পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৬১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাড়িত দিয়া লয়। নারিকেলের তাড়ি সাধারণভ; নীরা নামে খ্যাত। ভারতবর্ষ ব্যতীত ভারতমহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জেও নীরা ব্যবহৃত হয় । [ নারিকেল দেখ। ] ‘. निभ ।-cकांन ¢कांन निभशंitछ्ब्र कां८७ झूहे ठिन छ्न হইতে গ্লস বাহির হয় । কেহ কেহ রসকে নিমের তাড়ি বলে। রস বাহির হইবার অল্প পুৰ্ব্ব হইতেই যেখান হইতে রস হইবে, তথা হইতে এক প্রকার চুই চুই শব্দ শুনা যায়। শব্দ শুনিলেই অনেকে বুঝিতে পারে যে, গাছে রস হইয়াছে, শীঘ্র বাহির হইবে ; তথন যে স্থান হইতে রস বাহির হইবার সম্ভাবন, তথায় এক একটী পাত্র রাখিয়া দেয় । তাহাতে অতি অল্প পরিমাণে ফোটা ফোটা রস পড়িতে থাকে । নিমগছ হইতে যেমন স্বভাবতঃ রস বাহির হয়, সেইরূপ কৃত্রিম উপায়ে ও কোন কোনও স্থানে রস বাহির করা হয় । জলা, নালা, থtল বা বিলের নিকট যে নিমগাছ জন্মে, তাহা হই,তই কৃত্রিম উপায়ে রস বাহির করা যাইতে পারে। কৃত্রিম উপায়ে রস বাহির করিতে হইলে গাছের গুড়ীর প্রায় অৰ্দ্ধেকটা কাটিয়া দিয়া তাহার নীচে পাত্র রাথিয় দেয় । স্বভাবতঃ যেমন স্বচ্ছ ও বর্ণহীন রস বাছির হয়, কৃত্রিম উপায়ে সেরূপ ধ। তাহার এক তৃতীয়াংশ রসও বাহির হয় না । ম! স্ট্র জি প্রদেশে নিমের তাড়ি হইতে তেজস্কর মুরা প্রস্তুত ২করিয়া কেহ কেহ পান করে। তাড়িত। ত্রি ) তড়-ণিচূক্ত। ১ আহত । ২ তিরস্থত। ৩ উৎপীড়িত। ৪ দূরীকৃত । ৫ দণ্ডিত । ৬ বিদ্ধ । (ক্লী) তড়িৎ ভাবাথে অণু। বিদ্যুৎ । তাড়িতের উৎপত্তিবিষয় সিদ্ধান্ত শিরোমণিতে এইরূপ উক্ত হুইয়াছে—সমুদ্র মধ্যে বাড়বাগি রাইয়cছ, জলভরনিমগ্ন এই বাড়বাগ্নি হইতে ধূমরাশি উখিত হয় এবং ঐ ধূমরাশি আকাশে বায়ুকর্তৃক নীত হইয়া চারিদিকে বিস্তৃত হয়, পরে হ্যমণি-কিরণ দ্বারা প্রদীপ্ত হইলে লিঙ্গ সকল নিৰ্গত হয়, তাহাই বিদ্যুৎ। অমুকুল ও প্রতিকূল বায়ুর আঘাতে উদভ্ৰান্ত হইয়। পার্থিবাংশের সহিত মিশ্রিত হয়, পরে অকস্মাৎ বৈদ্যুত তেজঃ নিৰ্গত হয়, ইহা প্রায় অকাল । ধর্ষণে হইয়া থাকে । ইহা তিন প্রকার পার্থিব, আপ্য ও তৈজস । যাহাতে পৃথিবীর অংশ অধিক থাকে, তাহাই পার্থিব, যাহাতে জলীয় অংশ অধিক থাকে তাহার নাম আপ ও যাহাতে তেজের ভাগ অধিক থাকে, তাহাকে তৈজস কহে । * | বেঙ্গল জলাধমৰে। লড়িলোইগ্নিঃ স্থতোইয়াং সলিলত নিমগ্নাহ্লখিত ধুমপালা। १िषछि श्रृंक्नीड?: मुख्र्g| जयछि श्वविकिछ१ीक्षा विष्ट्राउछ९ छ। जित्रो: ।” (निकोश्वबिप्प्लाभ१ि) 製, [ بنا ہ وان ] | } তাড়িত ৫ত যুরোপীয় বিজ্ঞানে তাড়িতের এইরূপ পরিচয় আছে —অস্বর ( Amber ) নামক পদার্থকে ঘর্ষণ করিলে উছ ক্ষুদ্র পালক, তৃণ প্রভৃতি আকর্ষণ করে । বহুকাল হইতে অস্বরের এই গুণ লোকে জানিত । অম্বরের গ্রীক নাম হইতে ইংরাজি electricity শব্দের উৎপত্তি হইয়াছে । সংস্কৃত প্রাচীন গ্রন্থে তৃণমণি নামক পদার্থের উল্লেখ দেখা যায় । হয়ত তৃণমণি এবং অস্বর -একই পদার্থ। ডাক্তার গিলবার্ট তিন শত বৎসর পূৰ্ব্বে অন্যান্ত পদার্থেরও অবস্থা ভেদে এইরূপ আকর্ষণশক্তির আবিষ্কার করেন । দেড়শত বৎসর পূৰ্ব্বে তাড়িতের সম্বন্ধে মনুষ্য জাতির জ্ঞান সঙ্কীর্ণ ও সীমাবদ্ধ ছিল। প্রকৃতপক্ষে বিখ্যাত আমেরিক বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্ক লিন ও ইংরাজ কাবেণ্ডিসের সময় হুইতে তাড়িত-বিজ্ঞানের স্বষ্টি । পরে দ্রুতগতিতে তাড়িতবিজ্ঞানের উন্নতি ঘটিয়া সম্প্রতি উহ। বিজ্ঞানের প্রায়ু শীর্ষ স্থান অধিকার করিয়াছে। বর্তমানকালে মনুষ্যসমাজের স্থিতি ও উন্নতির পক্ষে তাড়িতশক্তিই প্রধান অবলম্বন বলিলে অত্যুক্তি হয় না । সভ্যতম মনুষ্য জাতির ব্যবসায়, বাণিজ্য, রাজনীতি সমুদয়ই তাড়িতরাশির বিবিধ ক্রিয়ার উপরই প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে বলা যাইতে পারে । যুরোপের ও আমেরিকার প্রধান প্রধান মনস্বী ব্যক্তির হস্তে তাড়িত সম্বন্ধে বিবিধ আবিস্কিয়ার সাধন ও তাড়িত বিজ্ঞানের বিবিধ উন্নতি সম্পাদিত হইয়াছে । এই ক্ষুদ্র প্রবন্ধে সকলের উল্লেখ অসম্ভব । কিন্তু কয়েকজন লোকের নাম উল্লেখ না করিলে প্রবন্ধ অসম্পূর্ণ থাকে । ফ্রাঙ্কলিন ও কাবেণ্ডিসের পর আপেয়ার, মাছকেল ফারাদে, লর্ড কেনবিল (সর উইলিয়ম টমসন ) ও ক্লার্ক মক্ষ৭েণ ও হাট জের নাম তাড়িতবিজ্ঞানের ইতিবৃত্তে সমধিক প্রসিদ্ধ ! ইহাদের মধ্যে আঁপেয়ার ফরাসী, হার্টজ জৰ্ম্মন এবং আর সকলেই ইংরাজ । ইংলণ্ডের পক্ষে ইহা মিতাস্ত শ্লাখার বিষয় । লর্ড কেনবিল অদ্যাপি পৃথিবীর বৈজ্ঞানিক সমাজে মহিম{ন্বিত শীর্ষস্থান অধিকার করিয়া বৰ্ত্তমান আছেন । বৰ্ত্তমানকালে তাড়িতশক্তি বিবিধ বিধানে মমুষোব ও মনুষ্যসমাজের ভূত্যভাবে উপকার সাধনে নিয়োজিত রহিয়াছে । কত বিষয়ে কত উপায়ে তাড়িতশক্তির ‘অকস্মাদ্বৈদ্যুতং তেজ: পাধিবাংশকমিশ্রিতম্। ৰাভাবভুদভুমদাখাতে প্রতিকূলানুকুলয়োঃ । वttब्रांरक्ष९ *ष्ठछि यttब्रt झकाणधाछjसूईt१ ।। ষতঃ প্রাবৃষি লৈবেতে পাংসৰ প্রসপ্লপ্তি হি । ठ९ ८खक्ष! *ftर्थिश् छ:णां ृष्ठखम: उङ्घ्रि१िठम् । ठtछ। निश्वब्रनttश्क छूभिt१ ब्रशृङ्कग्रtठ ॥' (निकांचलिtब्रांप्र*ि?ौक)