তন্ত্র { ৫৩৭ ] তন্ত্র "ब्रख्झनन९ ठथएश्लङमश्कअश्व झन्झनम् । বস্ত্ৰালঙ্কারভূষান্তৈর্গন্ধমাল্যানুলেপনম্। পুঞ্জয়েৎ পরয়া ভক্ত্যা দেবতাভো নিবেদয়েং। उभj२ नानाविध९ मदा२ नानांबढ़ानभविऊम् ॥ আসবং শুদ্ধিসংযুক্ৰং তাভ্যে। দস্তাৎ পুনঃ পুনঃ। প্রণযেৎ গজপেষ্মন্ত্ৰং দৃষ্ট তাশ্চ সহস্ৰকম্ ॥ অঙ্গং নৈব "শেক্তাসাং পৃশে৯ নরকং ব্রজেৎ । মধুমত্ত সদা তাস্তু ন স্বপস্তি সুসম্পদঃ ॥ তত্ত্বদৈব ভবেৎ সৰ্ব্বং সত্যং সত্যং ন সংশয়: । ষষ্টিবৰ্ষসহস্রাণি ব্রহ্মলোকে মহীয়তে ॥” রক্তচন্দন ও অনুকল্পে শ্বেতচন্দন বস্ত্ৰ অলঙ্কার প্রভৃতি দ্বারা ভূষিত করিবে এবং পরমভক্তি সহকারে দেবতাকে নিবেদন করিবে । নানাবিধ ভক্ষ্য দ্রব্য, চিত্র বিচিত্র বস্ত্র প্রভৃতি এবং অসিব শুদ্ধি করিয়া তাহাদিগকে পুনঃ পুনঃ প্রদান করিবে, প্রণাম করিয়া তাহাদিগের দিকে অবলোকনপূৰ্ব্বক সহস্ৰ জপ করিবে, তাহাদিগের অঙ্গ স্পর্শ করিলে না, যদি অঙ্গস্পর্শ করে, তাহা হইলে রৌরব নরকে গমন হয় । সেই মধুমত্তাগণ তাহকে শাপ প্রদান করে না এবং তাহারা ষষ্টি সহস্র বর্ষ স্বৰ্গলোকে বাস করিয়! থাকে । “মাত ভগ্নী যা কষ্ট৷ বীরপত্নী কুলেশ্বরী। মহাশক্তী যজেদে তা; পঞ্চশক্ৰীঃ পুনঃ পুনঃ ॥ দ্রব্যদানে তু সংপূজ্য ন শক্তে শিবযোজনম্। যোজয়েৎ সিদ্ধিহানিঃ স্তাং রৌরবং নরকং ব্রজেৎ ॥ মহাব্যাধির্ভবেদেবি ধনহানিং প্রজায়তে । সদৈব দুঃখমাপ্নোতি সৰ্ব্বং তস্ত বিনশুতি ॥ মাপ্তঞ্চ গোঁড়িকং প্রোক্তং দ্বিতীয়ং কুকুটোস্তবং । তৃতীয়ং রোহিতং প্রোক্তং চতুৰ্থং মাসসম্ভবম্ । করবীরোদ্ভবং পুষ্পং চন্দনং রক্তচন্দনম্। পূঞ্জয়েৎ পরয়া ভক্ত্যা শিবলোকে মহীয়তে ॥ ষষ্টবৰ্ষসহস্রাণি তত্র দেবীং প্রপুঞ্জয়েৎ । অষ্টম্যাঞ্চ চতুৰ্দ্দপ্তাং অমায়াঞ্চ কুজেইহুনি ॥ রাজচক্রে মহাচক্রে ভক্ত্য শক্তীঃ প্রপুঞ্জয়েৎ । শুক্লপক্ষে গুরোধারে চতুর্থসপ্তমী তিখে ॥ মহীচক্রে যজেং ভক্ত্য সৰ্ব্বকামীর্থসিদ্ধয়ে।” মাতা, ভগিনী, পুত্রবধু, কল্প ও বীরপত্নী ইহার কুলেশ্বরী ও পঞ্চ মহাশক্তি, চক্রে বার বার ইহাদের পূজা করিতে হয়। দ্রব্য দিয়া ইহাদের পূজা করিবে, এই শক্তিতে কখন লিঙ্গ যোজন করিবে না । যোজন করিলে সিদ্ধিহানি, রৌরব बांनक नब्रट्रक वांग, भश्ांद्Jiषि, ५Fश्jनेि, नर्विनां क्षु:५ cछांशं WII > ○○。 ७ ठांशंद्र नरूणहे क्निहे शहेग्रां थीं८क ! cशंभ cशोफ़ी, विठौब्र কুকুটোম্ভব, তৃতীয় রোহিত, চতুর্থ মাসজাজ, করবীর পুষ্প, চলন ও রক্তচন্দন এই সকল দিয়া ভক্তিপূর্বক দেবীর পূজা কৰিলে শিবলোকে গমন করে । তথায় ভক্ত ষাটহাজার বর্ষ দেবীকে পূজা করিয়া থাকে। অষ্টমী চতুর্দশী অমাবস্তা অথবা মঙ্গলবারে রাজচক্র নামক মহাচক্রে ভক্তিপূর্বক পঞ্চ শক্তির পূজা করিবে। সকল কামনা ও অর্থসিদ্ধির জন্ত শুক্লপক্ষে বৃহস্পতিবারে চতুর্থী বা সপ্তমী তিথিতে মহীচক্রে ভক্তিপুৰ্ব্বক যাগ করিবে । মাত ভগিনী প্রভৃতি যে পঞ্চ মহাশক্তির কথা লিখিত হইল, ঐ পাঁচটা শব্দই পারিভাষিক বলিয়া জানিবে। নিরুত্ত্বর তন্ত্রে ১০ম পটলে লিখিত আছে--- “ভূমীঙ্গকন্তক মাতা চুহিত রাজকীস্বত । খপচী চ শ্বসা জ্ঞেয় কাপালী চ যা স্মৃত । যোগিনী নিজশক্তি; স্তাৎ পঞ্চকন্ত: প্রকীৰ্ত্তিতাঃ ” মাত বলিলে রাজকতা, দুহিতা বলিলে রাজকীর কস্তা, শ্বসা বলিলে চণ্ডালী, মুম্বা বলিলে কাপালী এবং নিজ শক্তিই যোগিনী—এই পাঁচজন পঞ্চ কন্যা ৰলিয়। কথিত হইয়া থাকে । “দেবচক্ৰং প্রবক্ষ্যামি শৃণুদ্ধ বরধণিনি । বিদগ্ধা সৰ্ব্ব জাতীনাং পঞ্চকন্তীঃ গ্র কীৰ্ত্তিতাঃ ॥ গোঁড়িকং ফলজং রম্যং দ্বিতীয়ং পক্ষিসম্ভবম্ । তৃতীয়ং শালমৎস্তন্তু চতুৰ্থং ধান্তসম্ভবম্ ॥ সুগন্ধি গন্ধপুষ্পঞ্চ দেবচক্রে নিয়োজয়েৎ । দেবচক্রে যজেৎ শক্তিং দেবলে’কে মহীয়তে ॥ যষ্টিবৰ্ষসহস্রাণি দেবকস্তা: গ্রপূজমৃেৎ । পঞ্চক দ্যাং যজেচ্চঞ্জে নাতিরিক্তাং কদাচন ॥ লোভাম্বা কামতো বাপি ছলfদ্ধা বরবর্ণিfন । যদি স্তাৎ সঙ্গমস্তাসাং রৌরবং নরকং ব্রজেৎ ॥ অষ্টম্যাঞ্চ চতুৰ্দ্দপ্তাং পক্ষয়োরুভয়োরপি। পিতৃভূমিং সমাগম্য বীরচক্রে প্রপুজয়েৎ ॥ দিব্যবীরম্বিতে মন্ত্রী যজেৎ শক্তিঃ বলিয়সীম।” দেবচক্রের বিষয় কথিত হইতেছে-- সৰ্ব্বজাতিদিগের বিদগ্ধা ৫টী কন্যা, ফলজ রম্য গৌড়িক, विडौग्र भक्रिनष्ठद, फुडौग्न भाशिभ९छ, क्लङ्घर्थ पाछनष्ठत 's সুগন্ধি গন্ধপুষ্প ইহা দ্বারা দেবচক্রে শক্তিপূজা করিতে হইবে। দেবচক্রে শক্তি যাগ করিলে দেবলোকে গতি হয়। পঞ্চকন্যা চক্রে যাগ করিবে, কখুনই ইহার অতিরিক্ত যাগ করবে না। লোভ হেতু অথবা ছল বা কামানুসারে हेशंदनद्र नश्ऊि शनि नक्रम इग्न, ऊांश श्tण cब्रोद्रय नांभक
