পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞান { बाशा छांशंङ्गक शहेग्रां ऊँtळे । यां८शञ्जिग्न बांब्रां व्यांमब्रां बांशंद्र छांमलांउ कब्रि, *tब्र शृङि*द्धि छांब्रां भध्नांमtषा ऊांशंएक দেখিতে পাই । অনেকদিন পরে আমরা কোন পরিচিত ব্যক্তিকে দেখিয়া চিনিতে পারি। এ জ্ঞান আমরা কিরূপে লাভ করি ? পূৰ্ব্বে সেই ব্যক্তিকে দেখিয়া আমাদিগের মনে একটা সংস্কার জন্মিয়াছিল ; তাহা এতদিন অচেতন ছিল । এক্ষণ সেই ব্যক্তিকে দেখিয়া একরূপ ইন্দ্ৰিয়বোধ উপস্থিত হইল। স্মৃতিশক্তি দ্বারা পূৰ্ব্ব সংস্কার চেতন হইয়া উঠিল। এই উভয় সংস্কারের সামঞ্জস্ত হওয়ায় আমরা পূৰ্ব্বপরিচিত ব্যক্তিকে চিনিতে পারিলাম । এই স্মৃতিশক্তি এবং আশ্লেষণ ও বিশ্লেষণ প্রক্রিয়। এগুলির কিছুই জ্ঞান নহে। এগুলি জ্ঞানলাভের উপায় । 輸 আমাদিগের ইন্দ্রিয়গুলি বিভিন্ন প্রকারে পরিচালিত হয়, বিভিন্ন পরিচালনাগুলি কৈন্দ্রিকসংযোগ দ্বারা সাম্য অবস্থা প্রাপ্ত হয় । এই সমাবস্থার সহিত জ্ঞান সম্বন্ধ। সংযোগ ङिग्न क्लॉन झग्न झीं । o আমাদিগের শরীরে দুই প্রকার স্নায়ু আছে—জ্ঞানোৎপাদক স্বায়ু দ্বারা আমরা জ্ঞানলাভ করি। জ্ঞানোৎপাদক স্বায়ুর বাহ অংশ কোন কারণ বশত: উত্তেজিত হইলে, সে উত্তেজনা মস্তিষ্কে প্রবাহিত হয়। তখন আমাদিগের ইন্দ্রিয়বোধ জন্মে । চক্ষুতে আলোক প্রতিফলিত হইলে চিত্রপত্র উত্তেজিত হইয়া উঠে এবং তৎক্ষণাৎ সে উত্তেজনা মস্তিক্ষে পরিচালিত হইয়া এক প্রকার ইঞ্জিয়ের জ্ঞান উৎপাদন করে। কিন্তু আমাদিগের সকল প্রকার ইঞ্জিয়জ্ঞান জন্ত বাহশক্তির আবগুক হয় না । বাহেন্দ্রিয়ের জ্ঞানের জন্ত বাহশক্তির আবস্তক। ক্ষুধা তৃষ্ণ প্রভৃতি জ্ঞান শরীরের আভ্যন্তর প্রক্রিয়া ও পরিবর্তন জন্ত উৎপন্ন হয় । সকল সময় আমাদিগের পরিস্ফুট ইঞ্জিয়জ্ঞান হয় না। কেহ কেহ বলেন, স্নায়ুর বহিরাংশ উত্তমরূপ উত্তেজিত না হওয়াই ইহার কারণ। আবার কেহ কেহ বলেন, আত্মার চেতনাংশে যাহা যায় না, সেই জ্ঞানই অপরিস্ফুট থাকে। কোন বিষয়ে আমাদিগের যে ইঞ্জিয়বোধ জন্মে, তাহ অপরিস্ফ ট্রভাবে আমাদিগের মনে কিছুদিন বর্তমান থাকে। এরূপ না থাকিলে অন্ত ইজিয়ের জ্ঞানের সহিত তাহার তুলনা কিরূপে করিতে পারি ? জানলড়ের প্রধান উপায় মনোনিবেশ। কোন বিষয়ে जामानिएशन की गश्बउ मां श्रेष्ण आमब्रां कथनऐ cग विबन्म জ্ঞানলাভ কতে পারি না। কারণ মনোযোগ ব্যতিরেকে जांभाक्रिभद्र इंविप्ङ्गद्र थजिब्रांखणि भान्निडे द दिन्निडे श्रेष्ठ ২৪২ ख़ान عیسی مسیحی سع

  • ांzग्न मां ५व१ पञां८ल्लयर्थ ७ दिल्लष* वTउँौड खांमलांछ इब्र बt । भामांहयांशं ब7ङिtब्रt:क *ांईौद्रिक र भांननिक ক্রিয়াগুলির স্থায়িত্ব জন্মে না, সুতরাং সেগুলি ধার* করিতে না পারিয়া তাহার প্রকৃতি আমরা অবগত হইতে পারি না। এক জ্ঞানময়ী মহাশক্তি নিখিল ব্ৰহ্মাণ্ডে পরিব্যাপ্ত রহিয়াছে। স্বায়বিক উত্তেজনা ও কম্পন বশত: যে অশ্বট ইন্দ্ৰিয়বোধ জন্মে, তাহার মানসিক সংস্কারকে সাধারণতঃ মনোযোগ বলে । এই উত্তেজনা বাহ বস্তুর সংস্রব বা মানসিক অনুধ্যান উভয় স্বারাই উৎপন্ন হইতে পারে। মনোনিবেশ দ্বারা ইন্দ্রিয়গভীরতা বৃদ্ধি পায় ; সেই সমস্ত আলোচনা করিয়া আমরা বিযয়বিশেষে জ্ঞানলাভ করিতে পারি। আমাদিগের জ্ঞান পরিণতিশীল, আমরা ক্রমে ক্রমে কঠিন হইতে কঠিনতম বিষয়ে জ্ঞানলাভ করি। ইহা তিনটী প্রক্রিয়া দ্বারা সংসাধিত হয়—১ স্বাভাবিক ঐন্দ্রিয়িক সংস্কার, ২ মানসিক চিত্র, ৩ চিস্ত ।

১, বিবিধ ইঞ্জিয়প্রক্রিয়াগুলি আশ্লিষ্ট ও বিশ্লিষ্ট হইলে মনোমধ্যে এক প্রকার ভাব উৎপন্ন হয়। ইহাই প্রথম প্রক্রিয়া । যে বালক কখন দুগ্ধ দেখে নাই, সে হঠাৎ দুগ্ধ দেখিলে তাহ চিনিতে পারে না। যখন সে তাহা আস্বাদন স্পর্শ ও দর্শন করে, তখন তাহার ভিন্ন ভিন্ন ঐঞ্জিয়িক প্রক্রিয়া উৎপন্ন হয় । এইগুলির সামঞ্জস্ত সাধিত হইলে সে দুগ্ধের জ্ঞান লাভ করিতে সমর্থ হইতে পারে। বস্তুতঃ ইহাই প্রকৃত জ্ঞানলাভের প্রথমাবস্থা । ২, ইঞ্জিয়-বোধ পরিস্ফুট হইলে আমরা মনোমধ্যে সেই ইঞ্জিয়ের গোচরীভূত বিষয়ের যে প্রতিমূৰ্ত্তি কল্পনা করি, তাহাকে মানসিক চিত্র কছে । মনোনিবেশ দ্বারা যখন বিবিধ ইঞ্জিয়-প্রক্রিয়াগুলি মনোমধ্যে দৃঢ়রপে অঙ্কিত হয়, তখন মানসিক চিত্র গঠিত হইতে পারে ; মানসিক চিত্র ও ইঞ্জিয়জ্ঞান দুইটা স্বতন্ত্র পদাৰ্থ । মানসিক চিত্রগঠনে স্মৃতিশক্তির কাৰ্য্যকারিত পরিলক্ষিত হয়। যে বালক পূৰ্ব্বে ঘণ্টার শব্দ শুনিয়াছে, সে পরে শব্দ গুনিয়াই ঘণ্টার শব্দ বলিয়া তাহা বুঝিতে পারে। ৩, চিস্তা। চিন্ত দ্বারাই আমরা প্রকৃত যুক্তিসঙ্গত জ্ঞানলাভ করি। আমাদিগের বিবিধ প্রকার মানসিক চিত্র তুলনা করিয়া আমরা এই অবস্থায় উপস্থিত হইতে পারি, এস্থলেও মনোনিবেশের ক্রিয়া অতিশয় প্রবলা । বিশেষ মনোযোগ ব্যতিরেকে আমরা একটী চিত্রের সহিত অপর চিত্রের প্রকৃত তুলনা করিতে পারি না, সুতরাং প্রকৃত জ্ঞানলাভও করিতে পারি না । एकबगमाज कडकश्वनि डिबडिङ्ग মানসিক চিত্র কল্পনা করিতে পারিলেই জ্ঞানলাভ হয় না ।