ভাড়িত ब्रहे मरषा ब्रांबाब्र कङक७णा ८श cशs aफडे छक्रूव्र प्राबविक वtत्र शृंशैङ श्यां शूटिविधान क८ब्र । नब्रिक्रांण८कब्र छिठद्र দিয়া তাড়িতের ঢেউ বা আলোকের চেষ্ট যাইতে পারে না। ধাতুপদার্থ মাত্রই এই জন্ত অালোকের পক্ষে স্বচ্ছতাহীন । রস্তগেনের আবিষ্কৃত রশ্মি –বৰ্ত্তমান বর্ষের ( ১৮৯৬ ) আরস্তে অন্ত্রিয়-অধ্যাপক রন্তগেন (Routgen) একটা নূতন রহস্ত আবিষ্কার করিয়াছেন। উপরে ক্রুক্স নলের কথা বলিয়াছি। উহার অভ্যস্তর প্রায় বায়ুশূন্ত, বায়বীয় পদার্থের গোটকতক অণু-তাড়িত বহন করিয়া ছুটাছুটি করে ও পদার্থ বিশেষে প্রতিহত হইলে বিচিত্র আলোক জন্মায় । রস্তগেন দেখাইয়াছেন, ক্রুক্স নলের ভিতর হইতে একরকম রশ্মি নির্গত হয়, যাহা আলোকরশ্মি বা তাড়িতরশ্মি হইতে সম্পূর্ণ ভিন্নপ্রকৃতিক । কাঠ, কাল কাগজ প্রভৃতি অনচ্ছ श्रनाथ cउन कब्रिग्न ७हे ब्रश्चि श्रदाप्य बाश्ख्नि श्ञ । थाङ्कन्न মধ্যে আলুমিনিয়মকে সহজে ভেদ করে, সীসাকে ভেদ করিতে পারে না। কাচের ভিতর দিয়া সহজে যাইতে পারে না । নলের বাহিরে অদৃপ্ত রশ্মিগুলি সরল রেখাক্রমে চলে । বাহিয়ে ফটোগ্রাফির জন্ত ভৈয়ারি কাগজ বা কাচ ধরিলে আমাদের চিরপরিচিত আলোকের দাগের মত দাগ পড়ে । বিশেষ বিশেষ পদার্থে পড়িলে উহাকে প্রদীপ্ত ও উজ্জ্বল क८ब्र ! ब्रांखांग्न यप्ति नैौनां वां कttछद्र भङ छिनिथ ५ब्रां शांग्र, যাহাকে ঐ রশ্মি ভেদ করিতে পারে না, উহা হইলে ঐ সকল দ্রব্যের ছায়া পড়ে। মনুষ্য-শরীরের অস্থিকঙ্কাল এই রশ্মির পক্ষে অনচ্ছ, মাংসপেশী প্রভৃতি অংশ স্বচ্ছ । কাজেই ब्रश्रिब्र भरथ भांश्व नैाङ्गाश्रण खेशग्न रुकान छांtश्रद्र शब्रा *tफ़. ७द१ करछेऽांकि दांब्रां द! श्रांप्लांक छमन दांब्र! সেই কঙ্কালের ছায়া স্পষ্ট দেথা যায়। হাড়ের ভিতর কোন স্থান ভাঙ্গিলে, কোথাও কোন ব্যাধি হইলে, কোথাও সীসার গুলি প্রবেশ করিলে, এই নূতন ফটােগ্রাফিতে উহ সহজে ধরা পড়ে । ক্রুক্স নল ভিন্ন অন্ত উপায়েও এই রশ্মি উৎপাদনের চেষ্টা কতক সফল হইয়াছে। এই রশ্মির আবিষ্কারে পৃথিবীর বৈজ্ঞানিক মণ্ডলী চকিত হইয়াছিল। প্রতি সপ্তাহ, প্রতি দিন, ইহার সম্বন্ধে নুতন তথ্য বাহির হইতেছে। বস্তুত রস্তগেন একটা নূতন জগতের আবিষ্কার করিয়াছেন। তাড়িত রশ্মির সহিত ইহার সম্বন্ধ নির্ণীত হইলে বোধ করি পদার্থবিজ্ঞানে যুগান্তর উপস্থিত করিবে । 象 উপসংহার।—শতবৎসর পূৰ্ব্বেতাড়িত কৌতুকের সামগ্ৰী ছিল । সম্প্রতি মঙ্গুষ্যের সভ্যতা ইহার উপর প্রতিষ্ঠিত। [ ७२७ ] তাড়িত বার্তা sw२७ धूः श्ररक ब्रखcशरनब्र ब्रभिन्न जादिकांव्र इहेण । sa२७ चाक दिछांटनब्र अरुश्! कि रुहेहरु डांह कब्रनांद्र७ अtश्रांछन्न । তাড়িতবার্তা, ঠারের খবর (Electric telegraph) কিরূপ সঙ্কেতাদি দ্বারা পূৰ্ব্বে দূরবর্তী স্থানে সংবাদাদি প্রেরণ করা হইত, তাহ টেলিগ্রাফ শব্দে কিছু কিছু লিখিত হইয়াছে। ফলতঃ, ঐ সমস্ত সঙ্কেত সমুদ্র মধ্যে এবং সময়ে সময়ে স্থলভাগে প্রয়োজনীয় হইলেও তাড়িতের আবিষ্কারের পর ইন্থাই বিজ্ঞান বলে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট বার্তাবহরূপে সৰ্ব্বত্র নিয়োজিত হইয়াছে। তাড়িত স্বারা যেরূপ অতি সহজে বহুদুরবর্তী প্রদেশেও অতি অল্প সময় মধ্যে অভ্রান্তরূপে সংবাদ প্রেরণ করা যায়, তাহ অতীব বিস্ময়কর। বিজ্ঞানের চরমোৎকর্ষে তাড়িতের এই উপযোগিতা এখন ভূমণ্ডলস্থ সমস্ত সভ্যদেশেই সম্যকৃরূপে সদ্ব্যবহারে লাগিতেছে এবং সন্ধি বিগ্ৰহ, ব্যবসা, বাণিজ্য প্রভৃতির প্রভূত উপকার সাধন করিতেছে। সভ্য সমাজের দৈনন্দিন ব্যবহার্য্য এই মহোপকারী ব্যাপার কিরূপে আবিষ্কৃত হয় এবং ইহার কার্য্যপ্রণালী কিরূপ তাহার স্থল মৰ্ম্ম আমরা এস্থলে বর্ণনা করিতেছি । তাড়িতের অত্যন্থত দ্রুতগতির আবিষ্কারের পরই ইহ দ্বারা দূরবর্তী স্থানে সঙ্কেত করিবার উপায় উদ্ভাবিত হইল । ১৭৪৭ খৃষ্টাব্দে বিশপু ওয়াটুসন সাহেব এই বিষয় লইয়া বহুতর পরীক্ষা করেন । তিনি ৬৪০ ফিট দীর্ঘ তার দিয়া একটা লীডেন-জার (Leydeu-jar ) তাড়িত মুক্ত করেন । ১৭৫৩ খৃষ্টাব্দে স্কটস ম্যাগাজিন ( Scots' Magazine ) নামক পত্রিকায় কিরূপে তাড়িত দ্বার দূরবর্তী স্থানে অক্ষর প্রেরণ করা যায়, তাহার এক সহজ উপায় বর্ণিত হয় । কিন্তু উহা কদাপি কার্য্যে পরিণত হয় নাই । ১৭৭৪ খৃষ্টাব্দে জেনিভা নগরে ২৪টা অক্ষরের জন্ত ২৪টা তারের প্রত্যেকে এক একটী পিথ** to foot" (Pith-ball electroscope) os করিয়া টেলিগ্রাফ প্রস্তুত হয়। ঐ বর্ষেই জৰ্ম্মণিতে রিউসর ( Reusser ) পিথ-ৰলের পরিবর্তে সোণার দুইটী পাত ও উহাতে একবারে অক্ষর লিখিয়া তস্থার অক্ষয় প্রকাশ করেন । এই সমস্ত টেলিগ্রাফ ধর্ষণ-জনিত তাড়িত (Frictional electricity) stal moto see oft's অনেক সময় কষ্ট্রে সঙ্কেত জ্ঞাপিত হইত, কখন কখন বা পরিশ্রম বৃথা নষ্ট হইত, কাৰ্য্যে কিছুই হইত না। অবশেষে arts atten trotestso (current electricity) আবিষ্কার করিলেন । এই তাড়িত সহজে এবং সুবিধামতে ठां८ग्नद्र भषा निब्रां हांनांखtद्र c<ब्रिऊ श्tठ *ां८ब्र ७६६ उांशtउ ऐशब्र लङिब्र७ ठामृत जंगल्लद्र इत्र न।
