রেলওয়ে ইদানীন্তনকালে পাৰ্ব্বত্য রেলপথে বৈদ্যুতিক “মোটর* ব্যবহৃত হইতেছে। সৰ্ব্বপ্রথমে ৰামেনের পাৰ্ব্বত্য রেলপথে তাড়িত মোটর প্রচলিত হয়। এই পথের উচ্চতা প্রতি হাজারে ১৮৫, উৎপরে মণ্ট সেলভ নামক স্থানে ঐ মোটর গ্রচলিত शा। ७थानकाद्र उंछठी gडि शछाcद्र २४० । छांशप्युःो नामक পাৰ্ব্বত্য রেলের উচ্চতা হাজারে ২৫০ ;--এই পথের রেলগাড়ী উপরস্থিত বৈদ্যুতিক তারে সংলগ্ন হইয়া দ্রুতবেগে উৰ্দ্ধে উঠিতে থাকে। কলিকাতার বৈদ্যুতিক ট্রামগাড়ীসংলগ্ন দও যেমন বৈদ্যুতিক তীরে লগ্ন হুইয়া চলিতে থাকে, এ সকল বৈদুতিক রেলপথে গাড়ী সকল অবিকল উক্ত ভাবে চলিয়া থাকে । পৃথিবীতে ষে সমস্ত পাৰ্ব্বত্য রেল আছে--তন্মধ্যে জাংtফ্রী রেলপথ অত্যন্ধুত বিস্ময়জনক । ইহার অধিকাংশ পথ সুড়ঙ্গ নিৰ্ম্মাণ দ্বারা গঠিত হইয়াছে। প্রত্যেক হাজার ফিটে ২৫০ ফিটু উচ্চে উঠিতে উঠিতে ইছা ৫০০ মিটার ধ। ৬ মাইল উচ্চে উঠিয়াছে। এই পথের অন্তর্গত ১২ মাইল রাস্ত চিরতুষার সীমা অতিক্রম করিয়াও উদ্ধে উঠিয়াছে। ইহার চতুদিকে বিভীষিকাময়ী বেগবতী তুষারনী ভীমবেগে পতিত •হইতেছে, এই ভয়াখহ নৈসর্গিক বিপ্লবের মধ্য দিয়া মনুষ্যকীৰ্ত্তি যেন প্রকৃতির তুষারময় অট্টহাস্তকে ও উপহাস করিয়া কোন অমিৰ্পেশু সঙ্কল্পে অবনীকে অমরাবতীর সহিত সংযোগ করিবার জন্যই ধাবিত হইয়াছে । এই সকল পাৰ্ব্বত্য রেল গাড়ীতে ৬০ জনের অধিক যাত্রী যাইতে পারে না এবং মালও ৬ টনের অধিক বোঝাই করা স্বায় না। গাড় ঘণ্টায় ৬ হইতে ৮ মাইল পৰ্য্যস্ত বেগে যাইতে পারে। যেখানকার পথ অভ্যস্ত খাড়াই, তথায় ট্রেণের পশ্চাদভাবে একখানি ইঞ্জিন সংযুক্ত হয় । র্যাক ও কেবল রেলপথ নিৰ্ম্মাণে অত্যস্ত খরচ পড়িয়া থাকে । এক হাজtয় গজ পথ নিৰ্ম্মাণ করিতে ৩০০০ পাউও হইতে ৩২০০ পাউও পৰ্যন্ত খরচ হয়। ১৮৯৭ খ এর শেষভাগে পৃথিবীতে ৭১ মাইল মাত্র র্যাকরেল হুইয়াছিল। কেবল বা রঙ্গুচালিত রেলপথ সকল দুই প্রকার,— (১) দীর্ঘ রজ্জ,দ্বারা বরাবর উচ্চস্থানে গাড়ী সকল উঠিতে থাকে অর্থাৎ রজ্জ্বর অপর গ্রাস্থে মোটর-ইঞ্জিনের শক্তিত্তে গাষ্ঠী সকল জিয় হইত্তে উপরে উঠিতে থাকে। (২) রজ্জ, চুইপ্রান্তে গাড়ী সংলগ্ন থাকে। একখানি নামিত্তে থাকে, সেই শক্তিতে বিপরীত দিকের গাড়ীখানি উপরে উঠিতে থাকে। এই শেষোক প্রণালীতে অধিকাংশ পৰ্ব্বত্তের কেবল (Cable) য়েলগাড়ী চালিত হয়। [ १२२ 1 পূৰ্ব্বে এই সকল উৰ্ধগামী গাড়ীয় যাত্ৰিগণ গাজীর উঠা ও | রেলওয়ে - wo-oo. মামার সঙ্গে সঙ্গে ছেলিয়া ছলিয়। চলিতেন । অৰ্থাৎ মধ্যে মধ্যে ‘চিৎ’ ৰ ‘কাৎ’ হইয়। পড়িতেন । কিন্তু বৰ্ত্তমানকালে গাড়ী সকল এরূপ কৌশলে নিৰ্ম্মিত হইয় থাকে ষে, গাড়ীর আরোহণ ও অবরোহণে যান্ত্রিগণ বিচলিত হয় লা—ঠিক সমতলে লম্বাস্তাবে উপবেশনের স্তায় সোজা ৰসিতে পারে। কেবল রেলপথের উচ্চত। র্যাক রেলপথ হইতে অনেক অধিক হইয় থাকে। অর্থাৎ প্রতি হাজার ফিটে ৬৫০ ফিট উচ্ছা হইয়া থাকে। এই সকল গাড়ীতে ৩২ হইতে ৪৮ জন আরোহী,বদিতে পারে। এক হাজার গল্প পথনিৰ্ম্মাণে >०००० °{ाउं७ श्रेंtङ ७०००० *ांछि७ १प्रे5 श्ब्र। १i८क । কিন্তু এই সকল পথ অতীব বিপজ্জনক । মধ্যে মধ্যে বেগবতী তুষার-নদী-চালিত প্রকাণ্ড প্রকাও প্রস্তরখণ্ডের বেগে রেলপথ ও গাড়ী প্রভৃতি বিনষ্ট হইবার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে। চিরনীহার-সীমান্তর্বর্তী রেলপথসমূহে বিপদের আশঙ্ক। সবাপেক্ষ অধিক। অনেক সময়ে এই তুষার স্রোত হইতে রক্ষা পাইবার জন্তু ইঞ্জিনিয়ারগণ বড় বড় প্রস্তরপ্রাচীর নিৰ্ম্মাণ করেন এবং যেখানে তুষারপাতের সম্ভাবনা অধিক, সে স্থানে তাছায় পৰ্ব্বতের মধ্যে সুড়ঙ্গ থনন করিয়া তন্মধ্যে রেলপথ নিৰ্ম্মাণ করেন। কোন কোন সুড়ঙ্গ ৩৪ ক্রোশ দীর্ঘ হইয়৷ থাকে। এই পৰ্ব্বতশিখরস্থিত মুড়ঙ্গ পথ বিদ্যুদণলোকে আলোকিত। বৰ্ত্তমানকালে শিক্ষা ও সভ্যতার বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে পাৰ্ব্বত্য রেলপথের প্রসার বৃদ্ধি হইতেছে। বর্তমানকালে পৃথিবীর যে যে স্থানে পাৰ্ব্বত্য রেলপথ আছে, নিম্নে তাছার অতি সংক্ষিপ্ত পরিচয় প্রদত্ত হইল । আঙুহিসন লাইন বা উৰ্দ্ধগামী ক্রমোচ্চ রেলপথ । স্থানীয় রেলের রেলপথের মাম দৈঘ্য মাইল ক্রমেীচের অমু- প্রতি মাইলের ব্যয় পাত ফুট হিলাৰ পাউণ্ড হিসাৰ সিংস্থলের কাণ্ডুগান্নবরেল ১২ ১ 8@ অজ্ঞাত সেণ্টগথার্ডপাৰ্ব্বতারেল ৩৯ ১ : ৩৭ ésbry A : দাৰ্জিলিং হিমালয়রেল s- 1 : ২৮ ፀ¢ ግ¢ ৰেনেজুইলার কারাকাস ২৩ ১ : ২৭ ఇ6 లి లి లి মেক্সিকে। রেল Y 8 × 象够 জজ্ঞাত পেরুর রেল > o. c. X. १é శ్రీని ఫి$ల সুইজারলণ্ডের সুদস্ত রেল ৭ ১ ఇతt 2 o 8ty & णां७८कांब्रार्के ১৩} ও ১ 을 沙>鲁段° ভাউন-ক্রইক্স € * *: २२ জজ্ঞাত পেন্সিলভেলিয়। •8 છે : ૩૬ 叫哥{莎 ব্ৰেজিলের কাটাগেলে ৬ • ১ : ১২ - & в е в
