পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दैछन। [ প্রতিবাদ কুরিয়া গিয়াছেন ; তাহার মতে ১৫-৮ সম্বৎ হটতে এই মতের উৎপত্তি হয় । লুপাকের একটু শাখার নাম বেশধর। ইহার অপর সকল জৈন হইতে এক প্রকার স্বতন্ত্র বেশভূষা করে বলিয়া ইহাঙ্গের নাম বেশধর হইয়াছে । কাহারও মতে ১৫৩১, আবার কাহারও মতে ১৫৩৩ সম্বৎ হইতে এই শাখার উৎপত্তি । প্রাগ্ৰাটজ্ঞাতি ও শিবপুরীর নিকটবৰ্ত্তী অরঘটুপাটকনিবাসী ভাণক নামে এক ব্যক্তি এই শাখার প্রবর্তক । ধৰ্ম্মসাগর লিখিয়াছেন, ভাণক নাগপুরীয় বেশধরদিগের প্রথম ; কিন্তু ভাণকের অধস্তন ষষ্ঠপুরুষ রূপর্ষিই গুজরাটী বেশধরগণের প্রথম বলিয়া গণ্য * । এই রূপর্ষি মালসাবড় গোত্র ও মালজ্ঞাতি। সাধু জগমাল নাগপুরে ইহাকে দীক্ষা দেন । ১৫৫৪ সম্বতে ইনি পট্টস্থ হন । ১৫৬৮ সম্বতে তাহার শিষ্যগণ গুজরাট লুম্পাক হইতে স্বতন্ত্র হইবার জন্ত নাগপুরীয় লুম্পাক নামে পরিচিত হইল। ঐ বর্ষে ইন্দ্রগোত্র ও উকেশজ্ঞাতি রূপর্ষি নামে একব্যক্তি পত্তননগরে বেশধর হইয়াছিলেন। ১৫৮• সম্বতে সুরাণীগোত্র রূপর্ষি নাগপুরে জগমালের পদ অধিকার করেন । আবার ১৫৮৪ সস্বতে মালসাবড় গোত্র উকেশজ্ঞাতি রূপর্ষি নামে এক ব্যক্তি স্বাধীনভাবে পত্ত্বননগরে বেশধর হইয়াছিলেন । কটুকোৎপত্তি। কটুক নামক এক বিচক্ষণ জৈনের সহিত এক আগমিকের দেখা হইলে কটুক তাহাকে প্রকৃত ধৰ্ম্মতত্ত্ব জিজ্ঞাসা করেন। তাহাতে আগমিক উত্তর করেন, “এ জগতে আর সাধুর আবির্ভাব হইবে না, যদি তিনি প্রকৃত তত্ত্ব জানিতে ইচ্ছা করেন, তবে আগমিক মতে উপদিষ্ট হউন।” তদনুসারে তিনি দীক্ষিত হইলেন। ১৫৬৪ সম্বতে ঐ কটুক হইতে স্বতন্ত্র শাখা প্রবর্তিত হইল । বীজমতোৎপত্তি। নুনক নামক এক লুম্পাক বেশধরের বীজ নামে এক মূখ শিষ্য ছিলেন। তিনি মেদপাট নামক স্থানে গিয়া গুরুতর তপে নিমগ্ন হন। মেদপাটে পুর্বে কখন জৈনসাধুর সমাগম হয় নাই। সুতরাং বীজকে দেখিয়া সকলেই বিশেষ ভক্তি শ্রদ্ধা করিতে লাগিল। তখন বীজ তাহাদিগের মধ্যে পূর্ণিমাপাক্ষিক, পঞ্চমী পযুাষণা ও আগমিক মতানুযায়ী ধৰ্ম্মোপদেশ প্রদান করিতে লাগিলেন । এইরূপে ১৫৭• সম্বতে বীজমত প্রবর্তিত হইল । পাশচন্দোৎপত্তি। নাগপুত্বে পাশচন্দ্র নামে তপাগছীয় * ধৰ্ম্মসাগর নাগপুৰীয় বেশধরপট্রাবলী উদ্ভূত কৰিয়া দেখাইয়াছেন— २भ उ१क, २१ छानब्र, ७ग्न छैौश, 8र्थ शून, ५भ अशमाण ७ ७छे ब्रगर्षि । WII Q 8 ২১৩ } हैछम এক উপাধ্যায় বাস করিতেন । গুরুর সহিত তাহার বিবাদ হওয়ায় তিনি নিজ নামে এক অভিনব সম্প্রদায় স্থাপন করিতে অভিলাষী হইলেন । তিনি তপাগচ্ছ ও লুম্পাক মত হইতে কোন কোন ধৰ্ম্মোপদেশ গ্রহণপূর্বক বিধিবাদ, চরিত্রানুবাদ ও যথাস্থিতবাদ নামে ত্রিস্থানানুবন্ধী এক মত প্রচার করিলেন। এতদ্ভিয় তিনি নির্যক্তি, ভাৰ্য, চূর্ণ ও ছেদগ্রন্থকে প্রামাণিক বলিয়া স্বীকার করিলেন না । ১৫৭২ সম্বতে ঐ মত প্রচারিত হয়। ঐ মতানুবৰ্ত্তী পাশ্বচন্দ্রের শিষ্যগণ পাশচলীয় নামে খ্যাত । তপাগচ্ছ ও উক্ত দুশটা গচ্ছ বা সম্প্রদায় হইতে শত শত গচ্ছের উৎপত্তি হইয়াছৈ । অমিতগতি রচিত ধৰ্ম্মপরীক্ষার মতে দিগম্বরদিগের মধ্যে চারিটী সত্য বা সম্প্রদায় প্রধান, যথা—১ কাঠাসক্তঘ, ২ মূলসঙ্ঘ, ৩ মাথুরসঙ্ঘ, ৪ গোপ্যসঙ্ঘ । মূলসঙ্ঘ হইতে আবার নন্দীসত্তেঘর উৎপত্তি হয়। দিগম্বরদিগের মধ্যে সরস্বতী ও হর্মপুরীয় গচ্ছ প্রধান । শ্বেতাম্বরদিগের উপরোক্ত গচ্ছ ব্যতীত উকেশগচ্ছ, নাগেন্দ্রগচ্ছ, চন্দ্রগচ্ছ, কৃষ্ণরাজর্ষিগচ্ছ (১৩৯১ সস্বতে উৎপত্তি ), লঘুখরতরগচ্ছ ( ১৩৩১ সম্বতে উৎপত্তি ), বৃহৎথরতরগচ্ছ, বায়ড়গচ্ছ, বৃহৎগচ্ছ, খন্দেল্লগচ্ছ, থারাপদ্রগচ্ছ, বিশবালগচ্ছ প্রভৃতির উল্লেখ দৃষ্ট হয়। প্রত্যেক গচ্ছেরই এক এক স্বতন্ত্র পট্টধর ও র্তাহাদিগের পট্রাবলী লিপিবদ্ধ আছে । উপসংহার।—প্রথমেই লিখিয়াছি, জৈনধৰ্ম্ম নিতীস্থ অপ্রাচীন নহে, শাক্যবুদ্ধের পূর্ব হইতেই জৈনধৰ্ম্ম প্রচলিত হইয়াছিল। অনেক বৌদ্ধগ্রন্থেও আমরা এ সম্বন্ধে অনেক কথা জানিতে পারি। সদ্ধৰ্ম্মালঙ্কার প্রভৃতি পালিগ্রন্থে বুদ্ধদেবের সমসাময়িক ৬ ছয়জন তীৰ্থিকের * উল্লেখ আছে— এই ছয়জনের নাম-১ পূর্ণকাগুপ, ২ মংখলিপুত্ত গোসাল, ৩ নিগণ্ঠনাতপুত্ত, ৪ অজিতকেশকস্বল, ৫ সঞ্জয়পুত্তবৈরতি, ৬ ককুদকাত্যায়ন । মহাবাগ, সুমঙ্গলবিলাসিনী, সন্ধৰ্ম্মালঙ্কার প্রভৃতি প্রাচীন বৌদ্ধগ্রন্থে নিখণ্ঠনাতপুত্ত (নিগ্রস্থ জ্ঞাতিপুত্র ) এক ধৰ্ম্মমতপ্রবর্তৃক বলিয়া বর্ণিত হইয়াছেন। বৌদ্ধগ্রন্থ মতে, সংসারগ্রস্থিছেদন করিয়াছেন, এইরূপ ভাণ করায় ইনি নিগ্রন্থ, এমন কি উচ্চ অহং নামেও পরিচিত হইয়াছেন । ইহার মত সহস্ৰ সহস্ৰ লোকে গ্রহণ করিয়াছিল । ইহার মতে শীতল জল পান নিষেধ, কারণ তাহার মধ্যে ছোট বড় বহু জীব থাকে । * tबोकमtइ ठौर्थिक लष्क व अ६ ५ ईदिएवदी, किढ़ cछtनब्रl ठौधरू अदक डौर्षकब्रष्कई शूकाश्इt १itक ।