবিধ ক্রীড়া করিয়া যমুনাপলিলে গমনপুৰ্ব্বক তখার জলক্রীড়া করিলেন । রালমগুলে এইরূপে পুর্ণ রাসক্রীড়া অরিন্ধ হইলে স্বরগণ স্বীয় কলর ও অনুচরবর্গের দf * श्रदर्गत९ श्रांtद्रांश्t१ श्रृंशंनমার্গে সমাগত হইলেন। এই ক্রীড়াদর্শনে তাছাদের সর্বাঙ্গ পুলকিত হইল। তাহারা ও কামবাণে পীড়িত হইলেম । এইরূপে তথায় ঋষি, মুনি, সিদ্ধ ও পিতৃগণ এবং বিস্তার, গন্ধৰ্ব্ব,যক্ষ,রাক্ষস ও কিন্নরগঞ্জ-কলেই আনন্দে স্বীয় স্বীয় পত্নীর সহিত আগমন করিয়৷ সেই ক্রীড়া দর্শন করিতে লাগিলেন । ব্ৰহ্মা, মহাদেব এবং ইন্দ্রাদি দেবতা সকলেই এই স্থলে আলিয়া ভগবানের আশ্চর্য এই রাসলীলা সন্দর্শনে বিমোহিত হইলেন এবং তাহারা চন্দন ও পুষ্পবৃষ্টি করিতে লাগিলেন । পুৰ্ণব্ৰহ্ম সনাতন কৃষ্ণ এইরূপে গোপিনীদিগেয় সহিত জল ও স্থল প্রদেশে নানারূপে রাসক্রীড়া করিতে লাগি লেন। গোপিকাগণ লীলায় হরির সহিত রাসমণ্ডলে ক্রীড়া করিয়া সমস্ত মনোহর o এবং কোন সময়ে পুষ্পোপ্তানে, কখন রমণীয় নদীতটে, কন্দরে কন্দরে, নদী সমীপে, নদীতীরে, কুন্দবনে, এবং চম্পকাদি হয়ন্ত্রিংশ কাননে এইরূপ নানাস্থানে নানাভাবে তাহদের সহিত ক্রীড়া করিতে লাগিলেন । এইরূপে ত্রিংশ দিবীরত্রে অতিবাহিত হইল, তথাপিও কামিনীগণের পরিতৃপ্তি হইল না। দেবগণ তখন এই অত্যাশ্চর্য্য ক্রীড়া দেখিয়া স্ব স্ব স্থানে গমন করিলেন । ভগবানের এই রাসলীলা ধিনি শ্ৰৰণ করেন, তাহার ইহলোকে সুখসম্পদ ও অস্তকালে শ্ৰীকৃষ্ণপদ প্রাপ্তি হইয় থাকে । (ব্রহ্মবৈবৰ্ত্তপু শ্ৰীকৃষ্ণজ ১৮ অ' ) হরিবংশে বিস্তৃতভাবে কৃষ্ণচরিত্র বর্ণিত হইয়াছে বটে, কিন্তু উহাতে রাসক্রীড়ার কোন উল্লেখ মাই । ভাগবতমতে काठुिको श्रृंनिभाग्न निन ब्रांन हब cuष९ अभऐदयप्रीब्र भtङ মধুমাসে শুক্ল ত্রয়োদশীর দিন পূর্ণচন্ত্রের উল্পে রাস হয়। शूलवनिंठ ब्रांगणीणांब्रएज गषप्रु-cशोफ़ौज ?वक्ष्यअसिउण१ ८ष जडिबङ थकां* कतिब्र थांtकन ; फाश मिtब्र লিখিত হইতেছে —
