লেপছা থাকিল্পে অল্পবয়সেই বিবাহ ছয়, নচেৎ ঐ ব্যক্তি অর্থসংগ্ৰহ করিয়া ৰয়সকালে বিবাহ করিতে পারে। কাপণ ৪• হইতে ১••N টাকা লাগে। ళ ৰিবাহের পূৰ্ব্বে কল্প তাহার মনোনীত ভাবিপত্তির সহিত একত্র আহার বিহার করিতে পারে। এই অবস্থার সহবাসাদি • মোৰ ঘটিলেও তাহারী কিছু মাত্র দ্বিধা করে না । কস্তা যদি গর্ভবতী হইয়া পড়ে, তাহ হইলে ঐ ব্যক্তি তাহাকে বিবাহ করিতে বাধা, কিন্তু যদি কোন কারণ বশতঃ সে ঐ কম্ভার পাণিগ্রহণ না করে, তাহ হটলে সে কস্তার পিতাকে ক্ষতিপূরণ স্বরূপ কিছু অর্থদ্বও দিয়া নিষ্কৃতি পায়। ঐ কম্ভার সহিত অপরের বিবাহ হইলে কন্যার পিতার আর পপ পাইবার আশা থাকে না । সাধারণ বিবাহে কস্তার পিতা পাত্রের নিকট একজন পিৰু ( ঘটক ) পাঠাইয়া থাকে। বিবাহের প্রস্তাব পাত্রের পিত, কর্তৃপক্ষ, অথবা স্বয়ং পাত্র কর্তৃক অনুমোদিত হইলে পিলু কস্তার পিতার নিকট হইতে ৫ টাকা, ১৯ সের মউয় মদ ও একখানি উত্তরীয় বস্ত্র লইয়া পাত্রকে দিয়া আসে, উহাতেই বিবাহ সম্বন্ধ পাকা হইয়া যায়। অতঃপর লামাকর্তৃক নির্দিষ্ট শুভদিনে প্রথমে কন্যালয়ে ও পরে বরগুহে বিবাহের অঙ্গবিশেষ সম্পাদিত হয় । বিবাহের মন্ত্র তন্ত্র বিশেষ কিছু নাই। যাহা আছে, তাহাও অতি সামান্ত । বর ও কন্যাকে একখানি আসনে উপবেশন করাইয়া লামা তাহাদের উভয়ের গলদেশে এক একখানি রেশমের উড়ালি বাধিয়া দেয়। পরে “মালাবদল” স্বরূপ তাহারই বিনিময় হইয় থাকে। তদনন্তর তাহাঙ্গের মাথায় চাউল ছড়াইয়া দেওয়া হয় । ইহার পর বর ও কষ্ঠা একপাত্রে ভোজন ও মউরা মস্ত পান করে। প্রথমে কস্তালয়ে পরে তথা হইতে প্রত্যাবৃত্ত হইয়া বরের বাটতে এইরূপ ক্রিয়ার পর বিবাহকাৰ্য্য শেষ হইয়া থাকে। বিবাহান্তে জ্ঞাতিকুটুম্বের ভোজের পর উপস্থিত সকলে সানন্দচিত্তে জাপন আপন গৃহে গমন করে। झकृ छिन कििम থাকিয়া এক মাসের জন্ত পিরালয়ে চলিয়া আইসেক্ষণ । বে ব্যক্তি কক্টাপণ দিতে অসমর্থ, সেও বিবাহ করিতে পারে, কিন্তু যত দিন না তাছার ঐ পণের টাকা শোধ যায়, তত দিন তাহাকে খ্ৰীয় শ্বশুরালয়ে থাকিয়া শ্বশুরের আদিষ্ট কৰ্ম্ম করিতে হয়। ঐ সময়ে সে তাহার বিবাহিত পত্নীকে স্বীয় গৃহে লই৷ বাইতে পারে না । ৰহবিবাহ ও বহুম্বামিকবৃত্তি ইহাদের মধ্যে প্রচলিত দেখা যায়। . বিধৰা রমণীগণ স্বেচ্ছামত বিবাহ করিতে পারে, কিন্তু * ঐ ক্ষমণী স্বীয় দেবর জিন্ন অপর ব্যক্তিকে বিবাহ করিলে, দেবর ৯ জালায়ার গর্ভজাত স্বৰণীয় সন্তানসম্প্রতিদিগকে পালন XVII 1 ادامه _i qe লেপছা simumpamamamamantumammmmmmmmmmmmकब्रिब थांट्रू dयश् बाङ्गजांबांग्र वेिडीौद्य चांमैौन्न निकै इहरण পূৰ্ব্বপ্রদত্ত কস্থাপণ আদায় করিয়া লয়। বিধবাবিৰাহকালেও পদ্ধতিমত বিৰাহক্রিয়া সম্পাদিত হইতে পারে, কিন্তু অধিকাংশ- . স্থলেই লামা উভয়ের বিবাহসংবাদ মুখে ঘোষণা করিয়া দিলেই विवाङ् इहेब्र यांग्न । झन्छाउँौग्न भएमोशङ छोरु विषम इरेब्र ७ %, তাহা হইলে পিবুদিগকে ডাকাইয়া বিসংবাদের কারণ নির্দেশ সহকারে মীমাংস দ্বারা পরস্পরের মনোমালিন্ত দূর করিষার চেষ্টা হইয়াখাকে। উপর্যুপরি দুই বা তিন বার এইরূপচেষ্টার পর যদি তাহাজের মনের মিল মা হয়, তাহ হইলে তাহাঙ্গের বিবাহকালে যে লামা থাকে,তাহাকে ডাকাইয়া তাহার অনুমতিক্রমে ঐ বিবাহबकम झिब्र कब्रिब cनसब श्रेब्रा थाटक । डथन भै जैौ प्रांमिश्रृंह ত্যাগ করির পিত্রালয়ে চলির জাইলে এবং ঐ স্বামীকে ক্ষতিপূরণ चङ्गं शूनङ्गांङ्ग *ौ भौनि भिकांशि शिष्याः अर्थ७ि रिड श्झ । शैौ ব্যভিচারিণী হইলে পঞ্চায়ত তাহার ৰিচায় করিয়া উপপতিকে অর্থদও করিয়া থাকে। যদি পঞ্চামৃতের বিচারে স্ত্রীর সতীত্বহানি প্রকাশ হয়, তাহা হইলে স্বামী তাহাকে ত্যাগ করিতে পারে। এই পত্নীত্যাগের নিমিত্ত তাহাকে ক্ষতিপূরণ স্বরূপ পত্নীর পিতার হস্তে অর্থদান করিতে হয় মা, বরং সে স্বদত্ত অলঙ্কারাদি পত্নীর গাত্র হইতে উন্মোচিত করিয়া লইয়া তাহাৰে গৃহ হইতে বহিষ্কৃত করিয়া দেয়। এইরূপ ব্যভিচারদোষদুষ্ট স্ত্রীও পুনরায় ৰালিকা কস্তার বিবাহপদ্ধতি অনুসারে বিবাহিত হইতে পারে। বিবাহপ্রথার এইরূপ বিপর্যায় হেতু ইহাঙ্গের মধ্যে উত্তরাধিকারের বিশেষ কোন বিধি নাই। পঞ্চায়তগণ জাতীয় প্রথামত মৃত ব্যক্তির পুত্র বা কন্যাদিগকে পৈতৃক সম্পত্তির যেরূপ বিভাগ মীমাংসা করিয়া দেন, সাধারণে তাহাই গ্রাহ করিতে বাধ্য, কেহ তজ্জন্ত রাজত্বারে উপনীত হয় না। যদি কোন ব্যক্তির একাধিক পুত্র থাকে, তাহা হইলে সকল পুত্র সমান অংশ পায়, তবে বিধবা মাতা ও অধিবাহিতা ভগিনীগণ থাকিলে জ্যেষ্ঠ পুত্রকেই পালন করিতে হয় বলিয়া জ্যেষ্ঠ পুত্রই সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক ভাগ পাইয় থাকে। আবার পুত্রদিগের মধ্যে যাহার রাজকাৰ্য্যে নিযুক্ত, তাহার অন্তান্ত ভ্রাতৃগণ অপেক্ষ অধিক সম্পত্তি পায় । কনিষ্ঠ ভ্রাতা জ্যেষ্ঠের সম্পত্তির অধিকাল্পী হইতে পায়ে না, তবে যদি পঞ্চায়ত অনুগ্রহ করিয়া তাহাকে অংশ দেয়, তাহা হইলে সে সম্পত্তির অংশভাগী হইতে পারে । ইহাদের মধ্যে মৃত্যুকালীন ধানপত্র লিখিয়া দিবার ব্যবস্থা नाहे, ठरव भूतूनू शख्रि अविभ नयाॉब्र भाब्लिफ थांकिब्र शैब्र সম্পত্তির অংশ যাহাকে যেরূপ দিতে হইবে, পঞ্চায়তের সমক্ষে সেইরূপ ইচ্ছা প্রকাশ করিলে, পঞ্চায়ত স্বত ৰুক্তির ইচ্ছ। জম্বুসারে কার্য্যসম্পাদন করিতে স্বাধ্য থাকে ।
