पन्न शृङ्ग ( ;) জয়তি জীৰ্ণোভবত্যনেন জর-করণে ঘএ জরণ, স্বনাম খ্যাত রোগভেদ ; পৰ্যায়—জুৰ্ত্তি, জরি, আতঙ্ক, রোগপৃষ্ঠ, মছগিদ, তাপক, সস্তাপ । প্রাণিসমূহের প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে দেখা যায় যে প্রত্যেক প্রাণীই কোন না কোন সময়ে রোগাক্রান্ত হইয় থাকে । মনুষ্যদিগকেই অধিক পরিমাণে ব্যাধিগ্রস্ত হইতে লক্ষিত হয়। কাহাকে একাধিক, কাহাকে বা একটামাত্র রোগে আক্রমণ করে। ফলতঃ কোন মানধই চিরকাল সুস্থ শরীরে সমভাবে থাকে না । এইজন্যই প্রাচীন পণ্ডিতগণ শরীরং ব্যাধিমন্দিরং এই কথাটা প্রয়োগ করিয়াছেন। ব্যাধি দ্বিবিধ— শারীরিক ও মানসিক । শারীরিক্টব্যাধি আগ্নেয়, সেীম এবং বায়ব্য এই তিন ভাগে এবং মানসিক ব্যাধি রাজস ও তামস এই দুইভাগে বিভক্ত। নিদান, পুৰ্ব্বরূপ, লিঙ্গ, উপশয় এবং সংপ্রাপ্তিদ্বারা ব্যাধির জ্ঞান জন্মে । রোগের কারণ সাধারণতঃ তিনপ্রকার ধরা হইয়া থাকে-ইন্দ্রিয়ার্থ, কৰ্ম্ম ও কাল । ইহাদিগের অভিযোগ, অযোগ ও মিথ্যাযোগে রোগের উৎপত্তি হয় ; কিন্তু সমভাবে ব্যবহৃত হইলে শরীর সুস্থ থাকে। পূৰ্ব্বোক্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ ব্যতীত অার এক প্রকার রোগ আছে, তাহাকে আগস্তুক কহে। শরীরদোষসস্থত রোগের নাম শারীরিক ; ভূত, বিষ, বায়ু, অগ্নি ও প্রহারাদিজনিত রোগের নাম আগস্তুজ এবং প্রিয় বস্তুর অলাভ ও অপ্রিয় বস্তুর লাভজনিত রোগের নাম মানসিক । মনুষ্যগণ জরেই অধিক পরিমাণে আক্রান্ত হয় এবং অন্তান্ত যে সমস্ত রোগে পীড়িত হয় তাহারও মূলীভূত কারণ জর । শারীর রোগের মধ্যে প্রথমেই জ্বর জন্মে । জর হইলে, পরে তাহা ক্রমশঃ কঠিন হইয়া অন্তান্ত রোগ স্বষ্টি করে । শরীরের বিশেষ বিশেষ পীড়া জন্মায় এ জন্য ইহার নাম জর । জর যেমন দারুণ, বহু পীড়াজনক ও দুশ্চিকিৎস্ত, অল্প কোন ব্যাধি সেরূপ নছে। জর প্রাণিগণের প্রাণনাশক ; দেহ ইঞ্জিয় এবং মনের সস্তাপোৎপাদক ; প্রজ্ঞা, বল, বর্ণ এবং উৎসাহের অবসন্নতাকারক । জরে শরীরের অবসাদ, বেদনা, শ্রম, ক্লাস্তি, মোহ এবং আহারে অপবোধ জন্মে। প্রাণিগণ জ্বরের সহিতই উৎপন্ন হয় এবং জ রাভিভূত হইয়াই প্রাণত্যাগ করে। সুশ্ৰুতে কথিত আছে, জর সকল রোগের রাজা, রুদ্রকোপানলসভূত এবং সৰ্ব্বলোকপ্রতাপন। বাতিক, পৈত্তিক প্রভৃতি নামে খ্যাত । গ্রাণিগণের জন্ম ও মৃত্যুকালে প্রায়ই শরীরে প্রবেশ করে बगिग्रा हेश्t¢क नकल ८ब्राए*द्र ब्रांण दणां पाञ्च । cनवङीं ७ | , [ २४६ ] `श्ङ्गतः। মচুন্য ব্যতিরেকে ইহার প্রভাব কেহই সৰু করিতে পারেন। BBDDD BBBD DDS BDD DD DDD SDBBD DE হইলে পুনৰ্ব্বার স্বৰ্গচ্যুত হইয়া পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করে। দেহে দেবভাগ থাক। প্রযুক্তই মানবগণ জরের প্রতাপ সহ করিতে পারে। অপরাপর তির্ব্যকৃযোনিজাত প্রাণিগণ জরে নিরতিশয় বিপন্ন হয়। হরিবংশে জ্বরের উৎপত্তি নিম্নলিখিতরূপ বণিত আছে । মহাদেব বাণরাজার জন্য জর’ নামক একজন যোদ্ধার স্বষ্টি করিয়াছিলেন। বাসুদেব কৃষ্ণের পৌত্র অনিরুদ্ধ বাণ কর্তৃক श्रदङ्गक ३झे८ग डौक्लषः दणब्रभि ७ ७थश८मग्न गश्ङि ॐाशङ्ग উদ্ধারার্থ গমন করেন । এই উপলক্ষে দানবাধিপতি বাণের সহিত র্তাহাদিগের ভয়ঙ্কর যুদ্ধ উপস্থিত হইয়াছিল। যুদ্ধে দৈত্যসেনাগণ নিতান্ত নিপীড়িত ও ব্যথিত হইয়। পলায়ন করিতে প্রবৃত্ত হইলে কালান্তক সদৃশ ভীষণমূৰ্ত্তি জর ভস্মাস্ত্র লইয়। সমর ভূমিতে অবতীর্ণ হইল। জরের তিন পা, তিন মস্তক, ছয় বাহু, নবলোচন। ইহার কণ্ঠস্বর সহস্ৰ সহস্র ঘন গজ্জিতের দ্যায়, ঘন ঘন দীর্ঘ নিশ্বাস বহিতেছে, মধ্যে মধ্যে মুখব্যাদান করিয়া দৃদ্ভণ করিতেছে, শরীর যেন অনন্ত নিদ্রায় অভিভূত ও অলস হইয়া পড়িতেছে, নেত্রদ্বয় মুখমণ্ডলকে সমাকুল করিতেছে। ইহার গাত্র রোমাঞ্চিত, চক্ষু আবিল এবং চিত্ত ক্ষিপ্তের ন্তায় * । জর রণাঙ্গনে প্রবিষ্ট হইয়া বলরামকে পরাজিত করিয়া কৃষ্ণের সহিত যুদ্ধে প্রবৃত্ত হইলে শ্ৰীকৃষ্ণের সহিত জ্বরের সর্বলোকভয়ঙ্কর দ্বন্দ্বযুদ্ধ আরম্ভ হইল। বহুক্ষণ যুদ্ধের পর শ্ৰীকৃষ্ণ জরকে মৃত বোধ করিয়া যেমন তাহাকে বাহুবলে পৃথিবীতে নিক্ষেপ করিতে উদ্যত হইবেন, আমনি সে অতর্কিত ভাবে তাহার শরীর মধ্যে প্রবিষ্ট হইল । তখন শ্ৰীকৃষ্ণের শরীরে জরাবেশ হওয়াতে রোমাঞ্চ, ঘৃন্তণ, শ্বাসপতন, আলস্য ও নিদ্রাবেশ হইতে লাগিল। শ্ৰীকৃষ্ণ বুঝিতে পারিলেন যে র্তাহার শরীরে জরাবেশ হইয়াছে। তথম তিনি সেই জর বিনাশের নিমিত্ত অন্ত এক জরের সৃষ্টি করিলেন । শ্ৰীকৃষ্ণ এই নবস্বস্ট বৈঞ্চব জরকে আদেশ করিবামাত্র সে তৎক্ষণাৎ তাহার শরীর মধ্যে প্রবেশ করিয়া স্বায় বলে পূৰ্ব্বপ্রবিষ্ট জরকে গ্রহণ করিয়া কৃষ্ণের হস্তে সমর্পণ করিল। কৃষ্ণ তাহাকে গ্রহণ করিয়া বধ করিতে উপ্তত হইলে সে উচ্চৈঃস্বয়ে আৰ্ত্তনাদ করিয়া তাহার শরণাপন্ন হইল। সেই সময় জরকে রক্ষা করিবার জন্ত কৃষ্ণের উদ্দেশে একটী আকাশবাণী শ্রত হইল। শ্ৰীকৃষ্ণ জরকে পরিত্যাগ করিলেন।
- वtजब ब्रग ब4न विडाल काजनक नtर । षाशश बब्राझाड हट, DDDDD DDDD DDDS DDD DDD LLLSDDDD DDDS DDDS
