পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/১৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&छम জৈনগণ ব্রাহ্মণদিগের মজুষ্ঠিত আচার ব্যবহার এককালে পূরিত্যাগ করিতে পারলেন না। সেইজন্তই জৈনধর্মের ভিতর ব্রহ্মণ্যধৰ্ম্মের স্পষ্ট সংস্রব লক্ষিত হয়। সেই জষ্ঠই ?छनशंभुं ॐॉश्रमद्भ পূৰ্ব্বপূজিত কোন কোন দেবদেবীকে পরিত্যাগ করিতে পারেন নাই । জৈনশাস্ত্রকারগণ ব্রাহ্মণদিগের অমুকরণে অঙ্গ, উপাঙ্গ, আগম ও পুরাণাদি প্রচার করিয়া शिंग्रां८छ्न ! বৌদ্ধধৰ্ম্ম জৈনধৰ্ম্ম অপেক্ষা পরবর্তী। বরং একথা বলা যাইতে পারে, জৈনধর্মের “অহিংসা পরম ধৰ্ম্ম” রূপ মূলমন্ত্র গ্রহণ করিয়াই বৌদ্ধগণের অভু্যদয় । শাক্যবুদ্ধ জ্ঞান ও বিদ্যা বুদ্ধিতে মহোৎকৰ্ষ লাভ করিয়াছিলেন, তিনি দেখিলেন ব্রাহ্মণগণের অথবা জৈনগণের প্রবর্তিত শাস্ত্রাদি অথবা উপশোদি । দ্বারা কোন ফল হইবে না, তিনি স্থির করিলেন যে | জৈন-প্রচারকদিগের স্থায় দুই নৌকায় পা না দিয়া স্বতন্ত্রভাবে ধৰ্ম্ম প্রচার করাই কৰ্ত্তব্য। শাস্ত্রের কঠিন শৃঙ্খলে মানবমণ্ডলীকে আবদ্ধ করিলেই যে মানবের দুঃখ দূর হইতে পারে, তাহা তাহার পক্ষে ভাল বোধ হইল না । তিনি "অহিংসা পরম ধৰ্ম্ম” মূল মন্ত্র লইয়া চিরদুঃখ-বিমোচনের জন্য সহজ সঙ্কুপদেশ প্রদান করিতে লাগিলেন। তাছাতেই বিমুগ্ধ হইয়া যাহার অহিংসাবাদী বলিয়া পরিচিত হইয়াছিল, এখন তাহাদের মধ্যে অনেকে , আসিয়াই নিৰ্ব্বাণ-ধৰ্ম্ম-প্রচারকের সহিত মিলিত হইলেন। এজন্ত সে সময়ে জৈনধৰ্ম্মও হীনপ্রভ হইয় পড়ে । বৌদ্ধধৰ্ম্ম যেরূপ সমস্ত ভারতবর্ষে বহু শতাব্দী ধরিয়া পূর্ণ প্রতাপ বিস্তার করিয়াছিল, জৈনধৰ্ম্ম সেরূপ বিস্তৃতি লাভ করিতে পারে নাই। বরং যে সময়ে বৌদ্ধধৰ্ম্ম বিশেষ প্রবল, সে সময় জৈন ধৰ্ম্মলুপ্ত হইবার উপক্রম হইয়াছিল । -এই জন্তই পরবর্তী জৈনশাস্ত্রে মধ্যে মধ্যে জৈনসিদ্ধান্ত-লুপ্ত হইবার কথা আছে এবং বৌদ্ধধৰ্ম্মের উপর তীব্র প্রতিপাদ ও লক্ষিত হয় । জৈনশাস্ত্র । এখন জৈনগণ ৪৫ খানি সিদ্ধান্ত উল্লেখ করিয়া থাকেন। তন্মধ্যে একাদশ বা দ্বাদশ অঙ্গ, স্বাদশ উপঙ্গি, দশ পয়ন্ত্ৰ ( প্রশ্ন ), ছয় ছেদসুত্র, ছুইখানি স্বত্র এবং চারিখানি মূলসূত্র। ১২ খানি অঙ্গের নাম—আচার, স্বত্রকৃত, স্থান, সমবায়, ভগবতী, জ্ঞাতৃধৰ্ম্মকথা, উপাসকদশা, অন্তকৃদশা, অমুক্তরেীপপাতিকদশা, প্রশ্নব্যাকরণ, বিপাক ও দৃষ্টিবাদ (লুপ্ত ) ৷ ১২ খানি উপাঙ্গের নাম-উপপাতিক, রাজ প্রশ্লীয়, জীবভিগম ,প্রজ্ঞাপন, জৰুৰীপপ্রজ্ঞপ্তি, চত্র প্রজ্ঞপ্তি, স্বৰ্য্য [ هواد f ങ്കാക്കു প্রজ্ঞপ্তি, নিরয়াবলী, কল্পাবতংসিক, পুম্পিক, পুষ্পচুণিক, १ञ्जम বৃঞ্চিদশ ৷ ১• খানি পয়রের নাম-চতুঃশরণ, সংস্তার, আকুর, প্রত্যাখ্যান, ভক্তপরিজ্ঞা, তণ্ডুলবৈতালী, চন্দাবীজ, দেবেন্দ্রস্তব, গণিবীজ, মহা প্রত্যাখ্যান ও বীরস্তব । ৬ খানি ছেদস্থত্রের নাম-নিশীথ, মহানিশাণ, ব্যবহার, দশাশ্রতষ্কন্ধ, বৃহৎকল্প ও পঞ্চকল্প । ৪ খানি মূলস্থত্রের নাম উত্তরাধ্যয়ন, আবশ্বক, দশবৈকালিক ও পিওনির্মুক্তি । এতদ্ভিন্ন অপর দুইখানি স্থত্রের নাম নন্দী ও অসুযোগস্থার বিধি প্রপ ও তাহার .টাকায় এইরূপই আছে। রত্নসাগরও ঐ রূপ ৪৫ খানি আগমের উল্লেখ করিয়াছেন, কেবল পয়ন্ন ও ছেদস্থত্রের নামের স্থানে স্বত্র ও মূলস্থত্রের নাম পরিবর্তন করিয়া উল্লেখ করিয়াছেন । আবার সিদ্ধান্তধৰ্ম্মসারে সর্বশুদ্ধ ৫০ খানি আগম ও কল্পস্থর নির্ণীত হইয়াছে । ঐ গ্রন্থে ১ ৯ম ও ১১শ অঙ্গের স্থানের ১১শ ও ১০ম অঙ্গ এবং ১২শ উপাঙ্গ বৃঞ্চিদশার পরিবর্তে তাহাতে নব উপাঙ্গ কপ্লিয়া ( কল্লিক' ) (১২) স্থত্রের উল্লেখ আছে । এতদ্ভিন্ন উক্ত সিদ্ধাস্তুধৰ্ম্মসারে আবগু ক, বিশেষাবগু ক, দশবৈকালিক ও পাক্ষিক এই চারিখানি মূল স্বত্র, উত্তরধ্যয়ন, নিশীথ, কল্প, ব্যবহার ও জিতকল্প এই ৫ খানি কল্পস্বত্র, মহানিশীথ-বৃহদ্বাচন, মহানিশীথ-লঘুৰাচন, মধ্যমবাচনা, পিগুনিযুক্তি, ওঘনিযুক্তি ও পর্যষণাকর এই ছয়খানি স্বত্র এবং চতুঃশরণ, প্রত্যাখ্যান, ভক্তিপরিজ্ঞান, মহাপ্রত্যাখ্যান, তণ্ডুলবৈতালিক, চন্দাবিজয়, গণি-বিদ্যা, মরণসমাধি, দেবেন্দ্রস্তবন ও সংস্থার এই ১০ খানি পয়শ্নের উল্লেখ আছে। কিন্তু দৃষ্টিবাদ পরিত্যক্ত হইয়াছে। ঐ সকল সিদ্ধান্ত বা আগম অন্ধমাগধী ভাষায় রচিত। জৈনশাস্ত্রবিদগণের মতে সৰ্ব্বপ্রথম অঙ্গ গুলি রচিত হয়, তৎপরে অপরাপর সিদ্ধান্ত প্রকাশিত হই য়াছে। ঐ সকল সিদ্ধাস্ততত্ত্ব বুঝাইবার জন্ত শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর জৈনদিগের মধ্যে সহস্ৰ সহস্র মূল সংস্কৃত ও প্রাকৃত গ্রন্থ, এতদ্ভিন্ন শত শত ভাষ্য, টকা, চূর্ণ ও নিযুক্তি রচিত झ्द्देब्र:िछ् । বর্তমান জৈনগণ নন্দীসুত্রের প্রমাণ দেখাইয়া বলিয়া থাকেন, আদিঞ্জিন ঋষভদেব হইতেই প্রথম অনুজ্ঞ প্রকাশিত হয় (১৩) । জৈনগণের কোন কোন প্রাচীন আগমে লিখিত (५२) वि१ि ध* tā ऍी का क tिद्र द्र भ८ठ नि ५ग्नादशौ#३ ज*द्र नभ कश्नि प्र! १! कझि * 1 ।। (०° "चानिकद्रणनििमडItण पउिभ। छेणङग१न्न।” (नो.)