পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৫৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তমসা যে, ভারতবর্ষের দক্ষিণদিক্ৰন্থ তাম্রলিপ্ততীর্থে স্নান করিলে নরগণ সৰ্ব্বপাপ হইতে বিমুক্ত হয়। আরও কথিত আছে, ৰখন মহাদেব দক্ষকে বিনাশ করিলেন, তখন ব্ৰহ্মত্য পাপcश्छू उंशद्र इख श्रे८ङ नष्क्रब्र हिब्र भउफ् *ब्रिजडे इश्न न । অন্ত কোন উপায় না দেখিয়া তিনি দেবগণের শরণ লইলেন। দেবগণ তাহাকে পৃথিবীর যাবতীয় তীর্থ পৰ্য্যটন করিতে পরামর্শ দিলেন। মহাদেব তাম্রলিপ্ত ব্যতীত অপর সমস্ত তীর্থেই গমন করিলেন। কিন্তু তাহার অভীষ্ট সিদ্ধ হইল না। তাহার হস্তে দক্ষের মস্তক ঘৰ্ম্মলিপ্ত অবস্থায় রহিয়া গেল । তখন তিনি হিমালয় পৰ্ব্বতে তপস্তা আরম্ভ করিলেন। এই কালে বিষ্ণু তাহার সম্মুখে আবিভূত হইয়াৰ্তাহাকে তাম্রলিপ্তে যাইতে বলিলেন । তদনুসারে মহাদেব তাম্রলিপ্তে যাইয়া বর্গভীম ও জিষ্ণুনারায়ণের মন্দিরের মধ্যবর্তী জলাশয়ে স্নান করিলেন । স্নান করিবণমাত্র দক্ষের মস্তক তাহার হস্ত হইতে স্খলিত হইয়া পড়িল । এই জন্য এই স্থানকে কপালমোচন কছে এবং ইহা একটা প্রধান তীর্থক্ষেত্ররূপে খ্যাতি লাভ করিয়াছে। কালক্রমে এই স্থানটী নদীগর্ভস্থ হইয়াছে। এখনও বহুসংখ্যক যাত্রী পূৰ্ব্বে ষে স্থানে বিষ্ণু মন্দির অবস্থিত ছিল, সেই স্থানে বারুণী পর্বোপলক্ষে স্নান করিয়া থাকে। তাম্রলিপ্তের প্রাচীনতম রাজগণ ক্ষত্রিয় এবং ময়ূর-বংশসভূত। এই রাজগণের প্রকৃত ঐতিহাসিক ধারাবাহিক বিবরণ পাওয়া যায়ু না । ময়ূরধ্বজপ্রমুখ পাঁচজন রাজার বিষয়ে অনেক আখ্যায়িকা শুনিতে পাওয়া যায়। ময়ূরবংশের শেষ রাজার নাম নিঃশঙ্কনারায়ণ । ইনি নিঃসস্তান অবস্থায় গতাস্থ হন। ইহার মৃত্যুর পর কালু ভূইয়া নাম জনৈক সরদার তাম্রলিপ্তের সিংহাসন অধিকার করিলেন। এই কালুভূইয়৷ তাম্রলিপ্তের কৈবৰ্ত্ত রাজবংশের আদিপুরুষ । পাশ্চাত্য লেখকগণের বিশ্বাস কৈবর্তগণ আদিম নিবাসী ভূইয়াদিগের সন্ততি এবং ইহার পরবর্তিকালে হিন্দুধৰ্ম্ম আশ্রয় করিয়াছে। বৃটিশগবর্মেন্টের অধীনে এই সহরে ফৌজদারী ও দেওয়ানি বিচারালয় স্থাপিত হইয়াছে। এই স্থানে একটী থানা, ५कौ मांङवा खेरुषांनग्न ७ ५कौ हेश्ब्रांखौ विश्रांगञ्च श्रांtष्ट । [ তাম্রলিপ্ত, মেদিনীপুর ও ময়নাগড় প্রভৃতি শব্দ দ্রষ্টব্য। ] তমস্ (ক্লী) তাম্যতানেন তম-অমুন (সৰ্ব্বধাতুভ্যোংস্কন। উণ ৪।১৮৮ ) প্রকৃতির গুণবিশেষ । 緣 তমস (পুং ) তম-অসছ। (অত্যবিচমিতনীতি। উৎ ৩১১৭ ) • झ्ो। २ अरुकाब्र।. (ी)७ नभन्न। उभना (बौ) उभरेव जमखाष्टः उभन्-अम्ल-फ्रां★ ।* नौ [ : ૭ર ] তমসা বিশেষ। ইহা একটা তীর্থ স্থান, যাহার নাম স্মরণ করিলে नमख नां★ बिनूब्रिङ इग्न, उांशग्न माभ उभना । ‘স্বস্তাঃ স্মরণাৎ তাম্যতি পাপং স তমসা। (জয়মঙ্গল ) ब्रांभळ्ञ वनभंभन गभ८ग्न ७हे ठभणां नौ डौtङ्ग ॐथंभ রাত্রি জুতিৰাহিত করিয়াছিলেন। মুমন্ত্র রামচন্দ্রের সহিত এই নদীতীর পর্য্যস্ত অমুগমন করিয়াছিলেন, পরদিন প্রভাতে uहे ननैौडीौद्र श्हे८ऊ थऊTांडूख झ्न । (ब्रांभां* २l84 श्र:) বামনপুরাণের মতে—শোন, নৰ্ম্মদ, মুরসা, মন্দাকিনী, তমসা, করতোয় প্রভৃতি নদী অতিশয় বেগবতী, এবং এই সকল নদী বিন্ধ্যাচল হইতে উৎপন্ন হইয়াছে। “মন্দাকিনী দশার্ণ চ চিত্ৰকুটাহি বেদিক । চিত্রোৎপলা বৈ তমসা করতোয়া পিশাচিক ॥” “বিন্ধ্যপাদপ্রস্থতাশ্চ নদ্যপুণ্যজলা: শুভাঃ।” (बांभनशू १७ अः) এই নদীর জল অতিশয় পবিত্র, পাপবিনাশক এবং দৈব ও পৈত্রাদি কাৰ্য্য করিলে আগুফলপ্রদ। এই নদী জগতের মাতৃস্বরূপ ও মহাসাগরের পত্নী । ( বামনপু” ) মার্কণ্ডেয় পুরাণে ইহার উৎপত্তি ঐ একরূপই দেখা যায় । (মার্ক ৫৮২২-২৫) ইহার বর্তমান নাম তোল্স্। তমসা, উত্তরপশ্চিমপ্রদেশে গড়বাল রাজ্য ও দেরাদুন জেলার প্রবাহিত একটা নদী। যমুনা নদীর উৎপত্তিস্থলের নিকটবৰ্ত্তী যমুনোত্তীর উত্তরাংশে অক্ষা ৩১, ৫ উঃ, দ্রাঘি• ৭৮° ৪১' পূঃ । সমুদ্রতট হইতে ১২৭৮৪ ফিটু উচ্চ হইতে ७३ नी उथिङ रहेबारश्। उ९थख्शिन श्हेप्ड किङ्ख পৰ্য্যস্ত ইহার বিস্তৃতি ৩১ ফিটের অনধিক এবং জলও ই টুর অধিক নহে। ৩• মাইল পৰ্য্যন্ত পশ্চিমবাহিনী ; ইহার স্থানে স্থানে কতকগুলি নিবার অাছে । ৩০ মাইল পরেই ইহা রূপী নদীর সহিত মিশিয়াছে। এই স্থলে ইহার বিস্তৃতি ১২০ ফিটু। ১৯ মাইল পরে পাবর নদীর সহিত उभगाद्र भिनन छूटे श्छ । uहे शन रुहेष्ठ उख भिणिउ नौ জোনসর, ববার এবং জুব্বল ও শিরমুর রাজ্যের সীমারূপে প্রবাহিত হইয়াছে। এইখানে তমসা কতকগুলি উচ্চ নীচ চুর্ণপ্রস্তরময় গহবরের মধ্য দিয়া প্রায় ঠিক দক্ষিণদিকে চলিয়া গিয়াছে ; কিছুদূর অগ্রসর হইয়া ইহা শলবী নদীর সহিত মিলিয়াছে, পরে ৩০° ৩৪' উঃ, অক্ষা" এবং ৭৭° ৫৩% श्रूः जातःि’ भाषा षभूमांश्च *ज्झिitछ् । তমসার দৈর্ঘ্য প্রায় ১•• মাইল। যমুনার সহিত সঙ্গমস্থলে তমসাকে যমুনাপেক্ষা বৃহত্তর দেখায় । সুতরাং ইহাকেই প্রধানরূপে গণ্য করা যাইতে পারে।