পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৬৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রুদ্রণক্ষ ટુર . જો હૈ છુંઃ । છ હૈ ? ફs I ૧ હૈં ફોઃ । - હ ઃ સર ৯ ওঁ হুtং । ১• ও হ্ৰীং । ১১ ও শ্ৰীং । ১২ ও হাং হ্ৰীং । ১৩ S' গেণ নমঃ । ১৪ ও তমাং । এই ১৪টা মন্ত্র উচ্চারণপূৰ্ব্বক ক্ল দ্রাঙ্ক ধারণ করিতে হয়। “রুদ্রাক্ষান কণ্ঠদেশে দশনপরিমিতা মস্তকে বিংশতিদ্ধে ষট্ ষট্ কৰ্ণ প্রদেশে করযুগলে দ্বাদশদ্বাদশৈব । বাছোরিনোঃ কলাভি: পৃথগনিয়মিতং চৈকমেকং শিখায়াং বক্ষস্তষ্টাধিকাংশ: কলয়তি কলুষং স: স্বয়ং নীলকণ্ঠঃ ॥” যে ব্যক্তি কণ্ঠদেশে দ্বাত্রিশং, মস্তকে দ্বাবিংশতি, প্রতি কৰ্ণে শুট ৬টী, দক্ষিণহস্তে দ্বাদশ, বামবাস্থতে যোড়শ এবং বক্ষঃস্থলে অষ্টোত্তরশতরুদ্রাক্ষ ধারণ করেন, তাহার সকল পাপ ধ্বংস হয় এবং স্বয়ং তিনি নীলকণ্ঠস্বরূপ হঠর থাকেন । ( তন্ত্রসার ) তিথিতত্ত্বে ইছার উৎপত্তি ও ধারণাদির বিষয় এইরূপ নির্দিষ্ট হুইয়াছে । ক্লদাক্ষনামনিরুক্তি । “ত্রিপুরন্ত বধে কালে রুদ্রস্তাফ্লোহপভংস্তু যে । অশ্রণে বিন বস্তে তু রুদ্রাক্ষ অভবন ভুবি ।” ( সংবৎসর প্রদীপন্থত তিথি তত্ত্ব ) মহাদেব যখন ণিপুরী মুরকে বধ করেন, তখন তাহার নেক্স হইতে অশ্রুবিন্দু নিপতিত ইয়াছিল, তাহাতেই চহার উৎপত্তি হয়। রুদ্রের অগি হইতে উৎপন্ন হইয়াছিল, এই জন্য ইছায় নাম রুদ্রক্ষি হইয়াছে । তন্ত্রাদিশাস্ত্রে ১ হইতে চতুর্দশমুখ কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। এই সকল রুদ্রাগের মধ্যে পঞ্চবন্ত,কাগ সুলভ, এষ্ট জষ্ঠ প্রত্যেকের যথা বিধানে এই পঞ্চমুখরুদ্রাক্ষ ধারণ করা বিধেয়। পঞ্চৰক্ত রুদ্রাক্ষ স্বয়ং রুদ্রস্বরূপ, ইহার নাম কালাগ্নি, এই রুদ্রাক্ষধারণে অগম্যাগমন ও অ ভক্ষ্যভক্ষণ জনিত পাতক সকল বিনষ্ট হয়। এই রুদ্রাক্ষধারণকালে ‘হুং নমঃ’ এই মন্ত্র প্রত্যেকে অষ্টোত্তরশত জপ করিয়া *প্রক্ষালন করিয়া পরে ধারণ রুদ্রণক্ষের মাহাত্ম] শিবনিৰ্ম্মালোদকে করিতে হইলে । “পঞ্চবক্ত: স্বয়ংরুদ্র কালাগিনাম নামতঃ। অগম্যাগমনাচ্চৈব অভক্ষ্যসা চ ভক্ষণাৎ। মুচ্যতে সৰ্ব্বপাপেভ্য: পঞ্চবন্ত, স্য ধারণাৎ ॥ ছ’ং নমঃ ইতি প্রত্যেকমষ্টোত্তরশতং জপ্ত, শিবাস্তুস প্রক্ষাল্য ধারণীয়ং” ( তিথিতত্ব ) একাদশীতৃত্বে লিখিত আছে যে, বৈদিকজপ cझांमॉनेि যে কোন কাৰ্য্য করা যাউক না কেন, রুদ্রাক্ষ ধারণ করিয়া XVI [ ৬৪১ ] t) রুঢ়ীক্ষ করিতে হয়, নচেৎ উৎ নিষ্ফল হুইবে । ধ্যানধারণাহীন झहे ब्रां 8 शनि ग्रणाश्र शाङ्गण रुद्र! रुग्नि, ठांश झईtण cपयण ইহার মাচাত্ম্যে পরম গাঁত লাভ ছচয় থাকে। “মরুদ্রাহ্মধরে ভূত্বা যা ঘৎ কৰ্ম্ম চ বৈদিকম্। করোক্তি জপহোমাদি তং সৰ্ব্বং মিষ্ফলং ভৰেং ॥ ধ্যানধারণীমোহুপি রুদ্রাগং ধারয়ো বুধ: | সৰ্ব্বপাপবিনিমুক্ত: স যাতি পরমাং গত্তিম।” (একাদশীতত্ত্ব) দেবীভাগবতে রুদ্রাক্ষের উৎপত্তি ও গুণাদির বিষয় এই রূপ ধণিত ইয়াছে –একদা ষড়ানন কৈলাসে ভগবান । BBBB DDBBB DDBBDBB BBD DDB BBB তিনি এই রূপ বলিয়াছিলেন যে, “পুরাকালে যখন ব্রহ্মাদি দেবগণ ত্রিপুরাসুরের নিকট পরাজিত ও নিপীড়িত হন, তখন । অামি দেবগণের অনুরোধে ত্রিপুরকে বধ করিবার জন্তু অঘোর, নামক দিব্যাস্ত্রের স্মরণ করিয়া সহস্ৰ বৎসর উন্মলিত নয়নে অবস্থান করিয়াছিলাম, ক্ষণ কালের নিমিত্ত ও চক্ষুর নিমেষ ত্যাগ করি নাই, তাহাতে আমার চক্ষু আছন্ত হওয়ায় নেত্র হইতে জলবিন্দু নিপতিত হইয়াছিল, সেই নেত্রবিন্দু হইতে রুদ্রাক্ষ বৃক্ষের উৎপত্তি হয়।” এই রুদ্রাক্ষ ৩৮ প্রকার। তন্মধ্যে সুৰ্য্যরূপ নেত্র হইতে দ্বাদশ প্রকার, পিঙ্গলবৰ্ণ চন্দ্ররূপ নেত্ৰ হইতে যোড়শ গ্রকার ও শ্বেতবর্ণ অগ্নিরূপ নেত্ৰ হইতে দশ প্রকার কৃষ্ণবর্ণ রুদ্রাক্ষ উৎপন্ন হয় । এই রুদ্রাক্ষ আবার ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈখ্য ও শূদ্র ভেদে চারি প্রকার । তন্মধ্যে শ্বেতবর্ণ রুদ্রাক্ষ জাস্তিতে ব্রাহ্মণ, রক্তবর্ণ রুদ্রাক্ষ ক্ষত্রিয়, মিশ্রবর্ণ রুদ্রাক্ষ বেগু এবং কৃষ্ণবর্ণ রুদ্রাক্ষ শূদ্র । ব্রাহ্মণাদি চারিবর্ণ স্ব স্ব বর্ণোক্ত র দ্রাক্ষ ধারণ করিবেন, অর্থাৎ ব্রাহ্মণ ব্রাহ্মণ জাতীয় রুদ্রাক্ষ ধারণ করিবেন, কদাচ ক্ষত্ৰিয়জাতীয় রুদ্বাক্ষ ধারণ কfরবেন না । এই সকল রুদ্রাক্ষ এক হঠতে চতুর্দশ মুথ। এই সকল বিভিন্ন মুখ রুদ্রাক্ষের বিভিন্ন BBBB BB BBB BBBB S BBBB BBB BSBB শিবস্বরূপ, এই রুদ্রাক্ষ ধারণে ব্ৰহ্মহত্যাজনিত পাপ বিদূরিত চয় । দ্বিমুখ রুদ্রাগ দেবদেবীস্বরূপ, ইহা ধারণে দ্বিবিধ পাপ, ত্রিমুখ রুদ্রাগ লাগাং অনলস্বরূপ, এই রুদ্রাগ স্ত্রীহত্যাপাপ, চতুর্মুখ ইন্দ্রাক্ষ ব্রহ্মস্বরূপ, ইহা নরহত্যাপাপ, পঞ্চমুখ রদ্রাক্ষ রুদৃশ্বরূপ, ইহার নাম কালাগ্নি, ইছ। অভক্ষ্যভক্ষণ ও অগম্যাগমনজনিত পাপ, মগু,থ রুদ্রাক্ষ কাৰ্ত্তিকেয়স্বরূপ, ইহা ব্রহ্মচত্যাদি পাপ, সপ্তমুথ রুদ্রাক্ষের নাম অনঙ্গ, ইহা ধারণে সুবৰ্ণস্তেয়াদি পাপ, অষ্টমুখ রুদ্রাক্ষের নাম বিনায়ক, ইহা গুরুপত্নী ও অগম্যাগমনজনিত পাপ এবং নবমুণরুদ্রাক্ষ ভৈয়বস্বরূপ, ইহা ভ্রাণহত্য ও ব্রহ্মহত্যাদি পাপনাশক। দশমুখর দ্রাক্ষ জনাৰ্দ্দন