পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छांहाँक्रौव्र श्रृिंडाहरू थथांन उँछोब्र ७ उँीशंद्र बाठा श्रांबूग-क्जगएक हैठियांनर्थे छे*ांथि (थमांन कग्नां श्हेण । মহম্মদ হাদি (জাহাঙ্গীরের ইতিহাস-লেখক) বলেন যে, কএক বৎসর মধ্যে এইরূপ হইল যে, সমাষ্ট্র রাজকীয় সমস্ত ভার নুরজাহানকে প্রদান করিলেন। নুরজাহান যাহা ইচ্ছা করিতেন, তাহাই হইত। জাহাঙ্গীর প্রায়ই বলিতেন, “আমার সাম্রাজ্য আমি নুরজাহানকে প্রদান করিয়াছি, আমার নিজের अझै किङ्क भना ७ भाश्न श्रोहेरबहे य८थहे ।” সম্রাটুদিগের এইরূপ নিয়ম ছিল যে প্রত্যহ প্রাতঃকালে তাহারা ঝরকার (বাতায়ন ) সন্মুখে উপবেশন করিতেন ও রাজ্যের প্রধান প্রধান ব্যক্তিগণ নিয়ে দাড়াইয় তাহাদিগের প্রতি মান্য প্রদর্শন করিতেন। সম্রাটু নুরজাহানকেও উক্তরূপ মান্য প্রদর্শন করিতে আদেশ প্রদান করিলেন। আমীর ওমরাহগণ র্তাহার আজ্ঞার প্রতীক্ষা করিয়া থাকিতেন। নুরজাহানের নামে যে টাকা প্রস্তুত হইত, তাহার উপর নিম্নলিখিত কথাগুলি লেখা থাকিত, "জাহাঙ্গীরের আদেশে টাকার উপর নূরজাহানের নাম মুদ্রিত হইয়৷ ইহার সৌন্দৰ্য্য সহজুগুণে বৃদ্ধি করিতেছে।” সমস্ত রাজকীয় আদেশ-পত্রে নুরজাহানের নাম অঙ্কিত থাকিত এবং তাহার মোহরের নিম্নে এই কথাগুলি লিখিত হইত “যে মাননীয়া মহারাণী নুরজাহান বেগমের আদেশে।” সম্রাটু নুরজাহানের বিরহ ক্ষণেকও সহ্য করিতে পারিতেন না । যখন তিনি রাজদরবারে বসিতেন, তখনই র্তাহার পাশ্বে আবরণ দেওয়া হইত এবং তাহার অন্তরালে নুরজাহান বেগম উপবেশন করিতেন। নুরজাহানের জন্য সম্রাটের কিছুই অকরণীয় ছিল না। কোন কোন ইতিহাসলেখক বলেন, সম্রাটু নুরজাহানের জন্য মুসলমানদিগের একটা চির প্রচলিত রীতি পরিত্যাগ করিয়াছিলেন--তিনি নুরজাহানের সহিত খোলা শকটে আগ্রার রাজপথে ভ্রমণ করিতেন । সম্রাটু ১৬১১ খৃঃ অব্দে সীমান্ত প্রদেশীয় আমীরদিগের প্রতি কতকগুলি আদেশ প্রদান করেন, তন্মধ্যে এইগুলি প্রধান—(১) কেহ ঝরকার সম্মুখে বসিতে পরিবে না, (২) অপরাধীকে শাস্তি দিবার কালে কাহাকে অন্ধ করিতে পরিবে না বা কাহারও নাক কাণ কাটিতে পরিবে না, (৩) অনুচরবর্গকে কোনরূপ উপাধি দিতে পারিবে না, (৪) তাঁহাদিগের বহির্গমনকালে কোনরূপ ঢঙ্কা বাজাইতে পারিবে না। তিনি যে আদেশগুলি প্রদান করিয়াছিলেন সেগুলি আইন-ইজাহাঙ্গীরি নামে খ্যাত । जच्चाहे अकूतग्न रुत्रप्नरल सनभन्एक शमन कब्रिोब्र छना। কয়েকবার চেষ্টা করিয়াছিলেন ; কিন্তু কৃতকাৰ্য্য হইতে [ १० J छांहांक्रौग्न পারেন নাই। জাহাঙ্গীর ইসলামূৰ্খাকে তাছার বিরুদ্ধে প্রেরণ করেন। ইসলামুখীর অধীনে সুজাতখী নামে একজন সাহসী সেনাপতি ছিলেন। তাহার সাহস ও যুদ্ধকৌশলে ইসলামী এই যুদ্ধে জয়লাভ করেন। ওসমান একটা অজ্ঞাতগুলি দ্বারা আহত হইয়া প্রাণত্যাগ করিলে তাহার পুত্ৰগণ সম্রাটের অধীনতা স্বীকার করিলেন । ১৬১২ খৃঃ অশ্বে ইসলামখ সম্রাটের নিকট বিজয়বাৰ্ত্তা প্রেরণ করিলেসম্রাটু তাহাকে ছয় হাজারী মনসবদারপদে বরণ করিলেন এবং মুজাতখাকে রন্তম উপাধি প্রদান করিলেন । ঐ বর্ষে সম্রাটু নিজ হস্তে মৃত রায়সিংহের পুত্র দলপৎসিংহের কপালে রাজটীকা প্রদান করিলেন। পূৰ্ব্বেই উল্লিখিত হইয়াছে যে, ১৬১০ খৃঃ অঙ্গে আহ্মদনগরে মালিক অম্বর বিদ্রোহী হইয়া সম্রাট সৈন্য পরাস্ত করেন; সেই সময় খসরু বিদ্রোহী ছিলেন ও দিল্লী সৈন্তগণকে পরাস্ত করিয়া নিজ ক্ষমতা দৃঢ় করিতে চেষ্টা করেন, কিন্তু মোগলগণ তখন আন্ধদনগরে ছিল । সুতরাং মালিক অম্বর দৌলতাবাদে রাজধানী স্থাপন করিয়া স্বাধীনভাবে রাজকাৰ্য্য পর্য্যালোচনা করিতে লাগিলেন। জাহাঙ্গীর মালিকঅম্বরকে দমন করিবার জন্ত খাঁ জাহান্‌ লোদীর সাহায্যার্থ একদল সৈন্ত আবদুল্লাখার অধীনে প্রেরণ করিলেন । কিন্তু আবদুল্লা কাহারও সহিত পরামর্শ না করিয়া যুদ্ধ করিতে অগ্রসর হইলে মালিক অম্বর প্রচণ্ড বিক্রমে তাহার সন্মুখীন হইয়া সম্রাটুসৈন্ত পরাস্ত করিলেন । আবদুল্লা মহারাষ্ট্রগণ কর্তৃক বিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত হইয়া পলায়ন করিলেন। খাজহান সাহসী হইয় তাহাকে আর আক্রমণ করিলেন না । ১৬১৩ খৃঃ অবো স্বরাট ও আহ্মদাবাদের শাসনকৰ্ত্তাগণ কর্তৃক অনুরুদ্ধ হইয়া সম্রাটু ইংরাজদিগকে ভারতে বাণিজ্য করিবার ক্ষমতা প্রদান করিলেন এবং তাহাদিগকে স্বরাট, কাম্বে, গোগা এবং আন্ধদাবাদ এই চারিস্থানে কুঠী নিৰ্ম্মাণের অধিকার দিলেন। তিনি ইংরাজদিগের নিকট একজন দূত চাহিলেন এবং ১৬১৫ খৃঃ অব্দে সার টমাস রো দুত হইয়া জাহাঙ্গীরের দরবারে আসিলেন। তিনি জাহাঙ্গীরের দরবার ७ छब्रिद्ध दर्शनां रकब्रिग्न शिग्नां८छ्न । ङिनि शिशिप्रांरछन, জাহাঙ্গীরের এইরূপ প্রাত্যহিক নিয়ম ছিল ; “প্রথমে উপাসনা করেন, পরে তাহার নিকট ৪৫ প্রকার সুস্বাস্থ ও মুপক মাংস আনা হয় ; তাছার ইচ্ছানুসারে একটু খান এবং একটু মদ খান। পরে খাস ৰামরা যান, তথায় বিনায়ুমতিতে অম্ভের প্রবেশ নিষেধ। এখানে বসিয়া ৫ বাটী, মদ্যপান