পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তদশ খণ্ড.djvu/৩৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বগলামুখী [ ও৭৮ ] বগলামুখী ག་ལ།; স্বীপগত। বৃদি সকলেই श्रः बृथङि । অৰে সন্ধলা ততোৰাম মুখ পন্ন। লিটু-ৰৰাখ, ৰথখতু বধিত। লুঙ, অৰণীং । স্তম্ভস্থেতি ততো জিহাং কীলয়েড পদদ্বয়ম্ ॥ বথ, ইহুদি। স্থা গল্প সৰু গেষ্ট ইনিং। ই ৰমতে। বুদ্ধি নাশায় পশ্চাৎ স্থিরমায়াং সমলিখেৎ। ऋत्रि अष्ठी । (झर्शीशांन) বগ, ই, ধৰে। ত্বা’ পর আক’ সেটু। ই ব্যতে। বখতিয়ার খিলিঙ্গী, ইতিহাসগ্রসিদ্ধ বৰিতে মুসলমান লিখেচ্চ পুনরোঙ্কারং স্বাহেভি পদমস্ততঃ } ষট্‌ক্রিংশাক্ষরী ৰিয়া সৰ্ব্বসম্পংকর মত ॥ স্থিরমায়াং হলৗং। তথাচ । ८नमां★ठि । [ भइजन-हे वध ठिब्राब्र cप्रथ । ] বগষ্ট, (ৰকৰীপ শশের অপভ্রংশ)—প্রাচীন গৌড়রাজ্য ও ভাগে क्ङिख, फन्द्रtथा ब*ड़ी ५कठी विलां★ी । रुद्रांशभिश्रिब्रव्र बूश९ गशश्ङिीब्र cष $*रुrअग्न ऐंtन्नर्थ आरछ, ठाशहे वर्भङ्गैौ राशिग्री মনে হয়। দিগ্বিজয়প্রকাশে লিখিত আছে-- “ভাগীরথাঃ পুৰ্ব্বভাগে দ্বিযোজনতঃ পরে। পঞ্চাজনপরিমিতে পৰলো হি ভূমিপ ॥ উপবঙ্গে যশোরাদিদেশাঃ কাননসংযুক্তাঃ। জ্ঞাতব্য ৰূপশাল বহলাস্ক নদীমুচ ॥” অর্থাৎ ভাগীরথীর পূর্বভাগে পঞ্চ যোজন বিস্তৃত উপবঙ্গ । যশোরাদি দেশ, কানন ও বড় নদী এই উপবঙ্গের অন্তর্গত । সেনবংশের অধিকারকালে ভাগীয়খার পুর্য, পদ্মার পশ্চিম ও সাগরের উত্তরবস্ত্রী বীপাংশ বগড়ী নামে খ্যাত ছিল। এখন ভাগীরথার পশ্চিম পার রাঢ় ও পূৰ্ব্ব পায় বাড়ী নামে খ্যাত। রাঢ় ও বগড় বিভাগের বিশেষত্ব এই ষে রাঢ় ভূভাগ শৈল ও কঙ্করময়, অধিকাংশ স্থল ডাঙ্গা ও উচ্চ সমতল, কিন্তু বগড়ী ভূভাগ ইহার সম্পূর্ণ বিপরীত। ইহার সমস্ত জমিষ্ট নাবাল । বস্তায় সহজে ডুবিয়া যায় এবং সৰ্ব্বাংশে উৰ্ব্বর। [ রাঢ় ও বকদ্বীপ দেখ ] বগর, চম্পাদণ্যের অন্তর্গত একটা নদী। (ভবিষ্য ব্ৰহ্মখ ৪২,১৪১) বগলী, বগলামুখী (গ্ৰী) দশ মহাবিদ্যার অন্তর্গতদেৰীবিশেষ। কিরূপে এই দশবিধ শক্তিমূৰ্ত্তি জাৰিভূত হইয়াছিলেন, তাহ দশমহাৰিভা শঙ্গে বিবৃত্ত হইয়াছে । পুরাণাদি ব্যতীত তন্ত্রশান্ত্রেও ৰগলাদি দেবীর উৎপত্তি বিবরণ দৃষ্ট হয় । [ দশ মহাৰিভা দেখ ] এই মহাদেীর পূজামন্ত্র ও পূজামান্থাস্থ্য তন্ত্রাদিতে কীৰ্ষিত ঝুঁহিয়াছে। অনুসারে লিখিত আছে, ইছার মন্ত্ৰ সাধকবর্গের हिउकब्र ७ भङ्गकरणछ उउनकोझै अकब्जचक्क”। झरे बयज्ञ जरुलएक रडछिछ कक्रिरङ श्रीब्र शाइ ॥ ७षन कि, बांबूद्र७ गङिरग्नाश ছষ্টা থাকে।

  • প্রদাং সংপ্ৰৰক্ষ্যামি লঙ্গপ্রত্যন্ত্রকাশম্। भाषकांमार श्डिांचीब्र उछबाइ छ ऐवदिनींबू s বতা স্বরশমাত্রেণ পৰমাইপি স্কিাভে।

বহিীমেন্দ্রমায়াযুক্‌ স্থিরায় প্রকীৰ্ত্তিতা ॥ *ওঁ লং বগলামুখি সৰ্ব্বস্তুষ্টানাং ৰাচং মুখং স্তম্ভয় জিজ্ঞাকালয় কীলয় বুদ্ধি নাশয় লীে ওঁ স্বাছ । এই ঘট ত্রিশদক্ষৰ মন্ত সাধককে সৰ্ব্বসম্পৎ দান করে। স্থিরমায়া শৰে হুল বুঝিতে হইবে । তন্ত্রাস্তরে চতুংিশদক্ষর অপর একটা মন্থের এইরূপ বিবরণ লিথিত আছে যে,— “বহ্নিহীনেত্রযুঞ্জ মায়া বগলামুখি সৰ্ব্বযুক। দুষ্টানাং বাচমিত্যুক্ত মুখ স্তম্ভয় কীৰ্ত্তয়েৎ ॥ জীহাং কালয় বুদ্ধিং তৎ বিনাশয় পদং বদেৎ । পুনৰবীজং ততস্তারং বহিজায়াবধির্ভবেৎ । তারাদিকা চতুস্ত্রিংশক্ষর বগলামুখী ॥ “ওঁ হী বগলামুখি সৰ্ব্বতুষ্টানাং বাচং মুখং স্তম্ভয় ছিঙ্গাকীলয় বুদ্ধিং বিনাশয় কলা ওঁ স্বাহা ।” উক্ত মন্থদ্বয়ের পুঙ্গাপ্রণালী এইন্ধপ-প্রথমে সামান্ত পুস্থ - পদ্ধতির নিয়মাম্বুসারে প্রাতঃকৃত্যাদি প্রাণায়ামাস্তু কাৰ্য্য সমাপন করিয়া ঋষ্যাদি স্বাস করিবে । যথা—মস্তকে নারদখুষয়ে নমঃ । মুখে তুষ্টুপ ছদ্মসে নমঃ । হৃদয়ে বগলামুখ্যৈ দেবতায়ৈ নমঃ । গুহে হাঁ বীজায় লম: । পাদদ্বয়ে স্বাহা শক্তয়ে নমঃ । এই মন্ত্রের ঋষি নারদ, কৃষ্টপ ছন্দঃ, দেবত বগলামুখী, বীজ ছটা ও শক্তি স্বাহা । "নারদোৎস্ত ঋষি মুদ্ধি, তৃষ্টপ ছন্দশ তন্মুখে। প্রবগলামুণীদেবী হৃদয়ে আসেৱতঃ। লীে বীজং গুহদেশেভু স্বাহা শক্তিত্ব পাদয়োঃ ॥” অতঃপর অঙ্গস্তাস, করস্তাস করিতে হইৰে। যথা—ওঁ স্থলী অঙ্গুষ্ঠাভ্যাং নমঃ । বগলামুখি শুঙ্গনীভাং স্বাহ । সৰ্ব্বগুণনা মধামাভ্যাং বৰটু। বাচং মুখং স্তম্ভয় অনামিকাভ্যাং স্থ। জিহব; কীলর কনিষ্ঠাভ্যাং ৰৌৰট, । বুদ্ধিং লাশয় স্থলী ও স্বাহ করতল পৃষ্ঠাভ্যাং স্কটু। এবং ফরাৰুি। দ্বিব্যতন্ত্ৰ মতে উক্ত মস্ত্রের দুই, পাচ, সাত্ত ও অষ্টবৰ্ণ যথাক্রমে করাঙ্গুলিতে ভাল করিয়া অবশিষ্টধর্ণ সকল করতলে ভাল করিবে: এই নিয়মে ফয়স্তাস সমাপন করিয়া উপক্ষোক্ত প্রণালীণ্ডে স্বরাদি বড়জ স্বাস করিক্তে হইৰে । তৎপরে মূলমন্ত্র উচ্চারণ