তন্ত্র দশবিস্কাভাস, পাঞ্জনির্ণয়, নিত্যপূজা, স্বৰ্য্যাধ্য, তীর্থসংস্কার, গুৰ্ব্বাদিপুজন, দীক্ষা, পূর্ণাভিষেক, প্রায়শ্চিত্ত, নিপুষ্পপুল, দমনকপূজা, বসন্তপূজা, শ্ৰীচক্রপূজা, দীক্ষাকাল, দীক্ষাভেদ, সৰ্ব্বতোভয়দিচক্রনির্ণর, যন্ত্রনিরূপণ, পুস্তাহবাচন,প্লাষ্ট্ৰীশ্ৰাদ্ধ, नव८षांनि, ८कौणथांक, भङ्गटलांथन, बtब्लांकांब्र, नांम*ांब्रांब्र१, তৰপারায়ণ, পঞ্চাঙ্গন্তাস, মহাষোঢ়াস্তাস, মহাক্সাস, সম্বোহনস্তাস, সৌভাগ্যবৰ্দ্ধনস্তাস, অস্ত্যেষ্টিক্রিয়া, বিবিধমুদ্রা, অবধূতাদি নির্ণয় প্রভৃতি নানা বিষয় বর্ণিত হইয়াছে। ময়টাকাকার কুলকভট্ট লিখিয়াছেন— “বৈদিকী তান্ত্রিকীশ্চৈব দ্বিবিধ শ্রতিষ্কীৰ্ত্তিতাঃ।” ६वनेिकौ ७ ऊांशिकौ ७हे छूहे अंङि निर्किटे अां८झ् । স্বতরাং কুল্পকভট্টের মতে তন্ত্রকেও শ্রুতি বলা যাইতে পারে। আদিযামলের মতে—
- আগতঃ শিববক্তে ভ্যে গতোপি গিরিজtলয়ে । মগ্ন তস্ত হৃদম্ভেজে তস্মাদাগম উচ্যতে ॥” হে দুর্গে ! শিবের বদন হইতে নির্গত হইয়া তোমার হৃদয়পদ্মে মগ্ন হইয়াছে, সেই জন্তই ইহাকে আগম বলে।
কুলার্ণবের মতে – “ক্লতে শ্রত্যুক্ত আচারস্ত্রেতায়াং স্মৃতিসম্ভবঃ। দ্বীপরে তু পুরাণোক্তং কলে আগমকেবলম্।” বিষ্ণুযামলে বর্ণিত আছে— “আগমোক্ত বিধানেন কলেী দেবান যজেৎ মুধী। নহি দেবী; প্রসীদস্তি কলে চান্তবিধানত: ॥” বুদ্ধিমান কলিকালে আগমোক্ত ব্যবস্থা অনুসারেই পূজা করিবে, অপর কোন নিয়মে পূজা করিলে দেবগণ প্রসন্ন झन नt t झुंझुमिल्नुलग्न भtउछ “পঞ্চমন্ত্রৈর্ভবেদীক্ষাস্বাগমোক্ত শৃণু প্লিয়ে। যাং কৃত্ব! কলিকালে চ সৰ্ব্বাভীষ্টং লভেল্পর ॥” আগমোক্ত পঞ্চমন্ত্র দ্বারা দীক্ষা লইবে, যাহা করিলে মানব কলিকালে সৰ্ব্বাভীষ্ট লাভ করে । দীক্ষ। তন্ত্ৰ মতে, সৰ্ব্বপ্রথমে দীক্ষা গ্রহণ করিতে হয় ; নহিলে তান্ত্রিক কার্য্যে অধিকার নাই । গৌতমীয়তন্ত্রে লিখিত আছে— “দ্বিজানামচুপনীতানাং স্বধৰ্ম্মাধ্যয়নাদিযু। যথাধিকারো নাস্তীহ সন্ধ্যোপাসনকৰ্ম্মসু | उषा श्नौक्रिडानाद्ध गजङल्लाक्रीमनििधू। নাধিকারোইস্ত্যতঃ কুৰ্য্যাদাত্মানং শিবসংস্কৃতম্।” cदमन विजाडिगभद्र उभनबन न इ३ग अशञ्चन ५षः WII [ (సి ) তন্ত্র সন্ধ্যাপূজা প্রভৃতি স্বকৰ্ম্মে অধিকার হয় না, সেইরূপ অদীক্ষিত ব্যক্তিগণের মন্ত্রতন্ত্র ও পূজাদি কৰ্ম্মে অধিকার জন্মে না। cगरे जछ निबनषूठ इ७ब्र जांदङक। फेख् उरजङ्ग १५ फाक्षाएग्न लिपिँउ आो छ “দদাতি দিব্যতাবঞ্চেৎ ক্ষিণুস্থাৎ পাপসস্তুতিঃ । তেন দীক্ষেতি বিখ্যাত মুনিভিস্তন্ত্রপারগৈঃ ॥ যাং বিন নৈব সিদ্ধিঃ তাম্মন্ত্রে বর্ষশতৈরপি ।” দিব্যতা প্রদান করে এবং পাপসস্তুতি নাশ করে বলিয়া उइ*ांब्रश्नां भूनि कर्दुक हेशं नैौक्र मांtभ विथTांङ । यांश् ব্যতীত শত বৰ মন্ত্রপাঠ করিয়াও সিদ্ধি হয় না। দীক্ষা লইতে হইলে সদগুরু চাই। দীক্ষাগুরুর লক্ষণ এইরূপ“শাস্তোদাস্তঃ কুলীনশ্চ শুদ্ধান্তঃকরণঃ সদা । পঞ্চতত্ত্বার্চকে যস্ত সদগুরু: স প্রকীর্তিত: , সিদ্ধোহসীবিতি চেৎ খ্যাতো বহুভিঃ শিষ্যপালকঃ । চমৎকারী দৈবশক্ত্য সদগুরু; কথিতঃ প্রিয়ে ॥ অশ্ৰুতং সন্মতং বাক্যং ব্যক্তি সাধু মনোহরম্। তন্ত্ৰং মন্ত্ৰং সমং ব্যক্তি য এব সদগুরুশ সঃ ॥ সদা যঃ শিষ্যবোধেন হিতায় চ সমাকুলঃ । নিগ্রহামুগ্রহে শক্ত: সদগুরুগীয়তে বুধৈঃ ॥ পরমার্থে সদা দৃষ্টি পরমাৰ্থং প্রকীর্তিতম্। গুরুপদাযুজে ভক্তিাস্তৈব সদগুরুঃ"তঃ ॥” (কামাখ্যাতন্ত্র ৪র্থ) শাস্ত, দাস্ত, কুলীন, শুদ্ধান্তঃকরণ, পঞ্চতত্বের পূজক, সিদ্ধ, খ্যাত, বহুশিষ্যপালনকারী, চমৎকারী, দৈবশক্তিসম্পন্ন, সাধু, মনোহর, অশ্রুত ও তন্ত্রসন্মতু বাক্যবাদী, তন্ত্রমন্ত্র সমভাবে যাহার জানা আছে, শিষ্যবোধে যিনি সৰ্ব্বদাই ছিত করিয়া থাকেন, বিগ্রহামুগ্রহে সমর্থ সৰ্ব্বদা পরমার্থে দৃষ্টি ও যিনি সৰ্ব্বদা পরমার্থতত্ত্ব কীৰ্ত্তন করিয়া থাকেন, গুরুর পাদপদ্মে যাহার অচলাভক্তি, তাহাকেই সদগুরু বলিয়া জানিবে । এইজন্য সকল প্রধান তন্ত্রে লিখিত আছে –
- अछांन१ ङिभिद्रांझश ऊांनांझनश्रृणांक ब्रां । নেত্রমুীলিতং যেন তস্মৈ ঐগুরুবে নমঃ ॥” অজ্ঞানরূপ তিমিররোগে যে অন্ধ হইয়াছে, জ্ঞানরূপ श्रजनलगाक शांब्रां शिनि cगहे अकडा पू5ाहेब्रां ऊांनप्नज
• খুলিয়া দিতে পারেন, সেই শ্ৰীগুরুকে নমস্কার। যেমন গুরু শিস্য ও তদনুরূপ চাই । লিখিত আছে-- “শিক্টঃ কুলীন শুদ্ধাত্মা পুরুষার্থপরায়ণঃ অধীতবেদকুশলঃ পিতৃমাতৃহিতে রতঃ ॥ cोडमैौब्रङ८ल्ल ১২৮