পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৫৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उबघूछ { 4ఆసి ] उब्रचूछ इझ । cजणांग्न मशाऊtt१हे ठब्रtष्कङ्ग म१थंrां फैक्षिक ! ऐंठेखब्रांश८ष्ठं भ८ङकछग्नि थांनांग्न श्रईौ८न हेझांग्न नृ१था नभषिक মুর। তরবালিকা (স্ত্রী), করপালিকা পৃষে সাধু । খড়গভেদ, ( হেম” ) [ খড়গ দেখ। ] ऊद्रशांन (*३) छब्र नानछ् । यांश बांब्रां *ांद्र श्sग्नां* बांग्र, • নৌকা, তরি । ( ত্রি ) ২ নদী প্রভূতি পার হইতেছে। তরমুজ [ তরমুজ দেখ J তরমুজ (জী) তরং তরল অবং জায়তেই জন বহলাচনাৎ ড। ফলবিশে । এই ফলের মধ্যে জল থাকে। পর্য্যtয়— কালিদক, কৃষ্ণবীজ ও ফলবর্ভূল। ইছার গুণ শীতল মল রোধক, মধুর রস, পাকে মধুর, গুরু, বিষ্টস্তি, অভিধান্দকারক এবং দৃষ্টিশক্তি, শুক্র ও পিত্তনাশক । পঙ্কফলেরগুণ পিত্তবৃদ্ধিকারক, উষ্ণ, ক্ষার এবং কফ ও বায়ুনাশক । ইহার পত্রের গুণ তিক্ত ও রক্তস্থাপক । (পথ্যাপথ্যবি' ) জ্যৈষ্ঠপূর্ণিমা তিথিতে অৰ্দ্ধরাত্রি সময়ে মহাকালী তৃষ্ণাতুরা হইয়া পিতৃকাননে ভ্রমণ করেন, ইহা জানিয়া যে ব্রাহ্মণ তত্ত্বদেশে তরমুজফল দান করেন, তাহতে হরপ্রিয়া মহাকালী এই ফল ভক্ষণে পরিতৃপ্ত হইয়া বর প্রদান করিয়া থাকেন এবং সেই ব্যক্তি फ़िज्ञाष्ट्रः श्छ। * ७३ञछ :ञTर्छ भूनिंभाव्र निन अकब्राजि সময়ে তরমুজ ফল মহাকালীকে উৎসর্গ করা উচিত্ত ।

  • ( উত্তর কামাক্ষাতন্ত্র ) প্রাচীন মহাদ্বীপের প্রায় সৰ্ব্ব দেশে এই তরমুজ পাওয়া যায়। উষ্ণ প্রধান দেশেই ইহা অধিক পরিমাণে জন্মে । হিন্দি ভাষায় ইহাকে তরবুঞ্জা, তরমুজ, খরবুজ প্রভূতি, গুজরাট ভাষায় তরবুচ, তুরবুচ ও করিঙ্গ, মহারাষ্ট্রী ভাষায় তরবুজ ও কলিঙ্গদ ; বঙ্গভাষায় তরবুজ ও তরমুজ এবং সংস্কৃতে ইহাকে তরমুজ কহে । পারস্য ভাষায় ইছার নাম দিলপসন্দ ও কচরেহন ও ইংরাজি নাম ওয়াটার-মেলন ।

(Citrullus Cucurbita) তরমুজের পত্র গোলাকার ও মধ্যস্থলে কিঞ্চিৎ গভীর। ইহার ফল গোলাকার ও আয়তনে বৃহৎ । ইহার খোলা মন্থণ গাঢ় সবুজবর্ণ ও চিত্রিতবৎ। পকতরমুজের খাদ্যাংশ পীত, পাটল অথবা রক্তবর্ণ ; আর কাচাগুলির মধ্যভাগ ° "tछ]tछे भनि भtश्ण।नि ! tोर्गमानIा१ नित्राई८क ठूफाफूङ्ग भशकागो बगस्रो गिङ्घकमान । फलूखाषा वक्रगाठरेम कशः प्रख* ठब्रवूछन् । ठ९क्लखक १l छूद व ब्रजा ग॥ इब्रथिब्रl ॥ | cवा भ ३शा९ कण५ ब्रना२ न छिब्राशूकइऽ*न्।" ( $उब्रङ्गtब॥कjङज*) WII o 3) नानां । जांबांग्र गकण उग्नभूजिब्र दौण ७फ्झ” नरश् ;--- লাল, কাল প্রভৃতি বর্ণবিশিই দেখা যায় । তরমুজ ফুটি जांउँौग्न ; কিন্তু ইহাতে জলের ভাগ অনেক অধিক। ভারতের সকল স্থানেই তরমুজের চাষ হইয়া থাকে। উত্তরাংশে ইহা অপেক্ষাকৃত অধিক পরিমাণে উৎপন্ন হয়। স্থানীয় অধিবাসিগণ ও যুরোপীয়গণ এই ফল অতিশয় ভালবলে। পৌষ ও মাঘ মাসে কৃষকগণ তরমুজের চাষ করে এবং গ্রীষ্মকালের প্রথমেই ইহ জন্মে। অকালে বৃষ্টি অথবা শিলা পতিত হইলে তরমুজের ফসল নষ্ট হইয়া যায়। উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে কান্দি নামে একপ্রকার তরমুজ পাওয়া যায়। জ্যৈষ্ঠ মাসে ইক্ষু-ক্ষেত্রে বপিত হয় এবং কাৰ্ত্তিকমাসে পাকে । গ্রেট-বুটনে তরমুজের চাষ অতিশয় অল্প ; কিন্তু অধিবাসিদিগের নিকট অতিশয় প্রিয়। দক্ষিণ আফ্রিকার তরমুজ সাধারণ তরমুজ অপেক্ষ একটু স্বতন্ত্র । আফ্রিকার সর্বত্রই তরমুজ পাওয়া যায়। চীনদেশেও তরমুজ জন্মে। চীনগণ যে তরমুজের মধ্যভাগ রক্তবর্ণ, সেই তরমুজই বহুল পরিমাণে ভক্ষণ করে। যুরোপীয়গণ স্পেনীয় ইম্পিরিয়াল ও কেরোলিনা তরমুজকেই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট বলিয়া থাকে। বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠমাসে বঙ্গদেশের প্রতি হাট বাজারে অসংখ্য তরমুজ বিক্রীত হয় । লিনিয়াস বলেন, তরমুজ ইটালিদেশের দক্ষিণাংশ হইতে পৃথিবীর অন্যত্র বিস্তৃতি লাভ করিয়াছে। কিন্তু সেরিঞ্জের মতে, ইহা ভারতবর্ষ ও আফ্রিকার উৎপন্ন ফল। লিভিংষ্টোনের বর্ণনাপাঠে অবগত হওয়া যায় যে আফ্রিকার বহু ভূ-ভাগ তরমুজ দ্বারা আবৃত হয় এবং অসভ্য অধিবাসিগণ ও বিধিধ বন্ত জন্তু এই ফল ভক্ষণ করে । গ্রীষ্মের প্রারম্ভে অতিশয় শীতলতাসম্পাদক শাকসবজি যে সকল• প্রদেশে পাওয়া যায় না, তথায় তরমুজাদি ফল বহু পরিমাণে উৎপন্ন হয় । অতি প্রাচীনকালীবধি আফ্রিকায় ও এসিয়ায় তরমুজের প্রচলন আছে। ইহা যে প্রথমে কোন দেশে জন্মিয় ছিল, তাহ নিৰ্ণয় করা অসম্ভব । ভারতীয় অনেক প্রাচীন সংস্কৃত গ্রন্থে তরমুজের উল্লেখ দৃষ্ট হয় । গ্রেটবুটনে ১৬ শতাব্দীর পূৰ্ব্বে তরমুজ পাওয়া যাইত না । কোন দেশ হইতে যে প্রথম এখানে তরমুজ আসিয়ছিল, তাছাও মাঙ্গ পূৰ্য্যন্ত কেহ নিশ্চিতরূপে বলিতে পারে না। প্রাচীন ইজিপ্তবাসিদিগের চিত্র-পৃষ্টে প্রতীতি হয় যে, ইছারা তরমুজের চাষ করিত। যুরোপীয়গণ বলে, দশম শতাব্দীর পূৰ্ব্বে চীনদেশে তরমুখ ছিলন সংক্ষেপত: উষ্ণ প্রধান দেশেই যে তরমুজের প্রথম উৎপত্তি, তাহাতে সন্দেহ নাই ।