পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৬১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ऊांखुिंड ভাঙ্কিতের সংক্রমণ –খানিকটা ধনতাড়িতের নিকটে একটা পিতলের কোন জিনিষ সুত দিয়া ধর । পূৰ্ব্বোক্ত নিয়মমতে ধন-তাড়িতের নিকটে উদ্ধৃতি বেশী, দূরে উদ্ধৃতি কম ; কাজেই এই ধাতু দ্রব্যের যে পার্শ্ব টা ধন-তাড়িতের সন্মুখস্থ ও নিকটস্থ সেখানে উদ্ধৃতি অধিক, ও“যে পার্থ পশ্চাতে ও দূরে স্থিত, সেখানে উদ্ধৃতি কম। জিনিষটা সেখানে আনিবার পূৰ্ব্বে উহার পৃষ্ঠে কোনস্থানে তাড়িতের চিহ্নমাত্র ছিল না ; কিন্তু যখন দেখিতে পাইবে, সম্মুখের ভাগে খণ-তাড়িত ও পশ্চাৎভাগে ধন-তাড়িতের আবির্ভাব হইয়াছে অর্থাৎ পরিচালক ধাতুদ্রব্যের স্বভাবক্রমে খানিকটা ধন-তাড়িত যেখানে উদ্ধৃতি অধিক ছিল সেখান হইতে যেখানে উদ্ধৃত কম, সেখানে গিয়াছে, নিকট হইতে দূরে, সম্মুখ হইতে পশ্চাতে গিয়াছে। আর খানিকট ঋণ-তাড়িত বিপরীত মুখে অর্থাৎ দূর হইতে নিকটে, পশ্চাৎ হইতে সম্মুখে গিয়াছে। মাপিলে দেখিতে পাইবে নূতন আবিভূতি ধনতাড়িতের পরিমাণ ঠিক ঋণ-তাড়িতের সমান। পূৰ্ব্বে যেন সেই ধাতুর ভিতরে শূন্ত পরিমিত তড়িত প্রচ্ছন্নভাবে নিহিত ছিল ; এখন সেই শূন্ত পরিমিত তাড়িত খানিকটা ধন ও ঠিক ততখানি ঋণে বিশ্লিষ্ট হইয়া বিভিন্নমুখে সরিয়া গিয়াছে । এই ব্যাপারের নাম তাড়িতের সংক্রমণ । বলা বাহুল্য পরিচালকের স্বভাবধৰ্ম্মে এইরূপ ঘটে । অপরিচালক পদার্থে এরূপ ঘটে না ; কেননা উহার উভয় পাশ্বে উদ্ধৃতি সমান না হইলেও তাড়িতের গতি হইবে না। আর পরিচালকের উভয় পাশ্বে উদ্ধতি অসমান হইলেই থানিকটা ধন-তাড়িত আপন হইতে সরিয়া গিয়া পশ্চাৎ ভাগের উদ্ধৃতি একটু বাড়াইয়া দেয়। খানিকট ঋণতাড়িত আপন হইতে সরিয়া গিয়া সম্মুখের উদ্ধৃতি কমাইয়া দেয়। ফলে উহার বিভিন্ন অংশে উদ্ধতি অসমান থাকিতে পায় না, এবং সৰ্ব্বত্র উদ্ধৃতি সমান হইয় পড়ে। তখন উছার ভিতরে আর তাড়িতের টান থাকে না বা তাড়িতের ক্রিয়ার স্ফৰ্ত্তি থাকে না। আবার এই সংক্রমণ-কালে যতখানি ধন ঠিক্‌ ততখানি ঋণের বিকাশ হওয়াতে সমগ্র তাড়িতের পরিমাণ পূৰ্ব্বে যাহা ছিল এখনও তাছাই থাকে। তাড়িতের যেমন ধ্বংসও নাই, তেমনি স্থষ্টিও নাই। বোধ হয় জগতে সমগ্র তাড়িতের পরিমাণ চিরকালই শূন্ত । এক জায়গা হইতে খানিকটা ধনতাড়িত সরাইয়। একত্র সঞ্চিত করিলে অন্যত্র কোন না কোন স্থলে ঠিক্‌ ততখানি ঋণের আবির্ভাব ও বিকাশ হয়। যোগফল পুস্তই থাকে। মাইকেল ফারাদে এই মতের প্রতিষ্ঠাতা। WII ፲፱ (: ጸ [ ৬১৩ ] তাড়িত একটা টিনের বা অন্ত ধাতুর বাক্স ভূমি হইতে তফাত করিয়া অর্থাৎ অপরিচালক দ্রব্যে পরিবৃত করিয়া তাহার ভিতরে একটা ধন-তাড়িতযুক্ত ভাটা ঝুলাইয়া দাও । বাক্সটার বাহিরের গায়ে ধন-তাড়িত ও ভিতরের গায়ে ঋণতাড়িতের বিকাশ হইবে। উল্লিখিত সংক্রমণই ইহার হেতু । বাক্সের বহির্দেশ ছুইলে সেখানকার ধন-তাড়িত তৎক্ষণাৎ শরীর মধ্য দিয়া চলিয়া যায়। অভ্যস্তরে ভাটায় ধন ও বাক্সের ভিতর গায়ে ঋণ বৰ্ত্তমান থাকে। তড়িদ্বীক্ষণ দ্বারা বাহিরে কোথাও কোন তাড়িতক্রিয় দেখা যায় না। ভিতরের ভাটাটা সহসা বাহির করিয়া লইলে ঋণ-তাড়িত ও সঙ্গে সঙ্গে বাক্সের অন্তঃপৃষ্ঠ হইতে বাহিরের পৃষ্ঠে আসিয়। পড়ে ও তড়িদ্বীক্ষণে ধরা দেয় । আর ভাটাটা যদি বাছির করিবার পূৰ্ব্বে ভিতরে বাক্সের গাত্র স্পর্শ করিতে দেওয়া যায়, তাহা হইলে বাহির করার পর ভাটায় অথবা বাক্সে কোথাও কোন তাড়িতের লেশ মাত্র পাওয়া যায় না । প্রমাণ হইল যে ভাটাতে যতখানি ধন ছিল, বাক্সের ভিতরে ঠিক ততখানি ঋণের আবির্ভাব হইয়াছিল ; নতুবা উভয়ের যোগফল শূন্ত হইত না । যে কুঠারির ভিতর আমি বসিয়া আছি, উহাকে একটা বৃহৎ পরিচালক বাক্সের সদৃশ মনে করিতে পারি। কুঠারির ভিতর কোন স্থানে খানিকটা ধন-তাড়িত রাখিলে কুঠার ভিতর গায়ে ঠিক ততখানি ঋণ-তাড়িতের আবিভাব হইবে অর্থাৎ চারি দিকের দেওয়াল, নীচের মেজে ও উপরের ছাদ সৰ্ব্বত্রই একটু না একটু ঋণ-তাড়িতের বিকাশ হুইবে, সমুদয় একত্র করিলে ঠিক অভ্যস্তরস্থ ধন-তাড়িতের সহিত পরিমাণে সমান হইবে, একটু কম বা একটু বেশী হইবে না। . কুঠারির ভিতর না হইয়া খোলা ময়দানে যদি ধন-তাড়িতযুক্ত একটা ভাটা ঝুলান যায় ; তাহা হইলে তাহার চতুৰ্দ্দিকে যেখানে যেখানে পরিচালকের পৃষ্ঠ আছে, সেই সেই থানে কিছু কিছু ঋণ-তাড়িতের বিকাশ ঘটবে। নিম্নে ময়দানে জমির গায়ে খানিকট। দূরবর্তী গাছ বা পাহাড়ের গায়ে কিঞ্চিৎ উপরিস্থ আকাশে একখণ্ড মেঘ থাকিলে তাহার গায়েও যৎকিঞ্চিৎ ঋণ-তাড়িতের আবির্ভাব হইবে। কিন্তু যুদি জগতের যেখানে যে কিছু ঋণ-তাড়িতের এইরূপ আবির্ভাব হইয়াছে, তাহা একত্র সংগ্ৰহ করিয়া রাখা যায়, তাহা হইলে তাহার সমষ্টি সেই স্বত্রলম্বিত ভাটাটীর পৃষ্ঠদেশবৰ্ত্তা ধন-তাড়িতের অপেক্ষ একটু অধিক বা অল্প হইবে স । উপরে যে টিনের বাক্সের উল্লেখ করিয়াছি, তাহার ভিতর थन-ऊांफ़िउ शहेब्रl cर्शरण दांक्षिप्प्लन्न *tप्ङ्ग ५न ७ छिठtब्रङ्ग शांtग्न