পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ो [ ২৮৩ ] লীলা দাৰ্জিলিঙ্গের সমীপবাসী লিখুগণ অতিরিক্ত মস্ত পান করে এবং দেবোদেশে উৎকৃষ্ট পশুমাংস ভোজন করিয়া থাকে। ইহাঙ্গের বিশ্বাস, বলিরূপে নিহত পশুর প্রাণবায়ুই দেবতার গ্রহণীয় এবং তাহার মাংসপিণ্ড মমুয্যেরই উপভোগ্য। ডাঃ কাম্বেল ইহাদের ভাষায় জিছামূলীয় ও তালব্য বর্ণের আধিক্য লক্ষ্য করিয়া বলিয়াছেন, লেপ্‌ছ জাতির ভাষা অপেক্ষ লিঘু ভাষাই অধিকতর শ্রুতিমধুর। ভারতীয় ও তিব্বতীয় ভাষার সহিত উক্ত ভাষার অনেক সাদৃশু দেখা যায়। লেপ্‌ছদিগের নিকট ইহার ছুঙ্গ নামে পরিচিত। ইহাদের শারীরিক গঠন অনেকাংশে মোঙ্গলীয় । লিশ, ১ তীেচ্ছ, অনীতাৰ। ২ গতি। বিধি আনে অক” অনিটু। গত্যর্থে তুঙ্গাদি পরস্মৈ অক" অনিট, লট লিখতে লিশতি। লিট, লিলেশ লিলিশে । লুট লেষ্ট । স্ট্র লেক্ষ্যতি-তে। লুঙ, অলিক্ষৎ-ত। সৰু লিলিঙ্কতি-তে। যঙ, লেলিপ্ততে। যঙ লুক্‌ লেলেষ্ট ; শিচ, লেশয়তি। লুঙ, অলীলিশৎ । লিব (পুং ) লম্ব-কর্তার বন, নিপাতনাং সাধু, উপধায় ইতং। নর্তক । লিসার, হিমালয়-পৰ্ব্বতপ্রাস্তবাসী জাতিবিশেষ। মিথুনকোটের অদূরস্থ গুপ্তানি শৈলের নিকট লিসরি শৈলে ইহানের যাস। ইহার গুর্চানি জাতির একটী শাখা বলিয়া পরিগণিত হইলেও তাহাদের অপেক্ষা বলহীন । ১৮৫০ ও ১৮৫২ খৃষ্টাব্দে দুইবার এবং ১৮৫৩-৫৪ খৃষ্টাৰে উপযুপরি আটবার ইংরাজ সৈন্ত ইহাদিগকে আক্রমণ করিয়াও পরাজিত করিতে পারে নাই। লিহ, আস্বাদন, লেহন। অনাদি উভয় সক" অনিট্র। লটু লেঢ়ি, লী, লিহস্তি, লেক্ষি। গঢ়ে। লোটু লেচু, লীচি, লেহানি, লীড়াং। লিঙ, লিহাৎ, লিহীত। লণ্ড, অলেক্ট্র, অলীঢ়। লিটুলিলেহ, লিলিহতুঃ । লুট লেঢ়া। লুঙ, অলিক্ষৎ, আলিকত, অলীঢ়, অলিক্ষাতাং অলিক্ষন্ত । সৰু লিলিক্ষতি-তে। বঙ-লেলিহতে, যৰ্জ লুক্‌ লেলেঢ়ি। শিচ, লেহয়তি। লুঙ, अनैौणिह९ । श्रद+शिश्-आबाणश्न । अ|+णिश्-cब६ ।। স, ১ গেব, গীনভাব। ২ দ্রাব। ক্র্যাদি পরস্মৈ পক্ষে দিবাদি আত্মনে" অক অনিটু i দ্রাবণার্থে চুরাদি পক্ষে শুনি পীৰ সক অনিষ্ট্র। লট, লিনাতি, গীতে। লিট, দিলায়, লিলোঁ, লিল্যভূঃ, লিল্যে । লুট, লেত, লাতা । দষ্ট লেবাতি, লান্ততি। লোতে, লাস্ততে। লোণ্ড, লীয়াৎ, નેશ, লাসাঁই। লুপ্ত অলৈসীৎ, অলাসীৎ, অলৈষ্টং অলাঃাং জলৈ অলসিষ্ণু অলেষ্ট, অলীক, অলেখাতাং ਬਾਂ , ভাগবত, জলাসত। সৰু লিলীযতি। বঙ, লেলীয়তে । گیمر ঘণ্ডলক লেলনীতি, লেগেতি। চুরাদি পক্ষে লাপতি, লাতি। স্থাদি পক্ষে লয়তি । - লীকা (স্ত্রী) স্বমুৰিকাৰী চলিত ছোট ইলামারী। লীঙ্কা ( স্ত্রী) লিক্ষ । ( শারা" ) লীক্ষা (স্ত্রী ) লিক্ষ । ( শব্দরত্না” ) লীন (ত্রি ) গী-ক্ত (ওদিতশ্চ । পাঁ ৮ । ২ I as ) ইতি নিষ্ঠাতস্ত ন । ১ লয়প্রাপ্ত। ২ শ্লিষ্ট । “দিবাকরাক্ষেতি যে গুহামু লীনং দিবাতীতমিবান্ধকারম্। ক্ষুত্ৰেহপি নুনং শরণং প্রপয়ে মমত্বমুচ্চৈঃ শিরসামতীৰ ॥” ( কুমারস ১। ২১ লীলা ( স্ত্রী) লয়নমিতি লী সম্পাদিত্বাং পি, লিয়ং লাউীতি লা-ক। ১ কেলি। ২ বিলাস । ৩ পৃঙ্গায়তাৰ চেষ্টা । ( মেদিনী ) ৪ খেলা । ( বিশ্ব ) “লীলাবিদধতঃ স্বৈরমীশ্বরস্তাত্মমায়য়া ॥” (জাগৰত ১। ২। ১৮) ৫ নায়িকাদিগের প্রিয়তমের সমাগম লাত না হইলে স্বচিত্ত্ববিনোদনের জন্ত প্রিয়তমের ৰেশ, গতি, দৃষ্টি, হাত ও গুণি তাদির অনুকরণের নাম লীলা । “অপ্রাপ্তবপ্লভসমাগমনাল্লিকায়াঃ সখ্যাঃ পুরোছত্র নিজচিত্তবিনোদবুদ্ধা। আলাপবেশগতিহাস্তবিলোকনাস্তৈঃ প্ৰাণেশ্বরামুকৃতিমাকথয়াস্ত লীলাম্ ॥” (অমরটীকায় ভরত ) ও তগবানের ক্রীড়া বা কাৰ্য্যাবলীকে লীলা কহে । চলিত প্রবাদ আছে যে,— “ভগবানের বেলা লীলাখেলা, পাপ লিখিছে মানবের বেলা ।” প্রকট ও অপ্রকটভেদে ভগবানের লীলা দ্বিবিধ । “প্রকটা প্রকটা চেতি লীলা সেয়ং দ্বিধোচ্যতে।” (পদ্মপুরাণ) ভগবান অবতীর্ণ হইয়া বাল্যক্রীড়া ব্যপদেশে যে সকল অলৌকিক ক্রিয়া প্রদর্শন করিয়া থাকেন, তাহাই প্রকট লাল, এবং যে লীলা অব্যক্ত থাকে, তাহাকে অপ্রকট লীলা বলা যায়। শ্ৰীভাগবতামৃতে শ্ৰীকৃষ্ণের উভয়বিধ লীলার এইরূপ পরিচয় আছে-- “সন্ধানস্তৈঃ প্ৰকাশৈঃ স্বৈলীলাভিশ্চ স দীব্যতি । তত্ৰৈকেন প্রকাশেন কদাচিজগদত্তরে ॥ সহৈব স্বপরীবারৈাত্মাদি কুরুতে হরিঃ। কৃষ্ণভাবানুসারেণ লীলাখ্যাশক্তিরেব সা ॥ তেষাং পরিকরাশাঞ্চ তং তং ভাবং বিভাবয়েং । প্রপঞ্চগোচরত্বেন সী লীলা প্রকটা স্মৃত ॥ অঙ্গস্বপ্রকট। ভাস্তি তাদৃশুস্তদগোচরাঃ । তত্র প্রকটলীলায়ামেব স্তাতাং গমাগমে ৬