রেলওয়ে গতিশীল ইঞ্জিন ১৮০২ খৃষ্টাধে ত্রেভিথিক কর্তৃক প্রথম উদ্ভাবিত হইল। তিনি লগুন নগরের নিকট নিজের উদ্ভাবিত ইঞ্জিনিয়ারের আদেশ সৰ্ব্বজনসমক্ষে প্রদর্শন করিলেন। সেই ৰিয়াট লোকারণ তাহার অস্তুত আবিষ্কারে বিস্ময়াপ্লুত হইয়া গেল। ইহাই লোকোমোটিবের ভিত্তি। অবশেষে *४०8 ५: अः, डिमि मांर्थीब्र प्रिंछिश cब्रणगtथ हेंश्चिम बांब्रा রেল গাড়ী পরিচালিত করিলেন। পৃথিবীর এই সৰ্ব্বপ্রথম हेल्लिएम ४० प्लेन cशाकाहे श्रोफैँौ घझैाग्न ८ भाहेण भाल्न फ्रेंनिग्न লইয়। গিয়াছিল। কিন্তু তদানীন্তন ইঞ্জিলিয়ারগণ ইঞ্জিনের সম্পূর্খতাকন্সে বিশেষ চেষ্টা করিলেন না এবং সকলেই ইহার অধিক উন্নতি সম্বন্ধে সন্দিহান হইলেন। ১৮১১ খৃঃ অঃ ওয়াইলাস্ রেলপথে ত্রেভিথিকের ইঞ্জিন ব্যবহৃত হইয়াছিল । ১৮২১ খৃঃ ষ্টকূটন ও ডার্লিংটন রেলপথ প্রস্তুত করিবার ওষ্ঠ গবর্ণমেণ্ট কর্তৃক এক আইন প্রচারিত হইল। তৎপুৰ্ব্বে রেলপথে কেবল বোঝাই মাল ব্যতীত কোন মনুষ্য যাতায়াড় করিত না । হেটন রেলপথে ৬৭ টন বোঝাই গাড়ী ঘণ্টায় ৪ মাইল বেগে যাতায়াত করিতেছিল। কিলিংওয়ার্থ রেলপথে কেবল ৪১ টন বোঝাই গাড় ঘণ্টায় ৬ মাইল বেগে চলিতেছিল । জর্জ ষ্টিফেনশন প্রথমে ঠক্টন ও ডালিংটন রেলপথের ইঞ্জিনিয়ার নিযুক্ত হইলেন । এই সময়ে গবর্ণমেণ্ট বাষ্পীয় শক্তিতে পরিচালিত গতিশীল ইঞ্জিনের দ্বার। রেলপথে গাড়ী চালাইতে হুকুম দিলেন । তদনুসারে ৩৮ মাইল রেলপথ প্রস্তুত হইল। Fish belly বা মৎস্যোদরের স্তায় আকারবিশিষ্ট নুতন রেলম্বারা পণ নিৰ্ম্মিত হইল । ७हे गभtब्र नश्हिाभूमिबानौं प्लेमान् ८७ नोभरु ७क প্রতিভাবান ব্যক্তি আরোহিবর্গের সুবিধায় জগু দেশের সৰ্ব্বত্রই রেলপথ বিস্তার করা উচিত”–এই সম্বন্ধে নিজের উদ্ভাবিত সঙ্কল্প গবর্ণমেণ্টকে জ্ঞাপন করিলেন । তিনি Swo- or “Observatious on a general Iron Railway” অর্থাৎ সাধারণ লেীছরেলপথ সম্বন্ধে মন্তব্য নামক একখানি পুস্তক প্রচারিত করিলেন । কিন্তু তখনও সাধারণে গ্রের দুরদর্শিতা ও সাধুউন্ধেগু হৃদয়ঙ্গম করিতে পারিল না। তৎপরে ১৮২২ খৃঃ, লণ্ডনবাসী উইলিয়াম জেম্স নামে এক ব্যক্তি লিবারপুল ও মাঞ্চেইরের মধ্যে রেলপথ বিস্তৃত করিতে চেষ্টা করিলেন, কিন্তু তাছাতে কৃতকাৰ্য্য হইলেন মা । অৰশেষে ১৮২৪ খৃঃ ২৯এ অক্টোবর লিবারপুলৰালী জোসেফ পাণ্ডারল নামে একৰ্যক্তি লিবারপুল ও মঞ্চেইয়ের মধ্যৰৰ্ত্তী রেলপথ সম্বন্ধে এক আদর্শ প্রকাশিত করিলেন। জর্জ [ ૧-૨ J রেলওয়ে ষ্টিফেনশন এই পথের জরীপ কাৰ্য্যে নিযুক্ত হইলেন। অনেক আপত্তি উথাপনের পরে গবর্ণমেণ্ট শেষে এই প্রস্তাব অনুমোদন করিলেন । কিন্তু ১৮০০ খৃঃ ১৫ই সেপ্টেম্বরের পুৰ্ব্বে এ পথে গাড়ী যাতায়াত করে নাই । সৰ্ব্বপ্রথমে ষ্টক্টন এবং ডালিংটন্-রেলপথে গাড়ীতে মনুষ্যআরোহী যাতায়াত করিয়াছিল। ১৮২৫ খৃঃ সেপ্টেম্বর মাসে এই রেলপথ থোল হয় । এই রেলপথে প্রথমতঃ ৩৪ খানি ছোট ছোট গাড়ী একখানি ইঞ্জিনে সংযুক্ত হইয়৷ ৯০ টন বোঝাই লইয়া চলিয়াছিল। একজন অশ্বারোহী সাধারণকে সতর্ক করিবার জন্ত ইঞ্জিনের আগ্ৰে ধাবিত হইত। প্রথমে রেলগাড়ী ঘণ্টায় ১০ মাইল হইতে ১২ মাইল পৰ্য্যন্ত চলিতে লাগিল । কোন কোন স্থানে ১৫ মাইল বেগে চলিয়াছিল | কিন্তু বোঝাই গাড়ী এত বেগে চলিত না। অক্টোবর মাসে “Experianent” নামক একখানি রেলগাড়ী সর্বপ্রথমে আরোই লইয়। যাত্রা করিয়াছিল । গাড়ীর ভিতরে ৬ জন ५द१ दश्tि#t* s८ छन आरब्राहौ ठश् ग्र २ घुम्नेाग्न छेङ्कट्ठेन হইতে ডালিংটন পৰ্য্যন্ত যাতায়াত করিতে লাগিল। প্রথম ভাড়া ১ শিলিং নির্দিষ্ট হইল। প্রত্যেক আরোহী ১৪ পাউণ্ডের অধিক দ্রব্য সঙ্গে লইতে পারিতেন না । প্রথমে মালের ভাড়। প্রতি মাইলে প্রত্যেক টনে ৫ পেন্স ছিল, তৎপরে উচ্ছা কমিয়া ? পেনি হইল। এই নবপ্রবত্তিত রেলপথ প্রতিষ্ঠিত হইবার অনতিবিলম্বে কয়লার দর কমিয়৷ গেল। পূৰ্ব্বে একটনের মূল্য ছিল ১৮ শিলিং, এক্ষণে উছার মূল ৮ শিলিং মাত্র হইল । 极 ষ্টকটন রেলপথের আদর্শে ১৮২৬ খৃঃ মস্থলও রেলপথ খুলিল এবং কেন্টার্বরী ও হুইটষ্টেবল প্রভৃতি স্থানেও রেলপথ স্থাপিত হইতে লাগিল । কিন্তু যখন ১৮৩৯ খৃ: ১৫ই সেপ্টেম্বর লিবারপুল ও মঞ্চেইয়ের রেলপথে আরোহী যাতায়াত করিতে লাগিল, তখন সকলেই ভাবিল, জগতে মনুষ্যের গতিপম্বন্ধে যুগাগুর উপস্থিত হইয়াছে । ১৮৩৮ খৃঃ লওন ও বাৰ্ম্মিংহামের মধ্যে রেল খুলিল। এই পথের দৈর্ঘ্য ১১২ মাইল । श्रांtब्राहौ श्रांफैौ श्वभ्रेछि २० धांहेण cवध्णं कशिtङ गाशिल । ৪৫ বৎসরের মধ্যে গ্রেটর্টনের মধ্যে চতুর্দিকে বড় বড় রেলপথ সকলের জাদশ প্রস্তুত হইল। অবিলম্বে ১৮•• মাইল রেলপথের জরিপ শেষ হইল এবং দশকোট পাউণ্ড মূলধন এই কার্য্যে খাটান হইল। কিন্তু রেলপথ निर्गुण ७फ अनङ्गागणक्षा श्हेब्ण नौं । भ९८गााशब्राङ्कछि রেল সকলে অনেক অসুবিধা হইতে লাগিল। গুজণ্ড ‘ফুrাটবটমূড' রেলের স্বষ্টি হইল। এই রেল পয়ে
