পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৪৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তত্ত্বজ্ঞান ঘণ্টা মিনিট তত্ব গ্ৰহ ९● পৃথ্বী ुदि q S$ 研郭 , শনি 8b" অগ্নি मछठन्

  • 金や2 बांबू झांछ्
  • 縣 छांकt* 鬱

७हे निग्नरम ८कम् िगभग्न ८कांन् उtरुद्र उपग्र इऐएव उॉश জানিতে পরিবে । তত্ত্বজ্ঞ (ত্রি) তত্ত্বং জানাতি তত্ত্ব-জ্ঞা-কঃ । তত্ত্বজ্ঞানী, যাহার ঈশ্বরবিষয়ক জ্ঞান জন্মিয়াছে। এই জগতে সকল বস্তুই छ्:५भग्न हेश छानिग्न रँशग्न उद्भ८क (अक्र ) छांनिब्रां८छ्न, ব্ৰহ্মজ্ঞানী, তত্ত্বজ্ঞান লাভ করিতে হইলে সমাধির অবিশুক । [ জীবন্মুক্ত দেখ । ] তত্ত্বজ্ঞান (ক্লী) তত্ত্বস্ত ব্ৰহ্মতত্বস্ত জ্ঞানঃ ৬তং । ব্ৰহ্মজ্ঞান। নৈয়ায়িকদিগের মতে প্রমাণ, প্রমেয়, সংশয়, প্রয়োজন, দৃষ্টান্ত, সিদ্ধান্ত, অবয়ব, তর্ক, নির্ণয়, বাদ, জল্প, বিতণ্ড, হোভাল, ছল, জাতি, নিগ্রন্থস্থান, এই ষোড়শ পদার্থের জ্ঞান তত্ত্বজ্ঞান, ইহার স্বরূপ জানিতে পারিলে জীব অপবর্গ লাভ করিতে পারে। যতদিন পর্য্যস্ত এই ষোড়শ পদার্থের তত্ত্বজ্ঞান না হয়, ততদিন অপবর্গ হইতে পারে না । ( দ্যায়দর্শন ) সাংখ্য ও পাতঞ্জলের মতে প্রকৃতি ও পুরুষের ভেদজ্ঞানই তত্ত্বজ্ঞান। পুরুষ যখন নিরস্তর দুঃখে অভিভূত হইয়া প্রকৃতির তত্ত্বমুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইবে, মুখ, দুঃখ ও মোহময়ী প্রকৃতির মায়ায় অভিভূত হওয়া কৰ্ত্তব্য নহে, আমি পুরুষ নিগুণ, নিলেপ, সচ্চিদানন্দময়, প্রকৃতি আমাকে এতদিন বিমোহিত করিয়া রাখিয়াছিল, এখন হইতে সাবধান হওয়া আবশুক ।’ এইরূপ জ্ঞান হইলে পুরুষ প্রকৃতি হইতে পৃথক্ থাকিবার চেষ্টা করিবে। প্রকৃতি ও পুরুষের এই প্রকার ভেদজ্ঞানের নাম তত্ত্বজ্ঞান। এই মতে প্রত্যেক পুরুষের ( জীবাত্মার ) কোনও এক সময়ে তত্ত্বজ্ঞান হুইবেই হইবে। যতদিন না এই তত্ত্বজ্ঞান জন্মিবে, ততদিন প্রকৃতি পুরুষসঙ্গ হইতে বিরত হইবে না। প্রকৃতি পুরুষের এইঞ্জান छे९°द्र कब्राहेल्ला निशूड श्हे८व । (नांश्थान" ) ८वमाख्मtङ औद अविश्रु षांद्र अछिछूङ श्हेब्र বস্তুর স্বরূপ জানিতে পারে না। রঙ্গুতে সপের দ্যায় ব্রহ্মে পরিদৃগুমান জগৎ অবলোকন করে । জগতে যাহা কিছু দেখা

  • "थम|१-rtभद्र-नः नद्र-atब्राजन-शृहेाह्य-निकांछादग्नव-थ्र्कनि4ब्र-बांश

DZSSDDDLSSSDDSSBBBDSDSBSDDDDDDDS DDD DDDLDDDDS * श्ाः ।” ( tश्रोड़भश्• ७ ) 翁 WII ఫిలి 1هجنواع ] তত্ত্বজ্ঞান बांग्र, नकलहे बक्र, किड़ अदिशांडिडूङ और जशtउ बक्ररक অবলোকন না করিয়া ঘট, পট, মঠ প্রভৃতি দেখিয়া থাকে, षडनेिन न विना नांश् श्ऎ:ब, ऊठनेिन अक्षिङ्ग वक्रश् किङ्তেই উপলব্ধি করিতে সমর্থ হইবে না। অৰিদ্যা নাশ হইলেই আর জগৎ দেখিতে পাইবে না, তখন দেখিবে জগৎই ব্ৰহ্ম। পূৰ্ব্বে মাহ বিচিত্র বলিয়া ভাবিয়াছিল, তাহাই দেখিবে ইহা আর কিছুই নহে, কেবল ব্রহ্ম, *সৰ্ব্ব থদ্বিদং ব্রহ্ম” ( শ্রুতি ) সকলই ব্ৰহ্মময় । তখন আর “বং অহং” তুমি আমি ভেদ থাকিবে না, সকলই অহংপদবাচ্য হইবে । এই প্রকার জ্ঞানের নাম তত্ত্বজ্ঞান। জীব ব্রহ্মসাক্ষাৎকার করিবামাত্র ব্ৰহ্ম হয়, আত্মজ্ঞ সংসার ছুঃখ অতিক্রম করে ইত্যাদি বহুতর শ্রুতিবাক্য প্রমাণে ও তদমুকুলযুক্তিতে স্থির হয় যে তত্ত্বজ্ঞান ব্যতীত জীবের চুঃখাতীত হইবার আর কোন উপায় নাই, ব্ৰহ্মই আমি, ইত্যাকার অসন্দিগ্ধ অমুভবের নাম তত্ত্বজ্ঞান, এই জ্ঞানের প্রধান উপায় শ্রবণ, মনন ও নিদিধ্যাসন তাহার সাহায্যকারী মাত্র । শাস্ত্রকথা শুনিলেই যে শ্রবণ হয়, তাহ হয় না । গুরুমুখে শাস্ত্রীয় উপদেশ গুনা, মনোমধ্যে তাহার বিচারিত অর্থ ধারণ করা, সাক্ষাৎ অথবা পরম্পরায় ব্ৰহ্মই সমুদায় শাস্ত্রের তাৎপৰ্য্য আছে, এ বিষয়ে বিশ্বাস, এতগুলি একত্র হইলে তবে তাহা শ্রবণ বলিয়া গণ্য হইবে । তদ্ভিন্ন শ্রবণ শ্রবণ নহে । ইহার একটী লৌকিক দৃষ্টান্ত দিলেই যথেষ্ট হইবে। মনে কর, তোমার বাটীতে গিয়া তোমার চাকরকে কহিলাম ‘তামাক সাজ’ সে তামাক সাজিল না, পরে আমি দুঃখিত হইয়া কহিলাম, তোমার চাকর অীমার কথা শুনে নাই। এখন দেখ, সত্য সত্যই কি তোমার চাকর, অামার কথা শুনে নাই, “তামাক সাজ” এ শব্দ কি তাহার কর্ণে প্রবিষ্ট হয় নাই, তাহা হইয়াছিল, সে তাহ শুনিয়াছিল, কিন্তু সে কথা মনে স্থান দেয় নাই, আদর করে নাই, অর্থাৎ সে কথার অর্থ কার্য্যে পরিণত করে নাই । অতএব উপর উপর গুনা শুনা নহে । শত শত লোক বেদান্ত অধ্যয়ন করে, তত্ত্বমসি বাক্যও শ্রবণ করে এবং ত{হার অর্থও আদরপুৰ্ব্বক গ্রহণ করে, অথচ তাহদের তত্ত্বজ্ঞানের উদয় হয় না। অথচ অনেকে বেদান্ত অধ্যয়ন না করিয়া ও তত্ত্বমমি এই বাক্য না শুনিয়াও তত্বজ্ঞান লাভ করে। শাস্ত্রে কথিত আছে, কপিল, বামদেব প্রভৃতি জন্ম হইতে তত্ত্বজ্ঞানী, মুতরাং শ্রবণের জন্ত তত্ত্বজ্ঞান বুী তত্ত্বজ্ঞান শ্রবণের কার্য্য একথা কিরূপে স্বীকার করা যায়, এই জন্য অtচার্য্যদেৰ শঙ্কর বলেন, ইহার প্রত্যুত্তরে আমাদের বক্তব্য এই দে,